শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১২, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২১, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৫

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

ব্রি. জে. মো. বায়েজিদ সরোয়ার অব.
অনলাইন ভার্সন
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

আজ ২১ নভেম্বর, সশস্ত্র বাহিনী দিবস। যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দিবসটি পালিত হচ্ছে। ১৯৭১ সালের এই দিনে আমাদের সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যসহ তদানীন্তন মুক্তিবাহিনীর সব সদস্যকে এক সমন্বিত পরিকল্পনার অধীনে আনা হয় এবং দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে জল, স্থল ও অন্তরীক্ষে সার্বিক ও ঐক্যবদ্ধ আক্রমণ রচনা করা হয়। জনতার সঙ্গে একাত্ম হয়ে ওই দিন আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সম্মিলিত অগ্রযাত্রার শুভ সূচনা বিধায় দিনটি জাতীয় ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।

উল্লেখ্য, ১৯৮২ সাল থেকে সম্মিলিতভাবে ২১ নভেম্বরকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ২০২৪-এর জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানকালে সশস্ত্র বাহিনী, বিশেষত সেনাবাহিনীর ঐতিহাসিক জনমুখী ভূমিকা এবং বর্তমান গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম ২০২৫ সালের সশস্ত্র বাহিনী দিবসকে নতুন মাত্রা দিয়েছে।

প্রতিবছর বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে দিবসটি উদযাপন করা হয়। সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানমালায় অন্যতম প্রধান আকর্ষণ সমরাস্ত্র প্রদর্শনীতে (বর্তমানে এক বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয়) প্রচুর জনসমাগম ঘটে। বিভিন্ন স্থানে নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ এই উপলক্ষে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এই অনুষ্ঠানমালায় জনসাধারণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে সৈনিক-জনতার মৈত্রী বন্ধন আরো সুদৃঢ় হয়।

এ ছাড়া দিবসের তাৎপর্য ও সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে প্রতিবছরই জাতীয় গণমাধ্যমগুলোতে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করা হয়। এতে জনসাধারণ সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে বিশদভাবে জানার সুযোগ পেয়ে থাকে।

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অন্যতম আকর্ষণীয় কর্মসূচি ঢাকাসহ বিভিন্ন সেনানিবাস, নৌবাহিনী ঘাঁটি ও বিমানবাহিনী ঘাঁটিতে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। পাতাঝরা হেমন্তের মনোরম বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জ সরকারপ্রধান, মুক্তিযোদ্ধা, সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদসহ দেশি-বিদেশি বিশিষ্ট আমন্ত্রিত অতিথিদের মিলনমেলায় পরিণত হয়। আমন্ত্রিত নাগরিক ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মাঝে অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটে। কবি নির্মলেন্দু গুণ ১৯৯৮ সালের ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন। সেনাকুঞ্জের নজরকাড়া নির্মাণশৈলী ও মূল ভবনের সামনে দেয়ালে আঁকা ম্যুরাল চিত্র তাঁকে মুগ্ধ করেছিল।

এই অভিজ্ঞতার ওপর পরবর্তী সময়ে নির্মলেন্দু গুণ ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ নামে একটি বই লেখেন (২০০০ সাল)। কবি বিদায়ের ক্ষণটি বর্ণনা করেছেন এভাবে—‘রাতে ফ্লাড লাইটের আলোয় উদ্ভাসিত সেনাকুঞ্জকে একটি ছোটখাটো তাজমহল বলেই মনে হলো।’ উল্লেখ্য, সেনাকুঞ্জ (বহুমুখী মিলনায়তন ও সিভিল কমপ্লেক্স) নির্মিত হয়েছিল তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান লে. জেনারেল এম আতিকুর রহমানের উদ্যোগে। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এটি ১৯৮৯ সালের ২১ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।

এই সময় (১৯৮৮-৮৯) ঢাকা সেনানিবাসের ‘কমান্ডার এমইএস’-এর দায়িত্ব পালন করছিলেন তৎকালীন লে. কর্নেল এম মফিজুর রহমান (পরে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল)। সম্প্রতি এক আলাপচারিতায় অত্যন্ত পেশাদার, মেধাবী ও অসামান্য কর্মোদ্যোগী সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম মফিজুর রহমান এই নিবন্ধকারকে জানান কিভাবে তাঁর তত্ত্বাবধানে বহুল আলোচিত এই সেনাকুঞ্জ নির্মিত হয়েছিল।

এবারের সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অন্য রকম গুরুত্ব রয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে দেশের ক্রান্তিলগ্নে সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনী অসাধারণ ভূমিকা পালন করে দেশকে চরম বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছে। ঐতিহ্যগতভাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের সঙ্গে একাত্ম থাকে। ১৯৭১ সালে এই সামরিক বাহিনী মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই গড়ে উঠেছিল। বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানকালে আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর গুলির নির্দেশ না দিয়ে জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতি সম্মান দেখিয়েছিলেন। এভাবে সেনাবাহিনী এবারের গণ-অভ্যুত্থানের এক পর্যায়ে পরোক্ষভাবে জনতার পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। এটি ছিল বাঁকবদলকারী ঐতিহাসিক এক জনমুখী সিদ্ধান্ত।

গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়েও সশস্ত্র বাহিনী অসাধারণ ভূমিকা পালন করেছে ও করছে। বিগত সরকারের পতনের পর ২০২৪-এর ৫ আগস্ট থেকেই অস্থিতিশীল রাষ্ট্রকে টিকিয়ে রাখার একমাত্র কার্যকর প্রতিষ্ঠান ছিল সশস্ত্র বাহিনী। বেশ বিশৃঙ্খল অবস্থায় সশস্ত্র বাহিনীর উদ্যোগেই অন্তর্বর্তী সরকার যাত্রা শুরু করে। পরবর্তী সময়ে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলা, শিল্প-কারখানায় নিরাপত্তা বিধান, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, অস্ত্র উদ্ধার, নাশকতামূলক কার্যক্রম প্রতিরোধসহ সব কার্যক্রমে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দিয়ে আসছে। তবে দুঃখজনভাবে, গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে দেশে-বিদেশে একটি পক্ষকে সশস্ত্র বাহিনী, বিশেষত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক অপপ্রচার চালাতে দেখা গেছে। আশা করি, এই পক্ষ এ ধরনের আত্মঘাতী প্রচারণা ও বিদ্বেষমূলক সমালোচনা থেকে সরে আসবে। সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করা নয়, এখন প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য।

বর্তমানে দীর্ঘমেয়াদি এক পরিকল্পনার (ফোর্সেস গোল ২০৩০) মাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়ন, সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন চলছে। বেশ কিছু অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র ও প্রযুক্তির সংযোজনীর ক্ষেত্রে অগ্রগতি হয়েছে। ‘ফোর্সেস গোলের’ পূর্ণাঙ্গ পুনর্মূল্যায়নও অপরিহার্য। তবে এর সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজন তিন বাহিনীর যৌথতা, সমন্বয়, ব্যাপক যৌথ অনুশীলন ও অস্ত্র সরঞ্জামাদি ক্রয়ে দীর্ঘমেয়াদি সমন্বিত পরিকল্পনা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সশস্ত্র বাহিনীকে রাজনীতির ঊর্ধ্বে রেখে, কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ না করে সম্পূর্ণ পেশাদারির মাধ্যমে বিকশিত করা।

বর্তমানে বিভিন্ন খাতে সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একইভাবে নিরাপত্তা-সামরিক খাতেও ব্যাপক সংস্কার-পরিবর্তন করতে হবে। দক্ষিণ এশিয়ায় সম্প্রতি ব্যাপক ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা চলছে। ভারত-পাকিস্তান এখন মুখোমুখি অবস্থানে। এ অঞ্চলে ব্যাপক সামরিকীকরণ চলছে। মায়ানমারের রাখাইনে চলছে জটিল গৃহযুদ্ধ। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সামাজিক মাধ্যমে আশ্চর্য এক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশের অনেক নাগরিক এখন (সোশ্যাল মিডিয়ায়) শক্তিশালী প্রতিরক্ষা বাহিনীর কথা বলছেন। আমাদের প্রতিরক্ষা ভাবনায় এটি একেবারে নতুন দিক।

বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়ায় বিভিন্ন শক্তির দ্বন্দ্ব ও ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা, বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব, রোহিঙ্গা সমস্যা, বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে অস্থিরতা, পার্বত্য চট্টগ্রামের অশান্ত পরিস্থিতি, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনীতিগত গুরুত্ব এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরে প্রতিবেশী একটি দেশের বৈরী আচরণ...ইত্যাদি বিবেচনায় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর শক্তিশালী ও সুসজ্জিতকরণের বিষয়টি যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রাসঙ্গিক। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ‘ক্রেডিবল ডেটারেন্স’ (যা শক্তিশালী অবস্থান অন্য দেশকে বাংলাদেশ আক্রমণে নিরুৎসাহ করবে) অর্জন করতেই হবে। এটিই দেয়ালের লিখন। একই সঙ্গে আমাদের বাহিনীগুলোকেও বিভিন্ন সময়ে সংঘটিত ভুলত্রুটি বা সীমাবদ্ধতাগুলো আত্মসমালোচনার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সংশোধন করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

১৯৭১ সালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী সম্মিলিত হয়েছিল বাংলার জনগণের সঙ্গে। মুক্তিযোদ্ধা-লেখক-গবেষক মেজর কামরুল হাসান ভুঁইয়া তাঁর বিভিন্ন লেখায় (বিশেষত ‘জনযুদ্ধের গণযোদ্ধা’) দেখিয়েছেন কিভাবে একাত্তরের রণাঙ্গনে পেশাদার সৈনিকরাও হাজারো মুক্তিযোদ্ধা আর জনগণের সঙ্গে একাকার হয়ে মিশে গিয়েছিলেন। দিনটি স্মরণ করিয়ে দেয় যে দেশের স্বাধীনতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষার জন্য শক্তিশালী সশস্ত্র বাহিনী গড়া প্রয়োজন। মনে করিয়ে দেয় তিন বাহিনীর যৌথতা, সমন্বয়, ভ্রাতৃত্ববোধ ও একাত্মতার কথা। প্রতিবার দিবসটি আমাদের পুনরুত্থানের পরম লগ্ন হিসেবে আবির্ভূত হয় এবং জাতির স্বাধীনতার জন্য আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও জনতার চরম ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এটি আমাদের অতীত ও ভবিষ্যতের মধ্যে সেতুবন্ধ।

বাংলাদেশের প্রয়োজন একটি পেশাদার, আত্মনির্ভর ও কৌশলগতভাবে স্বাধীন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর মতো, আগামী দিনেও মাতৃভূমির অখণ্ডতা রক্ষা তথা জাতীয় যেকোনো প্রয়োজনে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সদাপ্রস্তুত থাকবে। এই হোক নতুন আলোয় এবারের সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অঙ্গীকার।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক ও বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম