শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০০, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরি

বিশ্ব মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার দিবস উপলক্ষে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও অভিজ্ঞজনদের গোলটেবিল আলোচনায় উঠে এসেছে এসব তথ্য। সম্প্রতি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালের (নিনস) আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় গোলটেবিল বৈঠকটি। এই আয়োজনের সায়েন্টিফিক পার্টনার এসিআই পিএলসি, মিডিয়া পার্টনার কালের কণ্ঠ। ক্রোড়পত্র গ্রন্থনায় এস এম তাহমিদ।

অন্য রোগেও হয় মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার

অধ্যাপক ডা. কাজী গিয়াস উদ্দিন আহমেদ

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিস্ট্রোক-পরবর্তী জটিলতা হিসেবে দেখা দিতে পারে মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার। মস্তিষ্কের কিছু বিশেষ জায়গা, যেমন- ব্যাসাল গ্যাংলিয়া যদি স্ট্রোক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সে ক্ষেত্রে দেহে মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিঅনিয়ন্ত্রিত নড়াচড়া হতে পারে। স্ট্রোক ছাড়াও অন্যান্য রোগ থেকেও হতে পারে মস্তিষ্কের ক্ষতি। বিশেষ করে ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে ব্লাড সুগার বেড়ে গেলে হঠাৎ করে শুরু হয় অনিয়ন্ত্রিত নড়াচড়া। এটি চট করে সব বিশেষজ্ঞ ধরতে পারেন না। ডায়াগনস্টিক ইমেজিং করে যদি দেখা যায়, ব্যাসাল গ্যাংলিয়াতে হাইপার ডেন্স লিশন তৈরি হয়েছে, সে ক্ষেত্রে হয়তো রেডিওলজিস্ট কমেন্ট করে দেবেন যে এটা হেমারেজ। অথচ মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার বিশেষজ্ঞ সেটিকে হেমারেজ হিসেবে শনাক্ত না করে দ্রুত সুগার টেস্ট করাবেন, তখন ধরা পড়বে এটি হেমারেজ নয় বরং সুগার স্পাইকজনিত স্ট্রাইটোপ্যাথি, যা চিকিৎসাযোগ্য। আবার বেশির ভাগ মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার রোগীর আমরা পারকিনসন্স ডিজিজে আক্রান্ত হিসেবে চিন্তা করি, সেটিও ভুল হতে পারে। হতে পারে তিনি দীর্ঘদিন ধরে অ্যান্টি-সাইকোটিক ওষুধ সেবন করছেন, সেটির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এটি। এ ধরনের ভুল ডায়াগনোসিস প্রতিরোধে প্রথমে প্রয়োজন দেশের প্রত্যেক চিকিৎসককে এ বিষয়ে সঠিক প্রশিক্ষণ দেওয়া। দ্বিতীয়ত, আমরা টেলিমেডিসিন কাজে লাগাতে পারি। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রোগীর নড়াচড়া দেখেও কিছু কিছু মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার সঙ্গে সঙ্গে শনাক্ত করা যায়।

রোগ শনাক্তে তৈরি হচ্ছে আধুনিক ল্যাব

অধ্যাপক ডা. মোঃ বদরুল আলম

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিমুভমেন্ট ডিস-অর্ডার চিকিৎসায় আমাদের এক নম্বর চ্যালেঞ্জ রোগীদের কাছে পৌঁছানো। চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে রোগীদের উৎসাহিত করা এবং দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার জন্য তাদের হাসপাতালমুখী করা বাংলাদেশে বেশ কঠিন। দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ, যত ধরনের মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার আছে এর প্রতিটিই ডায়াগনোসিস করাতে লাগে- সিটি স্ক্যান অথবা এমআরআই। তাই এসব পরীক্ষা সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী করতে হবে। তৃতীয় চ্যালেঞ্জ, ওষুধ সরবরাহ ও সঠিক মাত্রায় গ্রহণ নিশ্চিত করা।  দীর্ঘদিন ওষুধ গ্রহণ করতে হয় বেশিরভাগ রোগীর, আজীবনও ওষুধ চালাতে হতে পারে। রোগীদের মধ্যে সারা জীবন ওষুধ সেবনের রুটিন ধরে রাখা এবং সুলভ মূল্যে ওষুধের প্রাপ্তি নিশ্চিত করাও বড় চ্যালেঞ্জ। চতুর্থ চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, চিকিৎসক, নার্স বা টেকনিশিয়ান তথা সামগ্রিক ম্যানপাওয়ার দক্ষ করে তোলা এবং দেশের প্রতিটি অংশে সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা। পঞ্চম চ্যালেঞ্জ, দেশে অত্যাধুনিক নিউরোসার্জিক্যাল চিকিৎসাব্যবস্থা তৈরি করা। সরকারের প্রতি বলতে চাই, মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ এবং ডিভাইসের পাশাপাশি শনাক্তকরণের উপকরণ ট্যাক্স ফ্রি করে দিলে সবার নাগালের মধ্যে পৌঁছে যাবে এ রোগের চিকিৎসা। নিনস-এ একটি অত্যাধুনিক ল্যাব তৈরি হচ্ছে। এটির জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি এরই মধ্যে আমরা যুক্তরাষ্ট্র থেকে সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছি। এই ল্যাবটি হবে মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার চিকিৎসায় বাংলাদেশের জন্য এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

জেনেটিক পরীক্ষা ও কাউন্সেলিং জরুরি

অধ্যাপক ডা. আফজাল মমিন

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিমুভমেন্ট ডিস-অর্ডারের বেশির ভাগই বংশানুক্রমে সঞ্চারিত হয়। সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ‘এসেনশিয়াল ট্রেমরস’। রোগীরা প্রায়ই বলে থাকে, ‘আমার দাদা/বাবা/ভাই-এর হাত-পা/মাথা কাঁপত।’ দেশে অনেক উইলসন্স ডিজিজ রোগীও আছে, সেটিও বংশগত রোগ। এ ছাড়াও রয়েছে হান্টিংস কোরিয়া, হেরিডিটারি ডিস্টোনিয়া, ফ্যামিলিয়াল পারকিনসন্স ডিজিজ। এসব রোগের কারণ জিনগত ত্রুটি, তাই পুরোপুরি নিরাময় অসম্ভব। ফলে চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধ করা বেশি জরুরি। জেনেটিক কাউন্সেলিং অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। রোগী ও তার আত্মীয়-স্বজনকে বোঝাতে হবে, জেনেটিক টেস্টের প্রয়োজনীয়তা কী। পরবর্তী প্রজন্মে যাতে রোগগুলো সঞ্চারিত না হয় সে জন্য পদক্ষেপ নেওয়া বা প্রাথমিক অবস্থায় রোগ শনাক্ত করার প্রস্তুতি নেওয়াও জরুরি। উইলসন ডিজিজের চিকিৎসা আগেভাগে শুরু করলে স্বাভাবিক ও সুন্দর জীবনযাপন করতে পারে রোগী। এটি দুঃখজনক যে আমরা এখনো জেনেটিক ল্যাব সব জায়গায় তৈরি করতে পারিনি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে কাজ করছে নিনস। একই মানের চিকিৎসাসেবা অন্যান্য মেডিক্যাল কলেজ এবং জেলা-উপজেলার হাসপাতালে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। নিনসে প্রতি সপ্তাহে বসছে মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার ক্লিনিক। চিকিৎসার পাশাপাশি গবেষনার জন্য রোগীদের তথ্যও সংগ্রহ করার কাজও চলছে।

চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা হবে

অধ্যাপক ডা. মাহমুদুল ইসলাম

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিমুভমেন্ট ডিস-অর্ডার সোসাইটি অব বাংলাদেশের প্রস্তাবিত সদস্যসচিব হিসেবে আমার বেশ কিছু পরিকল্পনা রয়েছে। প্রথমটি হচ্ছে, মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার সংক্রান্ত শিক্ষাদান কার্যক্রম এবং গবেষণা চালিয়ে যাওয়া। নিয়মিত সেমিনার, সিম্পোজিয়াম এবং ওয়ার্কশপের মাধ্যমে চিকিৎসকদের এ বিষয়ে প্রশিক্ষিত করতে পারি আমরা। দ্বিতীয়ত, প্রাইমারি ফিজিশিয়ানদের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করব, পাশাপাশি গবেষণার অর্থায়নের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করব। তিন নম্বরে আছে রোগীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো। মুভমেন্ট ডিস-অর্ডারকে অভিশাপ মনে করে অনেকে, ধরে নেয় এর কোনো চিকিৎসা নেই। এসব বিভ্রান্তি দূর করা আমাদের দায়িত্ব। চতুর্থত, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে মিলে চিকিৎসকদের মাস্টার ক্লাস ও ফেলোশিপের আয়োজন করা। সরকারি নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে এ নিয়ে আলোচনার পরিকল্পনা রয়েছে। আমাদের মূল লক্ষ্য থাকবে মুভমেন্ট ডিস-অর্ডারের ওষুধ এবং চিকিৎসার সরঞ্জামের অপ্রতুলতা দূর করে সেগুলো সুলভ মূল্যে রোগীদের কাছে পৌঁছানো। জেনেটিক টেস্টিং ফ্যাসিলিটি বা অ্যাডভান্সড ইলেক্ট্রোফিজিওলজি সুবিধা নিনস-এর বাইরে নেই বলা যায়। আশার কথা, নিনস-এ প্রতি মঙ্গলবার বসে মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার ক্লিনিক। এখানে প্রতি সপ্তাহে ৬০-৭০ জনকে আমরা চিকিৎসা দিচ্ছি। বোটক্স ইনজেকশনও পাচ্ছে ১০-১৫ জন। শিগগিরই হয়তো আমরা ফেলোশিপ প্রোগ্রামেও পাঠাব চিকিৎসকদের।

সব মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার পারকিনসন্স নয়

অধ্যাপক ডা. মোঃ আব্দুল আলীম (নাদিম)

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিমুভমেন্ট ডিস-অর্ডার বুঝতে হলে দেহের অঙ্গগুলো কিভাবে নড়ে সেটি জানতে হবে। দুটো প্রক্রিয়া পাশাপাশি কাজ করে- একটি নিউরোনাল সার্কিট, যা মস্তিষ্ক থেকে পেশি পর্যন্ত সংকেত পৌঁছায়, অন্যটি নিউরোকেমিক্যাল মিডিয়েটরস। একটি সিস্টেমেও গণ্ডগোল হলে মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার তৈরি হয়। পারকিনসনিজম বা পারকিনসন্স ডিজিজের পাশাপাশি আরো কিছু মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার আমরা হরহামেশা দেখতে পাই, যেমন- ট্রেমর। এসেনশিয়াল ট্রেমর বা কাঁপুনির পেছনে কিছু জেনেটিক বা বংশগত কারণ থাকে। এ ছাড়াও আছে ডিস্টোনিয়া, অর্থাৎ রোগী দেহের ভারসাম্য বা স্থিরতা ধরে রাখতে পারে না। এর পেছনে রয়েছে স্নায়ুতন্ত্রে অনিয়ন্ত্রিতভাবে নড়াচড়ার সংকেত তৈরি হওয়া। প্রতি এক লাখ মানুষের মধ্যে ১৫ থেকে ৩০ জন এ সমস্যায় ভুগছে। টিক নামেও একটি সমস্যা রয়েছে, যা ছোটদের বেশি হয়। অবচেতনেই অনেকে ঘাড় ঘুরানো বা চোখ পিটপিট করে মজা পায়, একসময় এটি অনিয়ন্ত্রিত টিক-এ পরিণত হয়। কিছু সাইকিয়াট্রিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় হতে পারে ড্রাগ ইনডিউসড মুভমেন্ট। রেস্টলেস লেগ সিনড্রোম, অর্থাৎ ঘুমের মধ্যে হাত-পা ছোড়ার সমস্যাও রয়েছে অনেকের।

আধুনিক চিকিৎসা দেশেই সম্ভব

অধ্যাপক ডা. মোঃ মাহবুবুল আলম

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিপারকিনসন্স ডিজিজের মূল লক্ষণের বাইরেও বেশ কয়েকটি উপসর্গ আছে। যেমন- হাঁটাচলায় অসুবিধা, ছোট ছোট কদমে হাঁটা বা ফেস্টিনেশন, হাঁটতে গেলে পা জড়িয়ে যাওয়া, ‘এক্সপ্রেশনলেস ফেস’, অর্থাৎ রোগীর মুখে কোনো অভিব্যক্তি থাকে না, আবার অনেকের মুখ দিয়ে লালা ঝরে। এর মধ্যে আছে দাঁড়াতে গিয়ে পড়ে যাওয়া, অর্থাৎ হাইপোটেনশন। কোষ্ঠকাঠিন্য ও সেক্সুয়াল ডিসফাংশনও দেখা দিতে পারে। আমরা দেখেছি কোনো রোগীর হয়তো রাতে প্রচুর পরিমাণ প্রস্রাব হচ্ছে বা রোগী অতিরিক্ত ঘেমে যাচ্ছে। আবার অনেকের ঘাম কমেও যায়। রোগীর অনিদ্রা দেখা দেয়, ক্রাম্পিং পেইন বা পেশিতে টান ধরার ব্যথা হয়। নিউরোসাইকিয়াট্রিক সিম্পটমও হতে পারে, যেমন-রোগী ডিপ্রেসড ও হতাশ হয়ে যায়, কাজকর্মে অনীহা বা অ্যাপাথিও থাকতে পারে। শুরুতে ওষুধের মাধ্যমে চিকিৎসার চেষ্টা করা হয়। অনেক পারকিনসন্স রোগীর হঠাৎ করে পুরোপুরি নড়াচড়া বন্ধ হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে আমরা নতুন ওষুধ অ্যাপোমরফিন ইনজেকশন দিচ্ছি। তবে মনে রাখা জরুরি, শুধু ওষুধের ওপর ভরসা করলে হবে না। ফিজিওথেরাপি, অকুপেশনাল থেরাপি, স্পিচ থেরাপি এবং প্রয়োজনে সার্জারিও করতে হতে পারে। ডিবিএস বা ডিপ ব্রেন স্টিমুলেশন সার্জারি প্রয়োজন হলে নিনস-এ করা সম্ভব।

ভ্রান্ত ধারণায় ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা

অধ্যাপক ডা. শামীম রশিদ

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিদেশের বেশির ভাগ রোগীর পারকিনসন্স ডিজিজ প্রথম শনাক্ত হয় হাত-পায়ের কাঁপুনি বা ট্রেমর দেখে। ট্রেমর ছাড়াও দ্বিতীয় উপসর্গ হিসেবে চলাফেরার ধীরগতি বা ব্রাডিকাইনেসিয়াও হয়ে থাকে। এটি দেখা দিলে হাঁটার ছন্দের সঙ্গে রোগীর হাত স্বাভাবিক গতিতে দোলে না, হাঁটার গতিও থাকে কম। তৃতীয় উপসর্গ বলা যায় রিজিডিটি বা জড়তা, চলাফেরার সময় রোগী স্বাভাবিকভাবে হাত-পা নাড়াতে পারে না। চতুর্থ যে উপসর্গ দেখা যায়, সেটি হচ্ছে ভারসাম্যহীনতা। রোগী দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে পড়ে যায়, হাঁটার সময় তাল হারিয়ে ফেলে। এ চার ধরনের লক্ষণ দেখেই আমরা বুঝে নিই, পারকিনসন্স দেখা দিয়েছে। পারকিনসন্স বা অন্যান্য মুভমেন্ট ডিস-অর্ডারের উপসর্গ বা কারণ সম্পর্কে এখনো খুব কম মানুষই জানে। আর যখন কোনো বিষয়ে জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা থাকে, তখনই এটা নিয়ে বিভ্রান্তি শুরু হয়, ছড়াতে শুরু করে নানাবিধ কুসংস্কার।  কাঁপুনির কথাই ধরি, অনেকের ভ্রান্ত ধারণা আছে যে এটি স্ট্রোকের লক্ষণ। কালো জাদু, জ্বিনের আছরের মতো কুসংস্কারও দেখা যায়। এ ধরনের রোগ কখনো ভালো হয় না, চিকিৎসা ঠিকমতো হয় না এবং এই রোগ শুধু বয়স্কদের হয়-এমন ভ্রান্ত ধারণাও বেশ প্রচলিত।

চিকিৎসা ব্যয় কমাতে হবে

ডা. জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিমুভমেন্ট ডিস-অর্ডার চিকিৎসায় প্রথম ২০১৭ সালে দেশে দুটি নিউরোসার্জারি করা হয়। এরপর ২০২৩ সালে আমরা তিন দিনে পর পর পাঁচটা সার্জারি করেছিলাম। এ বছর (২০২৫) করেছি দুটো অপারেশন। সব মিলিয়ে দেশেই আমরা ৯ জন রোগীকে সফলভাবে সার্জারির মাধ্যমে চিকিৎসা দিয়েছি। এর মধ্যে সাতটি সার্জারি হয়েছে পারকিনসন্স ডিজিজ রোগীর, আর দুটি অপারেশন হয়েছে ডিস্টোনিয়া রোগীর। ৯ জনের জন্যই করা হয়েছে ডিবিএস (ডিপ ব্রেন স্টিমুলেশন) সার্জারি, অর্থাৎ রোগীর বুকের চামড়ার নিচে একটা পেসমেকার বসিয়েছি এবং সেই পেসমেকার থেকে ইলেকট্রিক সংযোগ দেওয়া হয়েছে মস্তিষ্কের গভীরে দুটি জায়গায়। ডলার বিনিময়ের হার বাড়ার পর ডিভাইসের দাম অনেক বেড়ে গেছে। এখন দাম ২৫ লাখ থেকে ৩০ লাখ টাকা। সরকার শুধু ডিভাইসের মূল্যের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ ভর্তুকি দেয়, এর পরও সার্জারিতে রোগীদের মোট খরচ হয় ১৫ লাখ থেকে ২০ লাখ টাকা। অনেক রোগীর পক্ষেই সেটি বহন করা সম্ভব হয় না। রোগীদের আর্থিক সক্ষমতা বিবেচনা করে আমরা পেসমেকার না বসিয়ে লেইসন সার্জারি করতে পারি। লেজারের মাধমে মস্তিষ্কে এ সার্জারি করা হয়।

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার হয় দুই ধরনের

ডা. ইমরান সরকার

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিমোটা দাগে আমরা দুই ধরনে ভাগ করি মুভমেন্ট ডিস-অর্ডারকে-নড়াচড়া কমে যাওয়া এবং অনিয়ন্ত্রিত নড়াচড়া। এর মধ্যে আড়ষ্টতাজনিত সমস্যাগুলোর প্রাদুর্ভাবই বেশি দেখা যায়। আড়ষ্ট মুভমেন্ট ডিস-অর্ডারের মধ্যে পারকিনসন্স সবচেয়ে বেশি দেখি। অতিরিক্ত নড়াচড়ার মধ্যে বেশি দেখা যায় ট্রেমর বা কাঁপুনি। দেহের এক পাশ বেঁকে যেতে পারে, ফলে ভারসাম্য রক্ষায় সমস্যা হয়-এটিকে আমরা বলি ডিস্টোনিয়া। এ ছাড়াও দেখা যায় হাত-পায়ে আচমকা ঝাঁকুনি দেওয়ার রোগ হেমিব্যালিসমাস, নাচের মতো করে ছন্দে ছন্দে অনিয়ন্ত্রিত নড়াচড়ার রোগ কোরিও-অ্যাথিটোসিস এবং টার্ডিভ ডিসকাইনেশিয়া। উইলসন ডিজিজের প্রাদুর্ভাবও আমাদের দেশে দেখা যাচ্ছে। সারা বিশ্বেই মুভমেন্ট ডিস-অর্ডারের বিষয়ে সচেতনতা এখনো কম, তাই ২০২২ সাল থেকে বিশ্ব মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার দিবস পালন শুরু করে আন্তর্জাতিক পারকিনসন্স এবং মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার সোসাইটি। দেশে ২০২৩ সাল থেকে আমরা (নিনস) দিবসটি পালন করছি- সচেতনতা শোভাযাত্রা এবং বিভিন্ন সায়েন্টিফিক ও অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম পরিচালনার মাধ্যমে।

দেশেই হচ্ছে সফল নিউরোসার্জারি

ডা. মোহাম্মদ রাকিব-উল-হক

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিসার্জারির মাধ্যমেও এখন মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার চিকিৎসা করা যায়। যে রোগীদের মধ্যে ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স দেখা যায়, অর্থাৎ ওষুধ গ্রহণের পরও তাদের উপসর্গের উন্নতি নেই, অথবা ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় সৃষ্ট জটিলতা রোগীর পক্ষে সহ্য করা সম্ভব হচ্ছে না, এ ধরনের রোগীদের আমরা সার্জারির জন্য বেছে নিই। পারকিনসন্স রোগের চিকিৎসায় সার্জারি অত্যন্ত কার্যকর। এমআরআই, সিটি স্ক্যান ইমেজ এবং স্টেরিওট্যাকটিক ফ্রেমিংয়ের মাধ্যমে আমরা রোগীর মস্তিষ্কের বিশেষ কিছু জায়গা বেছে নিই। মস্তিষ্কের গভীরের সেসব স্থানে সার্জারির মাধ্যমে আমরা ইলেকট্রোড স্থাপন করি। এর সঙ্গে সংযুক্ত করা হয় ব্যাটারিচালিত একটি পালস জেনারেটর ডিভাইস। রোগীর বুকের চামড়ার নিচে এটি স্থাপন করা হয়। এটি দেহের বাইরে থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এর মাধ্যমে আমরা নিয়ন্ত্রণ করি রোগীর মস্তিষ্কের অ্যাবনরমাল ইলেকট্রিক্যাল অ্যাক্টিভিটি। ডিভাইসটি ব্যবহারে চলাফেরার ধীরগতি ঠিক হয়ে যায় এবং ট্রেমরও কম হয়। এখন নিনস—এই নিউরোসার্জারি ডিপার্টমেন্টের একটি সাবডিভিশন রয়েছে যার নাম ফাংশনাল নিউরোসার্জারি ইউনিট। আমরা এ ধরনের সার্জারি সফলতার সঙ্গে করে যাচ্ছি।

রোগী ও চিকিৎসকদের পাশে এসিআই

ডা. রুমানা দৌলা

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিএসিআই-এর প্রধান লক্ষ্য বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের জীবনের মান উন্নত করা।  আমরা সব সময় নিনসের  পাশে আছি। ২০২৩ সাল থেকে মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার দিবস ঘিরে নানাবিধ আয়োজন করছি, সামনেও করব। এ বছর ১৩টি জেলায় আমরা প্রোগ্রাম করেছি। এর মধ্যে আছে চিটাগং মেডিক্যাল কলেজ, বিএমইউ, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ তথা মিডফোর্ড হাসপাতাল, রংপুর মেডিক্যাল কলেজ, সিলেট মেডিক্যাল কলেজ, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ, নিনস, ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ, সিলেটে নর্থ ইস্ট মেডিক্যাল কলেজ ও জালালাবাদ রাগিব-রাবেয়া মেডিক্যাল অ্যান্ড হাসপাতাল। একজন প্যালেটিভ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে বলতে চাই, মুভমেন্ট ডিস-অর্ডারের সঠিক চিকিৎসা জীবনের মান উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। জীবনযাপনে বাধা সৃষ্টি করে এমন উপসর্গগুলো অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। এ লক্ষ্যে রোগী ও চিকিৎসকদের পাশে আমরা থাকতে চাই সব সময়। দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যার জরিপ ও গবেষণার ক্ষেত্রে আমরা নিনসের সঙ্গে কাজ করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের প্রয়াস সফল করতে সরকারের নীতিনির্ধারকরা এগিয়ে আসবেন—এটিও আমরা আশা করছি।

এসিআই দিচ্ছে সুলভ মূল্যে ওষুধ

ডা. আবুল বাশার হাওলাদার

মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরিএসিআই-এর পক্ষ থেকে আমরা সব সময় চেষ্টা করে থাকি ওষুধের মূল্য যেন নাগালের মধ্যে থাকে। তবে মানের সঙ্গে কখনোই আপস করা হয় না। মান না কমিয়ে যতটা সম্ভব মূল্য কমিয়ে ওষুধ বিক্রি করি আমরা। তবে এ ক্ষেত্রে অবশ্যই সরকারি নীতিমালা অনেক বড় বাধা। আপনারা জানেন যে ওষুধ শিল্পে আমাদের পাইকারি বা উৎপাদক মূল্যের ওপর প্রায় ১৬.৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হয়। কিছু ওষুধের ক্ষেত্রে সরকার ভ্যাট মওকুফ করে থাকে। দীর্ঘমেয়াদি রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধে এমন উচ্চহারের করের বোঝা বহন করা অনেক রোগীর পক্ষে অত্যন্ত কষ্টকর। সরকার যদি এই উচ্চহারের ভ্যাট কমানোর পদক্ষেপ নেয়, তাহলে বাংলাদেশের জনসাধারণের জন্য আমরা আরো সুলভ মূল্যে ওষুধগুলো সরবরাহ করতে পারব। এর ফলে অসচ্ছল রোগীদের মধ্যে কিছু সময় পর চিকিৎসা বন্ধ করে দেওয়ার প্রবণতা অনেকটাই কমবে, স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবেন তাঁরা। মুভমেন্ট ডিস-অর্ডারের জন্য আমরা বিশ্বমানের গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড ওষুধ তৈরি করে থাকি, যেমন-লেভেডোপা-কার্বিডোপা। এই ওষুধগুলো যেন প্রতিটি রোগী সুলভে কিনতে পারেন, সে বিষয়ে আমরা সব সময়ই সচেষ্ট থাকি।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
অকার্যকর হয়ে পড়ছে বহু অ্যান্টিবায়োটিক, বাড়ছে মৃত্যুঝুঁকি
অকার্যকর হয়ে পড়ছে বহু অ্যান্টিবায়োটিক, বাড়ছে মৃত্যুঝুঁকি
শীতে শিশু ও বয়স্কদের জন্য বাড়তি যত্ন নেওয়ার আহ্বান
শীতে শিশু ও বয়স্কদের জন্য বাড়তি যত্ন নেওয়ার আহ্বান
লজ্জা নয়, সচেতনতা; নীরবতা নয়, চিকিৎসা
লজ্জা নয়, সচেতনতা; নীরবতা নয়, চিকিৎসা
বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টের অনুমতি পেল আজগর আলী হাসপাতাল
বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টের অনুমতি পেল আজগর আলী হাসপাতাল
হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে স্বল্পমূল্যে মানসম্পন্ন ক্যানসার কেমোথেরাপি
হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে স্বল্পমূল্যে মানসম্পন্ন ক্যানসার কেমোথেরাপি
ইন্টারন্যাশনাল সোরিয়াসিস কাউন্সিলের প্রথম বাংলাদেশি প্রতিনিধি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ডা. রফিকুল মাওলা
ইন্টারন্যাশনাল সোরিয়াসিস কাউন্সিলের প্রথম বাংলাদেশি প্রতিনিধি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ডা. রফিকুল মাওলা
দেশে প্রতি ১ হাজারে ৩৩২ জন অসুস্থ
দেশে প্রতি ১ হাজারে ৩৩২ জন অসুস্থ
এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নরসিংদীতে
এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নরসিংদীতে
ঢাকায় পিয়াভেটের যাত্রা শুরু
ঢাকায় পিয়াভেটের যাত্রা শুরু
অনুমোদন পেল বিশ্বের প্রথম সিঙ্গেল ডোজ ডেঙ্গু টিকা
অনুমোদন পেল বিশ্বের প্রথম সিঙ্গেল ডোজ ডেঙ্গু টিকা
ধূমপান-দূষণে বাড়ছে সিওপিডি
ধূমপান-দূষণে বাড়ছে সিওপিডি
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক
ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশে উন্নয়ন হয়: আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া
স্ত্রীর পরীক্ষার আসন দেখতে বাধা, রামদা উচিয়ে যুবকের মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার
মাইজভাণ্ডারী যুব ফোরামের উদ্যোগে ‘ক্যারিয়ার গাইডেন্স’ সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু
লালমনিরহাটে জন্মান্ধ হাফেজার পাশে বিএনপি নেতা দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ভোক্তা অধিকারের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ১৭ পরিবারকে ৮৩ লাখ টাকার চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ ডিসেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন