শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

নিরীহনাশে আমোদিত চিত্ত

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
নিরীহনাশে আমোদিত চিত্ত

রাগ নিয়ন্ত্রণের নানাবিধ পন্থা অবলম্বনের পরামর্শ দেন পণ্ডিতরা। কিন্তু অদুদ স্যার (প্রয়াত আবদুল অদুদ, স্কুলে আমাদের বাংলা পড়াতেন) বলতেন, রাগ নয়; প্রয়োজন বিরক্তি নিয়ন্ত্রণ। কারণ বিরক্তি থেকে রাগ উৎপন্ন হয়। কাজেই বিরক্তি না হওয়ার অভ্যাস গড়া চাই। সেটা কীভাবে?

‘মনে কর, তোর পাশের বাড়িতে কেউ জোরগলায় বেসুরো গাইছে, সঙ্গে বাজাচ্ছে উঁচা আওয়াজের হারমোনিয়াম’ বলেন অদুদ স্যার, ‘শুনতে শুনতে বিরক্ত হচ্ছিস। ছুটে গিয়ে পাশের বাড়ির গায়ককে থামতে বলতে ইচ্ছে হচ্ছে। ইচ্ছে হলেই তো হবে না! ভদ্রতাও রক্ষা করা চাই। সেজন্য আমার পরামর্শ হলো...।’

তিন রকম পরামর্শ দিলেন আমাদের বাংলার ওস্তাদ। এক. গিয়ে বলতে হবে-দয়া করে লো সাউন্ডে সংগীতচর্চা করুন। দুই. লো সাউন্ডের সংগীত যদি নামমাত্র মনে হয়, তাহলে নিজ ঘরের দরজা-জানালায় খিল দাও। তা সত্ত্বেও যদি সংগীত-নিপীড়ন না কমে, তবে নিজ কানে তুলো ঢুকিয়ে বধিরতা অর্জন উপাদেয়। তিন. তুলো প্রয়োগেও কাজ না হলে নিজেকে বলবে, পাশের বাড়িতে না, দোজখি আওয়াজটা আসছে ১০ মাইল দূর থেকে।

বিরক্তি দমনের দাওয়াই পেয়েছিলাম সল বেলো রচিত এক লেখায়। কানাডীয়-আমেরিকান লেখক সল বেলো (মৃত্যু : ৮৯ বছর বয়সে, ২০০৫ সালের ৫ এপ্রিল) ‘মানবিক বোধগম্যতা ও সমসাময়িক সংস্কৃতির সূক্ষ্ম বিশ্লেষণের জন্য’ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ১৯৭৬ সালে। বেলো লিখেছেন ‘দ্রুত রাগ কমাবে? ফুটবলে যে কায়দায় কিক দাও সেভাবে ফুলের টবে জোরসে মার লাথি। রাগের জায়গায় রাজত্ব শুরু করে দেবে পদযন্ত্রণা।’

সল বেলো প্রচুর লেখেননি। যা লিখেছেন তা-ই মুগ্ধতা অর্জন করে। তাঁর উপন্যাসগুলোর মধ্যে ‘হেন্ডারসন দ্য রেইন কিং’ বেশ সাড়া তোলে। বের হয় ১৯৫৯ সালে। সৈয়দ শামসুল হক বইটির বাংলা অনুবাদ করে নাম দেন ‘শ্রাবণ রাজা’। ১৯৭৯ সালে ঢাকায় সিপিবি অফিসের সামনের ফুটপাতের বিক্রেতা থেকে ‘শ্রাবণ রাজা’ কিনেছিলাম।

বিশেষজ্ঞদের মতে, রোষ পরিহারের সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা আকাশের দিকে তাকিয়ে তার বিশালত্ব উপলব্ধির চেষ্টা করা। বিটিভি প্রচারিত হুমায়ূন আহমেদ রচিত এক নাটকে দেখলাম, রাগ সংবরণের 41জন্য গৃহকর্তা (ভূমিকায় ছিলেন আবুল হায়াত) একের পর এক পানিভর্তি গ্লাস ভাঙছেন। ক্রোধ-রাগ-রোষের বিকল্প শব্দ ব্যবহার করতেন সন্দ্বীপ নানা। ইনি আমার মায়ের মামা শামসুল হক। যৌবনে ব্যবসা করতেন সন্দ্বীপে। মায়ের খালু, চাচা, মামা সবই তো নানা। পৃথকভাবে চেনার সুবিধার্থে এই নানা হয়ে গেছেন ‘সন্দ্বীপ নানা’।

বেলা ৩টার শো দেখতে সিনেমা হলে ঢুকেছি। ‘সবার উপরে’ ছবি দেখছি। অন্ধকারে দেরিতে এসে আমার পাশে বসলেন এক দর্শক। বিরতির সময় দেখি, আরে এ যে সন্দ্বীপ নানা! তিনি বলেন, স্কুলের দরজায় তালা ঝুলাইয়া দিয়া এখানে আইসা উত্তম-সুচিত্রার ক্লাস নিতাছ? আমি জানতে চাইলাম, তিনি এখানে কেন? তাঁর উত্তর, তোমার নানিজান সকাল ৮টা থেকে কাওয়ালি (মানে ঘ্যানর ঘ্যানর) শুরু করছেন। সংসারে মাঝেমধ্যে কাওয়ালির দরকার আছে। সমস্যা হলো, আজ শুরু করলেন তো করলেন, থামতেছেন না। তাই ওনারে বাকস্বাধীনতা ভোগ করতে দিয়া সিনেমা দেখনের ফ্রিডম এনজয় করতেছি। বাড়িতে থাকলে এতক্ষণে হয়তো আমিও ভাওয়াইয়া (রাগবশত যা-তা করা) গাওনে লেগে যেতাম।

২.

পাবনার ঈশ্বরদীর নিশি রহমান (বয়স ৩৮) নামের মহিলা কেমন করে আটটি কুকুরছানা মেরে ফেলার মতো নিষ্ঠুরতায় মেতে উঠেছিলেন? আমাদের প্রিয় হোমিও চিকিৎসক কাম ম্যাগাজিন এডিটর মনিরুল ইসলাম মানিক বলেন, সিঁড়ির নিচে ছানাগুলো হয়তো ‘কুঁইকুঁই’ করছিল। বাচ্চা কুকুরের কুঁইকুঁই ধ্বনি অনেকের কানে ভালোই লাগে। নিশির ভালো লাগেনি। ১৫ দিন ধরে কুঁইকুঁই শুনতে শুনতে বিরক্ত হন তিনি। দিনক্রমে বিরক্তি হয়ে গেল রোষ। তাই তিনি নিরীহ কুকুরছানা বধে মেতে উঠলেন। কুকুরছানার জায়গায় বাঘ বা সিংহের বাচ্চা যদি ওরকম করত তখন নিশি হতেন ভীতসন্ত্রস্ত। কেননা এদের মা নিরীহ নয়। নিরীহনাশে আমোদিত হয় মানবচিত্ত।

কুকুরছানা হত্যা ঘটনায় হইচই পড়ে যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তাই ২ ডিসেম্বর প্রাণিসম্পদ বিভাগ মামলা করলে নিশিকে প্রাণিকল্যাণ আইন-২০১৯-এর ৭ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়। নিশির স্বামী হাসানুর রহমান নয়ন ক্ষুদ্র কৃষক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা। স্ত্রীর আচরণে তিনি মর্মাহত ও লজ্জিত। কুকুরছানা হত্যার জেরে নয়নকে সরকারি কোয়ার্টার ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি কোয়ার্টার ছেড়ে অন্যত্র চলেও গেছেন।

পশু ক্লেশ আইনে নিশি রহমানের দুই বছর সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ড হতে পারে। অর্থদণ্ডও হতে পারে। কী ধরনের মানসিক অবস্থায় আটটি কুকুরছানাকে তিনি দুনিয়াছাড়া করার সিদ্ধান্ত নিলেন, তা হয়তো তিনি আদালতে বলবেন। এখন কারাগারে বসে কৃতকর্মের জন্য তিনি কি অনুশোচনায় দগ্ধ হচ্ছেন?

ছানা তো দূরের কথা, যে কোনো বয়সি পশুর ওপর নির্যাতন দেখলে আমি বাধা দিই। আমার মতো অনেকেই দেন। প্রয়াত বন্ধু শাজাহান কামাল তো নির্যাতককে বাক্যবাণে জর্জরিত করতেন। বলতেন, নিরীহকে পিষতে-কচলাতে বেশ মজা, না? যান তো দেখি, সিংহকে লাঠি মেরে আসুন। চিতাবাঘকে চার পা বেঁধে আছাড় মারতে পারবেন? গোখরো আর অজগরের গোশত দিয়ে কোপ্তা বানানোর সাহস আছে? নাই। গুর্দার জোশ টগবগিয়ে ওঠে খালি কুত্তা-বিলাই-বানর আর গরু-ছাগল-ভেড়া-মোষ দেখলে!

চৌমুহনী বাজারে এক বর্ষার দিনে ধরা পড়া পকেটমারকে পিটুনি দিচ্ছিল দশ-বারো ব্যক্তি। শাজাহান কামাল লাফ দিয়ে ঘটনাস্থলে হাজির। প্রহারব্যস্ত জনতাকে ঘুসি মারতে মারতে তিনি বলেন, ‘য়্যাই! ছাগলের ছাগল, গাধার গাধা! তোরা পুঁটি সাইজের চোর পিটাইয়া বীর হবি? যা, সাহস থাকলে বোয়াল সাইজের চোররে ঠ্যাঙা। তা তো পারবি না। পারবি ক্যামনে! বোয়ালের সামনে তোরা তো কুঁচা চিংড়ি।’ 

আদুরে কুকুর আমারও ছিল একটি, নাম ‘টনি’। সুরমা রং লম্বাদেহী সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের জামিদার দেশিবিদেশি জাতের সংকরায়ণ করেন) জাতের সে। ওকে পেয়েছিলাম ওর তিন মাস বয়সকালে এক ম্যাজিস্ট্রেটের সৌজন্যতায়। টনি ছিল আমার প্রহরী, হুকুমবরদার ও মিত্র। একাত্তরে রণাঙ্গনে আমার যাত্রার পর থেকে মনমরা টনি চুপচাপ বসে থাকত উঠানের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে বরই গাছের নিচে। হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করলে যোদ্ধারা একে একে ঘরে ফিরল। জানুয়ারি মাসের শুরুতেও আমার না-ফেরা দেখে অনেকেই ধরে নেয় ‘ও হয়তো বেঁচে নেই।’

৫ জানুয়ারি বেলা আড়াইটা। বরইতলায় বসে টনি ঝিমুচ্ছে। আমাদের বাড়ি থেকে ৫০০ ফুট পুব দিকে রেললাইন উত্তর থেকে দক্ষিণে গেছে। বাড়ির অদূরে স্টেশন। ট্রেন স্টেশনে ঢোকার জন্য আউটার সিগন্যাল পার হচ্ছিল। ট্রেনের শব্দ শুনে ‘আঁ-উ-উ’ হর্ষধ্বনি দিয়ে লাফ দিয়ে টনি ছুটতে থাকে স্টেশনের দিকে। আনন্দ-কান্নাজড়িত গলায় মা বললেন, ‘আমার তারু এসেছে।’ তারু আমার ঘরোয়া নাম এবং আমি ওই ট্রেনেই বাড়ি ফিরছিলাম।

টনি আমার জীবনে অক্ষয় স্মৃতির অংশ হয়ে রয়েছে। ওর কথা যখনই ভাবি (আমেরিকার রাষ্ট্রপিতাদের অন্যতম) বেনজামিন ফ্রাঙ্কলিনের একটা কথা মনে পড়ে। তিনি বলেছেন, ‘মানুষের বিশ্বস্ত বন্ধু তিনটি- পুরোনো বউ, পুরোনো কুকুর আর নগদ টাকা।’ ফ্রাঙ্কলিন তাঁর স্বদেশে সমৃদ্ধ সমাজ গড়ার জন্য অত্যাবশ্যকীয় বিষয়ে যা বলে গেছেন, আমি মনে করি আমার দেশের জন্যও তা দরকার। এ ক্ষেত্রেও তিনি ‘বিশেষ তিন’কে গুরুত্ব দিয়েছেন : ১. সততার সঙ্গে কর্তব্য পালন, ২. সাবধানে সঞ্চয়, ৩. নাগরিক দায়িত্বশীলতা অবলম্বন।

মার্কিন ডলারের ১০০ মানের নোটে বেনজামিন ফ্রাঙ্কলিনের ছবি আছে। নোটে তাঁর ছবি মুদ্রণের যথার্থতা কী? প্রশ্নের জবাবে গবেষকরা ফ্রাঙ্কলিনকেই উদ্ধৃত করেন-‘টাকায় কতটা কেনা যাচ্ছে সেটা টাকার মূল্য চিহ্নিত করে না। যে ধারণা ও আস্থাকে টাকা জিইয়ে রাখে সেটাই টাকার মূল্য।’

৩.

কুকুরকেন্দ্রিক নানা কথার চর্চা হয়। যেমন : কুত্তার মতো মরতে চাই না। কুকুরের মতো ঘেউ ঘেউ করবি না। ছাল নাই কুত্তার বাঘা নাম। শত চেষ্টায় সোজা করা যায় না কুকুরের লেজ ইত্যাদি। কুকুরের মৃত্যুর বৈশিষ্ট্য নিয়ে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে এক নিবন্ধে মন্তব্য করেন, আধুনিক যুদ্ধ অভিশপ্ত যুদ্ধ। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই এ যুদ্ধে মানুষকে কুকুরের মতো মরতে হয়। হেমিংওয়ে যাকে মানসগুরু মানেন সেই মার্ক টোয়েন বলেছেন, লড়াইতে নামা কুকুরের আকৃতি বড় কথা নয়। তাৎপর্যময় হচ্ছে কুকুরের মধ্যে যুদ্ধের আকৃতি।

জার্মান দার্শনিক ফ্রেডরিখ নিৎসে বলেন, যখনই আমি উন্নত হই একটু ওপরে যাই তখনই একটা কুকুর আমার পিছু নেয়। কুকুরের নাম অহংকার। তবে কুকুরবিষয়ক সবচেয়ে চিন্তা উদ্রেককারী মন্তব্য করেছেন অ্যান্ডি রুনি এবং মহামতি চাণক্য। যুক্তরাষ্ট্রের স্বনামখ্যাত রেডিও টিভি লেখক রুনি ৯২ বছর বেঁচেছিলেন। ১৯৭৮ থেকে ২০১১ পর্যন্ত তিনি সিবিএস নিউজ নেটওয়ার্কে সিক্সটি মিনিট নামক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করে তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। বুদ্ধিদীপ্ত খোলামেলা মতামত দেওয়ার বেলায় তাঁর ছিল অনন্য দক্ষতা। রুনি বলেছেন, গড়পড়তা মানুষের চেয়ে গড়পড়তা কুকুর সুন্দর।

চাণক্য বলেছেন, ‘বহ্বাশী স্বল্পতুষ্ট : সুনিদ্র : শীর্ষচেতন :/ প্রভুভক্তশ্চ সুরশ্চ নেতব্যা : ষটশুনো গুনা :// অর্থাৎ- ‘খেতে পারে অনেক কিন্তু অল্পেই সন্তুষ্ট॥ নিদ্রা গভীর কিন্তু সহজেই জাগ্রত হতে পারে॥ প্রভুভক্তি পরাক্রমী॥ কুকুর থেকে এই ছয়টি গুণ শিক্ষণীয়।’

৪.

আট ছানা প্রসবকারী মা-কুকুর তার সন্তানদের না দেখে আর্তনাদ শুরু করলে উপজেলা পরিষদ আবাসিক এলাকার কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছানা সন্ধানে নামেন। একপর্যায়ে তাঁরা নিশি রহমানের শিশুপুত্র আফানকে বলেন, ছানাগুলো কোথায় গেল জানো? সে বলে, ‘কোথায়ও যায়নি তো! ছানাগুলো বস্তায় ভরে পুকুরে ফেলে দিয়েছে আমার মা।’

এভাবেই পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বস্তাবন্দি প্রাণহীন আট কুকুরছানা। শিশুদের অনেক সৌন্দর্য। অন্যতম সৌন্দর্য তাদের সত্যবাদিতা। রুশ কথাশিল্পী ফিয়োদর দস্তয়ভস্কির ‘ইডিয়ট’ উপন্যাসের নায়ক বলে, ‘শিশুরা অনেক কিছু বড়দের চেয়ে বেশি জানে। দুর্ভাগ্যবশত তবু ওদের বোধবুদ্ধির গুরুত্ব দেয় না বাবা-মা। শিশুরা মূল্যবান পথনির্দেশনা দিতে পারে। ওরা মনোহর ছোট্ট পাখি। কী চমৎকার ভঙ্গিতেই না ওই পাখি আমাদের পানে তাকায়। হ্যাঁ, আমি ওদের পাখিই বলছি। কেননা পৃথিবীতে পাখির মতো সুন্দর আর কিছু নেই।’

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সর্বশেষ খবর
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

৩৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন