শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৩, বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:০৪, বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

হাংকি-পাংকি নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা এতটাই নাজুক যে আজকের নিবন্ধে সেই অভিজ্ঞতা কিভাবে বলি তা নিয়ে ভাবছি। অন্যদিকে সোজা আঙুলে ঘি উঠবে না-বুঝেছি এবার আঙুল বাঁকা করতে হবে-এমনতরো হুমকি-ধমকি সারা জীবন শুনে আসছি। কিন্তু আমার বাবার জন্মেও কোনো রাজনৈতিক নেতার মুখে রাজনীতির মঞ্চে দাঁড়িয়ে ওসব কথা উচ্চারিত হতে শুনিনি। অথচ হাল আমলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এমনকি ঘটল যার কারণে প্রতিপক্ষকে পরাস্ত কিংবা অপদস্থ করার জন্য ওসব হাবিজাবি বলতে হচ্ছে?

রাজনীতিতে হম্বিতম্বি একটি অপরিহার্য কৌশল। কিন্তু কোনো অবস্থায়ই হাংকি-পাংকি দিয়ে রাজনীতি হয় না-কোনো দেশে হয়নি এবং আগামী দিনেও হবে না। হাংকি-পাংকির সঙ্গে রাজনীতির কি সম্পর্ক তা যদি বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আপনাকে কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে বর্ণিত গণিকা অধ্যায় পড়তে হবে। গণিকাবিষয়ক মন্ত্রী ও গণিকা মন্ত্রণালয় মৌর্য সাম্রাজ্যে কী কাজ করত তা যদি হাল আমলের হাংকি-পাংকি বক্তা করতে চান, তাহলে সেটা হয়তো ভিন্ন প্রসঙ্গ হতে পারে। আবার হাংকি-পাংকির সঙ্গে ঘিয়ের কি সম্পর্ক তা যদি মৌর্য বংশের তিন মহামতি যথা চন্দ্রগুপ্ত, বিন্দুসার ও অশোক দ্য গ্রেটকে জিজ্ঞাসা করা হতো, তাঁরা নির্ঘাত জ্ঞান হারাতেন।

সারা দুনিয়ায় ঘি একটি উচ্চ মাত্রার স্নেহজাতীয় পদার্থ। তেল মারাকে যদি তোষামোদির সঙ্গে তুলনা করা হয়, তাহলে এ ক্ষেত্রে ঘিয়ের ব্যবহার রীতিমতো রাজকীয় ব্যাপারস্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। কথায় কথায় হর্তাকর্তাদের তোষামোদ এবং মন্ত্রী-এমপিদের দালালরূপে আওয়ামী লীগ জামানায় একজন লোক এতটা কুখ্যাতি পেয়েছিলেন যে তাঁকে লোকজন ঘি বাবুল হিসেবে ডাকত। ঘি নিয়ে তোষামোদির ওই একটি উদাহরণই আমার জানা আছে। কিন্তু বাংলা প্রবাদ-প্রবচনে যেভাবে আঙুল বাঁকা করে ঘি ওঠানোর কথা বলা হয়েছে তার সঙ্গে বাস্তব জীবনের শক্তিমত্তা প্রদর্শন-দাম্ভিকতা বা জোরজবরদস্তির কী মিল রয়েছে, তা আমার জানা নেই।

আগেই বলেছি ঘি একটি স্নেহজাতীয় পদার্থ। আমাদের দেশের শীতকালের তাপমাত্রায় ঘি জমে যায় এবং সেই ঘি তোলার জন্য আঙুল বাঁকা করতে হয়। অন্যদিকে বসন্ত, হেমন্ত ও শরতে ঘি অনেকটা দানাদার অবস্থায় থাকে, যখন আঙুল ঢুকালে এমনিতেই কিছুটা ঘি উঠে আসে। কিন্তু গ্রীষ্মকালে ঘি তেলের মতোই পাতলা থাকে এবং সে অবস্থায় আঙুল বাঁকা করলেও কাজ হয় না। সুতরাং রাজনীতির উত্তপ্ত গ্রীষ্মকাল বা তাপপ্রবাহ যখন চলতে থাকে, তখন আঙুল বাঁকা করে লাভ হয় না, বরং উল্টো প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। গরম আবহাওয়ার সময় আমাদের দেশে যেমন বিয়ে-থা, আচার-অনুষ্ঠান কিংবা আনন্দ-ফুর্তি হয় না, তেমনি প্রকৃতি বিরূপ থাকলে রাজনীতিও জমে ওঠে না। ফলে আমাদের দেশে শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্তকালকে রাজনীতির পালাবদলের উত্তম সময় বিবেচনা করা হয়।

রাজনীতিতে প্রাকৃতিক আবহাওয়া, প্রকৃতি-পরিবেশ অর্থাৎ স্থান-কাল-পাত্র অত্যন্ত জরুরি। এখানে উপযুক্ত প্রতিপক্ষ না থাকলে মারামারি, হানাহানি, জুলুম-অত্যাচার মারাত্মকভাবে বাড়তে থাকে। প্রতিপক্ষ বা প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলে রাষ্ট্রব্যবস্থা মুখ থুবড়ে পড়ে। ন্যায়বিচার, সুশাসন, নাগরিক অধিকার ইত্যাদি বিষয় নির্বাসনে চলে যায়। ফলে সমাজ-সংসার-রাষ্ট্রে ভয়াবহ অশান্তি ও বিপর্যয় দেখা দেয়। শরীর দুর্বল হলে যেভাবে রোগ-জীবাণু বাসা বাঁধে, তেমনি রাষ্ট্র দুর্বল হলে- ছোট মুখে বড় কথা- ছাগলে চাটে বাঘের গাল ইত্যাদি উপসর্গ ততটাই প্রকট হয়ে পড়ে যে মানুষ বেঁচে থাকার আনন্দ হারিয়ে ফেলে। অনেকের মধ্যে বৈরাগ্য দেখা দেয়। কেউ কেউ দেশান্তরি হওয়ার জন্য ইতিউতি শুরু করে দেয়।

প্রকৃতি কখনো শূন্যতা সহ্য করতে পারে না। শূন্যস্থান পূর্ণ করতে গিয়েই প্রকৃতিতে কালবৈশাখী, মরুঝড় সাইমুম কিংবা সুনামি অথবা অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা ঘটে। বন্যা-নদীভাঙন, পঙ্গপালের আবির্ভাব ইত্যাদি প্রাকৃতিক বির্যয়ের পেছনে থাকে শূন্যতা। সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থায় শূন্যতা থাকলে চুরি-ডাকাতি-গুণ্ডামি-রাহাজানি-টাউটারি-বাটপাড়ি অনিবার্য হয়ে পড়ে। শূন্যতার কারণেই ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প উৎপাদন, নতুন বিনিয়োগ মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হয় এবং একটি ধনী রাষ্ট্রও কয়েক মাসের মধ্যেই দেউলিয়া হয়ে পড়ে।

সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থায় অসংখ্য বিষয়ের শূন্যতা ঘটতে পারে। মেধা, মননশীলতা, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিচর্চার অভাব যেসব শূন্যতা সৃষ্টি করে অথবা ন্যায়বিচার, সুশাসন, গণতন্ত্রের চর্চা ইত্যাদির ঘাটতি থাকলে মানুষ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তা রীতিমতো গজবে পরিণত হয়, যখন রাজনীতিতে শূন্যতা তৈরি হয়। রাজনীতির শূন্যতার কারণে যুদ্ধ-বিগ্রহ-মারামারি-হানাহানি-দুর্ভিক্ষ ইত্যাদি যত দ্রুত একটি দেশকে রসাতলে নিয়ে যায় তা অন্য কোনো প্রাকৃতিক শূন্যতা ঘটাতে পারে না।

আমাদের দেশের রাজনৈতিক বিপর্যয় শুরু হয়েছিল ২০০৭ সালে ১/১১-র মাধ্যমে। তখনকার দৈত্যরা যেসব জুলুম-নির্যাতনের পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছিল এবং যেভাবে দেশের শিল্পী-সাহিত্যিক-ব্যবসায়ী-বুদ্ধিজীবীকে রাষ্ট্রের প্রতিপক্ষ বানিয়ে মানুষের মেরুদণ্ডে আঘাত করেছিল তার ফলে অতি অল্প সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রের মেরুদণ্ড ভেঙে যায়। ১/১১-র কুশীলবরা পালিয়ে যায় এবং রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চালু হলে তা আবার হুমকির মুখে পড়ে ২০১৫ সালে-রাজনীতির নামে হাংকি-পাংকি করার অভিলাষের মাধ্যমে। পরবর্তী ১০ বছরে যেভাবে রাজনীতির ময়দানের ক্ষমতাধররা প্রতিপক্ষের মেধা, মননশীলতা, সাহস ও শক্তির ওপর কুঠারাঘাত করেছে তার ফলে রাজনীতির ময়দানে রীতিমতো বুদ্ধি-বিবেক, সৌজন্য-ভদ্রতা-নম্রতার মড়ক শুরু হয়। একে একে হারিয়ে যেতে থাকেন বড় বড় রাজনীতিবিদ। কেউ কেউ মরে গিয়ে শূন্যতা তৈরি করেন আবার অনেকে চুপ থেকে শূন্যতা পয়দা করতে থাকেন। অনেকে আবার তাপে-চাপে, অর্থলোভে ক্ষমতার কাছে নিজেদের বিকিয়ে দিয়ে নিজেরা মোনাফেকি, আত্মপ্রবঞ্চনা, রাজনৈতিক ধোঁকাবাজি, বিশ্বাসঘাতকতার এক বিরল নিন্দিত উদাহরণ তৈরি করে পুরো ময়দানকে অনুর্বর, ঊষর ও বিরানভূমিতে পরিণত করেন।

উল্লিখিত ধারাবাহিক কর্মকাণ্ডের কারণে আমাদের দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে কি পরিমাণ শূন্যতার তৈরি হয়েছে এবং সেই শূন্যতার কারণে মানুষের প্রাণবায়ু কিভাবে কণ্ঠনালিতে চলে এসেছে, তা দেশের আঠারো কোটি মানুষ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে। গত চৌদ্দ মাসে যা দেখেছি, যা শুনেছি এবং যা ঘটেছে তা আমাদের কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করেছে তা হিসাব-নিকাশের চেয়ে চলমান বন্ধ্যাত্ব আমাদের আগামী দিনে কতটা রসাতলে নিয়ে যাবে সেই আতঙ্কে মানুষের ঘুম হারাম হয়ে গেছে।

দীর্ঘদিনের পক্ষাঘাতগ্রস্ত মানুষ যদি হঠাৎ দৌড় দেওয়ার চেষ্টা করে, বধির যদি ভান করে যে সে সব কিছু শুনছে অথবা অন্ধ যদি ব্যস্ত সড়কে চক্ষুষ্মাণের মতো দৌড় দেওয়ার চেষ্টা করে, তাহলে যে ধরনের পরিণতি ঘটে ঠিক তার চেয়েও ভয়াবহ পরিণতি ঘটে যদি রাজনীতিবিদের মেরুদণ্ড নষ্ট হয়ে যায়। নষ্ট মেরুদণ্ড নিয়ে বড়জোর বিষাক্ত সর্প হওয়া সম্ভব, কিন্তু কিয়ামত হয়ে গেলেও জুলিয়াস সিজার বা নেপোলিয়ন বোনাপার্ট হওয়া সম্ভব নয়।

রাজনৈতিক শূন্যতার সমূহ বিপদ হলো-এখানে ঘসেটি বেগমরা সুযোগ পেলে জোয়ান অব আর্ক হয়ে হুংকার দেয়। মীরজাফরের দল রবার্ট ব্রুস অথবা মহাবীর হ্যানিবলের মতো হৈ-হুল্লোড় শুরু করে। উমিচাঁদ-জগেশঠরা দাতা হাতেম তাঈ, হাজি মুহম্মদ মুহসীন কিংবা খলিফা উমর ইবনে আবদুল আজিজ (দ্বিতীয় উমর) হয়ে যায়। আবদুল্লাহ বিন উবাইয়ের মতো মোনাফেক, মুসায়লামাতুল কাজ্জাবের মতো মিথ্যাবাদী, ভণ্ড, চেঙ্গিস খান, হালাকু খানের মতো অত্যাচারীরা হঠাৎ মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে মানবসমাজে দাজ্জালের মতো ফিতনা তৈরি করে ফেলে।

মানবজাতির ইতিহাসের ১০ হাজার বছরের রাজনৈতিক উপাখ্যানে যতবারই কোনো রাষ্ট্র রাজনৈতিক শূন্যতার কবলে পড়েছে, তখন সেই ভূখণ্ডের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব চলে গেছে। সভ্যতার সব নিদর্শন এমনভাবে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে, যা পরবর্তীকালে আর উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। সিন্ধু ও মহেঞ্জোদারোর সভ্যতা ধ্বংস, পার্সিপোলিশ, গুরগাও কিংবা কার্থেজ নগরীর ধ্বংসের ইতিহাসের সঙ্গে রাজনীতির শূন্যতার কী সম্পর্ক তা যদি কলিকালের রাজনীতিবিদরা জানতেন, তাহলে ভুলেও রাজনীতির মঞ্চে দাঁড়িয়ে হাংকি-পাংকির কথা চিন্তা করতেন না কিংবা আঙুল বাঁকা করে রাজনীতির ঘি মন্থন করার কথা বলতেন না।

লেখক : রাজনীতিবিদ ও কলাম লেখক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর