শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

♦ লটারির মাধ্যমে পদায়ন নিয়ে তীব্র অসন্তোষ ♦ চাকরিজীবী স্বামী-স্ত্রী ভিন্ন ভিন্ন জেলায় ♦ অনেক অসুস্থ কর্মকর্তাদেরও বাধ্যতামূলক যেতে হচ্ছে কর্মস্থলে
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নির্বাচন সামনে রেখে মাঠ প্রশাসন সাজানোর উদ্যোন নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। যার পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও পুলিশ সুপার (এসপি) ব্যাপক অদলবদল করা হয়েছে। নিরপেক্ষ প্রশাসন করতে গিয়ে লটারির মাধ্যমে এ অদলবদলের কারণে কর্মকর্তাদের ভিতরে-বাইরে অসন্তোষ বিরাজ করছে। কারণ বহু কর্মকর্তাকে জোর করেই পাঠানো হচ্ছে কর্মস্থলে। আর এসব কারণে ভিতরে ভিতরে ক্ষোভ বাড়ছে।

রাজনৈতিক তদবির এড়াতে শুরুতে পুলিশের বদলি লটারির মাধ্যমে করার উদ্যোগ নেয় সরকার। পরে লটারির মাধ্যমে ইউএনও পদায়ন করা হয়। এ নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে প্রশাসন ও পুলিশ উভয়ের মধ্যেই। এ লটারি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা। এসপি লটারিতে হলেও ডিসিদের পদায়ন কেন সেভাবে হয়নি তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ ছাড়া সারা দেশের জেলার ওসিদের জন্য লটারি একবার এবং মহানগরের জন্য কেন সেটি আলাদাভাবে করা হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কর্মকর্তারা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ও অপরাধ বিশ্লেষক ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে কোনো পদায়ন-নিয়োগ লটারির ওপর নির্ভর করাটা ভালো প্রক্রিয়া নয়। এটি ভালো কোনো উদাহরণ তৈরি করবে না। এমনকি লটারির মাধ্যমে পদায়নের ফলও ভালো আসে না। মূলত নিজেরা যোগ্য লোককে বাছাই করতে পারছে না বলেই লটারি করছে। স্থানভেদে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বা অপরাধের ধরনে ভিন্নতা রয়েছে। কাজের দক্ষতা বিবেচনায় পদায়ন করাটাই যৌক্তিক। মাঠে দায়িত্ব পালন আর শীতাতপনিয়ন্ত্রণ কক্ষে বসে কাজ করা এক নয়। যিনি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সর্বোচ্চ জ্ঞান ও দক্ষতার মাধ্যমে ভূমিকা রাখতে পারেন তাদের পদায়ন হওয়া দরকার। পেশাগত পদায়নের ক্ষেত্রে লটারি কখনোই গ্রহণযোগ্য সমাধান হতে পারে না। নির্বাচনে সহকারী রিটার্নিং অফিসার হবেন ইউএনওরা। ইউএনও পদায়ন নিয়ে অভিযোগ অনেক বেশি। কর্মকর্তাদের অভিযোগ- পছন্দের কর্মকর্তাদের ভালো উপজেলায় বসিয়ে বাকিদের নিয়ে লটারি করা হয়েছে। সব উপজেলায় সমান সমস্যা নয়, তেমনি দক্ষতাও সমান নয়। এ ক্ষেত্রে লটারির নামে গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা সামলানোর কৌশল সবার সমান থাকে না।

জানা গেছে, এ লটারি করতে গিয়ে অনেকের নিজের বা শ্বশুরবাড়ি উপজেলায় পদায়ন হওয়ায় সেটি আবার জনপ্রশাসনকে সংশোধন করতে হয়েছে। এ ছাড়া চাকরিজীবী স্বামী-স্ত্রীকে ভিন্ন ভিন্ন জেলায় পাঠানো হয়েছে। পরিবার না চাকরি গুরুত্ব দেবে এসব নিয়ে অনেকেই অস্বস্তিতে আছেন। গত কয়েকদিন সচিবালয়ের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ৩৬ ও ৩৭ ব্যাচের কর্মকর্তাদের নানা বিষয়ে সিনিয়রদের সঙ্গে কথা বলতে দেখা গেছে। অনেকেই ইউএনও না হতে বা কাছের উপজেলায় রাখতে সিনিয়র কর্মকর্তাদের কাছে তদবিরও করেন। অনেক ইউএনও আদেশ জারির পরও কর্মস্থলে না যেতে নানা ধরনের মানবিক আবেদন করেন জনপ্রশাসনে। প্রায় ৫০টির মতো মানবিক আবেদন জমা পড়ে জনপ্রশাসনে। যারা এ মুহূর্তে ইউএন হতে চান না বা বিভিন্ন সমস্যার কথা উল্লেখ করেন আবেদনে। কারও সার্জারি করা হবে, কারও সার্জারি করা হয়েছে। কেউ সন্তানসম্ভবা। কারও বাবা-মা অসুস্থ, ঢাকায় দেখার কেউ নেই। কারও বাচ্চা এত ছোট অথচ স্বামী-স্ত্রী ভিন্ন কর্মস্থলে- এসব নানা তথ্য উল্লেখ করে আবেদন করেছেন। কেউ আগেও পার্বত্য এলাকায় কাজ করেছেন আবার পাঠানো হয়েছে। সূত্র জানায়, এসব আবেদন নিয়ে বৈঠক করে মন্ত্রণালয়। আর জনপ্রশসান সচিবের সিদ্ধান্ত- কর্মস্থলে যোগ দিতেই হবে, কারও আবেদন গ্রহণ করা হবে না। আর সমস্যাগ্রস্ত কর্মকর্তাদের দাবি, আমরা পরিবারের জন্য চাকরি করি। আমাদের অভিভাবক এভাবে জোর করে কর্মস্থলে পাঠাচ্ছে। স্বামী-স্ত্রী চাকরি করাদেরও দুই জেলায় দেওয়া হয়েছে। যদিও স্বামী-স্ত্রী চাকরিজীবী হলে কাছাকাছি পদায়ন করার কথা। কর্মকর্তাদের দাবি- যদি লটারিই হয় তাহলে এ ধরনের সমস্যা কেন চিহ্নিত করা হয়নি। জনপ্রশাসনের কর্মকর্তারা ইউএনও পদায়নের আগে এরকম সমস্যাগুলো চিহ্নিত করেনি, তাই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে, বহু কর্মকর্তা যাদের বর্তমান সরকারই মাত্র ৩ বা ৬ মাস আগে ইউএনও হিসেবে মাঠে পাঠিয়েছিল, তাদের তুলে এনে সেখানে নতুন কর্মকর্তা দিয়েছে। অথচ অনেক কর্মকর্তা দুই বছর ধরে কর্মরত, তাদের প্রত্যাহার করা হয়নি। এসব ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

জনপ্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, এখনকার রদবদল নির্বাচনের জন্য করা হয়েছে। নির্বাচনের পর নতুন সরকার সিদ্ধান্ত নেবে। যারা কম সময় ইউএনও ছিলেন তাদের নিশ্চয়ই আবার মাঠে পাঠানো হবে।

এদিকে, পুলিশের রদবদল নিয়েও বাহিনীর অন্দরমহলে চলছে তীব্র আলোচনা-সমালোচনা। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় লটারির মাধ্যমে জেলার এসপিদের চূড়ান্ত করা হয়েছে। ফলে একটি অংশ খুশি হলেও পুলিশের বেশির ভাগ সদস্যের মধ্যে দেখা দিয়েছে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশা। এদিকে লটারির মাধ্যমে বদলির কারণে থানার ওসিদের মধ্যে নানা প্রতিক্রিয়া রয়েছে। যদিও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, এসপি পদে পদায়নের জন্য প্রথমে মেধাবী ও যোগ্য কর্মকর্তাদের বাছাই করা হয়েছে। এরপর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, আয়তন ও গুরুত্বের ভিত্তিতে জেলাগুলোকে ‘এ’, ‘বি’, ও ‘সি’ তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় মেধাবীরা কেউ বাদ পড়েননি এবং লটারি স্বচ্ছ হয়েছে। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, লটারিতে ক্যাটাগরি নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা রক্ষা করা হয়নি। কারণ যারা ‘এ’ ক্যাটাগরির জেলায় আছেন, তারা সেই জেলা থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিরই অন্য জেলায় যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।

লটারি করে সারা দেশে ৫২৭টি থানায় নতুন ওসি চূড়ান্ত করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আবার মহানগর পুলিশের ওসি পদে লটারির ক্ষেত্রে মহানগরে দায়িত্ব পালন করা ওসিদের শুধু থানা বদল করা হয়েছে। ঢাকায় ৫০ ওসি রদবদলের মধ্যে ৪৬ জনই বিভিন্ন থানায় দায়িত্ব পালন করছেন, নতুন মুখ কম।

গত মাসেই নির্বাচন কমিশনের সংলাপে অংশ নিয়ে তফসিল ঘোষণার পর লটারির মাধ্যমে প্রশাসন ও পুলিশে বদলি করার পরামর্শ দিয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। এ লটারি নামে পদায়নকে বিএনপি নেতারা ‘লোক দেখানো’ বলে অভিযোগ তুলেছেন। বিএনপির দাবি, তালিকা তৈরির সময় বিশেষ আনুগত্যসম্পন্ন কর্মকর্তাদের রাখা হয়েছিল। যার পরিপ্রেক্ষিতে একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা আদর্শের প্রতি অনুগত কর্মকর্তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জামানত হারাবেন এমন প্রার্থী দেব না
জামানত হারাবেন এমন প্রার্থী দেব না
নির্বাচনি প্রচার
নির্বাচনি প্রচার
বাফুফের উন্নয়ন সহযোগী বিএসআরএম
বাফুফের উন্নয়ন সহযোগী বিএসআরএম
ঝুঁকিপূর্ণ ভবন
ঝুঁকিপূর্ণ ভবন
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেড অনুমোদন
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেড অনুমোদন
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় যাত্রাবাড়ীতে দোয়া মাহফিল
বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় যাত্রাবাড়ীতে দোয়া মাহফিল
ক্যাম্পেইন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডস পেল এএমএল
ক্যাম্পেইন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডস পেল এএমএল
নির্বাচনের আগে শওকত মাহমুদকে গ্রেপ্তার গণতন্ত্রের ওপর কুঠারাঘাত
নির্বাচনের আগে শওকত মাহমুদকে গ্রেপ্তার গণতন্ত্রের ওপর কুঠারাঘাত
পুনর্গঠন হচ্ছে ১৫ দলীয় প্রগতিশীল ইসলামী জোট
পুনর্গঠন হচ্ছে ১৫ দলীয় প্রগতিশীল ইসলামী জোট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
রায়পুরায় সন্ত্রাসী দমনে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হবে
রায়পুরায় সন্ত্রাসী দমনে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হবে
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা
চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন