শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

বাংলাদেশ ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে প্রবেশ করেছে। পৃথিবীর ইতিহাসে এর আগে ঘটে যাওয়া বহু তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপট, পরিণতি ও অর্জনের ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করলে আমরা দেখতে পাই, কোনো ন্যায়ভিত্তিক যৌক্তিক রাজনৈতিক আন্দোলন কখনো ব্যর্থ হয়নি। জাতি যদি দৃঢ়ভাবে ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারে, তাহলে যেকোনো অসাধ্য সাধন করা সম্ভব। ঐক্যবদ্ধ জাতিকে কেউ পরাজিত করতে পারে না।


ইতিহাসে বহু প্রমাণ রয়েছে, স্বৈরশাসকদের বিরুদ্ধে জনতার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন কখনো ব্যর্থ হয়নি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের নিরস্ত্র মানুষ বিশ্বের অন্যতম প্রশিক্ষিত কিন্তু বর্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে পরাজিত করেছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধ জনতার শক্তি আবারও প্রমাণিত হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মূল উপজীব্য ছিল সমাজ থেকে সব ধরনের বৈষম্য দূরীকরণের মাধ্যমে একটি মানবিক এবং কল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।

আর এ জন্য সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই। বিগত সরকারের আমলে ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে যে তিনটি সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তার ন্যূনতম গ্রহণযোগ্যতা ছিল না। আগের সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর বিভাজনকে পুঁজি করে পুরো জাতিকে অনৈক্যের দিকে ঠেলে দিয়েছিল। জাতি ছিল দ্বিধাবিভক্ত।
এই বিভক্তির সুযোগ নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার বিগত সাড়ে ১৫ বছর (২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত) জনগণের ওপর নির্মম নির্যাতন ও স্বৈরাচারী শাসন কায়েম করেছিল। দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ব্যাপক মাত্রায় দলীয়করণ ও আত্মীয়করণের মাধ্যমে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়। কিন্তু একসময় দেশের মানুষ আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ফুঁসে ওঠে।
কথায় বলে, ‘united we stand, divided we fall’, একটি জাতি যদি তাদের বৃহত্তর স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকে, তাহলে কোনো জাগতিক শক্তি তাদের পরাজিত করতে পারে না। কিন্তু বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যে ফাটল দেখা দিলে একটি সম্ভাবনাময় জাতিও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।


তাই আমাদের সর্বাবস্থায় জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ এবং অটল থাকতে হবে। বিশেষ করে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর জাতীয় ঐক্য ধরে রাখার বিষয়টি আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কোনো কারণে আমরা যদি জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে না পারি, ক্ষুদ্র স্বার্থে পরস্পর বিচ্ছিন্ন বা বিভক্ত হয়ে পড়ি, তাহলে পরাজিত শক্তি সেই সুযোগে আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। কাজেই এই মুহূর্তে আমাদের জাতীয় ঐক্যের প্রশ্নে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে।
প্রাচীন কালে বাংলাদেশ ছিল বিশ্বের সবচেয়ে উর্বর জনপদ। বিদেশি বণিক ও ব্যবসায়ীরা এখানে এসে ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে অর্থবিত্ত অর্জন করতেন। সপ্তদশ শতাব্দীতে ফরাসি পরিব্রাজক ফ্রাঁসোয়া বার্নিয়ার বাংলাদেশের অপরূপ সৌন্দর্য এবং সম্পদের প্রাচুর্য দেখে এতটাই অভিভূত হয়েছিলেন যে তিনি মন্তব্য করেন, ‘there are hundred gates open to enter bengal, but there is not a single gate to come out of it.’ ফ্রাঁসোয়া বার্নিয়ার কোনো সাধারণ পর্যটক ছিলেন না, তাঁকে বলা হয় দার্শনিক পর্যটক। তিনি গভীর অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে তৎকালীন ভারতীয় সমাজ, রাজনীতি ও সংস্কৃতিকে অবলোকন করে সত্যনির্ভর তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন। বাংলাদেশ বারবার বিদেশি শক্তির পদানত হয়েছে মূলত অনৈক্যের কারণে।

ইংরেজরা বাংলার মানুষের এই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের বিষয়টি বুঝতে পেয়েছিল। তাই তারা সব সময়ই চেষ্টা করেছে এ দেশের মানুষ যেন একতাবদ্ধ হতে না পারে। তারা জাতিতে জাতিতে, অঞ্চলে অঞ্চলে এবং ধর্মে ধর্মে বিভেদ সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করে। ইংরেজদের মূল উদ্দেশ্য ছিল ‘divide and rule’, অর্থাৎ ‘ভাগ করো এবং শাসন করো’। যত দিন তারা এই নীতির সফল বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছে, তত দিন ইংরেজদের বাংলাসহ ভারতের অন্যান্য অঞ্চল শাসন করার ক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা হয়নি। ইংরেজরা মনে করত, বাংলাদেশের মানুষ অত্যন্ত দূরদর্শী এবং রাজনীতিসচেতন। ‘what bengal thinks today, india thinks tomorrow’ গোখলের এই মহান চিন্তাকে মনে রেখে ইংরেজরা বাংলাকে ভাগ করার উদ্যোগ গ্রহণ করে। বাংলা ভাগের অন্যতম উদ্দেশ্য এই অঞ্চলের মানুষ যাতে একতাবদ্ধ হতে না পারে, তা নিশ্চিত করা।

দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ ভাগ হয়ে ভারত ও পাকিস্তান সৃষ্টি হলে বাংলাদেশের মানুষ পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত হয়। কিন্তু এই অঞ্চলের মানুষের স্বপ্ন ভঙ্গ হতে দেরি হয়নি। প্রথমেই আমাদের মাতৃভাষার ওপর আঘাত হানা হয়। বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে পাকিস্তানি শাসকচক্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে সেদিন বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষা করেছিল। একুশ আমাদের শিখিয়েছে ঐক্যবদ্ধ হতে পারলে কোনো কিছুই অর্জন করা অসম্ভব নয়। ১৯৮২ সালের মার্চ মাসে এক রক্তপাতহীন সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে জেনারেল এরশাদ নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে অবৈধভাবে হটিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে স্বৈরাচারী শাসন কায়েম করেন। দেশের মানুষ দল-মত-নির্বিশেষে ঐকমত্যে উপনীত হতে পেরেছিল বলেই ১৯৯০ সালে এরশাদ পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিলেন।

জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করার জন্য বিভিন্ন সময় নানা কৌশল অবলম্বন করা হয়। এর মধ্যে অন্যতম হলো ম্যাকিয়াভেলির কৌশল। ম্যাকিয়াভেলি তাঁর ‘The Prince’ গ্রন্থে বলেছিলেন, ‘the prince should be as mighty as a lion and as clever as a fox.’ অর্থাৎ একজন শাসককে হতে হবে সিংহের মতো শক্তিশালী এবং শৃগালের মতো ধূর্ত। তাঁকে ক্ষমতায় যেতে হবে এবং যেকোনো মূল্যে তা ধরে রাখতে হবে। তাঁর কাছে নীতি-নৈতিকতা কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তাঁকে শুধু রাষ্ট্রক্ষমতায় টিকে থাকতে হবে। এ জন্য যেকোনো পন্থা অবলম্বন করা যেতে পারে। তাই তাঁর মতে, end will justify the means; অর্থাৎ চূড়ান্ত পরিণতিই গৃহীত পদক্ষেপের যৌক্তিকতা নির্ধারণ করে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ম্যাকিয়াভেলির তত্ত্বের বাস্তব প্রয়োগ লক্ষ করা গেছে। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে ম্যাকিয়াভেলির দীক্ষা গ্রহণ করেন। তবে ইতিহাসের সেই বহু কথিত আপ্তবাক্য : ‘ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।’ ইতিহাসের শিক্ষা কেন ক্ষমতার কষ্টকল্পিত প্রাসাদের ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না, সে এক আশ্চর্য রহস্যময় জিজ্ঞাসা, যার উত্তর কোনো দিন কোনোকালেই কোনো স্বৈরাচার দিতে পারেনি। তবে নিষ্ঠুরভাবে ভোগ করেছে ইতিহাসের অমোঘ পরিণতি।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হওয়াটাই বাঞ্ছনীয়। আদালত তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের আদেশ খারিজ করে দিলেও এখনো আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়নি। তাই জরুরি ভিত্তিতে এ ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্তে উপনীত হতে হবে কিভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করা যায়। অন্তর্বর্তী সরকারের যেসব উপদেষ্টার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বা প্রশাসনিক অদক্ষতার অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে, নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া বাঞ্ছনীয়। অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য একটি ছোট আকারের নির্বাচনকালীন সরকার গঠনপূর্বক আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যেতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলো এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে সমঝোতায় উপনীত হতে পারলে ভবিষ্যতে কোনো মহল থেকেই প্রশ্ন উত্থাপিত হওয়ার সুযোগ থাকবে না।

নভেম্বর-ডিসেম্বর মাস বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত সংবেদনশীল একটি মাস। এই মাসেই মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের রায় প্রকাশ শুরু হবে এবং নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার এবং নির্বাচনকে ভণ্ডুল করার জন্য পরাজিত স্বৈরাচারের দোসররা তৎপর রয়েছে। তারা বিভিন্ন বাসে অগ্নিকাণ্ড ঘটাচ্ছে, বোমাবাজি করছে। কাজেই তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলো দৃঢ় ঐক্য প্রদর্শন করতে পারলে কোনো ষড়যন্ত্রই হালে পানি পাবে না। বিগত সরকারের আমলে যারা নানা ধরনের অনৈতিক সুবিধা ভোগ করেছে, তারা আবারও সক্রিয় হয়ে ওঠার জন্য অপেক্ষায় আছে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি নিজেদের মধ্যে সম্প্রীতি বজায় রাখতে না পারে, তাহলে জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট হবে। সেই সুযোগে পরাজিত শত্রুরা ছোবল মারতে পারে। যেকোনো মূল্যেই হোক, ভবিষ্যতে জাতীয় ঐক্য বজায় রাখতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, সুযোগ বারবার আসে না। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান আমাদের জন্য যে সুযোগ সৃষ্টি এবং ঐক্যের ভিত রচনা করে দিয়েছে, তাকে কোনোভাবেই নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। মনে রাখতে হবে—ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং বাহরাইনে নিযুক্ত সাবেক রাষ্ট্রদূত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম