শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে আজ। নির্বাচন কমিশন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সব প্রস্তুতি অবহিত করেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সহযোগিতা কামনা করেছেন। প্রধান বিচারপতি পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতার আশ্বাসও দিয়েছেন। গতকাল বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড করা হয়েছে। বলতে গেলে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে প্রস্তুতি প্রায় শেষ। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষায় ‘আমরা এখন নির্বাচনি ট্রেনে’। এদিকে রাজনৈতিক দলগুলো এখনো নিজ নিজ অবস্থান শক্ত করতে পারেনি। নির্বাচনের জন্য কোনো দল বা জোটই এখন পর্যন্ত শতভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি। ৩০০ আসনের মধ্যে প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এখনো ২৮ আসন খালি রেখেছে। জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বাধীন জোটও তাদের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করতে পারেনি। আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটও ৩০০ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি। এ জোটের অন্যতম শরিক জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গতকাল ১২৫ আসনে তাদের প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছে। আনিসুল-মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মাত্র আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। নির্বাচনের অন্যতম অংশীজন হলো রাজনৈতিক দল ও জনগণ। দেশের জনগণ প্রায় ১৭ বছর ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। তারা ভোটের জন্য প্রস্তুত। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তুতি এখনো সম্পন্ন হয়নি। হয়তো তফসিল ঘোষণার পর সব প্রস্তুতির তোড়জোড় শুরু হবে। তার পরও পর্দার আড়ালে, বাতাসে বা দেয়ালে কান পাতলে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে-‘ভাই নির্বাচন হবে তো?’ কোনো কোনো রাজনৈতিক নেতা বা রাজনীতির খবর রাখেন এমন সচেতন প্রাজ্ঞজনকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘দেখা যাক শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হয় কি না।’ কেউ কেউ মনে করেন নির্বাচনি ট্রেনের শেষ গন্তব্য যদি ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিই হয়, তাহলে জয়ী হবে দেশের জনগণ ও গণতন্ত্র। আরও বেশি সম্মানিত হবেন নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আর পালিয়ে দেশ ছাড়বে নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টায় জড়িত কুচক্রী কুশীলবরা।

বাংলাদেশে এ যাবৎ ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে। নির্বাচনগুলোতে তফসিল ঘোষণার দিন থেকে ভোট গ্রহণের দিন পর্যন্ত গড়ে ৪৯ দিন সময় প্রয়োজন হয়। তফসিল ঘোষণার পর মনোনয়নপত্র দাখিল, যাচাইবাছাই, মনোনয়নপত্র নিয়ে আপিল, আপিলের শুনানি, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ও প্রতীক বরাদ্দের জন্য ৩০ দিন সময় লাগে। অবশ্য অতীতে পাঁচটি নির্বাচনে একাধিকবার তফসিল পরিবর্তন হয়েছে। ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমে তফসিল ঘোষণা করা হয় ১৯৭৮ সালের ১ ডিসেম্বর। সেই তারিখ পরিবর্তন করে ২৭ ডিসেম্বর পুনরায় তফসিল ঘোষণা করা হয়। ১৯৮৬ সালে অনুষ্ঠিত তৃতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথম তফসিলে নির্বাচনের দিন নির্ধারিত হয় ১৯৮৬ সালের ২ মার্চ। পরিবর্তিত দ্বিতীয় তফসিলে ভোট হয় ১৯৮৬ সালের ২২ মার্চ। ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত পঞ্চম সংসদ নির্বাচনের প্রথম তফসিল ঘোষণার দিন ঠিক হয় ১৯৯০ সালের ১৫ ডিসেম্বর। সেটা পরিবর্তন করে ১৯৯১ সালের ৭ জানুয়ারি পুনরায় তফসিল ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৬ সালে অনুুষ্ঠিত ষষ্ঠ সংসদ নির্বাচনে চারবার তফসিল ঘোষণা হয়। প্রথম তফসিলে ১৯৯৫ সালের ৩ ডিসেম্বর, দ্বিতীয় তফসিলে ১৯৯৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর, তৃতীয় তফসিলে ১৯৯৬ সালের ২ জানুয়ারি এবং সর্বশেষ ১৯৯৬ সালের ৮ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা হয়। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনবার তফসিল ঘোষণা করা হয়। প্রথমবার ভোট গ্রহণের দিন ছিল ২০০৮ সালের ২ নভেম্বর, দ্বিতীয়বার ২০ নভেম্বর এবং সর্বশেষ ২৩ নভেম্বর। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে যেহেতু এখনো অনেকের মধ্যে নানান সন্দেহ-সংশয় আছে, সে কারণেই দেশবাসীর প্রত্যাশা হলো নির্বাচনি ট্রেনের যাত্রা যেন ফেব্রুয়ারিতেই শেষ হয়।

আবার কোনো লোভের কারণে যদি নির্বাচন সময়মতো না হয়, দেশ যদি আবার কোনো সংকটে পড়ে তাহলে এখন যারা ক্ষমতায় আছেন, তাদের জন্য কোথাও কোনো হেলিকপ্টার অপেক্ষায় থাকবে না

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়এবার জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনের ক্ষেত্রে বড় ধরনের চাপ তৈরি হয়েছে ছোট-বড় সব রাজনৈতিক দলের ওপর। নির্বাচন কমিশন জোটের প্রার্থীদের ‘একটি’ মার্কা ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ করে দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে ইসি নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশে আইনে পরিণত করেছে। কমিশনের রিপোর্টের ৭.১১ ধারায় জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, ‘অংশীজনের সঙ্গে আলোচনাকালে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলো জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার ক্ষেত্রে প্রার্থীগণ তাদের স্ব স্ব দলের জন্য নির্ধারিত প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার বিষয়ে অনেকে মতামত প্রদান করেন। সংস্কার কমিশন মনে করে, জোটবদ্ধ হওয়ার ফলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ছোট দলগুলো বড় দলের প্রতীক ব্যবহার করে থাকে। ফলে ছোট দলগুলোর কোনো রাজনৈতিক দর্শন, আদর্শ, নীতি বা স্বতন্ত্রসূচক কোনো কার্য ভোটারের কাছে প্রতিফলিত হয় না। অন্য দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার ফলে ভোটার দল বা প্রার্থী বিবেচনা না করে প্রতীক দেখেই ভোট দিয়ে থাকেন। মূলত ভোটার এ ক্ষেত্রে বিভ্রান্ত হয়ে থাকেন। ছোট দলগুলো যেন তাদের রাজনৈতিক দর্শন, নীতি বা নিজস্ব স্বাতন্ত্র্যসূচক কার্য পরিচালনা করে দলকে শক্তিশালী করতে পারে, এ লক্ষ্যে আরপিও অনুচ্ছেদ ২০-এর দফা(১) উপদফা (ক)-এর শতাংশে সংশোধনের প্রস্তাব করা হচ্ছে।’ কমিশন এ ক্ষেত্রে সংশোধনের যে সুপারিশ করে, তা হলো- ‘দুই বা ততোধিক রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে যৌথভাবে প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে প্রার্থীগণ তাদের স্ব স্ব দলের নির্ধারিত প্রতীকই বরাদ্দ পাবেন এমন ধারা যুক্ত করা।’ সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে ইসি আরপিও সংশোধন করে। এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বড় ধরনের সংকট তৈরি হয়। বিশেষ করে ছোট দলগুলো অস্তিত্বের সংকটে পড়ে। কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচন কমিশন (ইসি) এমন বিধান করায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছে বিএনপি ও সমমনা কয়েকটি দল। শরিকদের কথা চিন্তা করে পরিবর্তনের দাবি জানালেও তা মানেনি ইসি। আবার জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামি দলগুলো বলছে, আরপিওতে প্রতীকসংক্রান্ত নতুন নিয়ম তারা সমর্থন করছে। কারণ তারা মনে করছে, এর মাধ্যমে জোটবদ্ধ হলেও দলগুলো স্বতন্ত্র পরিচয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবে। জোটের মার্কার বিষয়ে পেছনের দিকে তাকালে দেখা যায়, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটে থেকেও জাতীয় পার্টি তাদের লাঙল প্রতীক নিয়েই নির্বাচন করেছিল। আবার ওই নির্বাচনসহ ২০২৪ পর্যন্ত পরের সব নির্বাচনেই আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন রাশেদ খান মেননের ওয়ার্কার্স পার্টি ও হাসানুল হক ইনুর জাসদের প্রার্থীরা। আবার ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটে থেকে ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থীরা বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। তবে জামায়াতে ইসলামী সেই নির্বাচনে তাদের দলীয় দাঁড়িপাল্লা প্রতীক নিয়েই অংশ নিয়েছিল। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ ও ১৪-দলীয় জোটের প্রার্থীরা নৌকা প্রতীকে আর বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীরা ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। এত দিন জোটবদ্ধ দলগুলো নিজেরা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে জানাত যে তারা জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়। আবার জোট থেকেও প্রতীক নিয়ে একটি চিঠি কমিশনকে দেওয়া হতো। ফলে জোটের প্রতীক নিয়ে যেমন নির্বাচনে অংশ নেওয়া যেত, তেমন জোটবদ্ধ হয়ে দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ ছিল। এবার মার্কার সংকটে পড়েছে নির্বাচনমুখী জোটবদ্ধ বিভিন্ন দল। সে কারণেই কোনো কোনো ছোট দল নিজে থেকেই বিলুপ্ত ঘোষণা করছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (বিএলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম সোমবার নিজ দল বিলুপ্ত করে বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। কারণ বাংলাদেশে এটা প্রতিষ্ঠিত যে নির্বাচনে প্রার্থীর চেয়ে মার্কাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

মোহাম্মদ মাহতাব উদ্দিন আমার লেখার একজন পাঠক। চার মাস পর হাওড়াঞ্চলের মাহতাব ফোন করে অনেক কথা বললেন। প্রায় ১০ মিনিট একদমে কথা। শুরুতেই আমার ওপর তার অনেক অভিমান প্রকাশ করলেন। বললেন, ‘স্যার, আপনে জানেন আমি আপনার লেখার একজন ভক্ত। আপনে তো আমার জন্য কিছুই করলেন না। আমি আপনের কাছে কিছু চাই না। আমারে শুধু একটা টিকেট জোগাড় কইরা দেন। আমারে নিরাশ কইরেন না স্যার। আপনে ইচ্ছা করলেই আমি একটা টিকেট পাইতে পারি। স্যার, আপনে তো জানেন অভাবের কারণে লেখাপড়া করতে পারি নাই। বিয়াশাদি করি নাই। কোনো পয়পোলাপান নাই। মরে গেলে আমার কবরের পাশে দাঁড়াইয়া কেউ যে রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বাইয়ানি সগিরা পড়বে, এই মানুষটাও তো আমার নাই। একটা টিকেট পাইলে তো আমার সব চিন্তা দূর হইয়া যায়।’ প্রশ্ন করলাম, ‘কীসের টিকিট, কোথায় পাওয়া যায়?’ উত্তরে অনেকটা বিস্মিত হয়েই মাহতাব বললেন, ‘কেন স্যার, আপনে জানেন না, সারা দেশে যে বেহেশতের টিকেট বিক্রি হইতাছে। আমারে আপনে একটা বেহেশতের টিকেট জোগাড় কইরা দেন। আমি আপনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ থাকব। বিনিময়ে আমি আপনেরে কিছুই দিতে পারব না। আমি জানি আপনে মাছ খুব পছন্দ করেন। আপনে কিছু মনে না করলে একদিন আপনের জন্য হাওড়ের দেশি কিছু মাছ নিয়ে আসব। দয়া কইরা একটা টিকেট জোগাড় কইরা দেন।’ মাহতাবের কথা শুনে আমি রীতিমতো হতবাক হয়ে গেলাম। কিছু বলতে পারলাম না। তারপর আরও অনেক কথা বললেন। মাহতাব অত্যন্ত রাজনীতিসচেতন মানুষ। প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়ার সার্টিফিকেট তার নেই। কিন্তু তার বিস্তর পড়াশোনা আছে। একপর্যায়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খবর জানতে চাইলেন। যতটুকু জানি ততটুকু তাকে বললাম। বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ও বিএনপির রাজনীতি প্রসঙ্গে মাহতাব বললেন, ‘স্যার, আমার মনে হয় বাংলাদেশে খালেদা জিয়ার মতো রাজনীতিবিদ আর জন্ম নিবে না। তিনি দেশের মানুষের যে দোয়া ও ভালোবাসা পাইছেন, তা আর কারও ভাগ্যে জুটব না। আমি উনার জন্য তাহাজ্জতের নামাজ পইড়া দোয়া করি। স্যার আরেকটা কথা। তারেক রহমান স্যারের সঙ্গে আপনের যদি কথা হয়, তাইলে আমার সালাম জানাইয়া বলবেন, মুক্তিযুদ্ধ ও একাত্তর লইয়া তার বক্তব্যে দেশবাসীর কাছে তার রাজনীতি তিনি পরিষ্কার করছেন। এইটাই বিএনপির রাজনীতি হওয়া দরকার।’

মাহতাবের মতো আমরা সবাই দেশ, দেশের মানুষ, দেশের উন্নতি-সমৃদ্ধি, গণতন্ত্র, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে চিন্তা করি। অতীতে ক্ষমতার লোভের কারণে দেশে নানান সংকট সৃষ্টি হয়েছে। আমরা একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। দেশে গণতান্ত্রিক সরকার চাই। বর্তমান সরকার সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে বলে এখনো দেশবাসী আশায় বুক বেঁধে আছে। আবার কোনো লোভের কারণে যদি নির্বাচন সময়মতো না হয়, দেশ যদি আবার কোনো সংকটে পড়ে তাহলে এখন যারা ক্ষমতায় আছেন, তাদের জন্য কোথাও কোনো হেলিকপ্টার অপেক্ষায় থাকবে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

manju209@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি
দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা
চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন