শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৭, বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১০:০৮, বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫

ফ্যাসিস্ট আমলের নাজায়েজ কাণ্ডের ইতিকথা

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ফ্যাসিস্ট আমলের নাজায়েজ কাণ্ডের ইতিকথা

সেদিন যে কেন হুট করে একটি জাতীয় দৈনিকের অফিসে গিয়েছিলাম, তা মনে হলে আজও হাসি পায়। হাসি যে শুধু আমারই পায় তা নয়—প্রকৃত ঘটনা শুনলে আপনিও না হেসে পারবেন না। নাটক-সিনেমা চেয়েও সাসপেন্সে ভরা সেই দিনটিতে হঠাৎ সেই পত্রিকা অফিসে আমাকে দেখে সম্পাদক মহোদয় যারপরনাই বিস্মিত ও অবাক হলেন। তারপর আমার উদ্দেশ্য জানতে পেরে একদফা হাসলেন এবং আমাকে নির্বাহী সম্পাদক সাহেবের রুমে বসতে দিয়ে বললেন—লিখুন।


আর আমি দুনিয়ার সব কিছু ভুলে লিখতে বসলাম সংশ্লিষ্ট পত্রিকার জন্য আমার সাপ্তাহিক নিবন্ধ।
আমি যেদিনের কথা বলছি সেদিন ছিল ২০১৩ সালের জুলাই মাসের ২৪ তারিখ। আগের রাতে অর্থাৎ ২৩ জুলাই রাতের বেলায় আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ভাই ফোন করে বললেন, তুমি আগামীকাল গ্রেপ্তার হচ্ছ। আমি বললাম, কেন।


জবাবে বলা হলো—নেত্রীর নির্দেশ। আমি চুপ হয়ে গেলাম। কারণ বিষয়টি আমি আগেই জানতাম। কিংবদন্তির আন্তর্জাতিক সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীনের তৎকালীন মালিক জনাব সালমান এফ রহমানের সঙ্গে আমার বিরোধ নিয়ে সারা দেশে তোলপাড় চলছিল।

টেলিভিশন মালিক সমিতি, সংবাদপত্র মালিক সমিতি, সাংবাদিক ইউনিয়ন ইত্যাদি জায়গাগুলোতে খালেদ মুহিউদ্দীনের মালিকের আধিপত্য ছিল চেঙ্গিস খান-হালাকু খানদের মতোই একচ্ছত্র। সুতরাং সেই বিপদের দিনেও দেশের প্রথিতযশা সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ আমার পাশে যেভাবে দাঁড়িয়েছিলেন তা এককথায় ছিল অভূতপূর্ব।

আজ এত দিন পর উল্লিখিত ঘটনার কথা কেন মনে পড়ল তা নিশ্চয়ই বলব, কিন্তু তার আগে নাটকীয় সেই দিনটির কথা বলে নিই। বিপদের দিনে মানুষের কিভাবে বুদ্ধি নাশ হয় এবং বন্ধুবেশে কিভাবে মানুষ সর্বনাশ করে তার জলজ্যান্ত কিছু ঘটনা আমার জীবনে ঘটেছিল, যা স্মরণ হলে আজও ঘৃণায় শরীর রি রি করে ওঠে। যে রাতে অ্যাডভোকেট কামরুল ফোন দিলেন তার কিছুক্ষণ পরই সাবেক মন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু ফোন দিলেন।


বিপু আমার বিশ্বস্ত বন্ধু কাম বড় ভাই। অন্ধের মতো ভালোবাসতাম এবং শ্রদ্ধা করতাম। বিপু জিজ্ঞেস করলেন—এখন কী করবা। আমি পাল্টা প্রশ্ন করলাম—আমার জায়গায় আপনি থাকলে কী করতেন। বিপু বলল, আমি পদত্যাগ করতাম। বিপু যে সালমানের এজেন্ট হয়ে আমাকে বিভ্রান্ত করার জন্য ফোন দিয়েছেন তা আমার মাথায় এলো না। বরং সে যে পরামর্শ দিল তা আমি অগ্র-পশ্চাৎ না ভেবে গোগ্রাসে গিললাম এবং ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলাম।
সারা রাত মনের আনন্দে বেঘোরে ঘুমালাম। ভাবলাম—বিপু গংরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবেন এবং তাঁকে বোঝাবেন যে রনি পদত্যাগ করলে সর্বনাশ হবে আর প্রধানমন্ত্রী বিপুর কথায় তাঁর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করবেন। সকালে বিপুর সঙ্গে আরেক দফা কথা হলো এবং তাঁকে বিশ্বাস করে পদত্যাগ করার জন্য স্পিকার শিরীন শারমিনের অফিসে হাজির হলাম। প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান আ স ম ফিরোজ সেখানে ছিলেন এবং সব কিছু শুনে তিনি বললেন, ভুলেও পদত্যাগ  কোরো না। আগে জেনে নাও, তারপর জেল থেকে বের হয়ে ঠাণ্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নাও। ফিরোজ ভাইয়ের কথায় আমি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলাম। কিন্তু এরই মধ্যে বিপু-সালমান গংরা আমার পদত্যাগ পর্ব লাইফ টেলিকাস্ট করার জন্য সব টেলিভিশনের গাড়ি সংসদ ভবনে পাঠিয়েছেন। আমি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলাম এবং সব টেলিভিশনের লাইভ টেলিকাস্টের সুযোগ পেয়ে সালমান গংদের কুকর্ম যথাসম্ভব বলতে আরম্ভ করলাম এবং সবশেষে বললাম, স্পিকারের অনুরোধে আমি আপাতত পদত্যাগ করছি না।

বিপু গংয়ের প্রথম চক্রান্ত ব্যর্থ হওয়ার পর তাঁরা দ্বিতীয় চক্রান্ত শুরু করলেন। ডিজিএফআই অফিস থেকে জনৈক ব্রিগেডিয়ার সিকদার ফোন করে বললেন—‘স্যার! আমরা চেষ্টা করছি সমস্যাটির সমাধান করার জন্য। আপনি যদি দয়া করে একটু আমাদের কচুক্ষেতের অফিসে আসেন, তবে ভালো হয়।’ আমি সেখানে গেলাম। কারণ ডিজিএফআইকে বিশ্বাস করার কিছু কারণ ছিল। আমি এমনিতেই ক্ষমতাধর ব্যক্তি, গোয়েন্দা সংস্থা এবং ধড়িবাজ, দুর্নীতিবাজ লোকজন থেকে দূরে থাকি। সে ক্ষেত্রে ডিজিএফআইকে আমি সবচেয়ে ভয়ংকর মনে করতাম। অন্যদিকে ক্যান্টনমেন্ট সম্পর্কে আমার এক ধরনের ভয় থাকার কারণে পারতপক্ষে কোনো সামরিক কর্তার ধারেকাছেও জীবনে যাইনি। এই অবস্থায় হঠাৎ আমার একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু ২০১০ সালে ফোন করে জানাল যে সে ডিজিএফআইয়ে কর্নেল পদে কর্মরত। পার্বত্য চট্টগ্রাম ইস্যু নিয়ে ডিজিএফআইয়ের শীর্ষ কর্তারা আমার সাহায্য আশা করছেন।

আমি সম্মতি দিলে কর্নেল বন্ধুটি তাঁর সিনিয়র কর্তাদের নিয়ে কয়েক দফা আমার অফিসে এলেন। তাঁদের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী আমি পার্বত্য অঞ্চলের সমস্যা নিয়ে মিডিয়ায় ধারাবাহিকভাবে অনেক দিন কথা বললাম। সেই সূত্রে যখন ডিজিএফআই থেকে আমার সংকটকালে ফোন এলো তখন মনে হলো দুনিয়ায় এখনো ভালো মানুষ আছে। কিন্তু ব্রিগেডিয়ার সিকদার এবং ডিজিএফআইয়ের ডিজি আকবর আমার সঙ্গে সেদিন যে প্রতারণা করলেন তার বিচার নিশ্চয়ই আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁরা পেয়ে গেছেন। সুতরাং সে ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু না বলে শুধু এতটুকু বলছি যে সেদিন খোশগল্পের নামে প্রায় তিন ঘণ্টা সময় আমাকে ডিজিএফআই অফিসে বসিয়ে রেখে ঢাকা সিএমএম কোর্টে আমার জামিন বাতিল এবং নতুন ওয়ারেন্ট ইস্যুর বিষয়টি যেভাবে করা হয়েছিল, তা যখন আমি বুঝতে পারি তখন যে দীর্ঘশ্বাস ছেড়েছিলাম সেই দীর্ঘশ্বাসের পরিণতি এত নির্মম হবে তা ২০২৫ সাল না হলে বুঝতেই পারতাম না।

ডিজিএফআই অফিস থেকে যখন বের হলাম তখন আমি নিশ্চিত হলাম যে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আমাকে গ্রেপ্তার করা হবে। জীবনের সেই ক্রান্তিকালে আমার অন্য কোনো কথা স্মরণে এলো না। শুধু মনে পড়ল একটি দৈনিকে আমি যে নিয়মিত লেখালেখি করি সেই পত্রিকার পাঠকদের কথা। প্রতি সপ্তাহে সংশ্লিষ্ট পত্রিকাটিতে আমার লিখিত উপসম্পাদকীয় নিয়মিত ছাপা হতো দীর্ঘদিন ধরে এবং তা প্রকাশিত হওয়ার পর পাঠকদের ফোন, প্রতিক্রিয়া, আগ্রহ ইত্যাদি আমাকে মোহাবিষ্ট করে রাখত। কাজেই জেলে যাওয়ার আগে যদি অন্তত দু-তিনটি পর্ব লিখে যেতে পারি সে জন্য ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সোজা পত্রিকা অফিসটিতে পৌঁছালাম।

আমি যখন লিখছিলাম তখন সম্পাদক, নির্বাহী সম্পাদকসহ অন্য সিনিয়র সাংবাদিকরা বারবার উঁকি দিচ্ছিলেন। এক সাংবাদিক তো বলেই ফেললেন, ভারি অদ্ভুত মানুষ তো আপনি, কোর্টে আপনার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট ইস্যু হয়ে গেছে, ডিবি পুলিশ আশপাশের এলাকায় গিজগিজ করছে আপনাকে গ্রেপ্তারের জন্য, আর আপনি রাজনীতির প্রেমকাহিনি লিখছেন। ওই সাংবাদিক যখন মসকরা করছিলেন তখন হঠাৎ পত্রিকার সম্পাদক সাহেব গর্জে উঠলেন। কাউকে উদ্দেশ করে বললেন, ‘আপনারা কারা। এখানে কেন ঢুকেছেন। একটা পত্রিকা অফিসে ঢোকার সাহস পেলেন কোত্থেকে। গেট আউট—অফিস থেকে বের হন এবং অফিসের সামনেও দাঁড়াবেন না। দূরে গিয়ে অপেক্ষা করেন। সময় হলে আমরাই এমপি সাহেবকে আপনাদের  কাছে হস্তান্তর করব।’

উল্লিখিত ঘটনার পর সম্পাদক সাহেব আমার কাছে এলেন এবং বললেন, ওরা বাইরে অপেক্ষা করছে। আপনি যতটুকু লিখেছেন তাতেই হবে। বরং আজকের দিনের অনুভূতি ও গ্রেপ্তার প্রসঙ্গ নিয়ে সংক্ষেপে কিছু লিখুন, যা আমাদের পত্রিকার প্রথম পাতায় ছাপা হবে। আমি চলমান, প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে রোবটের মতো সম্পাদকের পরামর্শে আমার অনুভূতি লিখতে বসলাম এবং পনেরো মিনিট বাদে তা সম্পাদকের হাতে দিয়ে গ্রেপ্তার বরণের জন্য রওনা দিলাম। রাস্তায় তখন উত্সুক জনতার ভিড়। মিডিয়া হাউসটির কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্বয়ং সম্পাদক এবং সাংবাদিকরা আমাকে সঙ্গে নিয়ে পত্রিকা অফিস থেকে বের হয়ে মূল সড়কে এলেন। সম্পাদক ডিবি কর্তা, টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান ও সাংবাদিকদের বললেন আরো দূরে সরে যাওয়ার জন্য এবং তাঁরা পত্রিকা অফিস থেকে কয়েক শ গজ দূরে গিয়ে দাঁড়ালেন।

আমি ডিবির গাড়িতে উঠার আগে সম্পাদক সাহেব এবং তাঁর সহকর্মীদের সঙ্গে কোলাকুলি করলাম। তাঁরা দাঁড়িয়ে থেকে হাত নেড়ে আমাকে বিদায় জানালেন এবং যতক্ষণ আমাদের গাড়িবহর দৃষ্টিসীমার মধ্যে রইল ততক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলেন। আজ এত বছর পর মবের রাজ্যে বসে ফ্যাসিবাদী জামানার একজন সম্পাদকের মেরুদণ্ড— সংবাদপত্রের মর্যাদা এবং একজন লেখকের যে রসায়ন ছিল তা মনে হতেই এক ধরনের নস্টালজিয়া তৈরি হয়ে যায় এবং নতুন বন্দোবস্তের নতুন স্লোগান—টিনের চালে কাউয়া/এক দুই তিন চার এর কথা স্মরণ হলে মন মস্তিষ্কের আতঙ্ক শরীরের মধ্য প্রদেশের বিশেষ অঙ্গে কম্পন ধরিয়ে দেয়।

 

লেখক : রাজনীতিবিদ ও কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

এই মাত্র | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর