শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৪, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টার শেষ পরীক্ষা

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধান উপদেষ্টার শেষ পরীক্ষা

অবশেষে সব শঙ্কা আর অনিশ্চয়তার অবসান ঘটিয়ে নির্বাচনের চূড়ান্ত ধাপে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। রবিবার নির্বাচন কমিশন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রূপরেখা চূড়ান্ত করেছে। আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে কমিশন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। এরপর জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে নির্বাচনের চূড়ান্ত তফসিল ঘোষণা করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে দেশজুড়ে শুরু হবে নির্বাচনি উৎসব।

সবকিছু ঠিক থাকলে প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়ে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশনের রবিবারের বৈঠকের মধ্য দিয়ে প্রধান উপদেষ্টার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গীকার পূর্ণ হতে চলেছে। চলতি বছরের আগস্টে, জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দেন। রবিবার নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ৮ থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে যে কোনো দিন তফসিল ঘোষণা করা হবে। ভোট হবে ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে যে কোনো দিন।

শেষ পর্যন্ত দেশে নির্বাচন হবে কি না তা নিয়ে নানানরকম আলোচনা এবং অনিশ্চয়তা ছিল। নির্বাচন কমিশনের রবিবারের বৈঠকের মধ্য দিয়ে সেই অনিশ্চয়তার কিছুটা অবসান হলো। এখন শুরু হলো আসল পরীক্ষা। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, এটা নির্বাচন কমিশনের পরীক্ষার চেয়েও বড় পরীক্ষা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। এটি সম্ভবত তাঁর দায়িত্বের মেয়াদকালে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং শেষ পরীক্ষা। এ পরীক্ষায় যদি তিনি উত্তীর্ণ হন, তাহলে বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে থাকবেন।

নির্বাচন কমিশন যদিও বলেছে তারা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত কিন্তু কমিশন যতই জোর দিয়ে নির্বাচনের কথা বলুক না কেন, সাধারণ মানুষের মনে এখনো নির্বাচন হওয়া নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এ সন্দেহ দূর করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করাই এখন প্রধান উপদেষ্টার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ।

দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। সাধারণ মানুষ মনে করে দেশে যে অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে তা উত্তরণের একমাত্র পথ হলো নির্বাচন। একটি গণতান্ত্রিক সরকার চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে। দেড় বছর ধরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অত্যন্ত নাজুক। নির্বাচিত সরকার এসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করবে এটাই জনগণ বিশ্বাস করে। দেশজুড়ে প্রতিদিন নানা রকম দাবিদাওয়া নিয়ে চলছে আন্দোলন এবং অসহিষ্ণুতা। একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা হলে এসব সমস্যার যৌক্তিক সমাধান হবে বলে জনগণ বিশ্বাস করে। গোটা দেশে একটা স্থবিরতা বিরাজ করছে। এখান থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হলো গণতন্ত্র। প্রধান উপদেষ্টা নিজেও এটা বিশ্বাস করেন। এজন্যই তিনি এখন নির্বাচনকে সবচেয়ে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। বারবার নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করছেন, তাঁদের দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করছেন, পাশাপাশি একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের গুরুত্ব নতুন করে সবাইকে মনে করিয়ে দিচ্ছেন।

প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন বক্তব্যে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন যে আগামী নির্বাচন হবে এযাবৎকালের সেরা নির্বাচন। এ কথা স্বীকার করতেই হবে, একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা এবং অন্তর্র্বর্তী সরকার অত্যন্ত আন্তরিক। কোনো বিশেষ দলের প্রতি এ সরকারের পক্ষপাত নেই। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে আন্তরিক। এখন পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন সংযত ও দায়িত্বশীল ভূমিকায় রয়েছে। তার পরও নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। নির্বাচন নিয়ে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে সুষ্ঠু নির্বাচন কঠিন হয়ে পড়বে। তফসিল ঘোষণার আগেই দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতা ঘটছে। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও চলছে সন্ত্রাস। পুলিশ বাহিনী এখন পর্যন্ত পুরোপুরি সক্রিয় নয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেটুকু সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে তা সশস্ত্র বাহিনীর কল্যাণে। তফসিল ঘোষণার পর যদি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসে, তাহলে নিরাপত্তার কারণে মানুষ ভোট কেন্দ্রে যেতে ভয় পাবে। মনে রাখতে হবে, ভোটার উপস্থিতি এবার সফল নির্বাচনের প্রধান চাবিকাঠি। নির্বাচনে যদি ভোটার উপস্থিতি বেশি হয় তাহলে নিশ্চয়ই এ নির্বাচন একটি গ্রহণযোগ্য এবং ভালো নির্বাচন হিসেবে বিবেচিত হবে। কিন্তু যদি ভোটার উপস্থিতি কম হয়, তাহলে এ নির্বাচন নিয়ে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে অনেক প্রশ্ন উঠবে। মনে রাখতে হবে, শুধু বাংলাদেশের জনগণ নয়, গোটা বিশ্ব আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে। নির্বাচন ভালো না হলে নির্বাচন কমিশনের চেয়ে বেশি সমালোচনা হবে প্রধান উপদেষ্টার। কারণ তিনি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিত এবং সম্মানিত ব্যক্তি। তিনি নোবেলজয়ী।

গত দেড় বছর গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ মসৃণ করতে আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা। রাজনৈতিক দলগুলো আগস্ট অভ্যুত্থানের পর নানা মত ও পথে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। নির্বাচন এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে দলগুলোর অনৈক্য চরম পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। জামায়াত ও এনসিপি প্রথমে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের পক্ষে ছিল না। তারা আগে জুলাই সনদের বাস্তবায়ন চেয়েছিল। এ নিয়ে জামায়াতের নেতৃত্বে আট দল আন্দোলনও শুরু করে। আট দলের দাবি ছিল প্রথমে গণভোট করতে হবে। অন্যদিকে বিএনপিও জুলাই সনদের কিছু বিষয় নিয়ে আপত্তি তুলেছিল। বিশেষ করে গণভোটের প্রশ্ন নিয়ে তাদের আপত্তি আছে। এসব মতপার্থক্য অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করেন প্রধান উপদেষ্টা। নিরপেক্ষ অবস্থানে থেকে তিনি রাজনৈতিক বিরোধ সামাল দিয়ে সব দলকে নির্বাচনের পথে নিয়ে এসেছেন। এটা সহজ ছিল না। অনেকেই মনে করেন, একমাত্র ড. ইউনূসের কারণেই সব দলকে নির্বাচনে রাজি করা সম্ভব হয়েছে। তিনি সব দলের সব দাবি শোনেননি আবার সব দাবি নাকচও করেননি। যে দলের যে দাবি ন্যায্য এবং যৌক্তিক মনে হয়েছে, ততটুকুই তিনি গ্রহণ করেছেন। একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তি যে কঠিন সমস্যার সহজ সমাধান করতে পারেন তার অনন্য উদাহরণ এটি। বিশেষ করে জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের সংগঠন এনসিপিকে নির্বাচনে আনাটা প্রধান উপদেষ্টার একটি বিরাট সাফল্য। এনসিপি জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেনি। দলীয় নিবন্ধন এবং প্রতীক নিয়ে দলটির সঙ্গে নির্বাচন কমিশন ও সরকারের টানাপোড়েন তৈরি হয়েছিল। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা অভিভাবকসুলভ মনোভাব দেখিয়ে তাদের মান ভাঙাতে সক্ষম হন। সব দলকে নির্বাচনের মহাসড়কে নিয়ে আসার কাজটি কত কঠিন ছিল তা খালি চোখে বোঝা সম্ভব নয়।

এখন সব দল নির্বাচনমুখী। জনগণ ভোট দিতে উন্মুখ। এ রকম একটি নির্বাচনি আবহ সৃষ্টির জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে অবশ্যই একটি ধন্যবাদ দিতে হবে।

কিন্তু সামনে আরও কঠিন চ্যালেঞ্জ। যে কোনো মূল্যে আগামী নির্বাচন উৎসবমুখর করতেই হবে। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে কেন্দ্রে যেতে পারেন তার ব্যবস্থা করতে হবে। একমাত্র ভোটার উপস্থিতিই পারে আগামী নির্বাচনকে একটি গ্রহণযোগ্য ও ভালো নির্বাচনের মর্যাদা দিতে। আর সেজন্য দরকার শান্তিপূর্ণ পরিবেশ। নাগরিকদের জন্য নিরাপদ ও ভীতিহীন ভোট কেন্দ্র। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার। সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার।

প্রধান উপদেষ্টার জন্য এটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এটাই তাঁর এ সময়ের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা। এ পরীক্ষায় তাঁকে অবশ্যই বিজয়ী হতে হবে। তবে আমাদেরও মনে রাখতে হবে যে এজন্য সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে সংযত আচরণ করতে হবে। প্রশাসনকে কাজ করতে হবে নিরপেক্ষতার সঙ্গে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দায়িত্ব পালন করতে হবে নিষ্ঠার সঙ্গে। আশার কথা, প্রশাসন এবং পুলিশ বাহিনী যেন নির্বাচনে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে সেজন্য প্রধান উপদেষ্টা বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। বিশেষ করে লটারির মাধ্যমে এসপি ও ওসি পদায়নের মাধ্যমে পুলিশ প্রশাসনকে ঢেলে সাজানো হয়েছে। জেলা প্রশাসক পদায়নের ক্ষেত্রেও নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের পক্ষপাত আর বিতর্কের ঊর্ধ্বে উঠে নির্ভয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা, জনগণকে উদ্যোগী হতে হবে। ভোটারদের মনে রাখতে হবে, এ ভোট তাদের অধিকার। যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগে দৃঢ় এবং সাহসী ভূমিকা অত্যন্ত জরুরি। দেশটা আমাদের সবার। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা পারি এ দেশে একটি গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি করতে। এমন একটি নির্বাচন করতে যা বিশ্বের কাছে অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
গলদ আছে, তাই দরিদ্রতা বাড়ছে
গলদ আছে, তাই দরিদ্রতা বাড়ছে
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার
মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু
লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন