শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫

তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে

আতিকুর রহমান রুমন
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দীর্ঘ দমনপীড়নের শাসনামলে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলার কারণে বিএনপি চেয়ারপারসন এবং তিনবারের প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে প্রতিহিংসাবশত বছরের পর বছর কারাগারে আটক রাখা হয়। অনেকের মতে, কারাবন্দি অবস্থায় ‘স্লো পয়জনিং’ এবং যথাযথ চিকিৎসা না দেওয়ায় তাঁর শরীর একের পর এক জটিলতায় ভেঙে পড়ে। হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনি জটিলতাসহ আরও বহু সমস্যায় তিনি আক্রান্ত হন। ধীরে ধীরে তাঁর চলাফেরার ক্ষমতা কমতে থাকে। স্বাস্থ্য এতটাই দুর্বল হয়ে পড়ে যে প্রায়ই তাঁকে হঠাৎ করে হাসপাতালে নিতে হয়। সর্বশেষ ২৩ নভেম্বর ২০২৫ রাতে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁর হার্ট ও ফুসফুসে সংক্রমণ দেখা দিয়েছে; তিনি এখন জীবনমৃত্যুর এক গভীর সংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছেন।

প্রিয় মা এমন ভয়াবহ অসুস্থ অবস্থায় থাকা সত্ত্বেও লন্ডনে অবস্থানরত তাঁর বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরতে পারছেন না। পরিবার ও দলীয় শীর্ষ সূত্র বলছে, ব্যক্তিগত ইচ্ছার প্রবল চাপ থাকা সত্ত্বেও সম্ভাব্য নিরাপত্তাঝুঁকি, আন্তর্জাতিক নানা সমীকরণ এবং দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক বাস্তবতা তাঁর ফেরার পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

২৯ নভেম্বর ২০২৫ সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া বার্তায় তারেক রহমান মনঃকষ্টের সঙ্গে লিখেছেন, ‘এমন সংকটকালে মায়ের স্নেহ-স্পর্শ পাওয়ার আকুলতা যে কোনো সন্তানের মতো আমারও রয়েছে। কিন্তু বাস্তবতার নানা জটিলতায় এটি আমার একক সিদ্ধান্তের বিষয় নয়। সংবেদনশীল হওয়ায় বিস্তারিত ব্যাখ্যারও সুযোগ নেই। রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুকূলে এলেই দেশে ফেরার আমার দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হবে- এ আশা আমাদের পরিবারের।’

এ সময় তিনি দেশবাসীর কাছে মায়ের সুস্থতার জন্য আন্তরিক দোয়া চেয়ে জিয়া পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এই কঠিন সময়ে তাঁর বিরুদ্ধে কটূক্তি ও সমালোচনার বন্যা বইয়ে দিতে কুণ্ঠাবোধ করেননি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আর কিছু সোশ্যাল মিডিয়া কর্মী। তাঁদের একজন জামায়াতপন্থি আইনজীবী শিশির মনির। যিনি আগামী নির্বাচনে জামায়াতের মনোনয়ন পেয়েছেন। তিনি ফেসবুকে তির্যকভাবে লেখেন, ‘আমি যদি তরেক রহমানের জায়গায় থাকতাম; কোনো কিছু তোয়াক্কা না করে অনেক আগেই মায়ের কাছে চলে আসতাম।’ কথাটি শুনে মনে হয়, মায়ের চেয়ে মাসির দরদই যেন বেশি!

দেশবাসী জানেন, জিয়া পরিবার একান্নবর্তী, স্নেহময় একটি পরিবার। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান শাহাদাতবরণের পর বেগম খালেদা জিয়া নিজের দুই সন্তান, পুত্রবধূ এবং নাতনিদের একত্রে নিয়ে সংসার চালিয়েছেন। কখনো তাঁদের মধ্যে কলহ, অশান্তি বা বৈরিতার খবর জানা যায়নি। তাঁরা একে অপরের জন্য ছিলেন অন্তঃপ্রাণ।

তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকো- দুই ভাই ছিলেন একে অপরের ছায়াসঙ্গী; একই সঙ্গে স্কুল, খেলাধুলা, হজ, ভ্রমণ- সবই করেছেন। দুজনেই মাকে প্রাণের চেয়েও বেশি BP 202ভালোবাসতেন, আর মা দুই পুত্র, পুত্রবধূ, নাতনিদের ভালোবাসতেন নিজের সমস্ত সত্তা দিয়ে।

২০০৭ সালের ৭ মার্চ ভোরে এক এগারোর অবৈধ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সেনা-সমর্থিত শাসকগোষ্ঠী কোনো মামলা বা ওয়ারেন্ট ছাড়াই তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করে। রিমান্ডে বর্বর নির্যাতনে তাঁর মেরুদণ্ডের ৬ এবং ৭ নম্বর হাড় ভেঙে যায়, স্কন্ধদেশের হাড় ফেটে যায়, হাঁটুর লিগামেন্ট ছিঁড়ে যায়। তিনি জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে পৌঁছে গিয়েছিলেন। তবু তিনি নিজের কষ্ট ভুলে বারবার কারাগারে বন্দি মায়ের খোঁজ চেয়েছেন; লিখিত আবেদন করেছেন তাঁকে একনজর দেখতে।

এই পরিবারের ওপর আরেকবার আঘাত আসে ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি প্রিয় ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর আকস্মিক মৃত্যু। খবরটি শুনে তারেক রহমান পাথর হয়ে গিয়েছিলেন; কিছু বলতেই পারেননি। তারপর শুরু হয় তাঁর শোক, বুকভাঙা কান্না- যে কান্নার প্রতিধ্বনি আজও তাঁর নীরবতায় লুকিয়ে আছে। যে মানুষের হৃদয় এত সংবেদনশীল, এত মমতায় ভরা, তিনি কি তাঁর মাকে দেখতে না আসতে চাওয়ার মানুষ?

তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে যেন না দেওয়া হয়, সেজন্য একটি পার্শ্ববর্তী দেশের তৎপরতা এখনো সক্রিয়। দেশের অভ্যন্তরেও বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী এবং আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক তাঁকে ঘিরে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে ইন্দিরা, রাজীব, বেনজির, গান্ধী থেকে শুরু করে শহীদ জিয়াউর রহমান পর্যন্ত বহু হত্যাকাণ্ডের ইতিহাস তাঁর নিরাপত্তাঝুঁকিকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।

বিএনপির নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির এক সদস্য স্পষ্টই বলেছেন, ‘তারেক রহমানের নিরাপত্তা শুধু দেশের বিষয় নয়; আন্তর্জাতিক মাত্রাতেও জড়িয়ে আছে। একমুহূর্তের ভুল সিদ্ধান্ত ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।’ তাই বুলেটপ্রুফ গাড়ি, অস্ত্র লাইসেন্স, গুলশানে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদারের প্রস্তুতি নেওয়া হলেও এখনো সবকিছু নিশ্চিন্ত নয়।

অন্যদিকে তারেক রহমান যুক্তরাজ্যে আইএলআর স্ট্যাটাসে আছেন, দেশে ফিরতে হলে ট্রাভেল পাসসহ বিভিন্ন প্রশাসনিক জটিলতা অতিক্রম করতে হবে। তাঁর বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলোর ভবিষ্যৎ কী হবে, এটাও অনিশ্চিত।

এসব বাস্তবতা অগ্রাহ্য করেই জামায়াতের আইনজীবীর তির্যক মন্তব্য, কেন? কারণ তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সফল হয়নি। ২০২৩ সালের ১৪ অক্টোবর রাজধানীর কাওলার সিভিল অ্যাভিয়েশন মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম উল্লেখ না করে বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘তার মা তো অসুস্থ। আপনারা অনশন করেন। তাহলে ছেলে কেন মাকে দেখতে আসে না। এটা কেমন ছেলে, সেটা আমার প্রশ্ন? মা তো অসুস্থ, মরে মরে, সে নাকি যখনতখন মরে যাবে...! হ্যাঁ, বয়সও হয়েছে, অসুস্থ তো বটে। মাকে দেখতে আসে না কেন? আমি তো বলব, মাকে দেখতে আসুক।’ তাঁর কথার অন্তরালে লুকিয়ে ছিল সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা, তারেক রহমান দেশে এলে তাঁকে ঘিরে নতুন ষড়যন্ত্রের ফাঁদ পেতে তাঁকে হত্যা করা। উদ্দেশ্য ছিল বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করা।

আজ একই সুরে মহলবিশেষ সেই পুরোনো ষড়যন্ত্রই পুনরাবৃত্তি করছে। তারা কি চায়, তারেক রহমানও তাঁর বাবার মতো শহীদ হোক? প্রতিদ্বন্দ্বী সরলেই কি তাদের রাজনীতি সহজ হবে?

কৃতজ্ঞতাবোধ থাকলে তারা এ কথা ভাবতে পারত না। যখন ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের শহীদ জিয়ার স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি থেকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হলো, তখন তারা কোথায় ছিল? যখন তাঁকে জেলে নেওয়া হলো, যখন তারেক রহমানকে পঙ্গুদশায় পৌঁছে দেশ ছাড়া করা হলো, তারা কোথায় ছিল? যখন বালুর ট্রাক দিয়ে তাঁকে অবরুদ্ধ রাখা হলো, তারা কোথায় লুকিয়ে ছিল? আজ শুধু সমালোচনার জন্যই তারা মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে।

বিএনপি ১৬ বছরের দুর্দিনে জামায়াতকে আশ্রয় দিয়েছে। না দিলে শেখ হাসিনা তাদের নিশ্চিহ্ন করে দিতেন। জামায়াত কোনো বড় আন্দোলন করতে পারেনি, মাঝে মাঝে অল্পস্বল্প মিছিলেই সীমাবদ্ধ থেকেছে। আর ঠিক সেই সময়েই তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি বছরের পর বছর রাজপথ প্রস্তুত করে রেখেছে, ফলে ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ অভ্যুত্থান সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশ ফের গণতন্ত্রের স্বাদ পেয়েছে।

কিন্তু এখন আবার বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতাকে পুঁজি করে নানা পক্ষ নিজেদের স্বার্থসিদ্ধিতে ব্যস্ত হয়ে উঠেছে। এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ৩ ডিসেম্বর বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার অসুস্থতা তথা স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বিবেচনায় নিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।’ এটা নির্বাচন পেছানোর অযাচিত প্রস্তাব, যা সরাসরি দেশের স্থিতিশীলতা ও অর্থনীতিকে ঝুঁকিতে ফেলে। ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ স্টার বাংলায় ‘দেশে-বিদেশি বিনিয়োগ ছয় বছরের সর্বনিম্ন’ শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছে। আইএমএফ জানিয়েছে, নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত ঋণের পরবর্তী কিস্তি দেওয়া হবে না। এই পরিস্থিতিতে দেশের জন্য গণতান্ত্রিক সরকার গঠন অত্যন্ত জরুরি।

বিএনপি কি এসব ষড়যন্ত্র চুপচাপ দেখে যাবে? কখনোই না।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘যখন নিশ্চিত হব সব ঠিক আছে তখনই তারেক রহমানকে দেশে নিয়ে আসব।’

তারেক রহমান অবশ্যই দেশে ফিরবেন; তবে গোপনে নয়, বীরের বেশে, বিজয়ীর ভঙ্গিতে। যেদিন তিনি ফিরবেন, সেদিন এই দেশের আকাশবাতাসে ধ্বনিত হবে, ‘তুমি স্বাধীনতা রাখবে অমলিন, আমাদের তারেক রহমান।’

হাসবে গরিব-দুঃখী মানুষ, আনন্দে ভরে উঠবে রাজপথ আর কাঁদবে দেশিবিদেশি সব ষড়যন্ত্রকারী।

 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, আহ্বায়ক, আমরা বিএনপি পরিবার ও সদস্য, বিএনপি মিডিয়া সেল

এই বিভাগের আরও খবর
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি
দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব
ভারত ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প
ভারত ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প
নিরীহনাশে আমোদিত চিত্ত
নিরীহনাশে আমোদিত চিত্ত
সর্বশেষ খবর
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রেফতারি পরোয়ানার আসামিদের হামলায় দুই পুলিশ সদস্য আহত
গ্রেফতারি পরোয়ানার আসামিদের হামলায় দুই পুলিশ সদস্য আহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় যুবককে গুলি ও কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
কুষ্টিয়ায় যুবককে গুলি ও কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘লিজেন্ডারি খেলোয়াড়’ সম্মাননা পেলেন পেসার মারুফা
‘লিজেন্ডারি খেলোয়াড়’ সম্মাননা পেলেন পেসার মারুফা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচন ২১ জানুয়ারি
ব্রাকসু নির্বাচন ২১ জানুয়ারি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলেই আমাদের সংগ্রাম শেষ হবে : ​মামুনুল হক
২৪-এর বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলেই আমাদের সংগ্রাম শেষ হবে : ​মামুনুল হক

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হ্যাঁ, পা পুড়েছিল, এখন ভালো আছি : আরিফিন শুভ
হ্যাঁ, পা পুড়েছিল, এখন ভালো আছি : আরিফিন শুভ

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মেসি জ্বরে কাঁপছে কলকাতা
মেসি জ্বরে কাঁপছে কলকাতা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের নদী থেকে বাংলাদেশির মরদেহ উদ্ধার
ভারতের নদী থেকে বাংলাদেশির মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী সভা
গোপালগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী সভা

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাজারো প্রদীপে আলোকিত ঐতিহাসিক কান্তজিউ মন্দির
হাজারো প্রদীপে আলোকিত ঐতিহাসিক কান্তজিউ মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
ফরিদপুরে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছর ধরে অধিকার আদায়ের লড়াই করেছে বিএনপি: অনিন্দ্য ইসলাম
১৬ বছর ধরে অধিকার আদায়ের লড়াই করেছে বিএনপি: অনিন্দ্য ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গভীর সমুদ্রে নৌবাহিনীর অভিযানে ১৫০০ বস্তা সিমেন্ট জব্দ, আটক ২২
গভীর সমুদ্রে নৌবাহিনীর অভিযানে ১৫০০ বস্তা সিমেন্ট জব্দ, আটক ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ২
মাদারীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের অগ্নিকাণ্ডে ১২ জনের মৃত্যু
চীনের অগ্নিকাণ্ডে ১২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপাবলি শুধু একটি উৎসব নয়, জীবন্ত ঐতিহ্য : প্রণয় ভার্মা
দীপাবলি শুধু একটি উৎসব নয়, জীবন্ত ঐতিহ্য : প্রণয় ভার্মা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবাধিকার দিবসে ‌‘মানবিক আন্দোলন বাংলাদেশ’র শোভাযাত্রা
মানবাধিকার দিবসে ‌‘মানবিক আন্দোলন বাংলাদেশ’র শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইইউ’র দীর্ঘমেয়াদি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনে যোগ দেবেন ৭ জার্মান নাগরিক
ইইউ’র দীর্ঘমেয়াদি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনে যোগ দেবেন ৭ জার্মান নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকেএসপির ৫০ কিংবদন্তি খেলোয়াড়ের তালিকায় আছেন যারা
বিকেএসপির ৫০ কিংবদন্তি খেলোয়াড়ের তালিকায় আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর তিন আসনে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা
নোয়াখালীর তিন আসনে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় রেসপন্স করছেন: ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় রেসপন্স করছেন: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী নাট্যোৎসব
ডাকসুর উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী নাট্যোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরক্কোয় ভবন ধসে ২২ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
মরক্কোয় ভবন ধসে ২২ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ১৪৫ ভরি স্বর্ণ ডাকাতি: পুলিশ, সাংবাদিক ও কৃষক লীগ নেতা আটক
মুন্সীগঞ্জে ১৪৫ ভরি স্বর্ণ ডাকাতি: পুলিশ, সাংবাদিক ও কৃষক লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত
বরিশালে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার সুস্থতায় বেনাপোল পাটবাড়ী আশ্রমে প্রার্থনা
খালেদা জিয়ার সুস্থতায় বেনাপোল পাটবাড়ী আশ্রমে প্রার্থনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অভিযানে পলিথিন জব্দ, তিনজনের কারাদণ্ড
বগুড়ায় অভিযানে পলিথিন জব্দ, তিনজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল মতিনকে বদলি
কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল মতিনকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় সেই গৃহকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় সেই গৃহকর্মী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর দেওয়া তথ্যেই গ্রেফতার আয়েশা, জানা গেল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্বামীর দেওয়া তথ্যেই গ্রেফতার আয়েশা, জানা গেল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দিনই বোরকা পরে, না হয় মুখ ঢেকে এসেছিলেন ওই গৃহকর্মী
৪ দিনই বোরকা পরে, না হয় মুখ ঢেকে এসেছিলেন ওই গৃহকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো এনসিপি
১২৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়র মামদানি উঠছেন ১০০ মিলিয়ন ডলারের গ্রেসি ম্যানশনে
মেয়র মামদানি উঠছেন ১০০ মিলিয়ন ডলারের গ্রেসি ম্যানশনে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে অবরুদ্ধ অর্থ উপদেষ্টা
সচিবালয়ে অবরুদ্ধ অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বিএনপির যে প্রার্থীর বিপক্ষে লড়বেন নাহিদ ইসলাম
ঢাকায় বিএনপির যে প্রার্থীর বিপক্ষে লড়বেন নাহিদ ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই নরসিংদীর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনী নামবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শিগগিরই নরসিংদীর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনী নামবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে মেথি ভেজানো পানি পানের উপকারিতা
সকালে মেথি ভেজানো পানি পানের উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রাথমিকের ছুটি বাতিল করে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ
প্রাথমিকের ছুটি বাতিল করে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার তিন আসনে তাসনিম জারা-নাহিদ-পাটওয়ারী
ঢাকার তিন আসনে তাসনিম জারা-নাহিদ-পাটওয়ারী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগকে নিয়ে জরিপ চালানোয় প্রশ্ন তুললেন প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগকে নিয়ে জরিপ চালানোয় প্রশ্ন তুললেন প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগপত্র জমা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজ
পদত্যাগপত্র জমা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির শরিকদের আসন চূড়ান্ত চলতি সপ্তাহে
বিএনপির শরিকদের আসন চূড়ান্ত চলতি সপ্তাহে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘নির্বাচন করব, কোন দল থেকে করব পরে জানানো হবে’
‘নির্বাচন করব, কোন দল থেকে করব পরে জানানো হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখবর পেলেন প্রাথমিকের ৬৫৫০২ প্রধান শিক্ষক
সুখবর পেলেন প্রাথমিকের ৬৫৫০২ প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-৮ আসনে প্রার্থী দেয়নি এনসিপি, অপেক্ষায় সেই সুজন
ঢাকা-৮ আসনে প্রার্থী দেয়নি এনসিপি, অপেক্ষায় সেই সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দুই ধাপের পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দুই ধাপের পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায়
তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হাসিনাকে ফেরত না দিলে কিছুই করার নেই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত হাসিনাকে ফেরত না দিলে কিছুই করার নেই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন বিধিমালার নতুন গেজেট প্রকাশ
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন বিধিমালার নতুন গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ প্রশ্নে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
পদত্যাগ প্রশ্নে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ ও মাহফুজের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আসিফ ও মাহফুজের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা, যে আসন থেকে লড়বেন সারজিস
এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা, যে আসন থেকে লড়বেন সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্কুল ভর্তির লটারি বৃহস্পতিবার, ফল জানবেন যেভাবে
স্কুল ভর্তির লটারি বৃহস্পতিবার, ফল জানবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পথচারীর সাথে ধাক্কা খাওয়ার পর ধরা পড়ল ১০ হাজার ইয়াবা
পথচারীর সাথে ধাক্কা খাওয়ার পর ধরা পড়ল ১০ হাজার ইয়াবা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩৫ ফুট গভীর নলকূপে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু, জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা
৩৫ ফুট গভীর নলকূপে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু, জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাকসিনের খোঁজে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ছুটেও বাঁচানো গেল না শিশুকে
ভ্যাকসিনের খোঁজে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ছুটেও বাঁচানো গেল না শিশুকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
দলের অবস্থান পরিষ্কারে উজ্জীবিত নেতা-কর্মী
দলের অবস্থান পরিষ্কারে উজ্জীবিত নেতা-কর্মী

প্রথম পৃষ্ঠা

মহামারির মতো ভাঙছে সংসার
মহামারির মতো ভাঙছে সংসার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
হারাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছে ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান
আসছে ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার শেষ পরীক্ষা
প্রধান উপদেষ্টার শেষ পরীক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

হকির বিস্ময় বালক আমিরুল
হকির বিস্ময় বালক আমিরুল

মাঠে ময়দানে

দুই মাসেও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ ৩৮ যুবকের
দুই মাসেও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ ৩৮ যুবকের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে চিকিৎসকের আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে চিকিৎসকের আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৭ চা-শ্রমিককে হত্যা
৫৭ চা-শ্রমিককে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কথার ফুলঝুরিতে রাষ্ট্র চলে না, পরিকল্পনা লাগে
কথার ফুলঝুরিতে রাষ্ট্র চলে না, পরিকল্পনা লাগে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার লঙ্ঘন পদে পদে
মানবাধিকার লঙ্ঘন পদে পদে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতভর সাবিত্রীর বাথরুমে কেন উত্তম কুমার
রাতভর সাবিত্রীর বাথরুমে কেন উত্তম কুমার

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন ফি ১০ হাজার টাকা করতে হবে
মনোনয়ন ফি ১০ হাজার টাকা করতে হবে

খবর

মেহেরপুরে বিএনপির কোন্দলে ফায়দা নিতে চায় জামায়াত
মেহেরপুরে বিএনপির কোন্দলে ফায়দা নিতে চায় জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসা করা যাবে না
ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসা করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকালের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল
আজকালের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পরীর নতুন গোলাপ
পরীর নতুন গোলাপ

শোবিজ

বেগম রোকেয়া পদকজয়ী ঋতুপর্ণা
বেগম রোকেয়া পদকজয়ী ঋতুপর্ণা

মাঠে ময়দানে

অর্ধযুগ পর বৃষ্টি...
অর্ধযুগ পর বৃষ্টি...

শোবিজ

তুলে নিয়ে ধর্ষণ গণধোলাই অভিযুক্তকে
তুলে নিয়ে ধর্ষণ গণধোলাই অভিযুক্তকে

দেশগ্রাম

দুই গতি দানবের লড়াই
দুই গতি দানবের লড়াই

মাঠে ময়দানে

ততটুকু সংস্কার হবে যতটুকু আমলাতন্ত্র চায়
ততটুকু সংস্কার হবে যতটুকু আমলাতন্ত্র চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একক প্রার্থী এনসিপি এবি পার্টির জোটে
একক প্রার্থী এনসিপি এবি পার্টির জোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা অর্জন আমাদের বড় প্রাপ্তি
স্বাধীনতা অর্জন আমাদের বড় প্রাপ্তি

শোবিজ

আবারও ব্রাদার্সের কাছে হার আবাহনীর
আবারও ব্রাদার্সের কাছে হার আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য

সম্পাদকীয়

দেশের জনগণ চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীকে ভোট দেবে না
দেশের জনগণ চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীকে ভোট দেবে না

নগর জীবন