শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩১, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩২, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫

আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল

মুফতি ওমর ফারুক
অনলাইন ভার্সন
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল

মানবজীবনের প্রকৃত সফলতা আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করা। তাই একজন মুমিনের প্রতিটি শ্বাস, প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি কাজই হওয়া উচিত সেই মহান সন্তুষ্টির সন্ধানে নিবেদিত। কিন্তু কোন কোন কাজ আল্লাহর কাছে বেশি প্রিয়—এ প্রশ্নটি যুগে যুগে প্রত্যেক ঈমানদারের হৃদয়ে অনুরণিত হয়েছে। যার মাধ্যমে একজন বান্দা সহজ, সুন্দর ও শুদ্ধভাবে তার রবের নৈকট্য অর্জন করতে পারে এবং দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতার আলোক পথে অগ্রসর হতে পারে।

১. নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা
নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয় ও উত্তম আমল। আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করলাম : কোন আমল আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয়? তিনি জবাব দিলেন—নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা। আমি আবার জিজ্ঞাসা করলাম : তারপর কোনটি? তিনি বললেন, তারপর মাতা-পিতার সঙ্গে সদয় আচরণ করা। আমি বললাম, তারপর কোনটি? তিনি বললেন, তারপর আল্লাহর পথে জিহাদ করা।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১০৯৫)

২. পিতামাতার প্রতি সদয় হওয়া
আল্লাহ তাআলা মাতা-পিতার প্রতি সদয়তার নির্দেশকে তাঁর একত্ববাদের (তাওহিদ) পরপরই উল্লেখ করেছেন। তিনি মাতা-পিতার প্রতি কৃতজ্ঞতাকে নিজের প্রতি কৃতজ্ঞতার সঙ্গে সংযুক্ত করেছেন। আল্লাহ বলেন : ‘আল্লাহর ইবাদত করো এবং তাঁর সঙ্গে কাউকে শরিক কোরো না; আর মাতা-পিতার সঙ্গে সদয় হও।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৩৬)
তিনি আরো বলেন, ‘তোমার প্রতিপালক আদেশ দিয়েছেন যে তোমরা তাঁর বাইরে কারো ইবাদত করবে না এবং মাতা-পিতার সঙ্গে সদয় থাকবে।
তাদের একজন বা উভয়েই যদি বার্ধক্যে তোমার কাছে পৌঁছে যায়, তবে তাদেরকে ‘উফ’ বোলো না, তাদের ধমক দিয়ো না, বরং তাদের সঙ্গে সম্মান ও কোমলভাবে কথা বোলো।’
(সুরা : ইসরা/বনি ইসরাঈল, আয়াত : ২৩)

৩. সৎকর্মে ধারাবাহিকতা বজায় রাখা
ছোট আমল হলেও যদি তা নিয়মিতভাবে করা হয়, তবে তার মূল্য আল্লাহর কাছে অনেক বেশি। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় আমল হলো সেই আমল, যা নিয়মিত করা হয়, যদিও তা অল্প হয়।’
(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৮৩)
তাই একজন মুসলমানের জন্য সৎকর্মে স্থির থাকা এবং তা নিয়মিতভাবে করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

৪. কোরআন তিলাওয়াত করা
কোরআন তিলাওয়াত করা, মুখস্থ করা, গভীরভাবে এর অর্থ ও মর্মার্থ নিয়ে চিন্তা করা এবং জীবনে বাস্তবায়ন করা—এসবের মাধ্যমে একজন মুসলিম দুনিয়া ও আখিরাতে আল্লাহর কাছে উচ্চ মর্যাদা লাভ করে।
আনাস ইবন মালিক (রা.) বর্ণনা করেন, নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘মানুষদের মধ্যে কিছু বিশেষ মানুষ আছে, যারা আল্লাহর নিকটবর্তী।’ সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, তারা কারা?’ তিনি বলেন, ‘তারা হলো কোরআনের লোকেরা—আল্লাহর লোক এবং আল্লাহর বিশেষ মনোনীত বান্দা।’
(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৭৯)

৫. রাস্তা থেকে ক্ষতিকারক জিনিস অপসারণ করা
সমাজ ও মানুষের উপকারে আসে এমন কাজ করা ইসলামে অত্যন্ত মহৎ আমল। তার মধ্যে অন্যতম হলো রাস্তা থেকে ক্ষতিকারক বা বিরক্তিকর জিনিস দূর করা। এটি জান্নাতে প্রবেশের কারণ হিসেবেও বর্ণিত হয়েছে। আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘আমি এক ব্যক্তিকে জান্নাতে আনন্দ করতে দেখলাম, কারণ সে রাস্তা থেকে একটি কাঁটাযুক্ত ডাল বা গাছ অপসারণ করেছিল, যা মানুষের ক্ষতি করছিল।’
(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৯১৪)

৬. আল্লাহর পথে দাওয়াত
আল্লাহর দিকে মানুষকে আহবান করা, ইসলামের বার্তা প্রচার করা এবং ছড়িয়ে দেওয়া—আল্লাহর কাছে অত্যন্ত সম্মানজনক ও প্রিয় আমলগুলোর একটি। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর কথায় তার চেয়ে উত্তম কে হতে পারে, যে আল্লাহর দিকে ডাকে, সৎকর্ম করে এবং ঘোষণা করে ‘নিশ্চয়ই আমি মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ৩৩)

৭. বিপদগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাকে অবকাশ দেওয়া
যে ব্যক্তি আর্থিক কষ্টে আছে, যে ঋণ পরিশোধ করতে অক্ষম, তার প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করা ইসলামে অত্যন্ত মহৎ গুণ। নবী করিম (সা.) বিপদগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাকে সময় দেওয়ার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। আবদুল্লাহ ইবন আবি কাতাদাহ (রা.) বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি—‘যে ব্যক্তি চায় যে আল্লাহ তাকে কিয়ামতের দিনের বিপদ ও কষ্ট থেকে রক্ষা করুন, সে যেন কোনো বিপদগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা ব্যক্তিকে অবকাশ দেয় অথবা তার ঋণ মাফ করে দেয়।’
(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ২২৫৫৯)

৮. মানুষের উপকার করা
আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) বর্ণনা করেন যে নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘মানুষের মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় তারা, যারা মানুষের সবচেয়ে বেশি উপকার করে। আর আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় কাজ হলো কোনো মুসলিমকে আনন্দ দেওয়া, তার কষ্ট দূর করা, তার ঋণ পরিশোধ করে দেওয়া অথবা ক্ষুধার সময় তাকে আহার করানো।’
(তবারানি, হাদিস : ৬০২৬)

৯. আল্লাহর স্মরণ (জিকির) করা
আল্লাহর স্মরণ পাপ মোচনের পথ, হৃদয়ের প্রশান্তি, তাকওয়া বৃদ্ধি এবং মর্যাদা উন্নীত করার অন্যতম মাধ্যম। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যারা পুরুষ, আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করে এবং যারা নারী, আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে—আল্লাহ তাদের জন্য ক্ষমা ও মহান প্রতিদান প্রস্তুত রেখেছেন।’
(সুরা : আহজাব, আয়াত : ৩৫)
মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) বর্ণনা করেন, ‘আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, আল্লাহর কাছে কোন আমলটি সবচেয়ে প্রিয়? তিনি বলেন, ‘এভাবে মৃত্যুবরণ করা যে তোমার জিহ্বা আল্লাহর স্মরণে সিক্ত থাকবে।’
(সুনানে বায়হাকি, হাদিস : ৫১৬)

১০. রাতে ইবাদত করা ও নফল রোজা রাখা
রাতের বেলা ইবাদত করা এবং নফল রোজা রাখা—উভয়ই আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয় আমল। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) আমাকে বললেন, ‘আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় রোজা হলো দাউদ (আ.)-এর রোজা; তিনি এক দিন রোজা রাখতেন এবং পরদিন রোজা ভাঙতেন। আর আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় সালাত হলো দাউদ (আ.)-এর নামাজ; তিনি রাতের অর্ধেক অংশ ঘুমাতেন, এরপর এক-তৃতীয়াংশ সময় তাহাজ্জুদ পড়তেন এবং শেষ এক-ষষ্ঠাংশ ঘুমাতেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১১৩১) এ দুটি মহৎ অভ্যাস—রোজা ও রাতের ইবাদত বান্দাকে তার প্রভুর সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত করে।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
মুমিনের অন্তরে খ্যাতির ভয়
মুমিনের অন্তরে খ্যাতির ভয়
৭ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
৭ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
পাপের সীমানায়ও পা ফেলা যাবে না
পাপের সীমানায়ও পা ফেলা যাবে না
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার
মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু
লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন