শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৩, মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

ভারত ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং ক্যাম্পে মারাত্মক ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় এক ফাঁকে কলকাতায় ডাক্তার দেখাতে গিয়ে ফেরার পথে একটি রেস্টুরেন্টে খেতে বসে দারুণ একটি অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছিলাম। আমরা দুজন টেবিলে বসে ওয়েটারকে খাসির মাংস আছে কি না, জিজ্ঞেস করায় জবাব না দিয়ে সে কিচেনের কারও উদ্দেশে বলে ওঠে, ‘ঠাকুর এরা তো মোছলমান!’ অতঃপর ঠাকুরের নির্দেশে সে আমাদের প্লেট না দিয়ে কলাপাতায় খাবার পরিবেশন করেছিল। আর আমাদের মোছলমান বলার মাজেজা ছিল, সেখানকার হিন্দুধর্মাবলম্বীরা খাসির মাংসকে পাঁঠার মাংস বলে থাকে!

তবে ভারতের বর্তমান বিজেপি সরকার যে আমাদের সেদিনের ওয়েটার ছেলেটির মতো সেই অর্থে মুসলমান বা মোছলমান জ্ঞান করছে কি না, সে প্রশ্ন এসে যায়। কারণ বিজেপি দলটি মুসলিম জনগোষ্ঠীর প্রতি বরাবরই বিরাগভাজন! এ অবস্থায় ভারতের নিজ রাজ্য কাশ্মীরের পাশাপাশি আশপাশের অন্যান্য এলাকার মুসলিম জনগোষ্ঠীও মোদি সরকারের চক্ষুশূল হয়ে উঠেছে এবং বাংলাদেশের ওপরও তাদের শ্যেনদৃষ্টি পড়েছে! এত দিন সে দেশে অন্তর্ঘাতমূলক কোনো কর্মকাণ্ড ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে তার দায়ভার যেভাবে পাকিস্তানের ঘাড়ে চাপানো হতো, এখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও একই কায়দায় অভিযোগ এনে প্রোপাগান্ডা চালানো হচ্ছে এবং ভিত্তিহীন এবং মিথ্যা দায় চাপিয়ে বাংলাদেশকে চাপে ফেলার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশি মুসলিমদের সন্ত্রাসী হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা করে ভারত তাদের হীনস্বার্থ চরিতার্থ করতে চাচ্ছে! অথচ ভারত সরকার ভালো করেই জানে, বাংলাদেশ একটি শান্তিপ্রিয় জনগোষ্ঠীর দেশ হিসেবে ধীরে ধীরে বিশ্বদরবারে মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে। এ অবস্থায় অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোর ইচ্ছা বা সময় বাংলাদেশের নেই। কিন্তু এসব জেনেবুঝেও ভারতের বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে শান্তিতে থাকতে দিতে চায় না! কারণ প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর ওপর দাদাগিরি ফলানো ভারতের অন্যতম একটি নীতি হয়ে উঠেছে। আর সেই প্রতিবেশী দেশটি একটি মুসলিম রাষ্ট্র হলে তো কথাই নেই! আবার এ ক্ষেত্রে ভারতের নিজ রাজ্য কাশ্মীরের মুসলিম জনগোষ্ঠীকে তারা কী বা কোন চোখে দেখে, সে বিষয়টিও সবারই জানা। আমি নিজেও কাশ্মীর ভ্রমণকালে সেখানকার মুসলমানদের দুরবস্থা দেখে এসেছি। কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামী যোদ্ধারা তাদের লড়াই অব্যাহত রাখায় সেখানকার সাধারণ মুসলমানদের অবস্থা দেখে আমিও ব্যথিত হয়েছি। সেখানকার সাধারণ 42মানুষ যারা লড়াই-সংগ্রামে সংশ্লিষ্ট নেই তারাও যেভাবে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকভাবে নিষ্পেষিত, নির্যাতিত সে বিষয়টিও অত্যন্ত দুঃখজনক। এখানে ছোট্ট একটি ঘটনার উল্লেখ করলেই তার সামান্য একটি প্রমাণ পাওয়া যাবে। কাশ্মীরের শ্রীনগরে অবস্থানকালে এক সন্ধ্যায় একটি মোড়ে আট-দশজন বয়স্ক মানুষকে বসা দেখে তাদের জিজ্ঞেস করেছিলাম, এখানে বিফ কাবাব এবং নানরুটি কোথায় পাওয়া যাবে? সঙ্গে সঙ্গে আমাকে চুপ করিয়ে অত্যন্ত ভয়ার্ত এবং বেদনাহতভাবে আস্তে করে তারা বলেছিলেন, কথাটি নিরাপত্তা বাহিনী শুনলে আমার বিপদ হবে! অথচ ভারতের অন্য একটি রাজ্য কেরালা গিয়ে রেস্টুরেন্টের সামনের খোলা জায়গায় রাস্তার ধারে বসে আমরা বিফ কাবাব খেয়েছিলাম। এখানে পার্থক্য হলো, কেরালা মুসলিম-অধ্যুষিত বা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্য নয়!

আবার কাশ্মীর ছাড়াও ভারতের অন্যান্য রাজ্যের অনেক স্থানেই কোনো মুসলিম গরুর মাংস ক্রয়বিক্রয় করেছে জানতে পারলে তাদের কুপিয়ে হত্যা করা হয়! ভারতের বর্তমান সরকারের বিজেপিদলীয় লোকজন এবং আরএসএসের ক্যাডার বাহিনী এসব হত্যাকাণ্ডে জড়িত! গণমাধ্যমের বিভিন্ন দৃশ্যে দেখা গেছে, একজন মুসলিম নাগরিক থলিতে করে খাসির মাংস নিয়ে ঘরে ফেরা অবস্থায় টেম্পোর মধ্যেই তার থলিতে মাংস দেখতে পেয়ে কোনো কথা না শুনেই সেখানেই তাকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়! আবার কোনো কোনো গৃহস্থের বাড়িতে গিয়ে হাঁড়িতে চড়ানো মাংস লাঠি পেটা করে বা লাথি দিয়ে ফেলে দিয়ে সেসব বাড়ির মহিলা-পুরুষ সদস্যদের মারধর করার দৃশ্যও আমরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখতে পেয়েছি! আমরা আরও দেখতে পেয়েছি মসজিদ থেকে নামাজ আদায় করে বের হওয়ার সময় মুসল্লিদের বেধড়ক লাঠিপেটা করে ভারতের নিরাপত্তা বাহিনী তাদের বীরত্ব প্রকাশ করছে এবং জুমার দিন মসজিদে স্থানসংকুলানের অভাবে মসজিদসংলগ্ন খালি স্থানে নামাজ আদায় করার সময় কীভাবে তাদের বুট দিয়ে লাথি মেরে ফেলে দেওয়া হচ্ছে! আর এসব ঘটনা বা দৃশ্য ভারতের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার হলেও একজন মানুষ হিসেবে আমাদের আহত করে। অথচ ভারত সরকারের তাতে কিছুই আসে যায় না, কারণ ভারত এ অঞ্চলের সুপার পাওয়ার!

এ ক্ষেত্রে বিজেপি সরকারের মুসলিমবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি দিতে গেলে স্থানসংকুলান হবে না বিধায় সংক্ষেপে এখানে সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা তুলে ধরা হলো।

ভারতের হিন্দুত্ববাদী সরকার বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দিয়ে এখন আবার ৩০০ বছরের পুরোনো মহারাষ্ট্রের আওরঙ্গাবাদে থাকা আওরঙ্গজেবের কবর গুঁড়িয়ে দিতে চাইছে এবং ভারতের শিক্ষাবিষয়ক গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কাউন্সিল নতুন যে পাঠ্যপুস্তক ছাপিয়েছে, সেখানে মোগল সম্রাট আকবর এবং মহিশুরের শাসক টিপু সুলতানের নাম থেকে ‘গ্রেট’ শব্দটি বাদ দেওয়া হয়েছে! আর এসব ঘটনাই প্রমাণ করে যে মোগল সম্রাট তথা মুসলিম শাসকদের প্রতি বিজেপি সরকারের ঘৃণা কোথায় গিয়ে পৌঁছেছে। অথচ ৭০০ বছরের মুসলিম শাসনামলে মুসলিম শাসকরা ভারতকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিয়ে সারা পৃথিবীতে ভারতকে এক অনন্য সম্মানের আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। বিজেপির মতো হিন্দুত্ববাদী সরকারের পক্ষে কোনো কালে কোনো সময়েই যা করা সম্ভব হবে না। কারণ মুসলিম শাসনামলে ভারতের জিডিপি ছিল ২৭ শতাংশ, ফলে সে সময়ে ভারতকে ‘সোনার পাখি’ বলে ডাকা হতো। অথচ যারা ভারতকে সোনার পাখিতে রূপান্তর করেছিলেন তাদের নামনিশানাই মুছে ফেলার জন্য বিজেপি সরকার উঠেপড়ে লেগেছে! এ অবস্থায় ভারতের বর্তমান সরকারের মুসলিমবিদ্বেষী মনোভাব এবং ঘৃণা যে হিটলারের ইহুদি বা আজকের নেতানিয়াহুর ফিলিস্তিনিদের ওপর ঘৃণার সঙ্গে তুলনীয় সে কথাটিও অস্বীকার করার উপায় নেই!

১৯৭১ সালে কলকাতার একটি রেস্টুরেন্টের ওয়েটার আমাদের মোছলমান হিসেবে চিহ্নিত করে ঠাকুরের নির্দেশে প্লেটের পরিবর্তে কলাপাতায় খেতে দেওয়ার কথাটি উল্লেখ করে লেখাটি শুরু করেছিলাম। যদিও এ ক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে আরও কিছু মুসলিমবিদ্বেষী ঘটনা আমার চোখে পড়েছিল। যেমন আমাদের ক্যাম্পসংলগ্ন একটি গ্রাম্য বাজারে একজন মুসলিম পানচাষি ডালায় করে পান নিয়ে বিক্রয়ের জন্য অন্যদের সঙ্গে বসলে তাকে সেখানে বসতে না দেওয়ায় কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে তার দাঁড়ি ধরে টানতে টানতে দূরে সরিয়ে দেওয়া হলে তিনি বাজার থেকে খানিকটা দূরে গিয়ে তার পানের ডালা নিয়ে বসতে বাধ্য হন! সেদিনের সে দৃশ্যটিও আমার মনে দারুণভাবে রেখাপাত করেছিল! কিন্তু যেহেতু ছোটবেলা হতেই আমি হিন্দু ছেলেদের সঙ্গে একসঙ্গে স্কুলে লেখাপড়া করেছি, খেলাধুলা ওঠাবসা করেছি, পূজার সময় আমোদ-আহ্লাদ, খানাপিনা করেছি এবং ঈদের সময় তারাও এসে আমাদের বাড়িতে খানাপিনা করেছে, সুতরাং আমার চিন্তাচেতনায় কখনো কোনো কমিউন্যাল মনোভাব ছিল না বা এখনো নাই। কিন্তু ভারতের বর্তমান সরকার যেভাবে মুসলিমবিদ্বেষী হয়ে উঠেছে এবং এ ক্ষেত্রে তারা বাংলাদেশকে যেভাবে টার্গেট করছে সে অবস্থায় স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে ভারতের এসব কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করা দায়িত্ব এবং কর্তব্য বলেই মনে করছি। আর সেই সঙ্গে ভারতের বর্তমান সরকারের বাংলাদেশবিরোধী প্রচারপ্রচারণাসহ তাদের অন্যান্য কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিকারের বিষয়টিও বিবেচনায় আনা জরুরি বলে অনুভব করছি।

ভারত যেভাবে আমাদের সঙ্গে আচার-আচরণ শুরু করেছে তাতে আমাদের মনে হতেই পারে যে ভবিষ্যতে তারা আমাদের পার্বত্য এলাকায় উসকানি দেওয়াসহ তাদের চিকেন নেক বলে কথিত এলাকার প্রস্থ বাড়ানোর চেষ্টা বা ষড়যন্ত্র করতে পারে এবং সেই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে তারা আমাদের ওপর প্রক্সি যুদ্ধ বা এই ধরনের একটা কিছু এমনকি সরাসরি যুদ্ধও বাধাতে পারে! কারণ চিকেন নেক নিয়ে ভারত ভীষণ চিন্তিত। আর তাদের সেই চিন্তার কারণ হলো চীন। এ অবস্থায় আমাদের মুখে হাত দিয়ে বসে থাকলে চলবে না, বিষয়টি নিয়ে আমাদেরও গভীরভাবে চিন্তাভাবনা করতে হবে, আমাদের প্রতি ভারতের বৈরী মনোভাবকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে প্রতিকারের একটি রাস্তা বের করতে হবে। শক্তিসামর্থ্যে যেহেতু ভারত আমাদের অপেক্ষা কয়েক গুণ বড়, সুতরাং বিকল্প পদ্ধতিতে আমাদের টিকে থাকতে হবে। প্রয়োজনে চীনের মতো শক্তিশালী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে হবে, যাতে করে বিপদের সময় চীন আমাদের পাশে দাঁড়াতে পারে। তা ছাড়া আমাদের দেশের সক্ষম সব নাগরিকের জন্য প্রাথমিক সামরিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়েও একটি স্বল্পমেয়াদি সামরিক কোর্স বাধ্যতামূলক করা যেতে পারে। মনে রাখতে হবে, ‘Self help is the best help’। ১৮ কোটি মানুষের ৫ কোটি মানুষকে যদি স্বল্পমেয়াদি বা প্রাথমিক সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া যায়, গেরিলা ট্রেনিং দেওয়া যায়, তাহলেও আমাদের স্বাধীনতা রক্ষার ক্ষেত্রে তা একটি কার্যকর পদক্ষেপ হতে পারে। মোটকথা ভারতের আধিপত্যবাদ বা মিয়ানমারের হুমকি এসব মোকাবিলায় দেশ ও জাতিকে শক্তিশালী এবং ঐক্যবদ্ধ করতে যা যা করণীয় অনতিবিলম্বে তা করতে হবে। আশা করি বর্তমানে যাঁরা সরকারে আছেন এবং ভবিষ্যতে যাঁরা সরকারে থাকবেন এখন থেকেই বিষয়টি তাঁরা ভেবে দেখবেন।

লেখক : কলামিস্ট, বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সর্বশেষ খবর
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

৩৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন