শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৮, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

দুটি শিশু তাদের মায়ের সঙ্গে ক্যান্টনমেন্টে গৃহবন্দি। একজনের বয়স পাঁচ বছর, অন্যজনের দুই। একজনের দুরন্ত শিশুকাল, অন্যজন মাত্র একটু একটু করে হাঁটতে শিখছে। বড়ভাই ছোটভাইকে আদর করে, জড়িয়ে ধরে। দুই ভাই একসঙ্গে খেলা করে। কিন্তু সারাক্ষণ বাসার ভিতরে পাঁচ বছরের একটি শিশু কতক্ষণই বা থাকতে পারে! সে খেলবে, দৌড়াবে, হইচই করবে-এটাই তো বয়সের স্বাভাবিকতা। কিন্তু না, তাকে ঘরের মধ্যেই থাকতে হচ্ছে। ঘর থেকে বের হতে পারছে না। এমনকি বাসার বাগানেও যেতে পারছে না। কারণ সে গৃহবন্দি। মা শুধু বলেন, ঘর থেকে বের হওয়া যাবে না। বাড়ির গেটের সামনে দণ্ডায়মান রক্ষীরা বলেন, বাইরে যাওয়া যাবে না। কিন্তু কেন বাসার বাইরে যাওয়া যাবে না, বাগানে খেলতে যাওয়া যাবে না সেটা কেউ বলছে না। শিশুটিও বুঝতে পারছে না, কেন তাকে খেলতে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। মা জানেন, দুই সন্তান নিয়ে তিনি গৃহবন্দি। রক্ষীরা জানেন, বাসার ভিতরে এক মা ও দুই শিশু গৃহবন্দি। তাদের এ বন্দিদশার কারণ তাদের পিতা মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ স্বাধীন করতে যুদ্ধে গেছেন। তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। গৃহবন্দি অবস্থায় কেটেছে ৯ মাস। যে শিশুর জীবনটা শুরুই হয়েছে গৃহবন্দি অবস্থায়, সে শিশুটি এখনো দীর্ঘ পরবাসী। ঘাতপ্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে কেটেছে তার জীবন। হারিয়েছেন সেক্টর কমান্ডার, সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতি পিতাকে। দেখেছেন মায়ের কষ্টকর, আপসহীন রাজনৈতিক জীবন। অকালে হারিয়েছেন খেলার সাথি প্রিয় ছোটভাইকে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় নিজেকে দেশান্তরী হতে হয়েছে। নানা রকম ষড়যন্ত্র, বঞ্চনা, প্রতিহিংসার আগুনে পুড়ে তিনি এখন পরিণত রাজনৈতিক নেতা। সেই ছোট্ট গৃহবন্দি শিশুটি এখন সারা দেশের লাখো-কোটি নেতা-কর্মী-সমর্থকের কাছে প্রিয় নেতা তারেক রহমান। আজ তাঁর জন্মদিন। শুভ জন্মদিন তারেক রহমান। এ জন্মদিন উপলক্ষে দলের নেতা-কর্মীদের কেক কাটা, পোস্টার বা ব্যানার লাগানো, আলোচনা সভাসহ কোনোরকম আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠান না করার নির্দেশনা জারি করেছে বিএনপি। আজকের দিনটি দেশে-বিদেশে যারা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জাতীয়তাবাদের আদর্শে বিশ্বাসী তারাসহ অগণিত মানুষের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই জাতীয়তাবাদের একমাত্র বিশ্বস্ত ঠিকানা। সেই ঠিকানার উত্তরাধিকার হলেন বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।

নভেম্বরে যাদের জন্ম তাদের অনেকেই জগদ্বিখ্যাত। রাজনীতিবিদদের মধ্যে সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট নোবেলজয়ী মিখাইল গর্বাচেভের জন্ম ২ নভেম্বর। ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর জন্ম ১৪ নভেম্বর। ইন্দিরা গান্ধীর জন্ম ১৯ নভেম্বর। নোবেলজয়ী অং সান সু চির জন্ম ১৯ নভেম্বর। ২০ নভেম্বর জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট চার্লস ডি গলের জন্ম ২২ নভেম্বর। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের জন্ম ৩০ নভেম্বর। প্রথম নারী নোবেলজয়ী মেরি কুরির জন্ম ৭ নভেম্বর। এ ছাড়া আরও অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি আছেন যাঁদের জন্ম হয়েছে নভেম্বরে।

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যার যা প্রাপ্য, তার চেয়ে অনেক বেশি প্রাপ্তির প্রত্যাশায় সবাই ঘোড়দৌড় দিচ্ছে। রাজনৈতিকভাবে টিকে থাকাই যাদের জন্য দুঃসাধ্য ছিল, তারা এখন ক্ষমতার স্বপ্ন দেখছে। দেশ নয়, জনগণ নয়, ক্ষমতাই এখন মুখ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে

দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারতের জন্ম হলো। গুজরাটি জিন্নাহ বুঝতে পেরেছিলেন দক্ষিণ এশিয়ায় মুসলমানদের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্র দরকার। তখনো মুসলমানদের একটি অংশ অখণ্ড ভারতের পক্ষেই ছিল। মুসলমানদের ওই অংশের আপত্তি সত্ত্বেও প্রতিষ্ঠিত হলো পাকিস্তান নামক রাষ্ট্র। কিন্তু মাত্র ২৩ বছরের মধ্যে পাকিস্তান নামের সেই রাষ্ট্রে একসঙ্গে থাকতে পারল না মুসলমানরা। আলাদা রাষ্ট্র, আলাদা পতাকার জন্য ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করল। বাংলাদেশ নামে নতুন রাষ্ট্রের জন্ম হলো। দেশের জন্য লাল-সবুজের পতাকা হলো। মজার ব্যাপার হলো, ১৯৪৭ সালে যারা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল না, ১৯৭১ সালে তারাই পাকিস্তানের ‘পেয়ারে দোস্ত’ হয়ে গেল। দেশটা স্বাধীন হয়েছে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে। শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিল দেশের মানুষ এবং তাঁর নামেই আওয়ামী লীগ সেই যুদ্ধে নেতৃত্ব দিল। তার আগেই জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ওঠা শেখ মুজিব হয়ে যান ‘বঙ্গবন্ধু’। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন-দিল্লি হয়ে ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। কিন্তু মাত্র তিন বছর সাত মাস চার দিনের ব্যবধানে আকাশচুম্বী জনপ্রিয় নেতা শেখ মুজিব নিজের বাড়িতেই নিহত হন। ইতিহাসবিদ ও রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, শেখ মুজিবের মৃত্যুর ঘটনা ইতিহাসের অনিবার্য অধ্যায়। তাঁর মৃত্যুর জন্য তিনি নিজেই দায়ী। ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের পর শেখ মুজিবের অতিবিশ্বস্ত, আওয়ামী লীগ নেতা খন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন। সেই সঙ্গে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ও ভারতবিরোধী রাজনীতির উত্থান ঘটে। তারপর অনেক নদীর পানি অনেক দিকে গড়াল। ২১ বছর পর আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় বসলেন। এরপর দ্বিতীয় দফায় ২০০৮ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছর ছিল তাঁর ক্ষমতার মেয়াদ। এ দীর্ঘ সময়ে তিনি বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থেই শাসন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও পিতার স্বপ্ন ফেরি করার মুখোশ পরে তিনি মূলত দেশবাসীর ওপর পিতা, মাতা, ভাই ও স্বজন হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছেন। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা, গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার হরণ করার জন্য যা যা দরকার, তিনি তা-ই করেছেন। গুমখুন তো ছিল তাঁর নিত্যদিনের ঘটনা। পতনের আগে ৩৬ দিনেই তিনি যেভাবে মানুষ হত্যা করেছেন, তা পৃথিবীর ইতিহাসে খুবই বিরল। দীর্ঘ দেড় দশকের নির্যাতন-নিষ্পেষণের বিরুদ্ধে মানুষ যখন রুখে দাঁড়িয়েছে, তখন তিনি পালিয়ে জীবন বাঁচিয়েছেন। লাখ লাখ নেতা-কর্মীকে চরম বিপদে ফেলে নিজের স্বজনদেরও নিরাপদে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিয়েছেন। তাঁর মন্ত্রিসভার অনেক সদস্য, অনেক সংসদ সদস্য, অনেক নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়ে এখন কারাবন্দি। কিন্তু তাঁর পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের একজনও গ্রেপ্তার বা কারাবন্দি হননি। দেশবাসীর ওপর শেখ হাসিনার ভয়াবহ নিষ্ঠুরতার বিচার করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৭ নভেম্বর শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের মৃত্যুদণ্ড ও সম্পদ বাজেয়াপ্তের আদেশ এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ফ্যাসিস্টের বিচার করা ছিল দেশবাসীর কাছে বর্তমান সরকারের একটি প্রধান প্রতিশ্রুতি। সরকার সে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পেরেছে। অনেক ব্যর্থতা থাকলেও ফ্যাসিস্টের বিচার করার কারণে দেশবাসী সরকারকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছে। দেশবাসী উল্লাস করেছে, মিষ্টি বিতরণ করেছে। ট্রাইব্যুনালের রায়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ উল্লেখ করা হয়েছিল। এর মধ্যে চানখাঁরপুলে ছয় হত্যাকাণ্ড এবং আশুলিয়ায় ছয়জনকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। আরেক মামলায় তাঁর স্বাভাবিক মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ রায়ে এ আদেশ দেন। এ ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। যেদিন শেখ হাসিনা গ্রেপ্তার হবেন, সেদিনই সাজা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশ সব আন্তর্জাতিক নর্মস, আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড মেনটেইন করে ক্রাইমস অ্যাগেইনস্ট হিউম্যানিটির মতো অপরাধের বিচার করতে সক্ষম এবং বাংলাদেশ সাফল্যের সঙ্গে সেটা করেছে। পৃথিবীর যে কোনো আদালতে এ সাক্ষ্যপ্রমাণ উপস্থাপন করা হলে আজ যেসব আসামিকে শাস্তি প্রদান করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই একই শাস্তিপ্রাপ্ত হবেন।’ শেখ হাসিনার বিচারের রায় হওয়ার পর আলোচনা হচ্ছে এ রায় কীভাবে কার্যকর হবে? তাঁকে ভারত সরকার বাংলাদেশে ফেরত দেবে কি না, অথবা দণ্ড মাথায় নিয়ে তিনি দেশে ফিরবেন কি না। আলোচনা-সমালোচনা যা-ই হোক না কেন, বর্তমান বাংলাদেশে শেখ হাসিনার যে পরিণতি এর জন্য তিনিই দায়ী। নিজের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে তিনি যা করেছেন, সে কারণেই তাঁর ও তাঁর দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মানুষ ফুঁসে ওঠে। একই সঙ্গে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে প্রতিবেশী দেশ ভারত যে নগ্ন ভূমিকা পালন করেছে, সে কারণেই বাংলাদেশে এখন স্মরণকালের সবচেয়ে ভারতবিরোধী আবহ তৈরি হয়েছে। নিজেকে চরম ফ্যাসিস্টরূপে আবির্ভূত করায় শেখ হাসিনার ন্যক্কারজনক পতন, দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনাও ইতিহাসে অনিবার্য অধ্যায় হিসেবেই লিপিবদ্ধ হবে।

শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনামলের পতনের পর, দেশের রাজনীতিতে নতুন বাতাস বইছে। নতুন অনেক রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের জন্ম হচ্ছে। পুরোনো দলগুলোর মধ্যেও নানানরকম মেরূকরণ চলছে। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সরকার তার শেষ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য এখন পর্যন্ত দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করছে। কিন্তু রাজনীতিতে স্বস্তি-আস্থা ও পারস্পরিক বিশ্বাসের জায়গা তৈরি হচ্ছে না। এর মূল কারণ দলগুলোর মধ্যে যার যা প্রাপ্য, তার চেয়ে অনেক বেশি প্রাপ্তির প্রত্যাশায় সবাই ঘোড়দৌড় দিচ্ছে। রাজনৈতিকভাবে টিকে থাকাই যাদের জন্য দুঃসাধ্য ছিল, তারা এখন ক্ষমতার স্বপ্ন দেখছে। দেশ নয়, জনগণ নয়, ক্ষমতা এখন মুখ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটি বিষয় ভুলে গেলে চলবে না, দেশের রাজনীতি আপাতত আওয়ামী লীগমুক্ত মনে হলেও রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। ক্ষমতার লোভে কেউ যদি পতিত আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাতের রাজনীতি করে, তাহলে সবারই বারোটা বাজবে। সে কারণে সারা দেশে এখন আওয়ামী লীগ ও ভারতবিরোধী যে ঐক্য গড়ে উঠেছে, তা ধরে রাখতে হবে। আগামীর সুন্দর বাংলাদেশের জন্য সবার ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন     

manju209@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা
চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন