শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৫

সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি চায় না কমিশন : সিইসি

ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভোটের অনুকূল পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। সেই সঙ্গে নির্বাচনি আইনে এখনো কিছু সংস্কার চায় কয়েকটি দল। দলের সব স্তরের কমিটিতে নারী প্রতিনিধিত্ব কমানোরও সুপারিশ এসেছে দুটি দলের তরফ থেকে। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনের জামানত কমানো, নির্বাচনি ব্যয় মনিটরিং এবং প্রশাসনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য সংলাপে সুপারিশ করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। এদিকে আচরণবিধি প্রতিপালনে দলগুলোর সহায়তা চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, ইসি সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি চায় না; বরং সহায়তা প্রত্যাশা করছে। গতকাল সকালে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি, বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সঙ্গে সংলাপে বসে ইসি। প্রথম দিনের প্রথম পর্বে ছয়টি দলের প্রতিনিধি অংশ নিয়ে ভোটের প্রাক পরিবেশ, শঙ্কা, ইসির আন্তরিকতা, আইন সংস্কার নিয়ে আলোচনা করেছে।

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী বলেন, এখনো পর্যন্ত যথেষ্ট নিরাপত্তা সংকট বিরাজ করছে। গত দুই তিন দিনের ঘটনা অবশ্যই বিবেচনায় নেব। তিনি বলেন, কোনো কোনো দল কর্তৃত্ব প্রমাণে ডাকাত থেকে শুরু করে চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে হয়তো তালিকা রয়েছে। আমার মনে হয়, নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিতে এখনো পর্যন্ত যথেষ্ট পরিমাণে যে উদ্যোগ নেওয়া দরকার ছিল সেটা শুরু হয়নি। আমরা সঠিক সময়ে নির্বাচন চাই। তফসিল ঘোষণার পূর্বে অবশ্যই সিকিউরিটি অপারেশন করা উচিত, যাতে জনগণের আস্থা ফিরে আসে। জোটে ভোট করলে নিজ দলের প্রতীকে ভোট করার বিধান করায় ‘এতে বৈষম্যের সৃষ্টি হয়েছে’ বলে মন্তব্য করেন তিনি। আগে যেমন ছিল তেমন থাকলে সবচেয়ে ভালো হয়। প্রতীক জোটের ওপর, দলের ওপর ছেড়ে দিতে হবে আগের মতো। আরপিও সংশোধন করা ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির দাবি রেখেছেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য নিয়ামুল বশীর ও আওরঙ্গজেব বেলাল।

বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউসুফ সাদেক হক্কানী বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কালো টাকা রোধ, প্রভাবমুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে হবে। সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মহিউদ্দিন বলেন, ইসির প্রতি আস্থাহীনতা রয়েছে। আস্থা তৈরি করবে বর্তমান ইসি। ভোটের পরিবেশ সৃষ্টির আগে নির্বাচন হওয়া উচিত নয়।  বাংলাদেশ মুসলিম লীগের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন মুহাম্মদ বাবর বলেন, সঠিক সময়ে নির্বাচন চাই। নির্বাচনি পরিবেশের যেন উন্নতি হয় সে ব্যবস্থা নিতে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

সংসদ ও স্থানীয় নির্বাচনে শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারণের দাবি জানান দলটির আকবর হোসেন পাঠান। তিনি বলেন, এমপি প্রার্থী হতে ন্যূনতম মাস্টার্স এবং উপজেলা নির্বাচনে স্নাতক, ইউপি চেয়ারম্যানে এইচএসসি, মেম্বারে এসএসসি নির্ধারণ করার আবেদন থাকবে।

সংলাপে এ দুজনের বক্তব্যের পর প্রেসিডেন্ট জুবেদা কাদের চৌধুরী ভিন্ন বক্তব্য দিলেন। প্রত্যেক দল নারীদের কেন সংলাপে আনেনি সে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের এখানে ওয়ান থার্ড মহিলা আসেনি। মহিলারা ভালো শিক্ষিত। প্রত্যেক পার্টি কেন আনলেন না, তাদের সচেতন হতে হবে।

ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপির চেয়ারম্যান শেখ ছালাউদ্দিন ছালু বলেন, জামানতের টাকার পরিমাণ কমাতে হবে। নিবন্ধন দেওয়ার বিষয়ে সতর্ক হতে হবে। ইসি নিবন্ধন না দিলেও আদালত থেকে নিবন্ধন নিয়ে আসছে। তাহলে ইসি কাগজপত্র ঠিকমতো দেখছে না? এ বিষয়টি কমিশনের ভালোভাবে দেখতে হবে। জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের প্রতিনিধি বলেন, সবাই এসে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষ নির্বাচন করার কথা বলে। কিন্তু সব নির্বাচনই নিরপেক্ষতা হারানো হয়, এটা প্রসিদ্ধ হয়ে গেছে।

বাংলাদেশ কংগ্রেসের পক্ষ থেকে জামানতের ২০ হাজার টাকা পুনর্নির্ধারণ, নির্বাচন কর্মকর্তাদের রিটার্নিং অফিসার নিয়োগসহ ১০ দফা দাবি তুলে ধরা হয়। দলের সুপারিশগুলো পর্যালোচনা করে কমিশন দেখবে বলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ জানিয়েছেন।

নির্বাচন কমিশনার মো. আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ১৮ বছর বয়সি তাদের অন্তর্ভুক্তের সময়সীমা রাখা হয়েছে। এবার নির্বাচন সামনে রেখে প্রবাসে যারা অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন তাদের বিষয়ে কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, ভোটার হালনাগাদ কার্যত্রম উন্মুক্ত রয়েছে। দেশের ভেতরে বাদ পড়া ভোটারদের তফসিল ঘোষণার আগেও তাদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, আচরণবিধি প্রতিপালনে সবার সহযোগিতা দরকার। সবাই মানলে নির্বাচনি পরিবেশ ভালো হতে বাধ্য।

নির্বাচন কমিশনার তাহমিদা আহমদ বলেছেন, ইসি ভোটে রেফারির ভূমিকায় থাকবে। দলগুলো মাঠে থাকলে, সবার সহযোগিতা পেলে রেফারিগিরি সম্ভব।

সমাপনী বক্তব্যে সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন জানান, আচরণবিধি প্রতিপালনে সহায়তা করতে হবে। পাশাপাশি সবার কাছে ব্যাপক প্রচারণা দরকার। আচরণবিধি মানতে ও মানাতে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে।

আচরণবিধি প্রচারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরে দলগুলোর প্রতি সিইসি বলেন, আপনারা কেউ গোঁ ধরে বসে থেকে আরণবিধি মানবই না বলেন, তাহলে তো সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। আমরা সংঘর্ষ চাই না। কাউকে মোকাবিলা করতে চাই না; সবাইকে সঙ্গে নিয়ে আচরণবিধি প্রতিপালনে এগিয়ে নিতে চাই।

এদিকে নির্বাচন সামনে রেখে আচরণবিধি প্রতিপালনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন। ভোটের তফসিল ঘোষণার আগে সব ধরনের আগাম পোস্টার সরিয়ে ফেলার আহ্বান জানিয়ে সতর্ক করে তিনি বলেছেন, আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে ‘কোনো ছাড় দেওয়া হবে না’। এ ছাড়া  নিজেদের নিরপেক্ষ রেফারির ভূমিকায় দেখতে চান মন্তব্য করে সিইসি বলেন, ‘মূল প্লেয়ারদের সহযোগিতা না পেলে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন হয়ে যাবে।’ এক্ষেত্রে সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন নাসির উদ্দিন। গতকাল সকালে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপের শুরুত্বে সভাপতি হিসেবে স্বাগত বক্তব্য দেন সিইসি।

জামানত কমানো, ব্যয় মনিটরিং, প্রশাসনে নিয়ন্ত্রণ আনার দাবি : নির্বাচনের জামানত কমানো, নির্বাচনি ব্যয় মনিটরিং এবং প্রশাসনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য বিকালের সংলাপে সুপারিশ করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। গতকাল বিকালে নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনে আয়োজিত সংলাপে অংশ নিয়ে বিভিন্ন দলের নেতারা এমন সুপারিশ করেন।

বিকালে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম)-এর প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

সংলাপে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রার্থীদের ব্যয়সীমা। নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের জন্য একটি নির্ধারিত ব্যয়সীমা নির্ধারণ করেছে। কিন্তু বাস্তবে এই ব্যয়সীমা কতটা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব তা প্রশ্নসাপেক্ষ। ইতোমধ্যেই আমরা দেখছি, কিছু রাজনৈতিক দল কোটি কোটি টাকা খরচ করে ব্যাপক প্রচারণা চালাচ্ছে, যা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই হচ্ছে। এ সময় তিনি জামানত কমিয়ে ৫ হাজার টাকা করার দাবি তোলেন। সিপিরি সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ কাফি রতন বলেন, এক উপজেলা ভোটে অন্য উপজেলা থেকে ভোট কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া, নির্বাচনে কালো টাকার খেলা, পেশি শক্তির খেলা, ধর্মের অপব্যবহার এবং প্রশাসনিক কারসাজি বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হবে।

বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য দরকার সরকার, নির্বাচন কমিশন ও রাজনৈতিক দলসমূহের সদিচ্ছা। এ ছাড়া টাকা, পেশিশক্তি, সাম্প্রদায়িকতা, আঞ্চলিকতা ও প্রশাসনিক কারসাজিমুক্ত নির্বাচনি পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং সবার ভোট দেওয়া ও প্রার্থী হওয়ার সমান অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি। কিন্তু এগুলো নিয়ে আলোচনা, মতামত গ্রহণ ও বাস্তবায়ন পরিকল্পনা কী হয়েছে তা এখনো আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জিএসডি) দলের সিনিয়র সভাপতি তানিয়া রব বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে আমরা যখন নির্বাচন করতে যাই, তখন প্রশাসনিক কিছু অসামঞ্জস্যতা ও জটিলতা লক্ষ্য করি। বলা হয়, নির্বাচনকালে প্রশাসন সম্পূর্ণভাবে নির্বাচন কমিশনের আওতাধীন থাকবে। কিন্তু বাস্তবে তা দেখা যায় না। ফলস্বরূপ, নির্বাচনের দিন প্রার্থী এবং প্রার্থীর কর্মীরা প্রায়ই হয়রানির শিকার হন।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক বলেন, কোনো অযৌক্তিক চাপের কাছে আপনারা নতি স্বীকার করবেন না। দৃঢ়চিত্ত, বলিষ্ঠ ভূমিকা নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে আমরা দেখতে চাই। জামানত ৫ হাজার টাকার মধ্যে রাখা উচিত। তিনি বলেন, প্রার্থীর সর্বোচ্চ ব্যয়সীমা প্রায় দ্বিগুণ (৫০ লক্ষ টাকার বেশি) করার প্রস্তাব এসেছে। আমরা মনে করি, এটি সংসদকে ধনী, বিত্তবান, লুটেরা ও মাফিয়াগোষ্ঠীর ক্লাবে পরিণত করবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে সংলাপে অন্য নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব উপস্থিত ছিলেন।

ভোটের দিনে গণভোট : ‘আলোচনা করে’ মত জানাবে ইসি : একই দিনে সংসদ নির্বাচন ও জুলাই সনদ নিয়ে গণভোট আয়োজনের যে ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টা দিয়েছেন, সে বিষয়ে ‘আলোচনা করে’ নিজেদের মত জানানোর কথা বলেছে নির্বাচন কমিশন। গতকাল বিকালে সংলাপের সমাপনী বক্তব্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিষয়গুলো জানলে তখন আমরা বিচার-বিশ্লেষণ করে কমিশনে বসে আলাপ-আলোচনা করে একটা মতামত দিতে পারব। এ বিষয়ে এ মুহূর্তে কোনো মতামত দেওয়া যথার্থ হবে না।

১৬ নভেম্বর আরও ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ : আগামী ১৬ নভেম্বর রবিবার আরও ১২টি দলের সঙ্গে সংলাপে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল ইসির জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, ১৬ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি। এ ছাড়া দুপুর ২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ, তৃণমূল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। গতকাল (বৃহস্পতিবার) ১২ দলের সঙ্গে সংলাপ করেছে ইসি।

এই বিভাগের আরও খবর
গলদ আছে, তাই দরিদ্রতা বাড়ছে
গলদ আছে, তাই দরিদ্রতা বাড়ছে
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা
চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল
দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে নীতিমালা মূল্যায়ন রিপোর্ট প্রকাশ করলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
বড়াইগ্রামে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক
ঐশ্বরিয়া আমার সত্য জানে, আমি তার: অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস
তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
রংপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
তফসিলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল
টাঙ্গাইলে খালেদা জিয়ার সুস্থতায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু
জাতি একটি ভালো নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
প্রেস সেক্রেটারি লেভিটকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ
কড়া নিরাপত্তায় আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলিদের অনুপ্রবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
অর্থের বিনিয়মে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অনুমতি দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না
এমন খাবার দেওয়া হতো, যা পশুপাখিকেও দেওয়া হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন
চুরি ধরতে চাওয়ায় মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা
পুলিশি পাহারায় সচিবালয় ছাড়েন অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ
আন্দোলনের সঙ্গী হচ্ছে প্রতিপক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি
মার্কিন ভিসায় আসছে নয়া বিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার নজর ইসির দিকে
সবার নজর ইসির দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে
এখনই মাঠে নেমে পড়ুন নইলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়

সম্পাদকীয়

নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত
নড়াইলে হাড্ডাহাড্ডি বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু
প্রতি মাসে নিখোঁজ ১৫ নারী-শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই
হাসিনাকে তৃতীয় দেশে পাঠানোর তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু
রাজশাহীতে ৫০ ফুট গভীর গর্তে দুই বছরের শিশু

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সিন্ডিকেটে বন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা
শত শত নিরীহ ও মুক্তিকামী মানুষকে জেলখানায় হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে
আগামী নির্বাচন স্মরণীয় করে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক
ভিন্নমত ও নারীদের হেনস্তার প্রবণতা উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে
খিচুড়ি খাওয়া কেন্দ্র করে ফাঁকা গুলি রেস্টুরেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের
পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির
১৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এনপিপির

নগর জীবন

১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে
১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী, চোখ অন্য দলের বিদ্রোহীদের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী

শোবিজ

নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল
ঢাকা ও চট্টগ্রামে পতাকামিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

নগর জীবন

দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দৃশ্যমান সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
তেজগাঁও কলেজে সংঘর্ষে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট
আইজিপি বাহারুল আলমকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে হাই কোর্টে রিট

নগর জীবন