শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন : কাগুজে অগ্রগতি

এম জাকির হোসেন খান
প্রিন্ট ভার্সন
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন : কাগুজে অগ্রগতি

বাংলাদেশ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের আনুষ্ঠানিক পথে এগোচ্ছে, কিন্তু বাস্তবে অর্থনীতির ভিত্তি ভেঙে পড়ছে। কিন্তু অর্থনীতির ভিতরের বাস্তব চিত্র আশাবাদী গল্পটিকে টেনে নামাচ্ছে। সরকার মাইলফলক উদ্‌যাপন করছে, কিন্তু সত্য আরও কঠোর : ৯-১০ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি, ক্রমবর্ধমান ডলার সংকট, ধসে পড়া রিজার্ভ, বেড়ে চলা বৈদেশিক ঋণ, ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা এবং অসুস্থ ব্যাংকিংব্যবস্থা, সব মিলিয়ে মসৃণ রূপান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রতিযোগিতা সক্ষমতাকেই ক্ষয় করেছে। ৯-১০ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি, ডলারসংকট, রিজার্ভের পতন, বেড়ে চলা বৈদেশিক ঋণ, সব মিলিয়ে দেশের অর্থনৈতিক মৌল ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়েছে। এই বাস্তবতায় গ্র্যাজুয়েশন উদ্‌যাপন বরং ভঙ্গুরতার সতর্কবার্তাই ফিরিয়ে দিচ্ছে।

রপ্তানির সংকট : একমুখী নির্ভরতা ও প্রতিযোগিতা হ্রাস

বাংলাদেশের মোট রপ্তানির ৮৪ শতাংশ আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে, তবু নীতিতে কোনো পরিবর্তন নেই। বিশ্ববাজারে চাহিদা কমা, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি ও দক্ষতার ঘাটতি মিলিয়ে এ খাতের প্রতিযোগিতা ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে। উৎপাদনশীলতা দীর্ঘদিন স্থবির, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি হচ্ছে না। জ্বালানি ব্যয়ের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি শিল্পে চাপ বাড়িয়েছে; লজিস্টিক ঘাটতি ও প্রশাসনিক দুর্বলতা বিনিয়োগের গতি কমিয়েছে। অর্থনীতির এত বড় ভিত্তি যখন একক খাতনির্ভর, তখন বৈশ্বিক যে কোনো ধাক্কাই দেশকে প্রায় সঙ্গে সঙ্গে বিপন্ন করে। অথচ রপ্তানি বৈচিত্র্যতার কোনো বাস্তব রোডম্যাপ নেই। এভাবে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের প্রস্তুতি হয় না; এভাবে দেশ ঝুঁকির ফাঁদে ঢুকে পড়ে।

বৈদেশিক ঋণ : ধীরে জমা একটি নীরব দুর্যোগ

বাড়তে থাকা বৈদেশিক ঋণ ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ এখন একটি বড় ঝুঁকি। ঋণ রপ্তানি আয়ের চেয়ে বেশি গতিতে বাড়ছে এবং বহু মেগা প্রকল্পের গ্রেস পিরিয়ড শেষ হওয়ায় ঋণ পরিশোধ দ্বিগুণ হতে চলেছে। সরকারি-বেসরকারি ও গ্যারান্টিযুক্ত সব মিলিয়ে বৈদেশিক ঋণ ইতোমধ্যে ১২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। শুধু তাই নয়, মাথাপিছু জলবায়ু ঋণ ৮০ ডলারে দাঁড়িয়েছে। 

ঋণ-রপ্তানি অনুপাত ২০০ শতাংশ অতিক্রম করে যা অবৈচিত্র্যময় অর্থনীতির জন্য আইএমএফের নিরাপদ ঋণসীমা অনেক আগেই অতিক্রম করেছে। ২০১৮ সালে যেখানে বার্ষিক ঋণ পরিশোধ ছিল ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার, তা এখন বেড়ে ৪ বিলিয়নের বেশি; ২০২৭ সালে এ চাপ ৭-৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। রিজার্ভ ২০২১ সালের ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে অর্ধেকে নেমে আসা এ প্রবণতাকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে। ঋণনির্ভর মেগা প্রকল্পগুলো বৈদেশিক আয় সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হওয়ায় এর দায় পরিশোধও হবে রিজার্ভ থেকেই, যা দীর্ঘ মেয়াদে টেকসই নয়।

মেগা প্রকল্প ও জ্বালানি বিনিয়োগ : ব্যয়ের চাপে বৃদ্ধি পাচ্ছে ঝুঁকি

অতিমূল্যের কয়লা, এলএনজি এবং ওভারপ্রাইসড আইপিপি চুক্তির কারণে জ্বালানি খাতে বার্ষিক ক্যাপাসিটি পেমেন্ট ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। টাকার অবমূল্যায়নে এসব প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। টাকা দুর্বল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঝুঁকি আরও বাড়ছে, রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে ঋণ ব্যয়ের হঠাৎ বৃদ্ধি এর পরিষ্কার উদাহরণ। উচ্চমূল্যের, কম কার্যকর জ্বালানি ও অবকাঠামো ঋণ দেশের ব্যালান্স শিটকে আরও দুর্বল করেছে।

রূপপুর প্রকল্পে ঋণ ব্যয় হঠাৎ বেড়ে যাওয়া এর বড় উদাহরণ। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, এই প্রকল্পগুলো দেশের বৈদেশিক আয় বাড়াতে সামান্যও ভূমিকা রাখছে না, বরং অর্থনীতির দায় BP 201বাড়াচ্ছে। বাংলাদেশ অতিমূল্যের কয়লা ও এলএনজি প্রকল্প, ওভারপ্রাইসড আইপিপি চুক্তি এবং ২-৪ শতাংশ সুদের ডলারভিত্তিক মেগা প্রকল্পে ব্যাপক বিনিয়োগ করেছে, যাদের লাভক্ষতির হিসাব অত্যন্ত দুর্বল। ফলে দেশ এখন আটকে আছে, ক) ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি বার্ষিক ক্যাপাসিটি পেমেন্টে; খ) উচ্চ জ্বালানি আমদানি নির্ভরতায়; এবং গ) ডলার আয়ের উৎসবিহীন দীর্ঘমেয়াদি দায়ের চাপে। 

অনুদানভিত্তিক ঋণ কমে বাণিজ্যিক হারে ঋণ নিলে উৎপাদন ব্যয় আরও বাড়বে। দ্রুত শাসনব্যবস্থার সংস্কার ছাড়া বাংলাদেশ ঋণনির্ভর ভঙ্গুরতার ফাঁদে আটকে যেতে পারে, যেখানে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন কেবল প্রতীকী অর্জন হয়ে দাঁড়াবে, কিন্তু অর্থনৈতিক স্থিতি ও প্রতিযোগিতা শক্তি ভেঙে পড়বে।

এলডিসি-উত্তর বাস্তবতা : বাড়তি দায়, কম সুবিধা

২০২৬-এর পর বাংলাদেশ হারাবে জিএসপিসহ বেশ কিছু শুল্ক সুবিধা। তৈরি পোশাক রপ্তানির ব্যয় বেড়ে যাবে। একই সঙ্গে ঋণের সুদহার বাড়বে, অনুদান কমে আসবে, প্রকল্প ঋণে কঠোর শর্ত আরোপ হবে, বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার চাপ আরও বাড়বে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি বৈচিত্র্য, শক্তিশালী আর্থিক খাত ও দক্ষ জনশক্তির অভাব দেশকে একটি গভীর ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিতে পারে। কিন্তু প্রয়োজনীয় কাঠামোগত সংস্কার, ব্যাংকিং শুদ্ধীকরণ, শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন, রপ্তানি বৈচিত্র্যতা, সবই খুব বেশি পিছিয়ে। সংকুচিত রপ্তানি ঝুড়ি ও চলমান ডলার সংকট মিলিয়ে ঋণ পরিশোধের ঝুঁকি আরও মারাত্মক হচ্ছে। প্রস্তুতি ছাড়া গ্র্যাজুয়েশন মানে ঋণঝুঁকির আরও গভীর খাদে পতন হতে পারে।

ব্যাংকিং খাত : আস্থাহীনতা ও সিস্টেমিক ঝুঁকি

অপ্রকাশিতসহ মোট দুর্বল ঋণ এখন ৩ লাখ কোটি টাকার বেশি। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, ঋণখেলাপির প্রসার, capital shortfall এবং দুর্বল নজরদারি ব্যাংকিং খাতকে বিপর্যস্ত করেছে। ডলারসংকটের অন্যতম কারণও এ খাতের অব্যবস্থাপনা। একটি স্থিতিশীল ব্যাংকিংব্যবস্থা ছাড়া এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পরবর্তী আর্থিক চাপ মোকাবিলা করা সম্ভব নয়।

সামাজিক সূচক : গ্র্যাজুয়েশন দাবিকে দুর্বল করছে

সামাজিক সূচক গ্র্যাজুয়েশন দাবিকে দুর্বল করে। বাস্তব সামাজিক চিত্র উদ্বেগজনক, বর্তমানে দেশের এক-তৃতীয়াংশ মানুষ দারিদ্র্যতায় ভুগছে। যুব বেকারত্ব ২৮ শতাংশের বেশি। বাস্তব বা প্রকৃত মজুরি কমছে। পড়াশোনার মান নেমে যাওয়ায় শেখা ঠিকভাবে হচ্ছে, ফলে উৎপাদনশীলতা কমছে, নিম্নমানের শিক্ষা উৎপাদনশীলতা হ্রাস করছে। জলবায়ুজনিত দুর্যোগে উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলো ঢাকার বস্তিতে ঠাঁই নিচ্ছে। এসব সূচক জাতিসংঘের গ্র্যাজুয়েশনের মানদণ্ড পূরণের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বাস্তবতা তুলে ধরে। যুবসমাজ কর্মহীন এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠী সুরক্ষাহীন থাকলে কোনো গ্র্যাজুয়েশনই টেকসই হতে পারে না। গ্র্যাজুয়েশন কৌশল দাঁড়িয়ে আছে আশাবাদের ওপর, সংস্কারের ভিত্তিতে নয়।

জলবায়ু ঝুঁকি এবং প্রকৃতির ক্ষয় ও দূষণ : অদৃশ্য ক্ষতির বোঝা

বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রতিবছর জলবায়ু বিপর্যয়ে প্রায় জিডিপির ১-২ শতাংশ হারাচ্ছে। বায়ু, পানিদূষণসহ নদীভাঙন, বন্যা, লবণাক্ততা, খরা এবং স্বাস্থ্যঝুঁকি, সবকিছু মিলিয়ে প্রকৃতি ও পরিবেশের অবক্ষয় অর্থনীতির ওপর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি ডেকে আনছে। শিল্পদূষণ, বায়ুদূষণ ও প্লাস্টিকদূষণের নিয়ন্ত্রণ ব্যর্থতা উৎপাদনশীলতা কমিয়ে দিচ্ছে, ব্যয় বাড়াচ্ছে। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল ক্রমেই মরুময়তার দিকে এগোচ্ছে। অন্যদিকে দক্ষিণাঞ্চলে পানি দুষ্প্রাপ্য হয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রতিবছরে প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হলেও বিদেশি উৎস থেকে ৫ শতাংশ অর্থও পাচ্ছে না। এ পরিপ্রেক্ষিতে স্বল্পোন্নত দেশের স্ট্যাটাস থেকে বের হলে অনুদান আর পাবে না।

ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা : অর্থনীতির ওপর অতিরিক্ত চাপ

মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধ, প্রায় ১৫ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর চাপ, চীন-যুক্তরাষ্ট্র প্রতিযোগিতা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতা বাংলাদেশের বাণিজ্য, মুদ্রানীতি ও জ্বালানি নিরাপত্তায় বহুমুখী চাপ তৈরি করেছে। বহুপাক্ষিক ঋণ কমছে, আর বিলম্বিত প্রকল্প ব্যয় বাড়াচ্ছে। বৈদেশিক নীতি ও অর্থনৈতিক অগ্রাধিকারে ভুল কৌশল দেশকে ঋণের ফাঁদের দিকে নিয়ে যাবে।

গ্র্যাজুয়েশনের আসল প্রশ্ন : বাংলাদেশ কি প্রস্তুত?

গ্র্যাজুয়েশন কৌশল দাঁড়িয়ে আছে আশাবাদের ওপর, সংস্কারের ভিত্তিতে নয়। সরকারের গ্র্যাজুয়েশন কৌশল দাঁড়িয়ে আছে অতিরিক্ত আশাবাদ, দুর্বল জবাবদিহি এবং ফুলানো জিডিপি আখ্যানের ওপর; অথচ জাতিসংঘের সংস্কারের নিচের শর্তগুলো উপেক্ষিত- 

* নীতিনিষ্ঠ প্রাকৃতিক অধিকারভিত্তিক শাসন

* শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান

* আর্থিক স্বচ্ছতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণ

* ব্যাংকিং খাতের কাঠামোগত সংস্কার

* রপ্তানি বৈচিত্র্য ও প্রযুক্তিনির্ভর শিল্পনীতি

* জলবায়ু-সহনশীল ও প্রাকৃতিক অধিকারসম্মত বিনিয়োগ

* দক্ষ শ্রমশক্তি ও সামাজিক সুরক্ষা সম্প্রসারণ

* জুলাই চার্টারের সময়বদ্ধ বাস্তবায়ন।

এসবের কোনোটিই প্রয়োজনীয় গতিতে এগোচ্ছে না। বরং এলিটকেন্দ্রিক প্রবৃদ্ধি, ব্যাংকঋণমুক্তি, পুঁজি পাচার, জ্বালানি সিন্ডিকেট, প্রাকৃতিক সম্পদভিত্তির দ্রুত ক্ষয়, দূষণ ও ভেজাল খাদ্যের কারণে বাড়তি স্বাস্থ্য ব্যয় এবং অন্তর্ভুক্তির সংকোচন, সব মিলিয়ে গ্র্যাজুয়েশন-পরবর্তী ঝাঁকুনিকে আরও ভয়াবহ করে তুলছে।

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন কোনো ট্রফি নয়, এটি একটি স্ট্রেস টেস্ট। আর বাংলাদেশ সেই পরীক্ষার প্রস্তুতিতে ব্যর্থ হচ্ছে, এই পরীক্ষায় টিকে থাকতে হলে জরুরি এসব পদক্ষেপ ছাড়া গ্র্যাজুয়েশন হবে কাগুজে সাফল্য, বাস্তবে ভঙ্গুরতা আরও গভীর হবে। বাংলাদেশ গ্র্যাজুয়েশন করতে চাচ্ছে পরিসংখ্যানের হিসাবে। কিন্তু বাস্তব অর্থনীতিতে পিছিয়ে পড়ার ঝুঁকি ক্রমশ বাড়ছে।

শাসনব্যবস্থায় স্বচ্ছতা, প্রকল্প জবাবদিহি, বৈদেশিক ঋণে সতর্কতা এবং বহুমুখী শিল্প উন্নয়ন ছাড়া দেশ সহজেই বহু পোস্ট-এলডিসি দেশের মতো ঋণনির্ভর ভঙ্গুরতার ফাঁদে আটকে যেতে পারে। কাঠামোগত সংস্কার ছাড়া বাংলাদেশ কাগজে গ্র্যাজুয়েট হবে, কিন্তু বাস্তবে পিছিয়ে পড়বে। স্বচ্ছ আর্থিক শাসন, ব্যয় নিয়ন্ত্রণ, প্রকল্প জবাবদিহি এবং কম-কার্বন, বহুমুখী ও সম্প্রদায়-নেতৃত্বাধীন উন্নয়ন ছাড়া দেশ বহু পোস্ট-এলডিসি দেশের মতো ঋণনির্ভর প্রবৃদ্ধির ফাঁদে পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিচ্ছে। শুধু তাই নয়, সদ্য গৃহীত ‘জুলাই চার্টার’-এ রাজনৈতিক সংস্কার ও শাসনব্যবস্থার পুনর্গঠনের বড় প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু বাস্তবে কোনো সময়বদ্ধ রোডম্যাপ নেই, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের নির্দিষ্ট দায়িত্ব বণ্টন নেই, ব্যাংকিং শুদ্ধীকরণ, দুর্নীতি দমন, প্রকল্প জবাবদিহি ও পরিবেশ সুরক্ষার বাস্তবিক দিকনির্দেশনা নেই, অর্থনৈতিক কাঠামো পুনর্গঠনের কোনো মেট্রিকস বা অগ্রগতি সূচক নেই। ঘোষিত প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নযোগ্য না হলে চার্টার কাগজে থাকবে, কিন্তু অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার অগ্রসর হবে না।

যদি সরকার প্রাকৃতিক অধিকারকেন্দ্রিক শাসনব্যবস্থা গ্রহণসহ স্বচ্ছ সংস্কার, প্রকৃত রপ্তানি বৈচিত্র্য, কমিউনিটিকেন্দ্রিক সুরক্ষাব্যবস্থা এবং প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে গ্র্যাজুয়েশন দেশের জন্য ভঙ্গুরতা, ঋণঝুঁকি এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা হ্রাসের কারণ হয়ে উঠবে। এখন সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়, গ্র্যাজুয়েশন কী বাস্তব উন্নয়নে রূপ নেবে, নাকি কাগজে সীমাবদ্ধ থাকবে?

 

লেখক : প্রধান নির্বাহী, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, চেইঞ্জ ইনিশিয়েটিভ, আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক, বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাংকগুলোর সমন্বিত আন্তর্জাতিক সংস্থা ক্লাইমেট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড

মেইল : zhkhan@changei.earth

এই বিভাগের আরও খবর
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি
দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব
ভারত ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প
ভারত ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প
নিরীহনাশে আমোদিত চিত্ত
নিরীহনাশে আমোদিত চিত্ত
সর্বশেষ খবর
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রেফতারি পরোয়ানার আসামিদের হামলায় দুই পুলিশ সদস্য আহত
গ্রেফতারি পরোয়ানার আসামিদের হামলায় দুই পুলিশ সদস্য আহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় যুবককে গুলি ও কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
কুষ্টিয়ায় যুবককে গুলি ও কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘লিজেন্ডারি খেলোয়াড়’ সম্মাননা পেলেন পেসার মারুফা
‘লিজেন্ডারি খেলোয়াড়’ সম্মাননা পেলেন পেসার মারুফা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচন ২১ জানুয়ারি
ব্রাকসু নির্বাচন ২১ জানুয়ারি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলেই আমাদের সংগ্রাম শেষ হবে : ​মামুনুল হক
২৪-এর বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলেই আমাদের সংগ্রাম শেষ হবে : ​মামুনুল হক

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হ্যাঁ, পা পুড়েছিল, এখন ভালো আছি : আরিফিন শুভ
হ্যাঁ, পা পুড়েছিল, এখন ভালো আছি : আরিফিন শুভ

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মেসি জ্বরে কাঁপছে কলকাতা
মেসি জ্বরে কাঁপছে কলকাতা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের নদী থেকে বাংলাদেশির মরদেহ উদ্ধার
ভারতের নদী থেকে বাংলাদেশির মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী সভা
গোপালগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী সভা

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাজারো প্রদীপে আলোকিত ঐতিহাসিক কান্তজিউ মন্দির
হাজারো প্রদীপে আলোকিত ঐতিহাসিক কান্তজিউ মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
ফরিদপুরে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছর ধরে অধিকার আদায়ের লড়াই করেছে বিএনপি: অনিন্দ্য ইসলাম
১৬ বছর ধরে অধিকার আদায়ের লড়াই করেছে বিএনপি: অনিন্দ্য ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গভীর সমুদ্রে নৌবাহিনীর অভিযানে ১৫০০ বস্তা সিমেন্ট জব্দ, আটক ২২
গভীর সমুদ্রে নৌবাহিনীর অভিযানে ১৫০০ বস্তা সিমেন্ট জব্দ, আটক ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ২
মাদারীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের অগ্নিকাণ্ডে ১২ জনের মৃত্যু
চীনের অগ্নিকাণ্ডে ১২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপাবলি শুধু একটি উৎসব নয়, জীবন্ত ঐতিহ্য : প্রণয় ভার্মা
দীপাবলি শুধু একটি উৎসব নয়, জীবন্ত ঐতিহ্য : প্রণয় ভার্মা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবাধিকার দিবসে ‌‘মানবিক আন্দোলন বাংলাদেশ’র শোভাযাত্রা
মানবাধিকার দিবসে ‌‘মানবিক আন্দোলন বাংলাদেশ’র শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইইউ’র দীর্ঘমেয়াদি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনে যোগ দেবেন ৭ জার্মান নাগরিক
ইইউ’র দীর্ঘমেয়াদি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনে যোগ দেবেন ৭ জার্মান নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকেএসপির ৫০ কিংবদন্তি খেলোয়াড়ের তালিকায় আছেন যারা
বিকেএসপির ৫০ কিংবদন্তি খেলোয়াড়ের তালিকায় আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর তিন আসনে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা
নোয়াখালীর তিন আসনে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় রেসপন্স করছেন: ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় রেসপন্স করছেন: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী নাট্যোৎসব
ডাকসুর উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী নাট্যোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরক্কোয় ভবন ধসে ২২ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
মরক্কোয় ভবন ধসে ২২ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ১৪৫ ভরি স্বর্ণ ডাকাতি: পুলিশ, সাংবাদিক ও কৃষক লীগ নেতা আটক
মুন্সীগঞ্জে ১৪৫ ভরি স্বর্ণ ডাকাতি: পুলিশ, সাংবাদিক ও কৃষক লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত
বরিশালে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার সুস্থতায় বেনাপোল পাটবাড়ী আশ্রমে প্রার্থনা
খালেদা জিয়ার সুস্থতায় বেনাপোল পাটবাড়ী আশ্রমে প্রার্থনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অভিযানে পলিথিন জব্দ, তিনজনের কারাদণ্ড
বগুড়ায় অভিযানে পলিথিন জব্দ, তিনজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল মতিনকে বদলি
কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল মতিনকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় সেই গৃহকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় সেই গৃহকর্মী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর দেওয়া তথ্যেই গ্রেফতার আয়েশা, জানা গেল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্বামীর দেওয়া তথ্যেই গ্রেফতার আয়েশা, জানা গেল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দিনই বোরকা পরে, না হয় মুখ ঢেকে এসেছিলেন ওই গৃহকর্মী
৪ দিনই বোরকা পরে, না হয় মুখ ঢেকে এসেছিলেন ওই গৃহকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো এনসিপি
১২৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়র মামদানি উঠছেন ১০০ মিলিয়ন ডলারের গ্রেসি ম্যানশনে
মেয়র মামদানি উঠছেন ১০০ মিলিয়ন ডলারের গ্রেসি ম্যানশনে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে অবরুদ্ধ অর্থ উপদেষ্টা
সচিবালয়ে অবরুদ্ধ অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বিএনপির যে প্রার্থীর বিপক্ষে লড়বেন নাহিদ ইসলাম
ঢাকায় বিএনপির যে প্রার্থীর বিপক্ষে লড়বেন নাহিদ ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই নরসিংদীর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনী নামবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শিগগিরই নরসিংদীর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনী নামবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে মেথি ভেজানো পানি পানের উপকারিতা
সকালে মেথি ভেজানো পানি পানের উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রাথমিকের ছুটি বাতিল করে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ
প্রাথমিকের ছুটি বাতিল করে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার তিন আসনে তাসনিম জারা-নাহিদ-পাটওয়ারী
ঢাকার তিন আসনে তাসনিম জারা-নাহিদ-পাটওয়ারী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগকে নিয়ে জরিপ চালানোয় প্রশ্ন তুললেন প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগকে নিয়ে জরিপ চালানোয় প্রশ্ন তুললেন প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগপত্র জমা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজ
পদত্যাগপত্র জমা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির শরিকদের আসন চূড়ান্ত চলতি সপ্তাহে
বিএনপির শরিকদের আসন চূড়ান্ত চলতি সপ্তাহে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘নির্বাচন করব, কোন দল থেকে করব পরে জানানো হবে’
‘নির্বাচন করব, কোন দল থেকে করব পরে জানানো হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখবর পেলেন প্রাথমিকের ৬৫৫০২ প্রধান শিক্ষক
সুখবর পেলেন প্রাথমিকের ৬৫৫০২ প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-৮ আসনে প্রার্থী দেয়নি এনসিপি, অপেক্ষায় সেই সুজন
ঢাকা-৮ আসনে প্রার্থী দেয়নি এনসিপি, অপেক্ষায় সেই সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দুই ধাপের পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দুই ধাপের পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায়
তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হাসিনাকে ফেরত না দিলে কিছুই করার নেই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত হাসিনাকে ফেরত না দিলে কিছুই করার নেই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন বিধিমালার নতুন গেজেট প্রকাশ
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন বিধিমালার নতুন গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ প্রশ্নে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
পদত্যাগ প্রশ্নে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ ও মাহফুজের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আসিফ ও মাহফুজের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা, যে আসন থেকে লড়বেন সারজিস
এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা, যে আসন থেকে লড়বেন সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্কুল ভর্তির লটারি বৃহস্পতিবার, ফল জানবেন যেভাবে
স্কুল ভর্তির লটারি বৃহস্পতিবার, ফল জানবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পথচারীর সাথে ধাক্কা খাওয়ার পর ধরা পড়ল ১০ হাজার ইয়াবা
পথচারীর সাথে ধাক্কা খাওয়ার পর ধরা পড়ল ১০ হাজার ইয়াবা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩৫ ফুট গভীর নলকূপে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু, জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা
৩৫ ফুট গভীর নলকূপে পড়ে গেছে দুই বছরের শিশু, জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাকসিনের খোঁজে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ছুটেও বাঁচানো গেল না শিশুকে
ভ্যাকসিনের খোঁজে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ছুটেও বাঁচানো গেল না শিশুকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
দলের অবস্থান পরিষ্কারে উজ্জীবিত নেতা-কর্মী
দলের অবস্থান পরিষ্কারে উজ্জীবিত নেতা-কর্মী

প্রথম পৃষ্ঠা

মহামারির মতো ভাঙছে সংসার
মহামারির মতো ভাঙছে সংসার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
হারাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছে ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান
আসছে ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার শেষ পরীক্ষা
প্রধান উপদেষ্টার শেষ পরীক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

হকির বিস্ময় বালক আমিরুল
হকির বিস্ময় বালক আমিরুল

মাঠে ময়দানে

দুই মাসেও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ ৩৮ যুবকের
দুই মাসেও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ ৩৮ যুবকের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে চিকিৎসকের আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে চিকিৎসকের আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৭ চা-শ্রমিককে হত্যা
৫৭ চা-শ্রমিককে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কথার ফুলঝুরিতে রাষ্ট্র চলে না, পরিকল্পনা লাগে
কথার ফুলঝুরিতে রাষ্ট্র চলে না, পরিকল্পনা লাগে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার লঙ্ঘন পদে পদে
মানবাধিকার লঙ্ঘন পদে পদে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতভর সাবিত্রীর বাথরুমে কেন উত্তম কুমার
রাতভর সাবিত্রীর বাথরুমে কেন উত্তম কুমার

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন ফি ১০ হাজার টাকা করতে হবে
মনোনয়ন ফি ১০ হাজার টাকা করতে হবে

খবর

মেহেরপুরে বিএনপির কোন্দলে ফায়দা নিতে চায় জামায়াত
মেহেরপুরে বিএনপির কোন্দলে ফায়দা নিতে চায় জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসা করা যাবে না
ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসা করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকালের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল
আজকালের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পরীর নতুন গোলাপ
পরীর নতুন গোলাপ

শোবিজ

বেগম রোকেয়া পদকজয়ী ঋতুপর্ণা
বেগম রোকেয়া পদকজয়ী ঋতুপর্ণা

মাঠে ময়দানে

অর্ধযুগ পর বৃষ্টি...
অর্ধযুগ পর বৃষ্টি...

শোবিজ

তুলে নিয়ে ধর্ষণ গণধোলাই অভিযুক্তকে
তুলে নিয়ে ধর্ষণ গণধোলাই অভিযুক্তকে

দেশগ্রাম

দুই গতি দানবের লড়াই
দুই গতি দানবের লড়াই

মাঠে ময়দানে

ততটুকু সংস্কার হবে যতটুকু আমলাতন্ত্র চায়
ততটুকু সংস্কার হবে যতটুকু আমলাতন্ত্র চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একক প্রার্থী এনসিপি এবি পার্টির জোটে
একক প্রার্থী এনসিপি এবি পার্টির জোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা অর্জন আমাদের বড় প্রাপ্তি
স্বাধীনতা অর্জন আমাদের বড় প্রাপ্তি

শোবিজ

আবারও ব্রাদার্সের কাছে হার আবাহনীর
আবারও ব্রাদার্সের কাছে হার আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য

সম্পাদকীয়

দেশের জনগণ চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীকে ভোট দেবে না
দেশের জনগণ চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীকে ভোট দেবে না

নগর জীবন