শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৬, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫

তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন

বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি জনগণের ভালোবাসাই তাঁর প্রতি মহান আল্লাহর অসীম অনুগ্রহ। তাঁর দল বিএনপির প্রতিও যে জনগণের ভালোবাসা, তা স্বৈরাচারী এরশাদের পতন ও জনগণের অধিকার আদায়ে তাঁর আপসহীন ভূমিকার কারণে। দুই দশক আগে প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেওয়ার পর ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন এবং শেখ হাসিনার মতো স্বেচ্ছাচারী কবলিত বাংলাদেশে বেগম খালেদা জিয়াকে কারান্তরালে রেখে তাঁকে কলঙ্কিত করার জন্য নানা অভিযোগ এনে, অপবাদ দিয়ে ও বিদ্রুপ করার পরও তাঁকে মানুষের হৃদয় থেকে মুছে ফেলা যায়নি।

খালেদা জিয়াকে সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করার পর থেকে দেশজুড়ে মানুষের ব্যাকুলতা, কান্না এবং তাঁর রোগমুক্তির জন্য আল্লাহর দরবারে হাত তুলে দোয়া করার মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়, জনগণ তাঁকে কতটা ভালোবাসে। জনগণ কেন তাঁকে এত ভালোবাসে? ১৯৯১ সালে দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণের পর পরবর্তী পাঁচ বছর তিনি লোভলালসার ঊর্ধ্বে উঠে দায়িত্ব পালন করেছেন। জনগণ তাঁর মাঝে এক দশক আগে চক্রান্তকারীদের হাতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়ার প্রতিচ্ছবি দেখতে পেয়েছিল। তথাকথিত ওয়ান-ইলেভেনে আসা ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাঁকে হুমকি দিয়ে দেশ থেকে বের করে দিতে চেষ্টা করলে তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, ‘আমি দেশ ছেড়ে, দেশের মানুষকে ছেড়ে কোথাও যাব না। এই দেশই আমার একমাত্র ঠিকানা। দেশের বাইরে আমার কিছু নেই, কোনো ঠিকানাও নেই।’ জনগণ কী বেগম খালেদা জিয়াকে ভালোবাসবে, না কি দেশে সামান্য ব্যক্তিগত বিপদ দেখলেই যারা পাশের দেশে গিয়ে, ‘মেরা ভারত মহান’ স্লোগানের সঙ্গে সুর মেলাবে তাদের ভালোবাসবে?

বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা এখনো সংকটজনক এবং তিনি ঝুঁকিমুক্ত নন। এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করার পর থেকে তাঁর স্বাস্থ্যের অব্যাহত অবনতির খবরের মধ্যে গত শুক্রবার তাঁর চিকিৎসায় নিয়োজিত মেডিকেল বোর্ড আশার কথা শুনিয়েছে, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ায় তাঁর বুকে জমে থাকা কফ পরিষ্কার হচ্ছে। তবে তাঁর হৃদযন্ত্র, লিভার, কিডনি ও ফুসফুসের জটিলতা কাটছে না। একটির সামান্য উন্নতি হলে অন্যটির অবনতি ঘটছে। চিকিৎসকরা আশাবাদী যে তাঁরা খালেদা জিয়াকে যে চিকিৎসা দিচ্ছেন, তিনি তা গ্রহণ করতে পারছেন এবং ওষুধ কাজ করছে। মেডিকেল বোর্ডের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নেওয়া। সবকিছু ঠিক থাকলে তাঁকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করবে। তিনি সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে না আসা পর্যন্ত জনগণ অধীর আগ্রহে তাঁর জন্য অপেক্ষা করবে।

গত বুধবার আমি আমার এক লেখায় বেগম খালেদা জিয়ার গুরুতর শারীরিক অবস্থা এবং তিনি যখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন, সে অবস্থায় তাঁর একমাত্র জীবিত সন্তান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মায়ের পাশে থাকার আবশ্যকতার কথা বলি এবং জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে দলের শীর্ষ নেতা হিসেবে দেশ থেকে তাঁর অনুপস্থিতি বা দেশে না ফেরার কারণ এবং জাতিকে সংকট থেকে উত্তরণে তাঁর ভূমিকা সম্পর্কে প্রশ্ন তুলে সংশয় ব্যক্ত করি।

বিএনপি মিডিয়া টিম প্রেস-এর দায়িত্বে নিয়োজিত সালেহ শিবলী লন্ডন থেকে আমাকে বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা-সম্পর্কিত বন্দোবস্তের আপডেট দেন এবং তারেক রহমানের দেশে ফেরা, বা বিলম্ব হওয়ার কারণ নিয়ে মিডিয়ায় নানামুখী বক্তব্যে বিভ্রান্তি রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন। তাঁর নিরাপত্তার উদ্বেগই দেশে দ্রুত না ফেরার কারণ কি না, জানতে চাইলে শিবলী বলেন যে নিরাপত্তার বিষয়টি অবশ্যই একটি কারণ, তবে মুখ্য কারণ নয়। বেগম খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করার পর থেকেই তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে গুঞ্জন এবং বাংলাদেশের মিডিয়ায় প্রাত্যহিক প্রধান খবর উঠলে তারেক রহমান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি তাঁর দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত ‘একক নিয়ন্ত্রণাধীন নয়’ বলে উল্লেখ করার পর অনেকে বলেছেন, তাঁর দেশে না ফেরার অন্যতম কারণ নিরাপত্তাহীনতা।

এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকেও জানানো হয়েছে যে তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে প্রবেশের পর বিমানবন্দর থেকে তিনি স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) নিরাপত্তাও পেতে পারেন। এ ব্যাপারে সরকার সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবে। বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা সমমর্যাদার ব্যক্তিরা এসএসএফের নিরাপত্তা পেয়ে থাকেন। সম্প্রতি বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রের ‘অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করে তাঁকে এসএসএফের নিরাপত্তা দিয়েছে সরকার। গোয়েন্দা সূত্রও নিশ্চিত করেছে যে তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে কোনো নিরাপত্তাশঙ্কা নেই, তাঁর ব্যক্তিগত কোনো নিরাপত্তাশঙ্কাও নেই। তিনি সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পাবেন।

এসএসএফ-নিরাপত্তাবেষ্টনীতে থাকা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তিদের বাইরে, এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দেশে তাঁর এমন অনুরাগী আছে, যারা তাঁর জন্য জীবন দিতেও প্রস্তুত। আবার তাঁর প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী লোকজনও আছে, যারা তাঁর ক্ষতিসাধনে ওত পেতে থাকতে পারে

সরকার হয়তো তারেক রহমানের ‘সর্বোচ্চ’ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। কিন্তু ইতিহাস সাক্ষী সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বা নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই। শর্ষের মাঝেও ভূত থাকে। ১৯৮৭ সালের জুলাই মাসে শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে গার্ড পরিদর্শনের সময় লাইন থেকে ছুটে এসে রাইফেল দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর কাঁধে সজোরে আঘাত করেছিল শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনীর এক সদস্য। কার মনে কী থাকে তা স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কারও জানার কথা নয়। ‘এসএসএফ’-এর নিরাপত্তাবেষ্টনীতে থাকা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত থাকা ব্যক্তিদের বাইরে এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দেশে তাঁর অনুরাগীও আছে, যারা তাঁর জন্য জীবন দিতেও যেমন প্রস্তুত, তাঁর প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী লোকজনও আছে, যারা তাঁর ক্ষতিসাধন করতে ওত পেতে থাকবে এটাই স্বাভাবিক।

ওয়ান-ইলেভেনের সরকার আমলে কারা নিষ্ঠুর আক্রোশে তাঁর ওপর অবর্ণনীয় শারীরিক নির্যাতন চালিয়ে প্রায় পঙ্গু করে ফেলেছিল, সে কাহিনি কমবেশি সবার জানা। অতএব সব বিবেচনায় তারেক রহমানের দেশে ফেরার ও নিরাপদে চলাফেরা এবং নিঃশঙ্কচিত্তে নির্বাচনি অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে পারে, যা কারও কাম্য নয়। সবাই এখন নির্বাচন চায়, যাতে অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকার আর কালক্ষেপণ না করে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে সসম্মানে বিদায় নিতে পারে।

অবাঞ্ছিত ঘটনা ঘটতে সময় লাগে না। চোখের পলকে অঘটন ঘটে যায়। পাঠকদের ১৯৮৩ সালের ২১ আগস্ট ফিলিপাইনে সহস্রাধিক সেনা ও অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যের নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা ম্যানিলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান থেকে অবতরণ করা মাত্র ঘাতকের গুলিতে বিরোধী দলের নেতা সিনেটর বেনিগনো অ্যাকুইনোকে হত্যা করার ঘটনা স্মরণ করিয়ে দেব। অ্যাকুইনো ছিলেন ওই সময়ের ফিলিপাইনে প্রচণ্ড ক্ষমতার অধিকারী প্রেসিডেন্ট মার্কোসের প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী ও কট্টর সমালোচক। তিন বছর যুক্তরাষ্ট্রে স্বেচ্ছা-নির্বাসনে থাকার পর তিনি দেশে ফিরে আসছিলেন পরের বছর সম্ভাব্য নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার উদ্দেশ্যে। তাঁর দেশে ফেরা নিয়ে ফিলিপাইনে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছিল। বিমানে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তাঁর জীবনের ওপর ঝুঁকি রয়েছে, তা সত্ত্বেও যে তিনি দেশে ফিরে যাচ্ছেন- এ সম্পর্কে বলেন, “আমি আমার বিপদ সম্পর্কে সচেতন। কারণ আপনারা জানেন, হত্যাকাণ্ড ফিলিপাইনে ‘পাবলিক সার্ভিস’-এর অংশ। ঘাতকের একটি গুলিতে যদি আমার মৃত্যু হয়, তবে তাই হোক।”

অ্যাকুইনোকে বহনকারী বিমান ম্যানিলা বিমানবন্দরে অবতরণ করলে সৈন্যরা বিমানে প্রবেশ করে তাঁকে আটক করে এবং তাদের প্রহরায় বিমান থেকে নামিয়ে তাঁকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষমাণ গাড়ির দিকে নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে ঘাতক। সৈন্যরা সতর্ক হওয়ার আগেই তারা অ্যাকুইনোকে রানওয়ের টারমাকে রক্তের মাঝে পড়ে থাকতে দেখেন। সেনা বেষ্টনীর মধ্যেই ঘাতকের আগ্নেয়াস্ত্র থেকে নিক্ষিপ্ত একটি মাত্র গুলি অ্যাকুইনোর মাথায় বিদ্ধ হয়েছিল। লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়নি। সৈন্যদের গুলিতে তাঁর ঘাতকও প্রাণ হারায়। প্রেসিডেন্ট মার্কোস তাঁর বিবৃতিতে বলেন, ঘাতক ছিল ‘পেশাদার খুনি’। এমন শার্প শুটার কি বাংলাদেশে নেই? বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর ও লেখক কয়েক বছর আগে গুলি চালিয়ে তাঁর লক্ষ্যভেদ করার দক্ষতা সম্পর্কে এক ফেসবুক পোস্টে যা উল্লেখ করেছিলেন, তা মোটামুটি এমন, ‘শুধু বলতে হবে কোন বিচিতে গুলি করতে হবে।’ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সৈনিকদের জন্য লক্ষ্যভেদ করা কোনো ব্যাপারই নয়। কিছু সন্ত্রাসী, পেশাদার খুনি আছে, যারা লক্ষ্য ভেদ করতে সমান পারঙ্গম। দেশে অবৈধ স্নাইপার গানেরও ছড়াছড়ি। অতএব বাংলাদেশে তারেক রহমানের জীবনের ওপর সম্ভাব্য প্রতিটি আশঙ্কা দূর করা জরুরি।

বাংলাদেশের জনগণের সামনে এখন অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ভিড়, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা, তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন এবং মাত্র দুই মাস পর অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে বিঘ্নিত, এমনকি ব্যাহত করার উদ্দেশ্যে ভারতে পলাতক, মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি শেখ হাসিনার উসকানিতে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো যে তাদের নাশকতামূলক তৎপরতা চালানোর প্রাণপণ চেষ্টা চালাবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তারা যাতে তা না করতে পারে, সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোকে আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে আওয়ামী লীগের নাশকতার অপচেষ্টা আগেভাগেই বানচাল করতে হবে। এ ছাড়া অন্য কোনো ইস্যুকে নির্বাচনের সঙ্গে জড়িয়ে যাতে নির্বাচনের তারিখ পেছানোর মতো প্রশ্ন উঠতে না পারে, সে সম্পর্কেও সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কিংবদন্তি
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কিংবদন্তি
চব্বিশের ধাক্কা যে শিক্ষা দিল
চব্বিশের ধাক্কা যে শিক্ষা দিল
নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা, প্রত্যাশা ও বাস্তবতা
নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা, প্রত্যাশা ও বাস্তবতা
ভারসাম্যহীনতা ডেকে আনে বিপর্যয়
ভারসাম্যহীনতা ডেকে আনে বিপর্যয়
‘তারেক রহমানকে দল ও দেশের স্বার্থ একই সাথে দেখতে হচ্ছে’
‘তারেক রহমানকে দল ও দেশের স্বার্থ একই সাথে দেখতে হচ্ছে’
সর্বশেষ খবর
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রেফতারি পরোয়ানার আসামিদের হামলায় দুই পুলিশ সদস্য আহত
গ্রেফতারি পরোয়ানার আসামিদের হামলায় দুই পুলিশ সদস্য আহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় যুবককে গুলি ও কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
কুষ্টিয়ায় যুবককে গুলি ও কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘লিজেন্ডারি খেলোয়াড়’ সম্মাননা পেলেন পেসার মারুফা
‘লিজেন্ডারি খেলোয়াড়’ সম্মাননা পেলেন পেসার মারুফা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচন ২১ জানুয়ারি
ব্রাকসু নির্বাচন ২১ জানুয়ারি

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলেই আমাদের সংগ্রাম শেষ হবে : ​মামুনুল হক
২৪-এর বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলেই আমাদের সংগ্রাম শেষ হবে : ​মামুনুল হক

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হ্যাঁ, পা পুড়েছিল, এখন ভালো আছি : আরিফিন শুভ
হ্যাঁ, পা পুড়েছিল, এখন ভালো আছি : আরিফিন শুভ

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মেসি জ্বরে কাঁপছে কলকাতা
মেসি জ্বরে কাঁপছে কলকাতা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের নদী থেকে বাংলাদেশির মরদেহ উদ্ধার
ভারতের নদী থেকে বাংলাদেশির মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী সভা
গোপালগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাজারো প্রদীপে আলোকিত ঐতিহাসিক কান্তজিউ মন্দির
হাজারো প্রদীপে আলোকিত ঐতিহাসিক কান্তজিউ মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
ফরিদপুরে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছর ধরে অধিকার আদায়ের লড়াই করেছে বিএনপি: অনিন্দ্য ইসলাম
১৬ বছর ধরে অধিকার আদায়ের লড়াই করেছে বিএনপি: অনিন্দ্য ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গভীর সমুদ্রে নৌবাহিনীর অভিযানে ১৫০০ বস্তা সিমেন্ট জব্দ, আটক ২২
গভীর সমুদ্রে নৌবাহিনীর অভিযানে ১৫০০ বস্তা সিমেন্ট জব্দ, আটক ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ২
মাদারীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের অগ্নিকাণ্ডে ১২ জনের মৃত্যু
চীনের অগ্নিকাণ্ডে ১২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপাবলি শুধু একটি উৎসব নয়, জীবন্ত ঐতিহ্য : প্রণয় ভার্মা
দীপাবলি শুধু একটি উৎসব নয়, জীবন্ত ঐতিহ্য : প্রণয় ভার্মা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবাধিকার দিবসে ‌‘মানবিক আন্দোলন বাংলাদেশ’র শোভাযাত্রা
মানবাধিকার দিবসে ‌‘মানবিক আন্দোলন বাংলাদেশ’র শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইইউ’র দীর্ঘমেয়াদি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনে যোগ দেবেন ৭ জার্মান নাগরিক
ইইউ’র দীর্ঘমেয়াদি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনে যোগ দেবেন ৭ জার্মান নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকেএসপির ৫০ কিংবদন্তি খেলোয়াড়ের তালিকায় আছেন যারা
বিকেএসপির ৫০ কিংবদন্তি খেলোয়াড়ের তালিকায় আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর তিন আসনে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা
নোয়াখালীর তিন আসনে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় রেসপন্স করছেন: ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় রেসপন্স করছেন: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী নাট্যোৎসব
ডাকসুর উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী নাট্যোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরক্কোয় ভবন ধসে ২২ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
মরক্কোয় ভবন ধসে ২২ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ১৪৫ ভরি স্বর্ণ ডাকাতি: পুলিশ, সাংবাদিক ও কৃষক লীগ নেতা আটক
মুন্সীগঞ্জে ১৪৫ ভরি স্বর্ণ ডাকাতি: পুলিশ, সাংবাদিক ও কৃষক লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত
বরিশালে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার সুস্থতায় বেনাপোল পাটবাড়ী আশ্রমে প্রার্থনা
খালেদা জিয়ার সুস্থতায় বেনাপোল পাটবাড়ী আশ্রমে প্রার্থনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অভিযানে পলিথিন জব্দ, তিনজনের কারাদণ্ড
বগুড়ায় অভিযানে পলিথিন জব্দ, তিনজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল মতিনকে বদলি
কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল মতিনকে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় সেই গৃহকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় সেই গৃহকর্মী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর দেওয়া তথ্যেই গ্রেফতার আয়েশা, জানা গেল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্বামীর দেওয়া তথ্যেই গ্রেফতার আয়েশা, জানা গেল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দিনই বোরকা পরে, না হয় মুখ ঢেকে এসেছিলেন ওই গৃহকর্মী
৪ দিনই বোরকা পরে, না হয় মুখ ঢেকে এসেছিলেন ওই গৃহকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো এনসিপি
১২৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়র মামদানি উঠছেন ১০০ মিলিয়ন ডলারের গ্রেসি ম্যানশনে
মেয়র মামদানি উঠছেন ১০০ মিলিয়ন ডলারের গ্রেসি ম্যানশনে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে অবরুদ্ধ অর্থ উপদেষ্টা
সচিবালয়ে অবরুদ্ধ অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বিএনপির যে প্রার্থীর বিপক্ষে লড়বেন নাহিদ ইসলাম
ঢাকায় বিএনপির যে প্রার্থীর বিপক্ষে লড়বেন নাহিদ ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই নরসিংদীর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনী নামবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শিগগিরই নরসিংদীর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনী নামবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে মেথি ভেজানো পানি পানের উপকারিতা
সকালে মেথি ভেজানো পানি পানের উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রাথমিকের ছুটি বাতিল করে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ
প্রাথমিকের ছুটি বাতিল করে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার তিন আসনে তাসনিম জারা-নাহিদ-পাটওয়ারী
ঢাকার তিন আসনে তাসনিম জারা-নাহিদ-পাটওয়ারী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগকে নিয়ে জরিপ চালানোয় প্রশ্ন তুললেন প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগকে নিয়ে জরিপ চালানোয় প্রশ্ন তুললেন প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগপত্র জমা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজ
পদত্যাগপত্র জমা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির শরিকদের আসন চূড়ান্ত চলতি সপ্তাহে
বিএনপির শরিকদের আসন চূড়ান্ত চলতি সপ্তাহে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘নির্বাচন করব, কোন দল থেকে করব পরে জানানো হবে’
‘নির্বাচন করব, কোন দল থেকে করব পরে জানানো হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখবর পেলেন প্রাথমিকের ৬৫৫০২ প্রধান শিক্ষক
সুখবর পেলেন প্রাথমিকের ৬৫৫০২ প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-৮ আসনে প্রার্থী দেয়নি এনসিপি, অপেক্ষায় সেই সুজন
ঢাকা-৮ আসনে প্রার্থী দেয়নি এনসিপি, অপেক্ষায় সেই সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দুই ধাপের পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দুই ধাপের পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায়
তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হাসিনাকে ফেরত না দিলে কিছুই করার নেই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত হাসিনাকে ফেরত না দিলে কিছুই করার নেই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন বিধিমালার নতুন গেজেট প্রকাশ
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন বিধিমালার নতুন গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ প্রশ্নে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
পদত্যাগ প্রশ্নে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ ও মাহফুজের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আসিফ ও মাহফুজের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা, যে আসন থেকে লড়বেন সারজিস
এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা, যে আসন থেকে লড়বেন সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্কুল ভর্তির লটারি বৃহস্পতিবার, ফল জানবেন যেভাবে
স্কুল ভর্তির লটারি বৃহস্পতিবার, ফল জানবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পথচারীর সাথে ধাক্কা খাওয়ার পর ধরা পড়ল ১০ হাজার ইয়াবা
পথচারীর সাথে ধাক্কা খাওয়ার পর ধরা পড়ল ১০ হাজার ইয়াবা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩৫ ফুট গভীর নলকূপে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু, জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা
৩৫ ফুট গভীর নলকূপে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু, জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাকসিনের খোঁজে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ছুটেও বাঁচানো গেল না শিশুকে
ভ্যাকসিনের খোঁজে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ছুটেও বাঁচানো গেল না শিশুকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
দলের অবস্থান পরিষ্কারে উজ্জীবিত নেতা-কর্মী
দলের অবস্থান পরিষ্কারে উজ্জীবিত নেতা-কর্মী

প্রথম পৃষ্ঠা

মহামারির মতো ভাঙছে সংসার
মহামারির মতো ভাঙছে সংসার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
হারাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছে ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান
আসছে ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার শেষ পরীক্ষা
প্রধান উপদেষ্টার শেষ পরীক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

হকির বিস্ময় বালক আমিরুল
হকির বিস্ময় বালক আমিরুল

মাঠে ময়দানে

দুই মাসেও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ ৩৮ যুবকের
দুই মাসেও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ ৩৮ যুবকের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে চিকিৎসকের আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে চিকিৎসকের আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৭ চা-শ্রমিককে হত্যা
৫৭ চা-শ্রমিককে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কথার ফুলঝুরিতে রাষ্ট্র চলে না, পরিকল্পনা লাগে
কথার ফুলঝুরিতে রাষ্ট্র চলে না, পরিকল্পনা লাগে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার লঙ্ঘন পদে পদে
মানবাধিকার লঙ্ঘন পদে পদে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতভর সাবিত্রীর বাথরুমে কেন উত্তম কুমার
রাতভর সাবিত্রীর বাথরুমে কেন উত্তম কুমার

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন ফি ১০ হাজার টাকা করতে হবে
মনোনয়ন ফি ১০ হাজার টাকা করতে হবে

খবর

মেহেরপুরে বিএনপির কোন্দলে ফায়দা নিতে চায় জামায়াত
মেহেরপুরে বিএনপির কোন্দলে ফায়দা নিতে চায় জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসা করা যাবে না
ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসা করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকালের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল
আজকালের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পরীর নতুন গোলাপ
পরীর নতুন গোলাপ

শোবিজ

বেগম রোকেয়া পদকজয়ী ঋতুপর্ণা
বেগম রোকেয়া পদকজয়ী ঋতুপর্ণা

মাঠে ময়দানে

অর্ধযুগ পর বৃষ্টি...
অর্ধযুগ পর বৃষ্টি...

শোবিজ

তুলে নিয়ে ধর্ষণ গণধোলাই অভিযুক্তকে
তুলে নিয়ে ধর্ষণ গণধোলাই অভিযুক্তকে

দেশগ্রাম

দুই গতি দানবের লড়াই
দুই গতি দানবের লড়াই

মাঠে ময়দানে

ততটুকু সংস্কার হবে যতটুকু আমলাতন্ত্র চায়
ততটুকু সংস্কার হবে যতটুকু আমলাতন্ত্র চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একক প্রার্থী এনসিপি এবি পার্টির জোটে
একক প্রার্থী এনসিপি এবি পার্টির জোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা অর্জন আমাদের বড় প্রাপ্তি
স্বাধীনতা অর্জন আমাদের বড় প্রাপ্তি

শোবিজ

আবারও ব্রাদার্সের কাছে হার আবাহনীর
আবারও ব্রাদার্সের কাছে হার আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য

সম্পাদকীয়

দেশের জনগণ চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীকে ভোট দেবে না
দেশের জনগণ চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীকে ভোট দেবে না

নগর জীবন