শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা

ড. মো. মিজানুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে জাতীয় সংসদের নির্বাচন শুধু একটি সাংবিধানিক প্রক্রিয়া নয়; এটি জাতির গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণের কেন্দ্রবিন্দু। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচনও দেশের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মোড়, যার ফলাফল নির্ধারণ করবে বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনর্গঠনের গতিপথ ও রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতার ভিত্তি। দেড় দশকে রাজনৈতিক অচলাবস্থা, ক্ষমতাসীন সরকারের কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা এবং বিরোধী শক্তির সংকীর্ণ উপস্থিতি প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কার্যকারিতা কাঙ্ক্ষিত অবস্থান থেকে পিছিয়ে দিয়েছিল। এই বাস্তবতায় সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য জনগণের আস্থা ফেরাতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকাই এখন অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।

সেনাবাহিনী জাতির নৈতিক ও মানসিক ভরকেন্দ্র। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে জন্ম নেওয়া এই বাহিনী প্রাকৃতিক দুর্যোগ, প্রশাসনিক দুর্বলতা বা রাজনৈতিক সংকট—সব ক্ষেত্রেই দায়িত্বশীলতার অসাধারণ নজির স্থাপন করেছে। স্বাধীনতার পর থেকে প্রতিটি জাতীয় সংকটে তারা দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতার প্রতীক হিসেবে কাজ করেছে। ফলে জনগণের মনে সেনাবাহিনী নিরাপত্তা, ভরসা ও জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে স্থান করে নিয়েছে।

২০২৬ সালের নির্বাচন সামনে রেখে সেনাবাহিনীর ভূমিকা শুধু নিরাপত্তা প্রদানে সীমাবদ্ধ নয়; বরং এটি জনগণের গণতান্ত্রিক আস্থা পুনর্গঠনের ভিত্তি হতে পারে। কারণ অন্তর্বর্তী সরকারে যদিও জনগণের সমর্থন রয়েছে, তার পরও দলীয় রাজনৈতিক কাঠামো বা নির্বাচন পরিচালনায় তাদের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা সীমিত। বিপরীতে পুলিশ বাহিনী ও প্রশাসন আগের সরকারের রাজনৈতিক প্রভাব, প্রশ্নবিদ্ধ জবাবদিহি ও জন-আস্থা হারানোয় এককভাবে এই দায়িত্ব পালনে সক্ষম নয়। আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার বিতাড়িত হলেও তাদের অনুগত নেতাকর্মীরা রয়েছে দেশব্যাপী।

তারা অংশগ্রহণ করতে না পারার কারণে নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করবে, সেটা ধারণা করা যায়। এ অবস্থায় নিরপেক্ষতা, পেশাদারি ও শৃঙ্খলার সমন্বয়ে সেনাবাহিনীই একমাত্র শক্তি, যারা নির্বাচনী নিরাপত্তা তদারকিতে নির্ভরযোগ্য ও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
অতীতে সেনা কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে কিছুটা ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির সৃষ্টি হয়েছিল, কিন্তু এসব সমালোচনা সামরিক প্রতিষ্ঠানের সমষ্টিগত বৈশিষ্ট্যের বিরুদ্ধে নয়; বরং নির্দিষ্ট রাজনৈতিক বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের অধীনে কর্মরত কিছু ব্যক্তির ব্যক্তিগত উচ্চাভিলাষ, পদের প্রতি লোভ বা রাজনৈতিক চাপের প্রতিফলন। সেনাবাহিনী কখনোই সমষ্টিগতভাবে ক্ষমতার লোভে পরিচালিত হয়নি। তাদের সাংগঠনিক নীতি, শৃঙ্খলা, দেশপ্রেম, স্বচ্ছ পেশাদারি সর্বদা জনগণের কল্যাণে নিবেদিত।


অতএব, বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনার দায় পুরো বাহিনীর ওপর চাপানো অন্যায় ও ভিত্তিহীন; এগুলো ছিল রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে সৃষ্ট ব্যক্তিগত বিচ্যুতির উদাহরণ।
রাষ্ট্রের সার্বিক নিরাপত্তা রক্ষা, সন্ত্রাস দমন, সীমান্তে অস্ত্র ও মাদক চোরাচালান প্রতিরোধ, পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে উদ্ধার ও পুনর্বাসন—সব ক্ষেত্রেই সেনাবাহিনী সব সময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অন্যতম শক্তি। তাদের গুরুত্ব, পেশাদারি ও মানবিকতা বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে। এসব আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক কার্যক্রমেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তবে বিগত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল, যা ‘গণতন্ত্রের ছদ্মবেশে কর্তৃত্ববাদের যুগ’ হিসেবে পরিচিত। সে সময় সেনাবাহিনী বহু ক্ষেত্রেই সীমিত ভূমিকা পালন করতে বাধ্য হয়।

সুষ্ঠু, অবাধ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও আন্তর্জাতিক আস্থা পুনরুদ্ধারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেনাবাহিনী যদি সফলভাবে নির্বাচন নিরাপদ, সহিংসতামুক্ত ও স্বচ্ছ করতে পারে, তাহলে এর সুফল হবে বহুমাত্রিক। জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে বাংলাদেশের অবস্থান আরো সুদৃঢ় হবে, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে, জনগণের আস্থা ফিরবে, রাজনৈতিক বিভাজন কমে আসবে; এবং সবচেয়ে বড় অর্জন হবে গণতন্ত্রের পুনর্জাগরণ।

সেনাবাহিনীর উপস্থিতিকে ভয়ের নয়, বরং আস্থার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এ জন্য তাদের আচরণ হতে হবে পেশাদার, মানবিক ও জনবান্ধব; বিশেষত নারী, সংখ্যালঘু ও দুর্বল জনগোষ্ঠীর প্রতি সংবেদনশীলতা থাকবে। পাশাপাশি ভুয়া সংবাদ প্রতিরোধে তথ্য প্রতিক্রিয়া সেল গঠন, নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে রিয়াল-টাইম সমন্বয় এবং আধুনিক গোয়েন্দা কাঠামোও জরুরি।

২০২৬ সালের নির্বাচনের সাফল্য নির্ভর করবে সেনাবাহিনী কতটা নিরপেক্ষ থেকে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখতে পারে, তার ওপর। তাদের প্রতিটি পদক্ষেপ হতে হবে সংবিধানসম্মত, পেশাদার এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে অনুপ্রাণিত। সেনাবাহিনী যদি এবার নিরপেক্ষ ও দৃঢ়ভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারে, তাহলে এর সুফল হবে বহুমাত্রিক। প্রথমত, গণতন্ত্রকে দীর্ঘ মেয়াদে টেকসই করার জন্য যে ‘ভয়মুক্ত ভোটাধিকার’ সবচেয়ে মৌলিক ভিত্তি, তা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন মানে জনগণের মতামত আদতে রাষ্ট্রক্ষমতা নির্ধারণ করবে, যা গণতন্ত্রের প্রাণ।

দ্বিতীয়ত, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশ নতুন করে আস্থার জায়গা তৈরি করতে পারবে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ ও উন্নয়ন সহযোগীরা বহুদিন ধরে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য জোর দিচ্ছিল; সেনাবাহিনীর দক্ষ ও মানবিক নেতৃত্বে নির্বাচন সফল হলে বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক আস্থা বাড়বে; বিশেষত বিদেশি বিনিয়োগ, বাণিজ্য সুবিধা ও শান্তি রক্ষা মিশনে বিস্তৃত সুযোগ তৈরি হবে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা সব সময়ই আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক অংশীদারদের প্রধান চাহিদা; সেনাবাহিনীর ভূমিকা সেই স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে পারে।

তৃতীয়ত, দেশের অভ্যন্তরীণ অর্থনীতি ও রাজনৈতিক পরিবেশেও ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। দীর্ঘ রাজনৈতিক অস্থিরতা, সহিংসতা ও প্রশাসনিক ব্যর্থতা ব্যবসার পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল; একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন বিনিয়োগকারীদের মনে বিশ্বাস ফিরিয়ে আনবে, আর্থিক বাজারে স্থিতিশীলতা তৈরি করবে, সরকারি নীতি প্রণয়নে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার সুযোগ সৃষ্টি করবে। নির্বাচনের সময় সেনাবাহিনীর পেশাদার নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা শুধু প্রতিদিনের সহিংসতা কমাবে না; বরং দীর্ঘ মেয়াদে নিরাপদ রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে তুলবে—যেখানে মতবিরোধ থাকবে, কিন্তু সংঘাত থাকবে না।

চতুর্থত, একটি সফল নির্বাচন সেনাবাহিনীর নিজেদের মর্যাদাও অক্ষুণ্ন রাখবে। অতীতের কিছু বিতর্ক ও রাজনৈতিক চাপের মধ্যে কাজ করতে গিয়ে সেনাবাহিনীর একটি অংশ অনিচ্ছাকৃতভাবে সমালোচিত হয়েছিল। এখন তাদের সামনে রয়েছে সেই সমালোচনা থেকে বেরিয়ে এসে নতুন করে জনগণের আস্থা পুনর্গঠনের সুযোগ, যা একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য অমূল্য সম্পদ। সেনাবাহিনী যদি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষা করে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পারে, তাহলে তারা শুধু জাতির আস্থা অর্জন করবে না, বরং প্রমাণ করবে যে রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় তারাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

সব শেষে বলা যায়, বাংলাদেশের ২০২৬ সালের নির্বাচন সেনাবাহিনীর জন্য এক ঐতিহাসিক সুযোগ—তা নিজেদের নৈতিক অবস্থান, পেশাদারি দক্ষতা, মানবিক আচরণ ও সাংবিধানিক আনুগত্যকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেওয়ার সময়। পাশাপাশি বহুবার আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে বাংলাদেশের গণতন্ত্র, কিন্তু টিকে আছে মানুষের সংগ্রাম, আশাবাদ ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মতো নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানের কারণে। আজ আবার সেই একই মুহূর্ত এসে দাঁড়িয়েছে, যেখানে জনগণের আশা, রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা এবং গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ সেনাবাহিনীর দায়িত্বশীল ভূমিকার ওপর নির্ভর করছে। তারা যদি পেশাদারি, নিরপেক্ষতা ও দেশপ্রেমের সুষম মেলবন্ধনে দায়িত্ব পালন করে, তাহলে ২০২৬ সালের নির্বাচন শুধু একটি রাজনৈতিক পরিবর্তন নয়, বরং একটি জাতীয় পুনর্জাগরণের প্রতীক হয়ে উঠবে। বাংলাদেশ প্রমাণ করবে, সংকটময় সময়ে জাতির সবচেয়ে বড় শক্তি তার জনগণ ও সেনাবাহিনীর পারস্পরিক আস্থা, যা গণতন্ত্র অটুট রাখে এবং রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিয়ে যায় একটি সমৃদ্ধ, স্থিতিশীল ও মর্যাদাপূর্ণ ভবিষ্যতের দিকে।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, গবেষক ও কলামিস্ট

Mizan12bd@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কিংবদন্তি
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কিংবদন্তি
চব্বিশের ধাক্কা যে শিক্ষা দিল
চব্বিশের ধাক্কা যে শিক্ষা দিল
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার
মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু
লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন