শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩৭, মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৩:৩৯, মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স

সম্প্রতি সরকার ‘আমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫’ জারি করেছে দেশের ব্যাংকিং খাতের অতি ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থের নিরাপত্তা বিধানের উদ্দেশ্যে। এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে ব্যাংকে আমানতকারীদের অর্থ ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তা নির্ধারণ করা হয়েছে দুই লাখ টাকা, যা আগে ছিল মাত্র এক লাখ টাকা। এখন দেশের কোনো ব্যাংক অবসায়ন হলে আমানতকারীরা তাৎক্ষণিক দুই লাখ টাকা ফেরত পাবেন। নতুন এই অধ্যাদেশের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে—(১) এর মাধ্যমে আগের ব্যাংক আমানত বীমা আইন ২০০০ বাতিল ঘোষণা; (২) আমানত সুরক্ষায় বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে পৃথক বিভাগ গঠন; (৩) এই বিভাগ হবে স্বতন্ত্র, অর্থাৎ এর ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো রকম নিয়ন্ত্রণ থাকবে না; (৪) ব্যাংক ও আর্থিক কম্পানির জন্য দুটি পৃথক সুরক্ষা তহবিল গঠন; (৫) এই নিশ্চয়তা শুধু সাধারণ আমানতকারীদের জন্য প্রযোজ্য, অর্থাৎ সরকারি এবং বিদেশি প্রতিষ্ঠানের আমানত এর আওতায় পড়বে না; (৬) ঝুঁকিভিত্তিক প্রিমিয়াম ব্যবস্থার অধীনে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করা হবে; (৭) নতুন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এককালীন প্রিমিয়াম প্রদানের বাধ্যবাধকতা; (৮) আমানত নিশ্চয়তা তহবিল একটি ট্রাস্ট হিসেবে গণ্য হবে এবং (৯) বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ এই আমানত সুরক্ষা তহবিলের ট্রাস্টি বোর্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।

উদ্যোগটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় এবং এ রকম উদ্যোগ অনেক আগেই নেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, বর্তমান সময়ে মাত্র দুই লাখ টাকার আমানতের নিশ্চয়তা দিয়ে কী এমন লাভ হবে? টাকার মানের যে মাত্রার অবমূল্যায়ন হয়েছে, তাতে দুই লাখ কেন, ১০ লাখ টাকারও প্রকৃত মূল্য একেবারেই কম। এর চেয়েও উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, নির্দিষ্ট একটি পরিমাণ পর্যন্ত ব্যাংক আমানতের নিশ্চয়তা দেওয়ার উদ্দেশ্যই হচ্ছে কোনো কারণে ব্যাংক বন্ধ হয়ে গেলে সাধারণ আমানতকারীরা যেন পথে না বসেন এবং তাঁদের আমানতের কিছু অংশ এমনভাবে ফেরত পাবেন, যা দিয়ে তাঁরা টিকে থাকতে পারবেন। কিন্তু মাত্র দুই লাখা টাকা পর্যন্ত আমানতের নিশ্চয়তা দিয়ে এই উদ্দেশ্য কোনোভাবেই সফল হবে না। অথচ এই নিশ্চয়তা বিধানের কাজটি হবে বিশাল এক কর্মযজ্ঞ, যা এককথায় সামান্য কাজে বিশাল আয়োজন।

দ্বিতীয় প্রশ্ন হচ্ছে, এই কাজ বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে রাখা ঠিক কি না? নিঃসন্দেহে বাংলাদেশ ব্যাংক সাধারণ আমানতকারীদের অর্থের নিশ্চয়তা বিধান করবে। কিন্তু তারা নিজেরা কাজটা করবে না, বরং অন্যদের দিয়ে করাবে। বাংলাদেশ ব্যাংক যদি এ ধরনের কাজ নিয়ে নিজেরা ব্যস্ত থাকে, তাহলে তারা দেশের আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং এ খাতের মানোন্নয়নে নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মতো কাজ করার সময় পাবে কিভাবে?

দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে আমানতকারীর অর্থের নিশ্চয়তা প্রদানের কাজটি করা সম্ভব নয় এবং করার সুযোগ থাকাও ঠিক না। এ জন্য প্রয়োজন পৃথক এবং স্বতন্ত্র ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করা। আমেরিকার মতো দেশেও ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থের নিশ্চয়তা বিধান করা হয়েছে, যা এখন বর্ধিত করে মাঝারি আমানতকারী পর্যন্ত নেওয়ার চেষ্টা চলছে। সেখানেও এই কাজ ডিপোজিট ইনস্যুরেন্সের মাধ্যমেই করা হয়। আমেরিকায় আছে স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান, ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশন, যারা ব্যাংক আমানতের নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। শুধু আমেরিকা কেন, কানাডাসহ উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই আছে ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশন। এমনকি অনেক উন্নয়নশীল দেশেও এই ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশন চালু আছে। যেমন—ভিয়েতনামে আছে ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স অব ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়ায় আছে পারবাধামান ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ায় আছে ইন্দোনেশিয়া ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশন।

আমাদের দেশেও ক্ষুদ্র ও মাঝারি আমানতকারীদের অর্থের নিশ্চয়তা দেওয়া প্রয়োজন এবং এই উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশন (বিডিআইসি) প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে। আসলে বাংলাদেশে যখন বেসরকারি খাতে ব্যাংকের যাত্রা শুরু হয়েছিল, ঠিক তখনই এ রকম একটি প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি করা উচিত ছিল। আমানতকারীদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের নিরাপত্তা বিধান না করেই ব্যাংকিং খাতের ব্যাপক প্রসার ঘটানো হয়েছে। বিগত পাঁচ দশকেও এই বিষয়টি নিয়ে কোনো পক্ষই ভাবেনি। এমনকি যে আইএমএফ সরকারকে সকাল-বিকাল উপদেশ দেয় এবং নানা শর্তের বেড়াজালে সরকারকে আটকে ফেলে, তারাও এ রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ব্যাপারে কোনো রকম সুপারিশ করেছে বলে আমরা শুনিনি। যা হোক, দেরিতে হলেও এখন এ রকম একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ রকম এক-দুই লাখ টাকার আমানতের নিশ্চয়তার কথা বাদ দিয়ে দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে কমপক্ষে দুই বা তিন কোটি টাকার আমানতের নিশ্চয়তা দেওয়ার কথা বিবেচনা করা প্রয়োজন।

বিডিআইসি গতানুগতিক ধারার ইনস্যুরেন্স কম্পানি থেকে ভিন্ন এবং একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠান হবে, যাদের কাজ হবে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আমানতের নির্দিষ্ট একটি পরিমাণ পর্যন্ত নিশ্চয়তা প্রদান করা। সেই সঙ্গে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া বা বন্ধ হয়ে গেলে তার নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করে সম্পদ সংগ্রহের কাজটিও করবে এই প্রতিষ্ঠান। যেসব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান জনগণের কাছ থেকে আমানত সংগ্রহ করবে, তারাই হবে এই প্রতিষ্ঠানের সদস্য। বিডিআইসির পরিচালনা পর্ষদ এমনভাবে গঠন করা হবে, যার প্রধান বা চেয়ারম্যান হবেন অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তি এবং উপপ্রধান বা ভাইস চেয়ারম্যান হবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো নির্বাহী কর্মকর্তা। অন্যরা সদস্য ব্যাংকগুলোর মধ্য থেকে নির্বাচিত বা মনোনীত হতে পারেন।

এই প্রতিষ্ঠান যদি তিন কোটি টাকা পর্যন্ত আমানতের নিশ্চয়তা প্রদান করে, সে ক্ষেত্রে এই মর্মে শর্ত থাকবে যে তিন কোটি পর্যন্ত আমানত, অর্থাৎ নিশ্চয়তাপ্রাপ্ত আমানত নির্দিষ্ট কিছু ঝুঁকিমুক্ত বা কম ঝুঁকির খাত ছাড়া অন্য কোনো খাতে বিনিয়োগ বা ঋণ প্রদান করা যাবে না। যেমন—নগদ জামানতের বিপরীতে, সরকার ও সরকারি প্রতিষ্ঠান, আধাসরকারি, স্বায়ত্তসাশিত প্রতিষ্ঠান, সরকারি প্রজেক্ট, সুপ্রতিষ্ঠিত বৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, যাদের ঝুঁকির মাত্রা একেবারেই নেই, সে রকম প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্য কোনো খাতে ঋণ প্রদান করা যাবে না।

প্রত্যেক অংশগ্রহণকারী ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান নিশ্চয়তা দেওয়া আমানতের ওপর নির্দিষ্ট হারে প্রিমিয়াম প্রদান করবে। তবে ছোট ও মাঝারি ব্যাংকের চেয়ে বৃহৎ ব্যাংকের প্রিমিয়ামের পরিমাণটা একটু বেশি হবে। তা ছাড়া নিশ্চয়তাপ্রাপ্ত আমানতের ওপর সুদের হার তুলনামূলক কম হবে। কেননা এ ধরনের আমানতের ঝুঁকির পরিমাণ কম বিধায় রিস্ক প্রিমিয়াম থাকবে না। সমগ্র প্রক্রিয়াটি প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করতে হবে, যাতে নিয়মিত ডিপোজিট প্রিমিয়াম প্রদান, নিশ্চয়তাপ্রাপ্ত আমানত নির্ধারিত কম ঝুঁকির খাত ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগের সুযোগ না থাকে। এটি একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয় এবং যথেষ্ট জটিলও বটে। তাই বিস্তারিত তুলে ধরতে গেলে একটি বই লিখতে হবে। তার পরও অন্য কোনো পরিসরে কিছুটা বিস্তৃত পরিসরে বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করব। 

আমানতকারীদের দুই লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থের নিশ্চয়তা প্রদান করে ‘আমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫’ জারি করলেও এর মাধ্যমে মূল সমস্যার সমাধান হবে না। তাই এটিকে সাময়িক ব্যবস্থা হিসেবে রেখে বাংলাদেশ ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন।

সরকার যেহেতু দেশের ব্যাংকিং খাতে এক ধরনের রিফরম আনার চেষ্টা করছে, তাই এখনই উপযুক্ত সময় ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করার। দেশের ব্যাংকিং খাতের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে এবং সেই সঙ্গে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি আমানতকারীদের রক্ষা করতে হলে এই ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনের কোনো বিকল্প নেই। উন্নত ও উন্নয়নশীল বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও আমানতকারীদের সুরক্ষা দেওয়ার স্বার্থে ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশন প্রয়োজন। 

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কিংবদন্তি
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কিংবদন্তি
চব্বিশের ধাক্কা যে শিক্ষা দিল
চব্বিশের ধাক্কা যে শিক্ষা দিল
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার
মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু
লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন