শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২১, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

ভারসাম্যহীনতা ডেকে আনে বিপর্যয়

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
ভারসাম্যহীনতা ডেকে আনে বিপর্যয়

জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে; কথায় ও কাজে ভারসাম্য রক্ষা করা জরুরি। ভারসাম্য হারালে বিপর্যয় অনিবার্য। সমাজ ও রাজনীতির বহু ক্ষেত্রে আমরা ভারসাম্য হারিয়েছি অনেক আগেই। দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি চেয়ারপারসন সর্বজন শ্রদ্ধেয় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হাসপাতালের বিছানায় জীবন ও মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে চলেছেন। তাঁর জীবন নিয়ে গোটা জাতি উদ্বিগ্ন-উৎকণ্ঠিত। এই সময়েও আমাদেরই সমাজ ও রাজনীতির সঙ্গে থাকা কিছু মানুষ কথায় ও চিন্তায় কতটা ভারসাম্যহীন হতে পারে, তার প্রমাণ রেখে যাচ্ছেন সামাজিক মাধ্যমে। এরকম সংকটকালেও কেউ পরিহাস করতে পারে, বাজে মন্তব্য করতে পারে এমনটি চিন্তাও করা যায় না। কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক সমাজের ভিতরেই আছে এমন অনেকে, যারা স্থান, কাল ও পাত্রের প্রভেদ ভুলে যাচ্ছেতাই বলতে ও লিখতে পারেন। তাদের জন্য করুণা হয়। এদের পিতামাতা বা শিক্ষক, গুরুজন কেউ কোনো দিন হয়তো কোনো সুশিক্ষা দেয়নি।

২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর আমরা ভেবেছিলাম, দুঃসময় পেছনে ফেলে বুঝিবা নতুন সূর্যোদয় হলো! মনে পড়ে; সেই দিনটি ছিল সোমবার; রৌদ্রকরোজ্জ্বল। সোমবার মধ্যাহ্নে শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে গেল নৈরাজ্য! যারা রাজপথে ছিলেন তাদের অনেকের সঙ্গে এসে যোগ দিল, এত দিন যারা ছিলেন ঘরের কোণে; তারাও। শুরু হলো লুটপাট, ভাঙচুর। গণভবন থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত জ্বলতে দেখলাম প্রতিহিংসার আগুন। একদল মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়ল নির্বাক ভাস্কর্যগুলোর ওপর। ধুলায় লুটিয়ে পড়ল বহু ঐতিহ্যের স্মারক। কার সাধ্য তাদের থামায়! দেশে তখন কোনো সরকারও ছিল না। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের; বিশেষ করে মাঠপর্যায়ের বেশির ভাগই ছিলেন পলায়নপর। আক্রমণের শিকার হলো থানাগুলো। কোমলমতি ছেলেমেয়েদের উসকে দেওয়া হলো তাদেরই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে। শিক্ষাগুরুর গলায় ঝোলানো হলো জুতোর মালা। জুতোর মালা পরানো হলো মুক্তিযোদ্ধার গলায়। তিন দিন পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশে এলেন প্রধান উপদেষ্টার পদে বৃত হবেন বলে।

শাহজালাল বিমানবন্দরে নেমে তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশে কিছু কথা বললেন, যা শুনে শান্তি ও গণতন্ত্রকামী মানুষের মনপ্রাণ ভরে গেল। আকাশি নীল রঙের গ্রামীণ চেকের পাঞ্জাবির ওপর অফ হোয়াইট ওয়াচ কোট পরা আমাদের নতুন কান্ডারি শোনালেন নতুন আশার কথা, শোনালেন শান্তি ও গণতন্ত্রের বাণী। তাঁর উচ্চারিত প্রতিটি শব্দ ছিল সংযত, শান্ত কিন্তু দৃঢ়, নির্মোহ- প্রতিহিংসার লেশমাত্র ছিল না। প্রতিটি কথা যেন তিনি বলছিলেন নিক্তি মেপে- ভারসাম্যপূর্ণ। এমন নিরাসক্ত কথা বা বক্তৃতা- যাই বলি না কেন; বাংলাদেশের মানুষ বহুদিন শোনেনি। সেই কোটেবল কথামালার জন্য সামাজিক মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা সেদিন প্রশংসায় ভেসেছিলেন।

৮ আগস্ট বিমানবন্দরে নেমে তিনি কী কী বলেছিলেন, এক্ষণে তার খানিকটা মনে করার চেষ্টা করছি। তিনি আন্দোলনকারী ছাত্রদের প্রশংসা করেছিলেন। বলেছিলেন আমরা কেউ কারও শত্রু নই, একসঙ্গে থাকব। বলেছিলেন, এটা দ্বিতীয় স্বাধীনতা। দ্বিতীয় স্বাধীনতা টার্মটি মনে হয় তিনিই চালু করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, আইন হাতে তুলে নেওয়া যাবে না। অগ্নিসংযোগ-ভাঙচুর করা যাবে না। তিনি এমনও বলেছিলেন, আমার কথা আপনারা শুনবেন। যদি না শোনেন, তাহলে বলেন, আমি নিজের কাজে ফিরে যাব। ড. ইউনূসের কথা রাজনৈতিক কর্মীরা কতটা শুনেছেন বা শোনেননি, তা ইতিহাসের পাতায় লেখা রয়েছে। তবে ড. ইউনূস যেহেতু চলে যাননি, সেহেতু আমরা ধরেই নিতে পারি যে তাঁর কথা লোকে শুনেছেন এবং তাতে তিনি তুষ্ট।

কিন্তু ইন্টেরিম সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর ১৫ মাসে দেশে যা কিছু ঘটেছে তাতে সংযম, সহনশীলতা ও ভারসাম্যের অংশভাগ অতি সামান্য। ভারসাম্যের অভাব কেবল সরকারের কাজকর্মে নয়, এই রোগ ছড়িয়ে পড়েছে রাজনীতি ও সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। সংস্কারের নামে যে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়েছে, তাতে পরিস্থিতি হয়েছে আরও জটিল। জটিলতার ভার বহন করাও অনেক ক্ষেত্রে কঠিন হয়ে পড়েছে। এ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদের বক্তব্য প্রণিধানযোগ্য।

গত সোমবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে একনেক সভা শেষে প্রেস ব্রিফিংকালে তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশের মাধ্যমে অনেক বড় বড় সংস্কার করছে, যেগুলোর পুরো ইমপ্লিকেশন সবাই এখনো পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারছে না। অনেক দিন ধরেই বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে সংস্কার কমিটি ছিল। সেসব প্রস্তাব আমরা এগিয়ে দিয়েছি। কিন্তু আমার নিজের ধারণা, আমরা হয়তো অনেক বেশি, কিছুটা উচ্চাভিলাষী সংস্কার করে ফেলেছি, যা নির্বাচিত সরকারের পক্ষে হজম করা বা সহ্য করা কঠিন হতে পারে।’ ইন্টিরিমের ভরসাম্যহীন কাজের বিষয়ে এর চেয়ে স্পষ্ট সাক্ষ্য আর কী হতে পারে! সরকারের একজন বর্ষীয়ান ও বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা হয়ে এর চেয়ে খোলাসা করে বলার দরকারও পড়ে না। যা কিছু অপ্রয়োজনীয়, যা কিছু অতিরিক্ত তা-ই ভারসাম্যহীনতা তৈরি করে। এক ডজন সংস্কার কমিশন গঠন থেকে শুরু করে এসব কমিশনের রিপোর্ট এবং শেষে ৬টি কমিশন রেখে বাকিগুলোর কথা চেপে যাওয়া সরকারের ভারসাম্যহীনতারই প্রমাণ বহন করে।

অন্যদিকে একশ্রেণির রাজনৈতিক নেতার অসার বাণী-বচন শুনে শুনে আমাদের কান ঝালাপালা হওয়ার উপক্রম। যে দলের প্রতীকের মধ্যে সামাজিক ন্যায় ও ভারসাম্যের প্রতিশ্রুতি রয়েছে, সেই দলের নেতা-কর্মীদেরও কেউ কেউ প্রকাশ্যে এমন সব কথা বলে চলেছেন, যেগুলোর মধ্যে মিজানের লেশমাত্র নেই। মিজান অর্থ নিক্তি বা পরিমিতি।

বিশ্বপ্রকৃতির শৃঙ্খলার মূলে রয়েছে ভারসাম্য। আল্লাহতায়ালা সুরা আর রাহমানে ইরশাদ করেন, ‘সূর্য ও চন্দ্র নিজ নিজ কক্ষপথে ঘূর্ণয়মান। তিনি আকাশকে করেছেন সুউচ্চ এবং প্রতিষ্ঠা করেছেন ভারসাম্য। এই সুরায় আল্লাহ ভারসাম্য রক্ষা করার তাগিদ দিয়েছেন। সেই ভারসাম্যের দাবি যখন লঙ্ঘিত হয় তখন বিপদ ধেয়ে আসে নানা দিক থেকে। সভ্যতার ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে, নানা সময়ে যত বিপদ-বিপর্যয় হানা দিয়েছে, তার কোনোটিই বিনা কারণে হয়নি। প্রতিটি জটিল পরিস্থিতির মূলে ছিল কোনো না কোনো মহলের বাড়াবাড়ি। পরিমিতির সীমা যখনই লঙ্ঘন করা হয়েছে তখনই উল্টো দিক থেকে বিপদ এসে সভ্যতার টুঁটি চেপে ধরেছে।

ল অব ন্যাচরাল রিটার্নের হাত থেকে সীমালঙ্ঘনকারীদের কেউই কখনই বাঁচতে পারেনি। অ্যাডলফ হিটলার সীমালঙ্ঘন না করলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিপর্যয় এসে পৃথিবীটাকে তচনচ করে দিত না। সীমালঙ্ঘন করেছিলেন হিটলার-মুসোলিনি। কিন্তু তার ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হয়েছিল বিশ্বমানবকে।

স্মরণযোগ্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১৯৩৯-১৯৪৫) শেষ হয় মানবসভ্যতার ইতিহাসে এক নজিরবিহীন ধ্বংসযজ্ঞের মধ্য দিয়ে। যুদ্ধের পরপরই ইউরোপ, এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার বিশাল অংশজুড়ে দেখা দেয় এক গভীর মানবিক সংকট, যা কেবল অর্থনৈতিক দুরবস্থাই নয়, বরং মানুষের মৌলিক অস্তিত্ব ও মর্যাদাকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছিল।

বাস্তুচ্যুত মানুষের ঢল ছিল যুদ্ধোত্তর কালের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ যুদ্ধের কারণে দেশহারা, গৃহহারা বা উদ্বাস্তু হয়ে পড়েছিল। যুদ্ধবন্দি, বেঁচে ফেরা মানুষ, নাৎসি শাসন থেকে পালানো শরণার্থীসহ বিপন্ন নারী-পুরুষ আশ্রয়ের খুঁজে ছড়িয়ে পড়ে দুনিয়ার নানা প্রান্তে।

খাদ্য ও চিকিৎসার অভাব ছিল ভয়াবহ। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশগুলোতে কৃষি উৎপাদন ধ্বংস হয়ে যায়, খাদ্য মজুত ফুরিয়ে যায়, রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে পোল্যান্ড, জার্মানি, জাপান ও সোভিয়েত ইউনিয়নের বহু অঞ্চলে দুর্ভিক্ষ ও অপুষ্টি মানুষের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তোলে।

শিশু ও নারী ছিল এই সংকটের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অংশ। লাখ লাখ এতিম শিশুর আশ্রয়, শিক্ষা ও মানসিক পুনর্বাসন ছিল এক বিশাল মানবিক দায়িত্ব। বিপন্ন হয়ে পড়েছিল বহু নারীর জীবন।

নৈতিক ও মানসিক ট্রমা যুদ্ধোত্তর মানবিক সংকটের আরেকটি গভীর দিক। গণহত্যা, বোমাবর্ষণ, কনসেনট্রেশন ক্যাম্পের ভয়াবহতা ও পরিবার থেকে বিচ্ছিন্নতা মানুষের মনে তৈরি করেছিল দীর্ঘস্থায়ী ও গভীর ক্ষত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিণতিতে যে বিষবৃক্ষটির জন্ম হয়েছিল, সেটা হলো আরব জাহানের নাকের ডগায় ইসরায়েল নামের দেশ। ইসরায়েল নামের অভিশপ্ত রাষ্ট্রের জন্মের পর থেকে অশান্তির আগুনে জ্বলছে মধ্যপ্রাচ্য। এমনই আরও অনেক দৃষ্টান্ত রয়েছে দূর অতীত এবং নিকট ইতিহাসের পাতায়।

দৈশিক-রাজনৈতিক পরিমণ্ডলেও এমন বিপর্যয়ের দৃষ্টান্তের অভাব নেই। ১৯৭৫ ও ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগের পরিণতির মূলেও তো ছিল পরিমিতিবোধের অভাব! ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর আমাদের সমাজ ও রাজনীতির ভিতরে ভারসাম্যের সংকট অতটা তীব্র হয়ে দেখা দেবে তা ছিল কল্পনাতীত। কিন্তু সেটাই হয়েছে। আর এই সংকটের জন্য আমরা কাকে দায়ী করব? এজন্য মিলিতভাবে সবাই হয়তো দায়ী; কম কিংবা বেশি। তবে সবচেয়ে বেশি দায় বর্তায় ইন্টেরিমের কাঁধে। প্রশাসন যদি ঠিকমতো কাজ করত, যারা আইন হাতে তুলে নিয়েছিল তাদের সরকার কেন প্রথম প্রহরেই থামিয়ে দিতে পারল না! কে সে পথে বাদ সেধেছিল? চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে, লুটপাট ও ভাঙচুরের বিরুদ্ধে শুরুতেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হলে সীমালঙ্ঘনকারীরা অতটা বাড় বাড়তে পারত না। কিন্তু সরকার মাসের পর মাস ব্যস্ত থেকেছে কম সংস্কার না বেশি সংস্কার করবে- এই প্রশ্ন নিয়ে। দেশের আইনশৃঙ্খলা ও ইলেকশন নিয়ে সরকারের মাথাব্যথা ছিল না। মাথা ঘামিয়েছে সংস্কার নিয়ে। অথচ সংস্কারের দায়িত্ব ভবিষ্যতের নির্বাচিত সরকারের ওপর ছেড়ে দেওয়াই ছিল অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তব্য। অধ্যাদেশ জারি করে কোনো টেকসই সংস্কার যে সম্ভব নয়, তা বুঝবার জন্য খুব বেশি জ্ঞানী হওয়ার প্রয়োজন হয় না! ইতোমধ্যে এটা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে ধামাচাপা দিয়ে, জনসাধারণকে নয়ছয় বুঝিয়ে কালক্ষেপণের ফলে সমস্যা কেবল বেড়েছে। কমেনি। একটা থেকে আরেকটা সমস্যা তৈরি হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের টাইম ফ্রেম বেঁধে দেওয়া হয়েছে। আশা করা যায় শিগগিরই তফসিল ঘোষণা হবে। তবু নির্বাচন প্রশ্নে অনিশ্চয়তার ঘোর কাটছে না। জামায়াতে ইসলামী ও তার মিত্ররা এখনো বলছে জাতীয় নির্বাচনের আগেই জুলাই সনদ প্রশ্নে গণভোট করতে হবে। অথচ দুয়ারে কড়া নাড়ছে ফেব্রুয়ারির ইলেকশন। এসব জটিলতার কারণ একটাই; পরিমিতির অভাব। হাতে সময় যদিও অল্প, তবু রাশ টেনে ধরা হয়তো অসম্ভব নয়।

দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জীবন আজ সংকটাপন্ন। জাতি উদ্বিগ্ন। কায়মনোবাক্যে মোনাজাত করি আল্লাহ তাঁকে নেক হায়াত দান করুন। জনগণের নেত্রী ফিরে আসুন জনগণের মাঝে। আমিন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক
 

এই বিভাগের আরও খবর
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কিংবদন্তি
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কিংবদন্তি
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার
মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু
লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন