শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

আনোয়ারা আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

গতকাল সন্ধ্যায় ডালে ফোঁড়ন দিয়ে কেবল চুলার কাছ থেকে সরে এসেছে, তখনই খবরটা পেয়েছিল নিসা। অপ্রত্যাশিত খবর নয়, তারপরও শোনার পর থেকেই মনের ভিতরে ধুপধাপ, দিরিম দিরিম। কোনো কাজেই মন বসাতে পারছে না। পাখির কিচিরমিচিরসহ বেড়ালের মিউ ডাকেও চমকে উঠছে। বেড়ালটাও এমন দুষ্টু, বুঝতে পেরেই, একটু পরপরই মিউ মিউ! প্রথম দিনের ফোনে ত্রিশ-বত্রিশ বছরের জীবনে এটি তার জন্য একেবারে অন্যরকম বিস্ময় ছিল। ফোনের জায়গাটায় পৌঁছে দিয়েছিল যে ছেলেটি তাকে গ্রামে আগে দু’একবার দেখেছিল মাত্র। কথাও হয়েছিল ঐ তেমনই, যেমনটি হয়ে থাকে গ্রামের আর দশটি বাড়ির কোনো একজনের সাথে। তুমি কী কর? মানে কাম-কাজ? ছেলেটি সম্পর্কে সামান্যই কিছু জানা ছিল বলেই সাহস পেয়েছিল সে। ছেলেটি খুবই কুণ্ঠিত চেহারা নিয়ে নিসার উঠোনে এসে কথাটা বলেছিল।

তার বিস্মিত চোখ দেখে তিনি বলেছিলেন, তোমার এই অবাক করা চোখ দুটোই ক্লাসিক। ‘ক্লাসিক’ শব্দের ঘেরাটোপে না ডুবেও নিসা সামনের মানুষটির দিকে বোকার মতো চেয়ে থেকে অনুমান করে নিয়েছিল ক্লাসিক শব্দটির অর্থ সাধারণ নয়। ভার আছে। মানুষটিকেও তার ভারহীন মনে হয়নি।

ঝড় ওঠার লক্ষণ দেখেও বাসা থেকে বের হওয়ার প্রস্তুতি নিল নিসা। উপায় নেই। কথা দিয়েছে। একটু আগেও কচি কলাপাতা রংয়ের রোদে প্রজাপতি আর ফড়িংয়ের লাফালাফি দেখেছে সে। কিছু মাছিও ছিল আশপাশে। বেলা পড়ে যাওয়ার আগের রোদ যেমন হয়, মিষ্টি মিষ্টি। গা ডুবিয়ে বসে থাকার মতো। আজ তৃতীয় দিন। দ্বিতীয় দিনে পুরো বিষয়ের কিছুটা বুঝে খানিকটা ধাতস্থ হয়েছিল। বোঝার চেষ্টা করার সুযোগ পেয়েছিল।

উঠোনের মুরগিগুলোর কক কক শব্দে ও ছুটোছুটির ভাও দেখে আকাশের দিকে তাকিয়ে যা বোঝার বুঝে গেলে সব গুছিয়ে নিল নিসা। পরনের শাড়িটাও। ওই, মুরগিগুলোকে খুপরির ভিতর ঢোকানো, ছোট্ট মাটি ও টিনের ঘরটির একমাত্র জানালা লাগানোসহ কিছু টুকিটাকি কাজ। নিজেকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে একটু পাউডারের প্রলেপ, পেনসিলের কাজল। শত কষ্টেও অভ্যাস! প্রথম দিন হালকাভাবে একটু লিপিস্টিক লাগিয়েছিল। একটা লিপিস্টিক ছিল বহু আগের, যত্ন করে তুলে রাখা, তাই মাঝে মাঝে একটু ঘষে নেয়। তিনি নিষেধ করাতে আর দেয়নি। বলেছিলেন, এসবের প্রয়োজন নেই তোমার। তোমার সৌন্দর্য সম্পর্কে আসলে তোমার ধারণাই নেই। আমি তোমাকে প্রথম দিন দেখেছিলাম একটি সালিশে দাঁড়িয়ে কোমরে ওড়না পেঁচাতে। এখনো চোখে লেগে আছে।

সলিমুদ্দিন দু’একদিন তার চুলের প্রশংসা করার চেষ্টা করলেও তেমন গুরুত্ব দেয়নি নিসা। মাছের মতো নিষ্প্রাণ চোখের প্রশংসায় তার কোনো ভাব আসেনি। কেটে রাখা গাছের গুঁড়ির মতো মনে হয়েছিল। এমনিতে কামিজ ইত্যাদি দিয়েই চালিয়ে নেয় সে। জায়গা ভেদে শাড়ি। সমস্যা হয় না। সেই অভ্যাসও আছে। কোথাও বের হওয়ার আগে দুকাঠার মতো জায়গাটির শেষ কোনায় শিম, লাউ ইত্যাদির মাচায় চোখ বুলিয়ে নেওয়া অভ্যাস। তাকিয়ে মুহূর্তেই গুনে নেয় কয়টি লাউ বা চাল কুমড়ো ঝুলছে। আজকেই কাটতে হবে নাকি দুদিন পরে কাটলেও চলবে। হিসাব রাখতে হয়। শিম বরবটি গোনা না গেলেও আন্দাজে বুঝতে পারে কোন দিন কত টাকায় বেচা যেতে পারে। না, সে কারও হাতে দিয়ে বেচায় না, নিজে বাজার দর যাচাই করে বেচে আসে। বেচাবেচির বিষয়টি সব সময়ই নিজের হাতে রাখে। কারও ওপর ভরসা করে না। অনেক সময় বাড়ির উঠোন থেকেই বেচা হয়ে যায়। তাই যেখানেই যাক, বের হওয়ার আগে মাচার দিকে তীব্র দৃষ্টি বুলিয়ে নেওয়া তার অভ্যাস। প্রায় সব পুরুষেরই চোখ প্রথমে তার বুকের দিকে, পরে মুখের দিকে দেখে। যেন বুকের দিকে তাকানোই তাদের অভ্যাস! চোখ যাবেই। উপাসনার মতো! নিসার উপাসনা হলো যখন যা পারে মাটিতে পুঁতে দিয়ে মাচায় উঠিয়ে দেওয়া। লাউ, শিম, বরবটি, চালকুমড়ো যখন যা হয়। মাটি আর মাচা, এই দুটোই তাকে বাঁচিয়ে রেখেছে। অনেক সময় নিজেকেও মাচায় ঝুলে থাকা চালকুমড়ো, লাউ, বরবটির গাছ মনে হয় তার। অত ছোট মাচায় দুই পদের বেশি লাগানো যায় না বলে কখনো ফেলে রাখে না। মাচা সব সময়ের জন্য সবুজই থাকে। মাচা সবুজ থাকলে তার মনও সতেজ থাকে। যে সবজিই লাগাক না কেন, প্রচুর ফলন হয়। প্রথম প্রথম হতো না। বাবার বাসায় মরিচ মসলায় সামান্য লবণ মিশিয়ে বাটতে শিখলেও ফুলের পরাগায়ণ বা কীভাবে মাটির ফলন ভালো হয়, শেখার সুযোগ হয়নি। এখন সবই শিখেছে। পিঁপড়া বা কেঁচোর হাত থেকে, মুরগির খুটাখুটি থেকে কীভাবে গাছগুলো রক্ষা করতে হয় সবই শিখে নিয়েছে। এর জন্য কারও কাছে তাকে যেতে হয়নি, দিনের পর দিন মাটির কাছে লেপ্টে বসে থেকে শিখেছে। মাটি ঘেঁটে শিখেছে। শিখেছে বলেই এখন যা কিছু ফলন হয়, দু’একটি একে ওকে দিয়ে থুয়ে, একা মানুষ খেয়ে বাজারে বিক্রি করে তেল লবণ ইত্যাদির খরচ দিব্বি উঠে আসে।

খুব চেষ্টা করেছিল এই জায়গা থেকে তাকে উৎখাত করার। পারেনি।

আপনি কে, আমাকে চলে যেতে বলার? মুখের কথার কোনো দাম নাই জানেন না! কাগজ আর দখলই সব। বলেছিল সে।

প্রচণ্ড মনোবল আর দৃঢ়চেতা মানুষ হিসেবে নিজেকে তৈরি করতে প্রকৃতি ও পরিস্থিতিই তাকে সাহায্য করেছে। চড়াই উতরাইয়ের এই পথ চলায় তাই কাউকেই সে এখন গোনে না। গ্রামের চেয়ারম্যান হোক কিংবা পাতিনেতা। ঐসব পাতিনেতা আর চেয়ারম্যানদের সাথে পাল্লা দিয়ে সেও কৌশল বদলাতে জানে এখন। কারণ সবগুলোর চোখের পাতা আর শরীর মোচড়ানোর ভাব ভাষা তার পড়া হয়ে গেছে। প্রাইমারি স্কুলে ‘আম পড়ে পাতা নড়ে’র চেয়েও ভালোভাবে চোখের পাতা নড়া পড়তে পারে। ভ্যাদভ্যাদ কান্দুনি আর অসহায় ভাব দেখানো নারী নয় সে। কাউকে পোছে না টাইপের নারী! গুলুগুলু টাইপের কোনো নারী দেখলে দুইটা সাটাম সাটাম চড় কষাতে ইচ্ছা করে তার। সমাজের চোখে সুবিধের নারী নয় সে, জানে। চোখে কিছু না দেখলেও, প্রমাণ সাক্ষী হাজির করতে না পারলেও, নানান রসের কাহিনি তৈরি হয়ে যায় তাকে নিয়ে। এসব আরও পোছে না নিসা। সামনাসামনি কাউকে মোকাবিলা করতে হলে ঝপাৎ করে ওড়না কিংবা শাড়ির আঁচল পেছন থেকে টেনে সামনে কষে বেঁধে সোজা হয়ে দাঁড়ানো নারী সে। গত কয়েক বছরে এরকম পরিস্থিতির সামনাসামনি হতে হতে কিছু কৌশল মাথায় ফুলের মতো গুঁজে নিয়েছে। যেমন, মুখের ভাঁজ আর গলার স্বর দুটোর সংমিশ্রণে এমন একটি ভাব ফুটিয়ে তোলা, যাতে প্রাথমিক স্তরেই তাকে ‘মুখরা’ ভাবতে পারে। আদতে সে ততটা মুখরা নয়! সাথে হাতের তামার চুড়ি দুটোকে টেনে ওপরের দিকে উঠিয়ে মুঠি করে ‘কেন ডাকছেন’ প্রশ্ন শুনে অনেকের চেহারা হয় লাল মরিচের মতো।

হোয়াই, বলেন, কেন ডাকা হয়েছে?

হোয়াই! শুনেই সালিশের অনেকের চোখ কোটর থেকে বেরিয়ে আবার ঢুকে যায়! প্রশ্ন করার তার এই স্টাইল দেখার জন্যও, সালিশের আয়োজন হলেই ছেলে-ছোকরারা চলতিপথে হল্লা ছেড়ে দু’পা ক্রস করে দাঁড়িয়ে যায়। দূর থেকেও ফ্রিতে মজা দেখতে আসে অনেকে। অপেক্ষা করে নিসার সাহসী আর ‘বেয়াদপী’ চেহারা দেখার জন্য! চোখ আর নাকের পাটার আগুন দেখার জন্য। বুড়োগুলো ‘বেয়াদপী’ই বলে। মুখের ওপরই বলে। আর ছেলেগুলোর চোখে মাঠের শেষ প্রান্ত থেকে বাতাস ঠেলে পাঁচশ বছর কী তারও আগের এসে দাঁড়ানো কোনো এক লড়াকু নারী সে! কোমর থেকে এক্ষুনি চকচকে তলোয়ার বের করে সামনে পেছনে পা রেখে হিসহিসিয়ে উঠে বলবে, হুঁশিয়ার! আঠারো থেকে পঁচিশ বৎসরের শুধু নয়, চল্লিশ বছরেরও অনেকেই সালিশে ভিড় করে। চল্লিশগুলোর কিছু বলার জন্য মুখ সুড়সুড় করলেও আঠারোরগুলোর জন্য মুখ বন্ধ রাখে।

না, নিসার সাথে আঠারো বা পঁচিশগুলোর এখনো কোনো বিরোধ তৈরি হয়নি। হতে পারতো। ছেলে মেয়েতে অযথাই যে একটা লুকোচুরির ব্যাপার থাকে সেটা প্রথম থেকেই নিসা চাটি মেরে উড়িয়ে দিয়েছে। প্রেম পিরীতি বা বেলাল্লাপনা করার লক্ষণও ফুরফুর করতে দেখেনি কেউ। তার বদলে আসতে যেতে দেখা হলে বেশ সমঝোতা টাইপের কিছু একটা আছে বলে মনে হবে, কিছুটা মায়াও হয়তো। গ্রামের সালিশ আয়োজকদের অহেতুক মাতবরীকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পাশ কাটানোতে তারা এখনো তেমন পটু হয়ে ওঠেনি, সেই বয়সও হয়নি তাদের। তাই নিসার আগুন চোখ তাদের ভিরু মনকে উসকে দিতে সাহায্য করে বলে প্রয়োজনে নিসার পাশাপাশি হাঁটতে অপছন্দ করে না তারা। কথার মাঝে নিসার ‘হোয়াই, বাট’ ইংরেজি বলাতেও কৌতূহলসহ শ্রদ্ধাও থাকে। এরকমটা এই গ্রামে অন্তত কেউ শোনেনি এখনো। সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করা নিসার আরও পড়ার ইচ্ছে থাকলেও সম্ভব হয়নি দরিদ্র বাবা-মার জন্য। জুয়ারু মালেকের সাথে বিয়ে হয়ে জীবন কাদার ভিতর আটকে গিয়েছিল। সেই কাদা পেরিয়ে এক বছরের শিশু সন্তানটিকে ফেলেই মালেকের ঘর ছেড়ে পালিয়ে এসেছিল। শুনেছে সবাই।

কী করতাম? পালায় না আসলে আরেকটা বাচ্চার জন্ম দিতাম? বাচ্চা জন্ম দিলেই হবে শুধু?

শিশুটিকে ফেলে আসায় নানারকম গঞ্জনার ভিতর যেতে হলেও শক্ত অবস্থান নিতে হয়েছিল। সন্তান ফেলে দরিদ্র পিতার বাড়িতে ফিরে এসে আনন্দে নাচানাচির জীবন ছিল না। চরম অবহেলা ও অযত্নের ছিল। ভ্রুকটি আর অবহেলার মারপ্যাঁচে থাকতে থাকতে এক সন্ধ্যায় এক বসাতেই আবার নিসার বিয়ে হয়ে গেল সমিরের বাবা সলিমুদ্দির সাথে।

সলিমুদ্দিকে দেখলে ভাব ভালোবাসা দূরের কথা, কথা বলাতেও আগ্রহ হতো না। শুধু ভাত ও একটি ঘরের নিশ্চয়তার জন্য মুখ বুজে সব মেনে নিয়েছিল সে। তেইশ চব্বিশ বছরের যুবক সমির তখন চৌদ্দ কী পনেরো বছরের। সলিমুদ্দির সাথে রসের সম্পর্ক তৈরি না হলেও সমিরের সাথে বেশ বন্ধুত্ব তৈরি করতে পেরেছিল নিসা, যা গ্রামের লোকজনের চোখে খুব আরামদায়ক ছিল না। চোখ খচখচ করত। পেট পাতলা হয়ে যাওয়ার সমস্যাতেও পড়ত অনেকে! শোনা কথা।

সলিমুদ্দি, তোমহার বেটার সাথে বউটার এত খাতির কেনে? শুনছি খুব হাসি হাসি কথা কহে।

হাঁপানির রোগসহ আরও কী কী সব সমস্যা নিয়ে নিসার সাথে বিয়ে হওয়ার দুই বছরের মাথায় সমিরের বাবার মৃত্যু হলে ভেঙে পড়েনি নিসা। বিয়ে বিষয়টি ততদিনে সারা দিন খুঁটে খুঁটে খেয়ে সন্ধ্যায় মুরগির খোঁয়াড়ে ঢোকার মতোই স্বাভাবিক মনে হয়েছিল। খাওয়া-পরা নিয়ে পুনরায় সংকটে পড়লেও নিজেকে অসহায় লাগেনি বরং এক ধরনের মুক্তি অনুভব করেছিল। ভেসে যাওয়া কচুরিপানার মতো মনে হলেও জলস্রোত আর খোলা আকাশের আলো আঁকড়ে ধরে নিঃশ্বাস নিতে পেরেছিল নিসা। আসলে সমিরকে সে ঠিক সৎ ছেলের মতো না দেখে প্রথম থেকেই মাতৃত্ব ও বোনের নরম চোখে দেখেছিল। বয়সে খুব বেশি ছোট নয় বলেই হয়তো তা সম্ভব হয়েছিল। এই দৃষ্টিভঙ্গিতেই বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছিল। সমির তার জীবনে দখিনা হাওয়ার মতো।

এ কারণেই সমিরের চাচা, যিনি পাশাপাশিই থাকেন, নানারকম চক্রান্ত করেছিল নিসাকে তাড়িয়ে দেওয়ার জন্য। কিন্তু লাভ হয়নি।

-ওর এইঠে কাম কী? ছাওয়াল পাওয়াল নাই, থাকিলে না হয় কথা ছিল। বাপের বাড়ি যাক, বিয়া বসুক আর একটা।

-না। ছোট মায়ের যতদিন থাকিবার মন চায় থাকিবে। বাবা কহি গেছে।

পাশাপাশি উঠোনে বেড়া দিয়ে একটা সীমারেখা আগে থেকেই করা থাকলেও সমিরের বাবাই মৃত্যুর আগে কিংবা বিয়ের সময়ই সম্ভবত নিসার থাকার বন্দোবস্ত করে দিয়েছিলেন বলে রক্ষা। সমীরের নিরীহ বউটিও মৃদু স্বরে সমিরকে সমর্থন করেছিল। সেদিন খুব অবাক চোখে বউটির দিকে তাকিয়েছিল নিসা। দুই বছরের মতো হয়েছে মেয়েটির বিয়ে হয়ে এই বাড়িতে আসা, এর মাঝে একদিনও কোনো মনোমালিন্য হয়নি তার সাথে। খুব যে কথা বলাবলি হয় তাও নয়, চুপচাপই থাকে মেয়েটি। সেই মেয়েই যখন কথাগুলো মৃদুস্বরে বলল অদ্ভুত এক আলো এসে পড়েছিল উঠোনে।

বের হয়ে রাস্তায় নেমে চার কদম হাঁটার পরই আকাশের কালচে ভাবটা সরে ঝিম ধরা ভাব এলে মনে স্বস্তি পেল নিসা। বৃষ্টি যে শেষ পর্যন্ত আসবে না আগেই মনে হয়েছিল তার। আঁচল টেনে ধীর পায়ে এগোল সে। রাস্তার শেষ মাথায়, যেখান থেকে আর কোনো দিকে যাওয়া যায় না, গাছপালা ঘেরা, অনেকটা জঙ্গলের মতো জায়গাটিতেই ছোট্ট একতলা বাড়িটিই তার গন্তব্য।

-আমি ভেবেছিলাম এই ওয়েদারে তুমি আসতে পারবে না। বাহ, বেশ লাগছে তোমাকে। বস ওখানে। জিরিয়ে নাও। হাঁপাচ্ছ। গতকাল যেভাবে দাঁড়িয়েছিলে ঠিক ওভাবেই দাঁড়িয়ে থাকবে, নড়বে না। আঁচলটা কোমরে জড়িয়ে নাও। নড়ার প্রয়োজন হলে আমাকে বলবে। আমি কাজ বন্ধ রাখব।

অসমাপ্ত মাটির মূর্তিটির সামনে দাঁড়িয়ে খুব অবাক চোখে দেখল নিসা। কোমরে আঁচল জড়াচ্ছে। একেবারে নিখুঁত। সামান্য মাটি মাখানো হাতে মূর্তির বুকের ডান পাশের আঁচলে দাগ কাটতে কাটতে তিনি বললেন,

এরপরে তোমার চোখে ফিনিশিং টাচ। এটিই সবচেয়ে কঠিন কাজ, সবার শেষে রং হবে। সে আমি করে নেব। তোমাকে আসতে হবে না। তোমার পেমেন্ট আজই বুঝিয়ে দেব।

শেষের কথাগুলো আর তেমন শোনা হয় না নিসার। শরীরে বাতাসের ধাক্কায় সে মাটি ছেড়ে ওপরে উঠতে লাগল। শরীর তেমন হালকা মনে না হলেও ভেসে বেড়ালো ঘরের এ কোনায়, ও কোনায়। অনেকক্ষণ। ভাসতে ভাসতেই গভীর করে তাকালো মানুষটির দিকে। মানুষটির আঙুলের দিকে। খুব ইচ্ছে হলো মাটির মূর্তিতে নয়, সরাসরি তার বুকের আঁচল ঠিক করে দিক মানুষটি। তাকে ছুঁয়ে দিক। এই প্রথম এরকম তীব্র চাওয়া জেগে ওঠাতে বিব্রত বোধ করলেও মনে হলো, তার ক্লাসিক চোখেও যদি তিনি আলতো ঠোঁট ছোঁয়াতে চান, তাকে স্পর্শ করতে চান, সে না করবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
হারজিত
হারজিত
পূর্ণাঙ্গিনী
পূর্ণাঙ্গিনী
চৌমুহনী
চৌমুহনী
বিরহকাতর
বিরহকাতর
দ্বিভাষিক ব্যাকরণ
দ্বিভাষিক ব্যাকরণ
শিরোনাম
শিরোনাম
মন পাবে সুখ
মন পাবে সুখ
ভুলুয়া দরিয়া
ভুলুয়া দরিয়া
জুতা আখ্যান
জুতা আখ্যান
নোয়াখালীর সাহিত্য-সংস্কৃতি
নোয়াখালীর সাহিত্য-সংস্কৃতি
মায়া
মায়া
লাল্টু টেইলার্স
লাল্টু টেইলার্স
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা
চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন