শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪১, বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

দেশনেত্রীর জন্য জাতির প্রার্থনা

আতিকুর রহমান রুমন
অনলাইন ভার্সন
দেশনেত্রীর জন্য জাতির প্রার্থনা

বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনের ইতিহাসে জিয়া পরিবার এমন একটি নাম, যাদের ত্যাগ, অবদান ও নির্যাতন ভোগের বর্ণনা একই সূত্রে গাঁথা। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান মহান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক ও দেশের স্বাধীনতার রূপকার হিসেবে যে রাজনৈতিক যাত্রা শুরু করেছিলেন; তা দ্রুতই রূপ নেয় একটি সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রের ভিত্তি গড়ার মহাকর্মযজ্ঞে। বাকশালের একদলীয় শাসন বাতিল করে তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন। স্বাধীন গণমাধ্যমের শক্তি ফিরিয়ে দেন এবং কৃষি, শিল্প, শিক্ষা, পররাষ্ট্রনীতি- প্রতিটি ক্ষেত্রে সুদূরপ্রসারী সংস্কার চালান। তলাবিহীন ঝুড়ির অপবাদে আখ্যায়িত বাংলাদেশের অর্থনীতিকে তিনি উন্নয়নের সোপানে তোলেন; ফলে দেশিবিদেশি অনেক শক্তিই আতঙ্কিত হয়ে ওঠে। শেষ পর্যন্ত সেই আতঙ্ক থেকেই ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে একদল বিপথগামী সেনা কর্মকর্তারা তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

স্বামীর আকস্মিক শাহাদাতের পর বেগম খালেদা জিয়া যে অদমনীয় সাহস ও অনমনীয় দৃঢ়তা নিয়ে রাজনীতির ময়দানে এগিয়ে এসেছিলেন, তা বাংলাদেশের ইতিহাসে বিরল। ১৯৯০ সালের গণ অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে ২০০৭-০৮ সালের অমানবিক কারাবাস- কোনো পরিস্থিতিই তাঁকে দমাতে পারেনি। গুলশানে বালুর ট্রাকে অবরুদ্ধ বাসভবন, ষড়যন্ত্র, বাধা, মিথ্যা মামলা- সবকিছু মাথা উঁচু করে মোকাবিলা করেছেন তিনি। সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বা ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দীর্ঘ শাসনকাল- কেউই তাঁকে নত করতে পারেনি।

বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেখ হাসিনার গভীর ক্ষোভ কতটা তীব্র ছিল, তা নিম্নোক্ত বক্তব্যে স্পষ্ট :

২০১৯ সালের ৩ নভেম্বর রাজধানী ঢাকার খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘জেলহত্যা দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত আওয়ামী লীগের সভায় শেখ হাসিনা বলেন, “খুনিদের নিয়ে এত মায়াকান্না কেন? জেনারেল জিয়া একজন খুনি। তার স্ত্রী (বেগম খালেদা জিয়া), ছেলেও (তারেক রহমান) তা-ই। তারা শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। এতিমের টাকা আত্মসাৎ করার দায়ে দণ্ডিত হওয়া ব্যক্তিদের নিয়ে এত মায়াকান্না কেন? চিকিৎসা নিয়ে এত কথা কেন?”

শেখ হাসিনার সরকারের আমলে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলায় তাঁর দীর্ঘ কারাবাস এবং অনেকের মতে, জেলে বন্দি থাকা অবস্থায় বেগম খালেদা জিয়াকে ‘স্লো পয়জনিং’ করা হয়েছিল। সঠিক চিকিৎসা না হওয়ার ফলে তিনি হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা শারীরিক জটিলতায় আক্রান্ত হন। ধীরে ধীরে তাঁর দেহ ভেঙে পড়ে, পঙ্গুত্বের দিকে এগোতে থাকে। প্রায়ই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে তাঁকে হাসপাতালে ছুটতে হয়। সর্বশেষ গত ২৩ নভেম্বর তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকরা তাঁর হার্ট ও ফুসফুসে সংক্রমণ শনাক্ত করেছেন। এখন তিনি জীবনমৃত্যুর এক গভীর সংকটজনক অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন।

জিয়া পরিবারের দ্বিতীয় প্রজন্মও একই নৃশংসতার শিকার। তারেক রহমান, যিনি দলের পুনর্গঠন ও গণতন্ত্রের জন্য জনপ্রিয় নেতা হিসেবে উঠে দাঁড়িয়েছিলেন- ২০০৭ সালে রাতের অন্ধকারে আটক হয়ে ভয়াবহ নির্যাতনের শিকার হন। রিমান্ডের নামে ইলেকট্রিক শক, শারীরিক নির্যাতন, শতাধিক মিথ্যা মামলা- সব মিলিয়ে তাঁকে পঙ্গুত্বের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়। রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত না থাকা সত্ত্বেও তাঁর ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর ওপরও রাজনৈতিক প্রতিশোধ চালানো হয়। মায়ের কারাবাস, বড় ভাইয়ের ওপর নির্যাতন এবং দেশহীন জীবনের দুঃখে কোকো ২০১৫ সালে মালয়েশিয়ায় মৃত্যুবরণ করেন। নিজের দেশের মাটিতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগের অধিকারও পাননি। শুধু দুই ভাই নয়, জিয়া পরিবারের নারী সদস্যরাও দীর্ঘদিন কষ্টময় প্রবাস জীবন কাটাচ্ছেন। এক-এগারোর সরকার এবং ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার ১৬ বছরের শাসন এই পরিবারের ব্যক্তিজীবনকে ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে।

এত অন্যায়-অবিচারের পরও বেগম জিয়া দেশ ছেড়ে যাননি। পালালে হয়তো আজকের বাংলাদেশ অন্যরকম হতো। এক-এগারোর কঠিন সময়ে যদি তিনি দেশত্যাগ করতেন, দেশ দীর্ঘদিন বিদেশি প্রভাবের অধীনে বন্দি থাকত। তিনি থেকেছেন, লড়েছেন, ত্যাগ করেছেন, কিন্তু মাথা নত করেননি। তাঁর দুই ছেলেকে দেশছাড়া হতে হলেও তিনি নিজের অবস্থান ছাড়েননি।

বর্তমানে বেগম খালেদা জিয়া যখন জীবনের কঠিন সংকট মুহূর্তে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে আছেন, তখন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমানও অসহায়। দেশে ছুটে আনতে না পেরে সন্তানের হৃদয় যেমন ব্যথায় ভারী, তেমনি একজন জাতীয় নেতার দায়িত্ববোধ তাঁকে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করছে। তিনি নিজেই জানিয়েছেন- দেশে তাঁর ফেরাটা শুধু আবেগের বিষয় নয়; এটি একটি রাষ্ট্রিক সিদ্ধান্ত। দেশে চলমান অনিরাপদ পরিবেশ, রাজনৈতিক অস্থিরতা, ষড়যন্ত্রের জাল এবং আন্তর্জাতিক শক্তির অস্বচ্ছ আচরণ- সব মিলিয়ে তাঁর দেশে ফেরার পথ এখনো নিরাপদ নয়। হঠাৎ আবেগে দেশে গেলে গণতন্ত্রের সংগ্রাম আরও বড় ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। তাই তিনি অপেক্ষা করছেন- যে মুহূর্তে উপলব্ধি করবেন যে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, দলের নেতৃত্ব ও দেশের ভবিষ্যৎ বিঘ্নিত হবে না- সেই সময়ে দেশে ফিরবেন।

আন্তর্জাতিক ও দেশীয় কুচক্রী মহল তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালালেও বাস্তবতা হলো- তিনি পালিয়ে যাননি, দায়িত্ব থেকে সরে যাননি। বরং দেশের স্বার্থ, রাজনৈতিক স্থিতি এবং গণতন্ত্রের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে অত্যন্ত পরিণত সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। বিএনপির কয়েকজন নেতা ইঙ্গিত দিয়েছেন- জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর, পরিস্থিতি যেমনই হোক, তিনি দেশে ফিরবেন এবং দলের নেতৃত্ব দেবেন।

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহভাবে অবনতি হয়েছে।

৩০ নভেম্বর একাত্তর টিভির খবর :- ‘খুলনা আদালত চত্বরে প্রকাশ্যে দুইজনকে গুলি করে হত্যা’;

১৭ নভেম্বর প্রায় সব জাতীয় দৈনিকের শিরোনাম :- ‘মিরপুরে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা’;

১৫ জুলাই ২০২৫ বাংলাদেশ টুডে-র শিরোনাম :- ‘১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ’; ১৫ অক্টোবর ২০২৫ সময় টিভির খবর :- ‘আট মাসে প্রতিদিন গড়ে ১১ জনকে হত্যা’ এমন অসংখ্য শিরোনামে গণমাধ্যম ভরে যাচ্ছে। রাজনৈতিক সহিংসতা, খুন, ধর্ষণ, ছিনতাই, অপহরণ- সবকিছুই এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে একজন জাতীয় নেতার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা প্রায় অসম্ভব।

তার ওপর আছে দলের অভ্যন্তরের কিছু সন্দেহজনক চরিত্র- যাদের বক্তব্য, আচরণ ও অবস্থান জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করে। এই ঘরের শত্রু ‘বিভীষণ’রাই তারেক রহমানের জন্য বড় হুমকি। এমন পরিস্থিতিতে তাঁর দেশে আসা শুধু ঝুঁকিপূর্ণ নয়- অতিমাত্রায় বিপজ্জনক।

এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তাঁরা এখন শুধু একটি পরিবারের সদস্য নন- বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের দুটি স্তম্ভ। তারেক রহমান বেঁচে থাকলে শহীদ জিয়ার স্বপ্নের বিএনপি বাঁচবে; আর তাঁর কিছু হলে শুধু বিএনপিই নয়, দেশের গণতন্ত্রও চরম অনিশ্চয়তায় পড়বে। বেগম খালেদা জিয়া প্রমাণ করেছেন- তিনি শুধু এক মায়ের নাম নন; তিনি পুরো জাতির অভিভাবক। দেশের ১৮ কোটি মানুষের দায়িত্ব এখন তাঁর পাশে থাকা, প্রার্থনা করা এবং তারেক রহমানকে সময় দেওয়া- যেন তিনি নিরাপদে, সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় শক্তি নিয়ে দেশে ফিরতে পারেন।

বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও সংগ্রামী রাজনীতির এক অনমনীয় প্রতীক বেগম খালেদা জিয়া আজ জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে নিঃশব্দে লড়ে যাচ্ছেন এভারকেয়ার হাসপাতালের সাদা দেয়ালের মাঝে। ২৩ নভেম্বর রাত থেকে তাঁর শয্যার পাশে শুধু যন্ত্রের শব্দ, আর হাসপাতালের বাইরে অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকা অগণিত মানুষের মুখে অনিশ্চয়তার ছায়া। যেন পুরো জাতির নিশ্বাস আটকে আছে- একটা খবরের অপেক্ষায়, একটা আশার আলোয় ভর করে।

গ্রামের মসজিদের মাইক থেকে শহরের ব্যস্ত মোড়ে দাঁড়ানো মানুষ- সবাই এক সুরে দোয়া করছেন, তাঁর সুস্থতার জন্য রোজা রাখছেন, হাত তুলছেন আকাশের দিকে।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও উপদেষ্টাগণ থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী এবং সাধারণ জনগণ- সবার কণ্ঠে একই প্রার্থনা :- বেগম খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে ফিরে আসুন আমাদের মাঝে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর মাকে নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সবার সহমর্মিতার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। এই দৃশ্যটি সত্যিই অভূতপূর্ব- রাজনীতির বিবাদ ভুলে আজ সবাই এক প্রার্থনায় একত্র হয়েছেন।

যে মহীয়সী নারী দেশকে অন্ধকার থেকে আলো দেখিয়েছেন, কখনো দেশের মানুষকে ছেড়ে যাননি; দুঃসময়ে সাহস দিয়েছেন কোটি মানুষকে। সেই জননন্দিত নারীই আজ শুয়ে আছেন জীবনের সীমানায়। তাই প্রতিটি ঘরে, প্রতিটি হৃদয়ে নেমে এসেছে নীরব স্রোতের মতো উদ্বেগ আর অশ্রুভেজা অপেক্ষা। কেউ নীরবে চোখের পানি মুছছেন, কেউ নিচু স্বরে দোয়া পড়ছেন। কোথাও কোনো স্লোগান নেই, কোনো দলীয় উত্তেজনা নেই- আছে শুধু এক মমতাময়ী নেত্রীর প্রতি অটল ভালোবাসা ও মানবিক আর্তির প্রতিধ্বনি।

আজ রাজনীতি ভুলে মানুষ একত্র হয়েছে- শুধু একজন মায়ের সুস্থতা কামনায়। কারণ বেগম খালেদা জিয়া কোনো সাধারণ রাজনীতিকের নাম নয়- তিনি একটি ইতিহাস, একটি অনুভূতি, একটি সংগ্রামী জাতির দীর্ঘ অভিযাত্রার প্রতীক। তাঁর সুস্থতা তাই শুধু একটি পরিবারের নয়- গোটা জাতির গভীর আকাঙ্ক্ষা। এই দোয়ার মুহূর্তগুলো প্রমাণ করে, মানুষের ভালোবাসাই সবচেয়ে বড় শক্তি।

আর সেই ভালোবাসাই হয়তো আবার টেনে আনবে প্রিয় নেত্রীকে জীবনের আলোয়, ফিরিয়ে দেবে স্বস্তির নিশ্বাস, ফিরিয়ে দেবে আশার দীপ্ত আলো। সবার কণ্ঠে আজ একটাই মিনতি- ‘বেগম খালেদা জিয়া আমাদের মাঝে ফিরে আসুন, আল্লাহ তাঁকে সুস্থতা দান করুন।’

দেশের প্রতি জিয়া পরিবারের অসামান্য ত্যাগ ও দায়িত্ববোধ, জনগণ আজ যেমন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছে, ভবিষ্যতেও সেই শ্রদ্ধা ও স্বীকৃতি তারা জিয়া পরিবারকে প্রদান করবেন- এটাই সবার গভীর বিশ্বাস।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, আহ্বায়ক, আমরা বিএনপি পরিবার ও সদস্য, বিএনপি মিডিয়া সেল।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কিংবদন্তি
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কিংবদন্তি
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার
মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু
লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন