শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫

স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা

অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা

সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তার স্বনির্ভর হওয়ার সম্ভাবনা এবং প্রত্যাশা অটুট থাকে। ব্যক্তি স্বনির্ভর, পরিবার স্বনির্ভর, সমাজ স্বনির্ভর, সংস্থা স্বনির্ভর, দেশ স্বনির্ভর এই প্রত্যেকটি স্তর বা বলয়ের স্বনির্ভরতার আমূল উপাদানের সংখ্যার শঙ্কা, সম্ভাবনা, সমস্যা- এর ভিন্নতা ছিল, আছে, থাকবে। তবে সোনার হরিণতুল্য স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যভিত্তিক উপায়েরও ভিন্নতা রয়েছে। আমরা অনেক সময় নিজ নিজ অবস্থানের জায়গা থেকে স্বনির্ভরতার রূপকল্প এবং অর্জন চিত্রায়িত করে থাকি। এ বিষয়টি সবার জন্য সাম্য বা এক নয়, তা-ও স্বীকার করতে সমস্যা হয়। আমরা লক্ষ্য এবং উপায়কে গুলিয়ে ফেলি। স্বনির্ভরতা যদি আমাদের লক্ষ্য হয় সে ক্ষেত্রে আমাদের উপায় সামর্থায়ন (মানবিক শিক্ষা, সাধারণ প্রশিক্ষণ, কারিগরি প্রশিক্ষণ) এবং অর্থায়ন। আমরা কেন! জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক মহলের ব্যক্তিবর্গও লক্ষ্য এবং উপায়কে গুলিয়ে ফেলে। যেমন বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সুশাসন পাওয়া লক্ষ্য হলে তার উপায় হচ্ছে ভালো নির্বাচন। ভালো নির্বাচন মানে সবাই নির্বিঘ্নে স্বাধীনভাবে নিজ নিজ ভোট নিজ নিজ পছন্দ মোতাবেক উপযুক্ত প্রার্থীকে নির্বিঘ্নে দিতে পারবে এবং সবাই বিশ্বাস করবে ভোট ভালো হয়েছে। এই উপায় বাস্তবায়ন হলেই না ভালো রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্য অর্জন হবে। আমার ব্যক্তিগত ধারণা, গণতন্ত্র নামক উপায় দ্বারা সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্য অর্জনের ধ্যানধারণা অপেক্ষা গণতন্ত্র নামক উপায়কেই দীর্ঘদিন আমরা লক্ষ্য মনে করে আসছিলাম। ফলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা নামক বিশাল ও ঐতিহাসিক অর্জনের নেতৃত্বদানকারী দল বাংলাদেশে বর্তমানে নেই, থাকলেও খুবই দুর্বল। প্রিয় পাঠক, আমার বড় ভাই মাওলানা পীর আবদুর রহমানের সঙ্গে মহাস্থান খানকা শরিফে যেতাম। অনেক শরিয়ত, মারফত, আধ্যাত্মিকতার ওয়াজ শুনতাম। দরবেশ সাহেবরা বলতেন, মানুষের বিবেকে আধ্যাত্মিকতার দ্বারা আবৃত থাকবে। কিন্তু বিবেক যদি বুলন্দ না হয় সেই আধ্যাত্মিকতা (Sprituality) অবলম্বনে বিপদ আসবে।

যা হোক আমার লেখার লক্ষ্য ও উপায় দ্বারা সম্ভবত মিল খাচ্ছে না। বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী, জনদরদি, মানবসেবী পরিবার মরহুম ডা. মোজাফ্ফর রহমানের নাতনি/দৌহিত্রী মিতুলী মাহবুবের নিজস্ব কষ্টে উপার্জিত অর্থে মিতুলী ফ্যামিলি ট্রাস্ট সৃষ্টি করে বগুড়ার হতদরিদ্র পরিবারকে স্বনির্ভর করার লক্ষ্য অর্জনের জন্য উপায় হিসেবে মিতুলী ফ্যামিলি ট্রাস্টের মাধ্যমে সুদমুক্ত মানবিক ঋণ তহবিল সরবরাহ করে থাকেন। তিনি একজন আন্তর্জাতিক মানের রোটারিয়ান, AKS । তাঁর মরহুম পিতা পিডিজি আলী মাহবুব রোটারি ইন্টারন্যাশনালের মেজর ডোনার ছিলেন। তাঁর নানা মরহুম ডা. মোজাফ্ফর রহমান সমাজদরদি, টিএমএসএসের জন্মলগ্ন থেকেই পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তিনি তাঁর সুযোগ্য কন্যা মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক গোল আফরোজ মাহবুবকে টিএমএসএসের প্রতি এবং আমার প্রতি সদা সহানুভূতির সঙ্গে সক্রিয় থাকার নির্দেশ দেওয়ায় এই দানবীর গোষ্ঠী বরাবরই টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আই কেয়ার সেন্টার, ক্যানসার সেন্টার, লিম্ব সেন্টার ইত্যাদিতে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে দান-অবদান দিয়ে আসছেন; যা টিএমএসএসের কাছে খুবই বৈশিষ্ট্যপূর্ণ।

স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞাস্বনির্ভরের বহুমুখী সংকটের অন্যতম কারণ স্বনির্ভরের সংজ্ঞার ভিন্নতা আছে। অর্থনীতিতে চৌবাচ্চা তত্ত্ব (বাথটাব থিওরি) বলে যে তত্ত্ব থাই বংশোদ্ভূত গিয়া নামক অশোকার প্রশিক্ষক প্রায় পাঁচ বছর আমাকে গ্রুমিং করেছিলেন। আমি তার লক্ষ্য মোতাবেক চলছি কি না, জানি না। কারণ মাঠে অনুশীলন করতে গিয়ে তাঁর কথাগুলো কোনো কোনো ক্ষেত্রে মেলাতে পারি না। কারণ স্টেকহোল্ডারদের তরিকা ঠিক নাই, বুজসুজ পরিষ্কার নেই। যেমন পাঁচ সদস্যের একটি অতিদরিদ্র পরিবারের সম্পদের পরিমাণ কোনো মতে গাদাগাদি চাপাচাপি হয়ে রাত কাটানোর একটি ছাপড়া, শেড নামক বাড়ি এবং ওই পরিবারের স্বামী নামক একজন পুরুষ, স্ত্রী নামক একজন মহিলা, মা, বাবা, শ্বশুর, শাশুড়ি এই চারজনের মধ্য থেকে গড় অবিরত একজন বয়োবৃদ্ধ নির্ভরশীল ব্যক্তি (ঘূর্ণায়মানভাবে এই চারজনের প্লাস কেউ না কেউ একজন নির্ভরশীল এসে থাকেই)। সন্তানসন্ততি, ভাইবোন, শ্যালকশ্যালিকার মধ্যে থাকে গড় দুজন নির্ভরশীল। ওই পরিবারে সম্পদ নামক উপযোগী ব্যক্তি মাত্র দুজন স্বামী ও স্ত্রী। সমাজবদ্ধ ধর্মীয় অনুভূতিসম্পন্ন বাংলাদেশের এই দম্পতির পুরুষের সারা বছর কর্মের নিশ্চয়তা নেই। শারীরিক অসুস্থতা, নারীর কর্মোপযোগিতা দুর্লভ। ফলে এই জাতীয় পরিবার তাদের পর্বত বোঝাতুল্য পরিবার পরিচালনা করার চ্যালেঞ্জ, ঝুঁকিতে হতাশাগ্রস্ত। এ জাতীয় পরিবারকে শুধু খেয়েপরে বেঁচে থাকার উপায় হিসেবে, অবলম্বন হিসেবে তহবিল এবং তদারকি দিতে হলে তাদের স্বনির্ভরতা অর্জনের কর্মচক্র কত বড়, চক্রের সংখ্যা কত বেশি হবে, কতবার হবে তা নির্ভর করবে তার আইজিএ/উদ্যোগের মূলধন, অন্যান্য সহযোগিতা এবং সহায়ক তদারকির ওপর।

মিতুলী ফ্যামিলি ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা তথা মুখ্য ট্রাস্টি মিতুলী মাহবুবের স্বামী আকতার হোসেন আমাকে ভিডিও কলে বললেন, স্বনির্ভরতার লক্ষ্য অর্জন করতে গেলে উপায়/অবলম্বনের বৈচিত্র্যময় ভিন্নতাকে মেনে নিতে হবে। আকতার হোসেন ওয়াশিংটন ডিসিতে থেকে গোটা পৃথিবীতে অ্যামাজন নামক কোম্পানির নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বাংলাদেশের প্রতি অনুগ্রহ, আগ্রহের কমতি নেই। তাই তিনি বললেন, অর্থ/সুদমুক্ত ঋণের ব্যবহার এবং অন্যান্য উপযোগিতা যদি সঠিকভাবে না থাকে সে ক্ষেত্রে অর্থ অপচয় হবে। ক্ষুদ্রতা নাজুক (Small is vulnerable), বৃহত্তরতা নাজুক নয়, ঝুঁকিমুক্ত (Big is sustainable)। ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ হতে গেলে কতটা চক্র লাগবে এটারও ভিন্নতা থাকবে অর্থাৎ সব ক্ষেত্রে একসমান হবে না। চোখ দিয়ে দেখতে হবে, হৃদয় দিয়ে ভাবতে হবে। ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে মুখ্য ট্রাস্টির মামা, টিএমএসএসের বৈদেশিক উপদেষ্টা, লন্ডনবাসী, বিলাত-বাংলাদেশ সমিতির শীর্ষস্থানীয় নেতা মো. মোস্তাফিজুর রহমান পল্টু ভাগনি মিতুলীর বক্তব্য উপভোগ করছিলেন। মাঝেমধ্যে আমাকে ইশারা দিচ্ছিলেন, মাইক্রো পর্যায়ের অনুশীলনগত জ্ঞান এবং ম্যাক্রো পর্যায়ের তাত্ত্বিক জ্ঞান বিবেচনায় রাখতে হবে। চৌবাচ্চাতত্ত্বের অর্থনীতি মোতাবেক স্বনির্ভর হতে গেলে চৌবাচ্চার ধারণক্ষমতা Inlet Flow (Income) and Outlet Flow (সম্পদের ব্যবহার/ভোগ- Expenditure) এই দুইয়ের অনুপাত আমলে নিতে হবে। স্বনির্ভর পরিকল্পনায় যদি খেয়েপরেই শুধু নয় উন্নয়ন চাই সে ক্ষেত্রে Inlet চক্রের ভিন্নতা থাকবে। মিতুলী ফ্যামিলি ট্রাস্ট থেকে সুদমুক্ত ঋণ তিনবার দিতে হবে, না পাঁচবার দিতে হবে এটা অনুশীলনিক, প্রায়োগিক গবেষণা হলে বোঝা যাবে। প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্যতায় পৃথিবীর সর্ববৃহৎ রাষ্ট্র আমেরিকার ঋণ সর্বাধিক। পৃথিবীর মধ্যে প্রাকৃতিক সম্পদহীন অতি উন্নত ঋণমুক্ত এশিয়াভুক্ত রাষ্ট্র জাপান তাদের বুদ্ধিমত্তা, কারিগরি জ্ঞান, নৈতিক জ্ঞান, সার্বিক জ্ঞান ইত্যাদি দ্বারা স্বপ্নের ও শান্তির দেশে পরিণত হয়েছে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে জাতীয় তথা রাষ্ট্রীয় পরিস্থিতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রাষ্ট্রীয় পরিস্থিতি সৃষ্টির পূর্বশর্ত হিসেবে মানুষের মানবিক গুণাবলি দল ধরে উন্নয়ন করার ডামাডোল সবারই বাজাতে হবে। নচেৎ স্বনির্ভরতা দিবাস্বপ্ন হিসেবেই থেকে যাবে। সাধু সাবধান!

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস

ইমেইল: es@tmss-bd.org

এই বিভাগের আরও খবর
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি
দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি
সর্বশেষ খবর
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

৩৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন