শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

ড. জাহাঙ্গীর আলম
অনলাইন ভার্সন
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

বিশ্বের জনসংখ্যা বাড়ছে। বৃদ্ধি পাচ্ছে খাদ্য চাহিদা। অন্যদিকে কৃষিকাজে ব্যবহৃত প্রাকৃতিক সম্পদের অবক্ষয় ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির পথ ক্রমেই সংকীর্ণ হয়ে পড়ছে। হুমকির মুখে পড়ছে খাদ্য নিরাপত্তা।


আগামী ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ৯ বিলিয়নে দাঁড়াবে। তখন খাদ্যের প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পাবে প্রায় ৭০ শতাংশ। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে তা অনেকটা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। কারণ উৎপাদন ও আয় বৃদ্ধি এবং খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনের সঙ্গে আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব নেতিবাচক।

জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির প্রতিবেদন থেকে প্রতীয়মান হয় যে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ফলে বিশ্বের ১০৯টি দেশের ৬৩০ কোটির মধ্যে ১১০ কোটি অর্থাৎ প্রায় ১৮ শতাংশ মানুষ চরম বহুমাত্রিক দারিদ্র্যে ভুগছে। জলবায়ুর ঝুঁকিতে রয়েছে প্রায় ৯০ কোটি মানুষ। পোভার্টি হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভের প্রতিবেদনে বলা হয়, ৮৮ কোটি মানুষ অন্তত একটি জলবায়ু সমস্যার সরাসরি সম্মুখীন। এর মধ্যে ৬০ কোটি চরম তাপে, ৫৭ কোটি দূষণে, ৪৬ কোটি বন্যায় এবং ২০ কোটি খরায় ভুগছে।

এতে শিশুমৃত্যুর হার, বাসস্থান, স্যানিটেশন, বিদ্যুৎ ও শিক্ষার মতো মৌলিক চাহিদাগুলো মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়ছে।
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ক্রমেই তীব্র হচ্ছে। ঘন ঘন বন্যা, খরা, জলোচ্ছ্বাস ও নদীভাঙনের কারণে এরই মধ্যে দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে কৃষির উৎপাদন। তা ছাড়া অবকাঠামো বিনষ্ট হচ্ছে। সাধিত হচ্ছে বিশাল অর্থনৈতিক ক্ষতি।


আশঙ্কা করা হচ্ছে যে জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলা করা সম্ভব না হলে আগামী ২০৫০ সাল নাগাদ জিডিপির প্রবৃদ্ধির ৬.৭ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস পেতে পারে। এ সময় তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেলে ২৮ শতাংশ ধান এবং ৬৮ শতাংশ গমের উৎপাদন হ্রাস পেতে পারে। আর সমুদ্রপৃষ্ঠ ০.৬৫ মিটার বৃদ্ধি পেলে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ৪০ শতাংশ উর্বর জমি ডুবে যেতে পারে। ফলে দারুণভাবে বিঘ্নিত হতে পারে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা।
জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় নেতিবাচক প্রভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে বাংলাদেশের কৃষিতে। তাই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে এখন আর প্রথাগত কৃষি প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করা সম্ভব হচ্ছে না। এখন প্রয়োজন দেখা দিয়েছে অগ্রসরমাণ প্রযুক্তির। অনুসরণ করতে হচ্ছে ক্লাইমেট স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার বা জলবায়ু অভিযোজিত, জলবায়ু সহনশীল কৃষি প্রযুক্তির। এটি এমন একটি কৌশল, যা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলা করতে, এর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং এর ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে সাহায্য করে। এর মূলে রয়েছে অভিযোজন ও প্রশমন কর্মসূচি। এর লক্ষ্য হচ্ছে কৃষির উৎপাদনশীলতা বাড়ানো, উৎপাদনের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং গ্রিনহাউস গ্যাস (জিএইচজি) কমানো।

বাংলাদেশে জিএইচজি নিঃসরণের পরিমাণ প্রায় ২৮১.৩৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন কার্বন ডাই-অক্সাইডের সমমান। এর গঠনে রয়েছে ৪৪.৮ শতাংশ কার্বন ডাই-অক্সাইড, ৪০.১ শতাংশ মিথেন এবং ১৩.১ শতাংশ নাইট্রাস অক্সাইড। মিথেন ও নাইট্রাস অক্সাইডের বেশির ভাগ নির্গমন হয় শস্য খাত ও পশুসম্পদ খাত থেকে। আমাদের বার্ষিক জনপ্রতি নিঃসরণ প্রায় ১.৬১ মেট্রিক টন কার্বন-ডাই অক্সাইডের সমমান। এনার্জি সেক্টর বা শক্তি খাত থেকে জিএইচজি নিঃসরণের মাত্রা বেশি, প্রায় ৫৫.৭ শতাংশ। শস্য, পশুপাখি, মৎস্য ও বন তথা সমন্বিত কৃষি খাত থেকে নিঃসরিত হয় ৩৭.৩৫ শতাংশ, আবর্জনা থেকে ১৪.২৬ শতাংশ এবং শিল্পপ্রক্রিয়া থেকে ৩.৩২ শতাংশ। এনার্জি খাতের কার্বন নিঃসরণ মূলত বিদ্যুৎ, যানবাহন, শিল্প, বসতবাড়িতে ব্যবহৃত শক্তি এবং ইটভাটা থেকে আসে। কৃষি খাত থেকে নিঃসৃত মিথেন প্রধানত ধান চাষ, গবাদি পশুর পাচকপ্রক্রিয়া ও মলমূত্র থেকে আসে। ইউরিয়া ও ডিএপি সারের প্রয়োগ থেকে নিঃসরিত হয় নাইট্রাস অক্সাইড। তা ছাড়া বনভূমি উজাড়, খড় পোড়ানো ও জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার থেকে আসে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস। বর্তমানে ফসল খাত থেকে প্রায় ৪১ শতাংশ, পশুপালন খাত থেকে ৫২ শতাংশ এবং মৎস্য খাত থেকে প্রায় ৭ শতাংশ মিথেন নিঃসরিত হচ্ছে।

জিএইচজি নির্গমনের জন্য অংশগ্রহণকারী দেশগুলো যে প্রতিশ্রুতি দেয়, তাকে বলে এনডিসি বা ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রণীত তৃতীয় জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান বা এনডিসি ৩.০ অনুসারে ২০৩৫ সাল নাগাদ শর্তহীনভাবে নিজস্ব প্রচেষ্টায় ৬.৩৯ শতাংশ জিএইচজি নির্গমন কমানোর প্রতিশ্রুতি রয়েছে। বিদেশি অর্থায়ন ও সহায়তাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে আরো ১৩.৯২ শতাংশ কমানো হবে। মোট নির্গমন কমানোর পরিমাণ দাঁড়াবে ২০.৩১ শতাংশ। খাতওয়ারিভাবে শক্তিতে ২৬.৬৬ শতাংশ, শিল্পে ৭.৭১ শতাংশ এবং সার্বিক কৃষিতে ১১.৪৬ শতাংশ জিএইচজি নিঃসরণ কমানোর প্রতিশ্রুতি রয়েছে। বিভিন্ন সমীক্ষা থেকে প্রতীয়মান হয় যে ফসল খাত, পশুপালন খাত ও মৎস্য খাত থেকে নিঃসরণ ক্রমাগত বেড়েছে।

কৃষি খাতে প্রশমন কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাসায়নিক সার ব্যবস্থাপনা, পানি ব্যবস্থাপনা, আবর্জনা ব্যবস্থাপনা, পশুপালন ও মৎস্য চাষের ব্যবস্থাপনা উন্নত ও বিজ্ঞানভিত্তিক করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, মাটির নিচে ইউরিয়া সার প্রয়োগ, মাটির এসিডিটি নিরসনে চুন ব্যবহার, পানি সেচের ক্ষেত্রে পরিবর্তনশীল শুকানো ও ভেজানো পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। প্রিসিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে পানি, সার ও কীটনাশকের ব্যবহার নির্ধারণ করার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পশুপালনের ক্ষেত্রে ভালো মানসম্পন্ন খাবার এবং উত্তম বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রচেষ্টা নেওয়া হচ্ছে। পানি সেচ ও মৎস্য আহরণের ট্রলারে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারের প্রযুক্তির ধারণ করা হচ্ছে। তবে কৃষিতে জিএইচজি নিঃসরণ কমানোর ক্ষেত্রে সার্বিক প্রচেষ্টা এখনো সীমিত। গবেষণায় অগ্রগতি কম।

অভিযোজন বা জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে খাপ খাওয়ানো কর্মসূচি কৃষিতে বেশ দৃশ্যমান। এ ক্ষেত্রে বন্যা, খরা, লবণাক্ততা ও জলমগ্নতা সহিষ্ণু বিভিন্ন ফসলের জাত উদ্ভাবন ও মাঠ পর্যায়ে তা ধারণের অনেক দৃষ্টান্ত আমাদের রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, স্বল্প জীবনকাল, লবণসহিষ্ণু, বন্যাসহিষ্ণু এবং খরাসহিষ্ণু বিভিন্ন ধানজাতের কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এবং বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) এই জাতগুলোর উদ্ভাবক। গম, ভুট্টা, পাট ও নেপিয়ার ঘাসের ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য কিছু উদ্ভাবন রয়েছে। তবে গবেষণার ক্ষেত্র থেকে মাঠ পর্যায়ে সম্প্রসারণ পর্যন্ত প্রযুক্তি হস্তান্তরে সময়ের ফারাক অনেক বেশি, যা কমানো সম্ভব। এ ছাড়া শস্য পর্যায়ক্রম, শস্য বহুমুখীকরণ, আন্ত ফসল চাষ এবং শস্যক্রম সমন্বয়ের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলা করার প্রচেষ্টা নেওয়া হচ্ছে, যা অনেক ক্ষেত্রেই কার্যকর। অঞ্চলভেদে বৃষ্টিপাত, উষ্ণতা, মাটির ধরন ইত্যাদি বিবেচনায় ফসলের পর্যায়ক্রম ভিন্ন হয়ে থাকে। যেমন—বরেন্দ্র অঞ্চলের জন্য একটি ফসল পর্যায়ক্রম এবং সমতলের জন্য অন্যটি দৃশ্যমান। এটি এমনভাবে অনুসরণ করা হয়, যাতে মাটির স্বাস্থ্য ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা যায় এবং পাশাপাশি অধিক ফসল ও অর্থনৈতিক লাভজনকতা নিশ্চিত করা যায়। এতে খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন করা সম্ভব হয়।

বাংলাদেশের কৃষি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল। এ নাগাদ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে যেমন উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তেমনি দেশের কৃষিবিদ ও কৃষকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উৎপাদন বৃদ্ধিও পেয়েছে। এখনো নিট ফলাফল ইতিবাচক। ভবিষ্যতে চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি। এর জন্য গবেষণা, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে আরো গুরুত্ব দিতে হবে। সরকারের আর্থিক সহায়তা ও নীতিগত সমর্থন বাড়াতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি এবং সহনশীল প্রযুক্তি সম্পর্কে কৃষকদের অবহিত করতে হবে। তাঁদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে অগ্রসরমাণ কৃষি প্রযুক্তি সম্পর্কে। এ ক্ষেত্রে মহিলাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। মাঠ পর্যায়ে কৃষক, গবেষক, সম্প্রসারণকর্মী, বিদেশি উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মী এবং বেসরকারি ও সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে কাজের সমন্বয় ঘটাতে হবে। এতে অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে। তবে এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো অর্থায়ন। এ নাগাদ জলবায়ু কর্মসূচির অর্থায়নে কৃষি খাতের হিস্যা খুবই কম।

আগামী ২০৩৫ সাল নাগাদ জিএইচজি নিঃসরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে বাংলাদেশের খরচ হবে প্রায় ১১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর ২৩ শতাংশ সংস্থান করবে দেশের সরকার। বাকি ৭৭ শতাংশ আসতে হবে বিদেশি অর্থায়ন থেকে। এই অর্থ জোগাড় করা বেশ কঠিন। এটি নির্ভর করবে বাংলাদেশের দর-কষাকষি করার দক্ষতার ওপর। নভেম্বর ২০২৫-এর ১০ থেকে ২১ তারিখ পর্যন্ত ব্রাজিলের বেলেম শহরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে কপ-৩০ সম্মেলন। এতে বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা আমাদের প্রত্যাশার কথা তুলে ধরতে পারবেন। শক্তিশালী অবস্থান নিতে পারবেন বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থায়ন, নবায়নযোগ্য শক্তি এবং ক্ষতি ও লোকসান সহায়তা আদায়ের জন্য। সে ক্ষেত্রে কৃষি মূল আলোচনার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

লেখক : কৃষি অর্থনীতিবিদ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর