শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫

তরল বায়ুপ্রযুক্তি

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

জলবায়ু পরিবর্তন ও জ্বালানি সংকটে যখন জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প খুঁজছে, তখন সামনে আসছে এক অভিনব সমাধান-‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’। এটি বায়ুকে সংকুচিত এবং ঠান্ডা করে তরল অবস্থায় সঞ্চয় করে পরে তা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। এটি ব্যয়সাশ্রয়ী এক শক্তি সমাধান হিসেবে আশা জাগাচ্ছে ...
প্রিন্ট ভার্সন
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

বিশ্বজুড়ে যখন নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার ক্রমেই বাড়ছে, তখন সেই শক্তিকে সঞ্চয় করার টেকসই সমাধান খোঁজা এখন সময়ের দাবি। সূর্য না থাকলে সৌরবিদ্যুৎ বন্ধ, বাতাস না বইলে স্থবির হয় উইন্ড টারবাইন-এই অনিয়মিত সরবরাহ আজ নবায়নযোগ্য শক্তির সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এই প্রেক্ষাপটে আবির্ভূত হয়েছে এক অভিনব প্রযুক্তি-‘তরল বায়ু শক্তি সঞ্চয়’ বা Liquid Air Energy Storage (LAES), যা আগামী দিনে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমিয়ে দিতে পারে নাটকীয়ভাবে। ২০২৬ সালে যুক্তরাজ্যের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের ক্যারিংটন গ্রামে চালু হতে যাচ্ছে বিশ্বের প্রথম বাণিজ্যিক-স্কেলের তরল বায়ু শক্তি সঞ্চয় প্ল্যান্ট। প্রকল্পটির পেছনে রয়েছে ব্রিটিশ কোম্পানি হাইভিউ পাওয়ার, যারা বিশ্বাস করে, এই প্রযুক্তি এক দিন গ্রিড-স্কেলের লিথিয়াম ব্যাটারি ও পাম্পড জলবিদ্যুতের সঙ্গে পাল্লা দেবে। তাদের আশা, এটি হবে ভবিষ্যতের পরিচ্ছন্ন শক্তি সংরক্ষণের নির্ভরযোগ্য সমাধান।

 

এই প্রযুক্তি কীভাবে কাজ করে

তরল বায়ু শক্তি সঞ্চয়ের মূলনীতি চমৎকার। প্রথমে, আশপাশের বাতাস সংগ্রহ করে তা থেকে আর্দ্রতা ও কার্বন ডাইঅক্সাইড সরিয়ে ফেলা হয়। এরপর বাতাসকে বারবার সংকুচিত করা হয়, যতক্ষণ না এটি অত্যন্ত উচ্চ চাপে পৌঁছে যায়। পরে মাল্টি-স্ট্রিম হিট এক্সচেঞ্জারের মাধ্যমে তাপমাত্রা এতটাই কমানো হয় যে ‘বায়ু’ তরলে পরিণত হয়। এই তরল বায়ু বিশাল ট্যাঙ্কে সংরক্ষণ করা হয়- এক অর্থে এটি ‘বায়ুনির্ভর ব্যাটারি’। যখন বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যায়, তখন তরল বায়ু গরম করে ফের গ্যাসে রূপান্তরিত করা হয়। এই গ্যাস টারবাইন চালিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে এবং ব্যবহারের পর বাতাসটি আবার নিঃসৃত হয় প্রকৃতিতে। প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ নির্গমনমুক্ত ও পুনর্ব্যবহারযোগ্য। তবে প্রযুক্তিটির সাফল্যের গোপন রহস্য লুকিয়ে আছে তাপ পুনরুদ্ধার চক্রে। বায়ু সংকোচনের সময় উৎপন্ন তাপ সংরক্ষণ করা হয়, যা পরবর্তী ধাপে তরল বায়ু বাষ্পীভবনের সময় কাজে লাগে। ফলে সিস্টেমের সামগ্রিক দক্ষতা ৬০-৭০% পর্যন্ত পৌঁছায়, যা বড় অগ্রগতি।

 

ম্যানচেস্টারের মাইলফলক প্রকল্প

হাইভিউ পাওয়ারের ক্যারিংটন প্রকল্প হবে বিশ্বের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্যিক-স্কেলের তরল বায়ু সঞ্চয় কেন্দ্র। এটি ৩০০ মেগাওয়াট-ঘণ্টা (MWh) বিদ্যুৎ সংরক্ষণ করতে পারবে, যা প্রায় ৪,৮০,০০০ পরিবারের কয়েক ঘণ্টার বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে যথেষ্ট। প্রকল্পটি মূলত দুই ধাপে সম্পন্ন হবে।

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প♦ প্রথম ধাপে, ২০২৬ সালের আগস্টে টারবাইন চালু করে গ্রিডের স্থিতিশীলতা পরীক্ষার কাজ শুরু হবে। এতে গ্রিডের ভারসাম্য রক্ষায় গ্যাসচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রয়োজনীয়তা অনেকটা কমবে।

♦ দ্বিতীয় ধাপে, ২০২৭ সালে পূর্ণ ক্ষমতায় তরল বায়ু শক্তি সঞ্চয় চালু হবে, যা প্রয়োজনে গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে।

হাইভিউর প্রধান নির্বাহী রিচার্ড বাটল্যান্ড বলেন, ‘গ্রিড স্থিতিশীল রাখতে গ্যাসচালিত কেন্দ্র চালু করা এখন ব্যয়বহুল; আমাদের প্রযুক্তি সেই ব্যয় অনেকটা কমাতে পারবে।’

 

অর্থনীতি ও চ্যালেঞ্জ

তরল বায়ুপ্রযুক্তির সবচেয়ে বড় বাধা এর অর্থনৈতিক কার্যকারিতা। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার শায়লিন সেটেগেনের মতে, ‘এই প্রযুক্তি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে থাকায় সব অঞ্চলে লাভজনক নয়।’ যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণায় দেখা গেছে, এটি কেবল ফ্লোরিডা ও টেক্সাসে বাণিজ্যিকভাবে টেকসই হতে পারে, বাকি রাজ্যগুলোয় এখনই নয়। তবু সেটেগেন বলেন, ‘এটি খারাপ নয়; বরং প্রযুক্তিটি এখনো পূর্ণ ব্যবহারের পর্যায়ে পৌঁছায়নি।’ নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার যত বাড়বে, দামের ওঠানামা তত বাড়বে, আর তখনই শক্তি সঞ্চয় প্রযুক্তিগুলো বিশেষত তরল বায়ু অর্থনৈতিকভাবে আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।

 

বিশ্বজুড়ে প্রসার

ক্যারিংটনের সাফল্য পেলে হাইভিউ পাওয়ার আরও বড় পদক্ষেপ নিতে চায়। স্কটল্যান্ডের হান্টারস্টন এবং লিংকনশায়ারের কিলিংহোমে দুটি বিশাল প্রকল্প ইতোমধ্যে অনুমোদন পায়। এর মধ্যে একটি প্রকল্প ২.৫ গিগাওয়াট-ঘণ্টা (GWh) পর্যন্ত শক্তি সঞ্চয় করতে সক্ষম হবে, যা ক্যারিংটন প্ল্যান্টের প্রায় দশ গুণ। এর বাইরেও জাপান ও অস্ট্রেলিয়ায় বড় প্রকল্পের পরিকল্পনা রয়েছে। কারণ, একবার অবকাঠামো তৈরি হলে প্রযুক্তিটি বাড়ানো সহজ, স্টোরেজ ট্যাঙ্ক সস্তা আর পরিবেশগত প্রভাবও তুলনামূলক অনেক কম।

 

খরচ-সাশ্রয়ী সম্ভাবনা

তরল বায়ুপ্রযুক্তির অন্যতম বড় আকর্ষণ এর লেভেলাইজড কস্ট অব স্টোরেজ, অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদে প্রতি মেগাওয়াট-ঘণ্টা শক্তি সঞ্চয়ের গড় খরচ। এটি বর্তমানে মাত্র ৪৫ ডলার পর্যন্ত হতে পারে, যেখানে পাম্পড জলবিদ্যুতে খরচ প্রায় ১২০ ডলার এবং লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারিতে ১৭৫ ডলার পর্যন্ত। ফলে এটি হতে পারে ব্যয়সাশ্রয়ী বিকল্প।

 

ভবিষ্যতের শক্তির চিত্র

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভবিষ্যতের বিদ্যুৎ গ্রিড একক কোনো প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করবে না; বরং ব্যাটারি, জলবিদ্যুৎ ও তরল বায়ু সঞ্চয়ের মিশ্রণে তৈরি হবে এক ভারসাম্যপূর্ণ ব্যবস্থা। ব্যাটারি দ্রুত শক্তি সরবরাহে দক্ষ, জলবিদ্যুৎ দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয়ে নির্ভরযোগ্য, আর তরল বায়ু এই দুইয়ের মাঝে সেতুবন্ধন রচনা করতে পারে।

জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমাতে গেলে শুধু নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদনই যথেষ্ট নয়, তা সঞ্চয় করাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। তরল বায়ুপ্রযুক্তি সেই ফাঁক পূরণ করতে সক্ষম-পরিচ্ছন্ন, নির্ভরযোগ্য ও অর্থনৈতিকভাবে সম্ভাবনাময় সমাধান হিসেবে।

তথ্যসূত্র : বিবিসি

এই বিভাগের আরও খবর
হোয়াটসঅ্যাপে আসছে ‘স্ট্রিক্ট সেটিংস’
হোয়াটসঅ্যাপে আসছে ‘স্ট্রিক্ট সেটিংস’
ম্যাকের স্ক্রিনে আসছে ‘রিং লাইট’
ম্যাকের স্ক্রিনে আসছে ‘রিং লাইট’
ভয়েজ কমান্ডে সার্চ করা যাবে গুগল ম্যাপস
ভয়েজ কমান্ডে সার্চ করা যাবে গুগল ম্যাপস
অচেনা কাউকে নিজের ইমেইল দেবেন না ‘ছদ্ম ঠিকানা’ ব্যবহার করুন
অচেনা কাউকে নিজের ইমেইল দেবেন না ‘ছদ্ম ঠিকানা’ ব্যবহার করুন
মহাজাগতিক সৌর মেরুপ্রভার প্রদর্শনী
মহাজাগতিক সৌর মেরুপ্রভার প্রদর্শনী
ধারণার চেয়ে তিনগুণ দ্রুত ছুটছে মহাজাগতিক সৌরজগৎ
ধারণার চেয়ে তিনগুণ দ্রুত ছুটছে মহাজাগতিক সৌরজগৎ
আইফোন ১৭-এর নতুন চিপে দারুণ ওয়াই-ফাই বুস্ট
আইফোন ১৭-এর নতুন চিপে দারুণ ওয়াই-ফাই বুস্ট
অনলাইনের এই যুগে আপনার ইনবক্স ফোন অর্থ যেভাবে সুরক্ষিত রাখবেন
অনলাইনের এই যুগে আপনার ইনবক্স ফোন অর্থ যেভাবে সুরক্ষিত রাখবেন
উন্মুক্ত গবেষণা ও চীন-মার্কিন সহযোগিতা দ্বিধার মাঝে রয়েছে কংগ্রেস
উন্মুক্ত গবেষণা ও চীন-মার্কিন সহযোগিতা দ্বিধার মাঝে রয়েছে কংগ্রেস
লিও কুইন্টেট (এম৯৬ গ্রুপ)
লিও কুইন্টেট (এম৯৬ গ্রুপ)
নিজের পছন্দে সাজাতে পারবেন ইনস্টাগ্রাম
নিজের পছন্দে সাজাতে পারবেন ইনস্টাগ্রাম
ফোন যেন অতিরিক্ত গরম না হয়
ফোন যেন অতিরিক্ত গরম না হয়
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা
চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন