শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৮, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫

দলের অবস্থান পরিষ্কারে উজ্জীবিত নেতা-কর্মী

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
দলের অবস্থান পরিষ্কারে উজ্জীবিত নেতা-কর্মী

জাতীয় নির্বাচনের আগে নিজের এবং দলের অবস্থান পরিষ্কার করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাবিরোধী রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে পরিষ্কার বার্তা দিয়েছেন বিএনপির এই কান্ডারি। স্পষ্টভাবে দলের অবস্থান পরিষ্কারের ফলে সারা দেশের দলীয় নেতা-কর্মীরা ব্যাপকভাবে উজ্জীবিত হয়ে উঠেছেন। একইভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যেও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এই বক্তব্য ব্যাপকভাবে সাড়া জাগিয়েছে। এর ফলে সাধারণ মানুষ এখন একাত্তরের স্বাধীনতাবিরোধী এই দলটির ওপর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করেছে। গত রবিবার এক অনুষ্ঠানে পরিষ্কার ভাষায় তারেক রহমান বলেছেন, ’৭১ সালে তারা তাদের দলীয় রাজনৈতিক স্বার্থে দেশের লাখ লাখ মানুষকে হত্যা এবং মা-বোনদের ইজ্জত লুটেছিল। এদেরকে বাংলাদেশের মানুষের তখনই দেখা হয়ে গেছে। নতুন করে আর দেখার কিছু নেই। জামায়াতকে উদ্দেশ করে তিনি আরও বলেছেন, ওই দলটি ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের মতোই ‘শুধু তারাই ভালো, আর সবাই খারাপ’- এমন অপপ্রচার অব্যাহত রেখেছে। অন্যদিকে নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য ধর্মকে ব্যবহার করছে দলটি। হায়াত, মউত, বেহেশত, দোজখ এসবের মালিক একমাত্র সৃষ্টিকর্তা। অথচ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে ওই দলটির নেতারা তাদের প্রার্থীকে ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া যাবে বলে জান্নাতের টিকিট বিক্রি শুরু করেছেন। এসব হলো মহান আল্লাহপাকের সঙ্গে পরিষ্কার ‘শিরক’ করার শামিল।

বিএনপির এই শীর্ষনেতা দলীয় নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের দেশপ্রেমিক ও গণতান্ত্রিক মানুষের প্রতি এদের (জামায়াতের) অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হয়ে সজাগ ও সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।

পাশাপাশি দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের প্রতি জামায়াতের এসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার এবং আগামী দুই মাস জনগণের দ্বারে দ্বারে গিয়ে নিজের দলের গৃহীত বাস্তবধর্মী পদক্ষেপ তথা ৩১ দফার প্রস্তাবগুলো তুলে ধরে বুঝিয়েশুনিয়ে ভোটারদের সমর্থন নিজেদের পক্ষে আনার নির্দেশনা দিয়েছেন। তাঁর এই নির্দেশনার পর মূল দল বিএনপি ছাড়াও ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, কৃষক দল, শ্রমিক দলসহ সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ব্যাপকভাবে উজ্জীবিত হয়েছেন। তাঁরা ইতোমধ্যেই আগামী জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জামায়াতে ইসলামীর অপপ্রচার রোধে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছেন। বিশেষ করে ধর্মকে রাজনৈতিক হীন স্বার্থে ব্যবহার, নির্বাচনে ভোটের বিনিময়ে বেহেশতের টিকিট বিক্রি, সব দলকেই দেখেছেন এবার আমাদের (জামায়াত) একবার দেখেন, সবাই খারা শুধু আমরাই ভালো, এসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টির কাজ শুরু করেছেন তাঁরা।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্পষ্টতই বলেছেন, তারা ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। ইসলাম কায়েমের কথা বলে তারা নিজেরাই মন্দিরে গিয়ে মন্ত্র পাঠ করছে। পুজো দিচ্ছে। ধর্মপ্রাণ মানুষের ধর্মীয় আবেগ-অনুভূতিকে নিয়ে খেলাধুলার চেষ্টা করছে। বেহেশত-দোজখ নিয়ে তামাশা করছে। মহান সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে শিরক করছে। এ ছাড়াও বিগত ১৫ বছরের ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলনে এদের দৃশ্যমান কোনো ভূমিকা নেই। এদের অব্যাহত অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। এ বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা নিজে যেমন মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন তেমনি তিনিই হলেন বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। আর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল হলো বিএনপি। বিএনপি কখনোই রাজনৈতিক স্বার্থে ধর্মকে ব্যবহার করে না।

অন্যদিকে ১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা কী ছিল সেটি দেশের জনগণ ভালো করেই জানে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এই বিষয়টিই সম্প্রতি পরিষ্কার করেছেন।’ এদের (জামায়াতের) অপপ্রচারে যাতে গণতান্ত্রিক ও দেশপ্রেমিক কোনো মানুষ বিভ্রান্ত না হন সেজন্য দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মতো তিনিও সবার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।

দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা সময়ে দলের অবস্থানটা পরিষ্কার করেছেন। আসলে জামায়াতে ইসলামীর ’৭১ সালের ভূমিকা শুধু বাংলাদেশের মানুষই নয়, সারা পৃথিবীর মানুষই জানে। এদের বৈশিষ্ট্যই হলো ক্ষমতার জন্য সবকিছু করতে পারে তারা। স্বাধীনতাপরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মহানুভবতায় রাজনীতি করার সুযোগ পাওয়ার পর জামায়াতের কার্যকলাপ, আচার-আচরণ, ’৮৬ সালে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে জাতীয় বেইমানির অংশীদার হওয়া, এরপর ’৯৬ সালের নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট বেঁধে নির্বাচন করা- নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য ধর্মকে ব্যবহারসহ এমন কী নেই যে তারা করেনি। এবার তো জান্নাতের টিকিট বিক্রির কাজও তাদের শেষ। কিন্তু এতে সফল হবে না। বাংলাদেশের মানুষ আগের চেয়ে এখন অনেক বেশি সচেতন।

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু বলেন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যা বলেছেন তা অক্ষরে অক্ষরে সত্যি। তিনি মোক্ষম সময়ে সমগ্র জাতিকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে তারা আসলে কারা? ’৭১ সালে তাদের কী ভূমিকা ছিল? কার দয়ায় বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে। এখন আবার বিএনপির বিরুদ্ধেই ট্যাগ দেওয়া শুরু করেছে। এই স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে প্রতিহত করতে হবে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ বলেন, জামায়াতে ইসলামী ও তাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে নতুন করে কিছুই বলার নেই। এদের বৈশিষ্ট্য, দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য এদের ভূমিকা কী তা-ও এ দেশের মানুষ প্রত্যক্ষ করেছে। এখন তারা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে নগ্নভাবে। জান্নাতের টিকিট বেচতে শুরু করেছে তারা। কিন্তু ধর্ম নিয়ে এসব ভণ্ডামি বাংলাদেশের মানুষ আর সহ্য করবে না। আগামী নির্বাচনে ব্যালটের মাধ্যমেই তারা জামায়াতের এসব অপকর্মের জবাব দেবে ইনশাআল্লাহ।

দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমানে কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি বিতর্কিত দল। এটা নতুন কিছু নয়। দলটি সব সময়ই বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে মোনাফেকি করেছে। ১৯৭১ সাল থেকে শুরু করে ১৯৮৬, ’৯১-’৯৬ সাল সব সময়ই দেশের বিএনপি ও দেশের মানুষের বিরুদ্ধে ভূমিকা রেখেছে। এরা সব সময় স্বৈরাচার আর ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। বিগত ১৮ বছরের ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলনেও এদের দৃশ্যমান কোনো ভূমিকা নেই। জামায়াত সম্পর্কে নতুন করে বলার কোনো অবকাশ নেই। দেশের সচেতন মানুষ এদের ভূমিকা ও বিতর্কিত কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ভালো করেই জানে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পরিষ্কার ভাষায় বলে দিয়েছেন, এদের মানুষ ’৭১ সালেই দেখেছে। নতুন করে আর দেখার কিছুই নেই। তবে তাদের অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র সম্পর্কে আমাদের সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।’

বিএনপির (খুলনা) বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বলেন, জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছুই নেই। এই দলটি সব সময়ই দেশের ও মানুষের বিরুদ্ধে ভূমিকা রেখে এসেছে। ’৭১ থেকে শুরু করে আজকে ২০২৫ পর্যন্ত কখনই তারা শুধু নিজেদেও স্বার্থ ছাড়া দেশের জন্য ইতিবাচক কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। সর্বশেষ ফ্যাসিস্টদের সঙ্গেও আঁতাত করে চলেছে গত ১৫টি বছর। এদের মোনাফেকির জবাব মানুষ ব্যালটের মাধ্যমেই দেবে ইনশাআল্লাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
গলদ আছে, তাই দরিদ্রতা বাড়ছে
গলদ আছে, তাই দরিদ্রতা বাড়ছে
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার
মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু
লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন