শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫১, সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

আমার বন্ধুদের মধ্যে বেশির ভাগই রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী। মাধ্যমিক স্তর থেকে রাজনীতি করলেও স্কুল-কলেজের রাজনৈতিক বন্ধুদের সঙ্গে তেমন যোগাযোগ নেই। যার মূল কারণ আমার সেসব বন্ধু পরবর্তী সময়ে রাজনীতির ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারেনি এবং বেশির ভাগই অন্য শ্রেণি-পেশায় হারিয়ে গেছে। অনেকে জীবনযুদ্ধে পরাজিত, কেউ কেউ ধরাধাম থেকে বিদায় হয়েছে। কিন্তু আমার বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধু যাদের অনেকেই ঢাকা কলেজে আমার সহপাঠী ছিল তারা জীবনজীবিকা, রাজনীতি, শিল্পসাহিত্যসহ আমলাতন্ত্রে এতটাই সফল হয়েছে যা ছাত্রজীবনে আমরা কেউ কল্পনাও করতে পারিনি। ফলে কোনো মায়া-আড্ডায় আমরা যখন মিলিত হই তখন অতীতের স্মৃতি রোমন্থন করে যে উদ্দীপনা লাভ করি তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।

আমার যে বন্ধুটি কলেজজীবনে একটি মেয়ের প্রেমের প্রত্যাশায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা ইডেন কলেজের সামনে লেফট রাইট করত সে এখন জীবনের সফলতার কারণে বহু রমণীর ক্রাসে পরিণত হয়েছে। যে বন্ধুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে হলের সিট না পেয়ে মসজিদে ঘুমাত এবং একটি সিটের জন্য নেতাদের তোয়াজতদবির ফুটফরমাশ খাটত সে পরবর্তীকালে মন্ত্রী-এমপি হয়ে দেহরক্ষী নিয়ে এমনভাবে চলাফেরা করত যা দেখে মনে হতো ও বোধ হয় জন্মজন্মান্তরে রায়বাহাদুর খানবাহাদুরনন্দন ছিল।

ব্যবসায়ী হিসেবে যারা সফল হয়েছে তারা প্রায় সবাই গ্রামের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি। কেউ কেউ বড়জোর নিম্নবিত্ত- যাদের পিতামাতা দুই-তিন মাস পর বহু কষ্টে হাজারখানেক টাকা পাঠাতে পারতেন। আমার এসব বন্ধু একটি টিউশনি, একটি লজিং কিংবা পার্টটাইম টুকটাক ব্যবসা অথবা চাকরি করতে গিয়ে যে মেহনত করেছে তার ফলে বিধাতা তার অপার মহিমায় সহায়সম্পদ দিয়ে এতটা ধনবান করেছেন যা দেখলে আমি নিজের অজান্তে বলে উঠি এ-ও কি সম্ভব! ১৯৮২ সালে ঢাকায় পড়তে আসা দরিদ্র ঘরের মেধাবী সন্তানটি সফলভাবে পড়াশোনা করেছে এবং ছাত্রাবস্থায় ব্যবসাবাণিজ্য করে এমন সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে যেখানে হাজার হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।

ঢাকা কলেজ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার সহপাঠীদের মধ্যে অনেক ধনীর দুলাল-দুলালী ছিল। নামকরা আমলা-কামলা, বিচারপতি-রাষ্ট্রপতির নন্দনরাও ছিল। কবি-সাহিত্যিক, জমিদার, নবাব বংশের ছেলেমেয়েরাও পড়তে আসত। কারণ তখনো দেশে ব্রেইন-ড্রেইন শুরু হয়নি এবং দেশের মধ্যে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কালচার গড়ে ওঠেনি। এসব ধনীর দুলাল সাধারণত গেঁয়োদের সঙ্গে চলত না। অন্যদিকে গেঁয়োরা প্রথমে জেলাভিত্তিক, তারপর বিভাগওয়ারি এবং সর্বশেষ মেধা অনুযায়ী বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে চলাফেরা করত। গেঁয়োদের একটি অংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতিতে জড়াত- কেউ কেউ অস্ত্রবাজি, গুন্ডামি, টেন্ডারবাজি ও চাঁদাবাজিতেও বেশ দক্ষতা অর্জন করেছিল। আমাদের জমানায় কেন জানি গুন্ডাদের প্রতি সবার তীব্র আকর্ষণ ছিল। এমনকি মেয়েরাও গুন্ডা ছেলেদের পছন্দ করত। দ্বিতীয়ত যাদের কাব্য প্রতিভা ছিল এবং সুবক্তা হিসেবে মঞ্চ কাঁপাতে পারত তারাও কম আকর্ষণীয় ছিল না। প্রেমের প্রস্তাব

আমি বালকবেলা থেকে রোগা, শারীরিকভাবে দুর্বল এবং ভীরু ও লাজুক প্রকৃতির। আমার খুব ইচ্ছা হতো গুন্ডা হওয়ার জন্য। কিন্তু গুন্ডামির কথা শুনলে আমার হাত-পা কাঁপত। এমনকি ভয়ে আমি আমার গুন্ডাবন্ধুদের সঙ্গেও ঠিকমতো কথা বলতে পারতাম না। প্রেমের জন্য আমার দিল সব সময় ধকধক করত। কিন্তু মেয়েদের দেখলে আমার হাত-পা অবশ হয়ে যেত। শরীর বরফের মতো ঠান্ডা হয়ে যেত। জবান বন্ধ হয়ে কপাল দিয়ে দরদর করে ঘাম বের হতো। ফলে প্রেম করার ইচ্ছা পরানের গহিনে দুমড়েমুচড়ে ছাতু হতো। আমার এই দুর্বলতার কারণে মাঝেমধ্যে বৈরাগী হতে চাইতাম আবার কখনো কখনো মেয়েদের প্রতি ভীষণ রাগ হতো- কেন ওরা আমাকে জোর করে ধরে নিয়ে প্রেমের প্রস্তাব দেয় না।

কলেজ ছাত্রাবাস, বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে কিংবা ছাত্রদের মেসে প্রায়ই ভীষণ আড্ডা হতো। গুন্ডারা নিজেদের বাহাদুরির গল্প শোনাত। প্রেমিক পুরুষরা প্রেয়সীর প্রেমপত্র পড়ে শোনাত আর আমার মতো হাঁদারাম অবাক বিস্ময়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ওসব গল্প শুনে বেঁচে থাকার পুলক অনুভব করতাম। কথার ফাঁকে নিজেদের অভাব অভিযোগ নিয়ে আলোচনা হতো, বিশেষ করে অভাবী ছাত্ররা একটি টিউশনির জন্য বন্ধুদের কাছে অনুনয়-বিনয় করত। আমার মতো যেসব বন্ধুর ঢাকা শহরে বহু আত্মীয়স্বজন ছিল তারা খুব সহজেই টিউশনি জোগাড় করে দেওয়ার কাজটি করতে পারত এবং তারা সবাই নিঃস্বার্থভাবে সেই কাজটি করত।

উল্লিখিত ঘটনার পর কীভাবে যে ৪৩ বছর পার হয়ে গেছে তা নিয়ে ভাবলে হঠাৎ বুকের মধ্যে হাহাকার শুরু হয়ে যায়। অথচ করোনার আগেও আমি এবং আমার বন্ধুরা বহু বছর বেঁচে থাকতে চাইতাম। জীবনযুদ্ধের প্রতিটি বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করতাম এবং একে অপরকে সহযোগিতার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাতাম। অবসরে আমরা আড্ডা দিতাম। কখনো বন্ধুদের বাসায় আবার কখনো পাঁচতারকা হোটেলে। কিন্তু বেশির ভাগ সময়ই আমরা ছাত্রজীবনের স্মৃতিবিজড়িত সাধারণ হোটেলগুলোতে গিয়ে আড্ডা দিয়ে অসাধারণ আনন্দ উপভোগ করতাম। আমাদের এই সুদীর্ঘকালের বন্ধুত্ব এবং জীবনের ছন্দময় গতি হঠাৎ থেমে যায় করোনাকালীন। করোনার ভয়-আতঙ্ক আমাদের বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। আমাদের পারিবারিক মায়াদয়া-মমত্ববোধ-দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের যে ঐতিহ্য ছিল তা পচে গলে দুর্গন্ধযুক্ত হয়ে পড়ে। ঘরের মধ্যে পিতা-মাতা কিংবা সন্তান করোনায় আক্রান্ত! আমরা কেউ কাছে যাচ্ছি না। হাসপাতালে প্রিয়জন মারা গেল আমরা ঘরে বসে কাঁদলাম কিন্তু লাশ গ্রহণ ও দাফনকাফনের ভার দিলাম স্বেচ্ছাসেবীদের হাতে।

করোনাকালে আমাদের ব্যবসাবাণিজ্যে যে সংকট শুরু হলো তার দুর্যোগ-দুর্দশা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবে। অনেকে দেউলিয়া হয়ে পড়ল। যারা টিকে রইল তাদের অবস্থাও আইসিইউতে থাকা করোনা রোগীদের মতো হলো। স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার অবস্থা রইল না। ব্যবসাবাণিজ্যের এমনতর মুমূর্ষু অবস্থায় ব্যাংক-বিমা, কাস্টমস, আয়কর বিভাগের দুর্নীতিবাজরা আজরাইলের মতো ব্যবসায়ীদের শ্বাসনালি চেপে ধরল। ব্যবসায়ীরা যে চিৎকার করবে, সাহায্য চাইবে কিংবা আত্মহত্যা করবে সেই পরিস্থিতি রইল না। এই অবস্থায় আমার সফল বন্ধুদের মরণকান্না শুরু হলো। আমরা পরস্পরকে ফোন করে ইতঃপূর্বে যে মৌজমাস্তি করেছি তার প্রাকৃতিক প্রতিশোধের কবলে পড়ে করোনার সময় আমরা প্রাণভরে, কলিজাভরে কান্নাকাটি-আহাজারি করে বেঁচে থাকার নির্মম অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হলাম।

করোনা নিয়ে আজকের দুনিয়ায় বিস্তর গবেষণা হচ্ছে। বেশির ভাগ গবেষণার ফল হলো- করোনা ছিল মানবসৃষ্ট পৃথিবীর সর্বকালের ভয়াবহতম করপোরেট জালিয়াতি, প্রাচ্য ও প্রাশ্চাত্যের কালো জগতের গডফাদাররা মানুষকে ভয় দেখিয়ে যে পরিমাণ মুনাফা করেছে এবং নিজেদের ক্ষুদ্র স্বার্থের জন্য তামাম দুনিয়ার জীবনজীবিকা, প্রকৃতি পরিবেশ এবং সমাজসংসারের নৈতিক মূল্যবোধ তছনছ করেছে তা স্বাভাবিক করতে মানবজাতিকে আরও অর্ধশতাব্দী লড়াই-সংগ্রাম করতে হবে।

পৃথিবীর সব দেশই করোনা দ্বারা কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষতির পরিমাণ সীমাহীন। করোনা-পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক মহামারি এবং সামাজিক অবক্ষয় আমাদের তছনছ করে দিয়েছে। আমরা যেভাবে সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে দুর্দান্ত গতিতে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা করেছিলাম তা গত এক বছরে রীতিমতো সুপারসনিকের গতি লাভ করেছে। অর্থাৎ আমাদের চলমান অধঃপতনের গতি শব্দের গতির চেয়ে বেশি। যারা এই ধরনের সুপারসনিক বাহনে (কনকর্ড বিমান) চড়েছেন তারা জানেন সুপারসনিকের যাত্রীদের মস্তিষ্ক রক্ত সঞ্চালন পরিপাকতন্ত্রের ওপর কী পরিমাণ চাপ পড়ে। আমরাও চলমান সংকটে আক্রান্ত হয়ে রীতিমতো দিশাহারা, নির্বোধ এবং কিংকর্তব্যবিমূঢ় জাতিতে পরিণত হয়েছি। অভাব-অভিযোগ সংকট-সমস্যা এবং দৈনন্দিন সন্ত্রাস-আতঙ্ক আমাদের চিন্তাশক্তিকে শেষ করে দিচ্ছে। সুখানুভূতি, সুখের স্মৃতির রোমন্থন এবং প্রিয়জনের সান্নিধ্য আবার আকাঙ্খাকে ধূলিসাৎ করে দিয়েছে। ফলে গত এক বছরে আমার বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগের মাত্রা কমতে কমতে আজ প্রায় শূন্যের কোঠায় গিয়ে পৌঁছেছে। ফলে আমি বেঁচে আছি সত্য- কিন্তু আমার পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব কেমন আছে তা আমি জানি না। আমার জীবনযুদ্ধ আমাকে এমন এক অথই সাগরে ফেলে দিয়েছে সেখানে কেবল নাকটি ভাসিয়ে রেখে শ্বাসপ্রশ্বাস নেওয়া ছাড়া আমার অন্য কোনো স্বপ্ন-স্বাদ-আহ্লাদ নেই।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
স্বনির্ভরতার বাস্তব সংজ্ঞা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বিমান হাইজ্যাকের সেই ঘটনা
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা
চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন