শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৫০, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৫

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

চট্টগ্রাম বন্দরের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটির বিষয়টি বহুদিন ধরে আলোচনায়। কিন্তু ব্যবস্থাপনার উন্নতিসহ চট্টগ্রাম বন্দরের মান উন্নয়নে কোনো উদ্যোগের একটি খবরও দিতে পারেনি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। এর বদলে দিতে পারছে বিদেশিদের হাতে বন্দর তুলে দেওয়ার সদরে-অন্দরে নানা আয়োজনের খবর। এটি যেনতেন বিষয়? আদৌ কোনো অন্তর্বর্তী, মধ্যবর্তী বা অস্থায়ী সরকারের কাজ?  বরাবরই সমুদ্রবন্দর বিষয়ে ড. ইউনূসের একটি আলাদা নজর রয়েছে।

বন্দরগুলোর বিশ্বগুরুত্ব বোঝার প্রশ্নে তিনি উচ্চমার্গের মানুষ। তাই অনেকের আশা ছিল, তাঁর হাত দিয়ে চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরগুলো ভিন্ন অবয়বসহ বাড়তি গুরুত্ব পাবে। বিশ্বের কাছে প্রেজেন্টেবল হবে। কিন্তু হচ্ছে উল্টোটা।

মানোন্নয়ন দূরে থাক, বন্দরের নিজস্বতাই দেশের হাতছাড়া করে দেওয়ার আয়োজন পাকাপোক্ত হচ্ছে। কেমন হয়ে গেল ব্যাপারটা? সাধারণ মানুষের ধারণারও বাইরে।

এ সরকারের ফরজ কাজের অন্যতম হচ্ছে নির্বাচন করা। সঙ্গে নফল বা বাড়তি কাজ হিসেবে চট্টগ্রাম বন্দরের অব্যবস্থাপনা- দুর্নীতি-অনিয়মের একটা হিল্লা করতে পারত। তা না করে ‘এটা বিদেশিদের দিয়ে দাও’ পথ বাছাই করা হচ্ছে। আমাদের সচিবালয়, সংসদ, এমনকি আদালতেও অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা রয়েছে। কখনো কখনো প্রোডাক্টিভিটি থাকে না। সরকারের বিভিন্ন অফিসেও দুর্নীতি হয়, হচ্ছে। এখন সেগুলো হ্যান্ডেলিংয়ের ভারও বিদেশিদের হাতে তুলে দিতে হবে?  মূল ফের অন্যখানে।

আসলে চট্টগ্রাম বন্দর লাভজনক। সেই লাভের গুড়ে নজর বিদেশিদেরও। অজুহাত হিসেবে বলার চেষ্টা করা হয়, অনেক দেশ তো বিদেশিদের কাছে ইজারা দিয়েছে।

কিন্তু সেসব দেশের বন্দরের সংখ্যা কত জানা আছে? কয়টা বন্দরের মধ্যে কয়টা ইজারা দিয়েছে? আমাদের বন্দর কয়টা? এ ছাড়া নির্বাচন সামনে রেখে কি বন্দর কোনো সাবজেক্ট হতে পারে? হওয়া উচিত? মানুষ চায় নির্বাচনী উদ্যোগ দৃশ্যমান হোক। কিন্তু সরকার তার কাজের পেরিফেরি নিয়ে যাচ্ছে আরেকদিকে।

এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১৯টি দেশের মধ্যে সমুদ্রবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের প্রক্রিয়া শেষ করতে সবচেয়ে বেশি সময় লাগে পাকিস্তানে। এ ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর। এ কারণে আমদানিকারকরা তাঁদের আর্থিক ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আমদানি করা পণ্যের দামও বাড়িয়ে দেন।

এতে ক্ষতিগ্রস্ত হন ভোক্তারা। দেশের বেশির ভাগ পণ্যের আমদানি-রপ্তানি হয় এ বন্দর দিয়ে। চলমান কাজের অংশ হিসেবে সরকার চাইলে বন্দরের অব্যবস্থাপনা দূর করার একটি উদ্যোগ নিতে পারত। সম্ভব ছিল বন্দরের গতিশীলতা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেওয়া।  পাশাপাশি সড়ক অবকাঠামোর উন্নয়নে চোখ দেওয়া। তা না করে কুটিল ও বাঁকাপথে হাঁটার প্রবণতা।

চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর এবং বৃহত্তম বন্দর। বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির প্রধান গেটওয়ে চট্টগ্রাম বন্দর। দেশের প্রায় ৯৯ শতাংশ কনটেইনার এবং ৯৩ শতাংশ আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম এই বন্দরের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়। যে কারণে আরো দুটি সমুদ্রবন্দর থাকার পরও এটি বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দর শুধু একটি বন্দর নয়, এটি বাংলাদেশের সম্ভাবনার পরীক্ষার ক্ষেত্র। বিষয়বস্তু না হলেও গণ-অভ্যুত্থানের আগে-পরে এ বন্দর বারবার আলোচনায় এসেছে। চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) ব্যবস্থাপনা বিদেশি কম্পানিকে দেওয়া নিয়ে কথাগুলো কখনো কখনো কথার কথা থাকছে না, হয়ে যাচ্ছে অতিকথা, কুকথা। কেন এটিকে এ সময় কথামালায় আনা হবে? আমাদের তিনদিক ভারত দিয়ে ঘেরা, আর একদিকে সমুদ্র। বিশ্বে সমুদ্র না থাকা দেশগুলোকে বলা হয় অভাগা। সেই বিবেচনায় বাংলাদেশ ভাগ্যবান। কিন্তু সমুদ্র থেকেও তার নিয়ন্ত্রণ না থাকা প্রকারান্তরে দুর্ভাগ্য। সমুদ্র এবং তার ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর এই বন্দরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল বা এনসিটি। দেশের মোট কনটেইনার পণ্য ওঠানামার ৫৫ শতাংশই হয় এনসিটি দিয়ে। পণ্য ওঠানামার আধুনিক সব উপকরণ ও যন্ত্রপাতি রয়েছে এই টার্মিনালে।

বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম এই টার্মিনাল থেকে বছরে হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আয় করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। গেল আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হাতে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছিল। এ সরকারও কেন সেই পথ মাড়াচ্ছে? নিষ্পত্তিহীন প্রশ্ন। বিষয়টি স্পর্শকাতরও। এর বিরুদ্ধে বন্দরের শ্রমিক-কর্মচারীসহ অনেকেই প্রতিবাদমুখর। এর পরও চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন স্থাপনা ও টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে তুলে দিতে সরকার যত উতলা হবে, সরকারের মোটিভ নিয়ে তত প্রশ্ন উঠবে। রাষ্ট্র এ রকম কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার মনে করলে সেটি ভাবার এখতিয়ার রাখে নির্বাচিত সরকার। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে নির্বাচন, সংস্কার, মানবাধিকারের বিচারসহ কত কাজ। সরকারের হাতে সময়ও আছে বড়জোর মাস চারেক। এ রকম সময় কেন বন্দরের হ্যান্ডেলিংয়ে হ্যান্ডেল মারতে যাওয়া?

কয়েক দিন আগে সরকারের দিক থেকে জানানো হয়েছে, বন্দরে বিদেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব হিসেবে গড়ে তোলার ইচ্ছা রয়েছে প্রধান উপদেষ্টার। এ জন্য বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। বন্দর ঘিরে মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ আসবে। তরুণদের জন্য প্রচুর কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে। বাংলাদেশ ম্যানুফ্যাকচারিং হাব হলে শুধু দেশের ১৮ কোটি মানুষের জন্য নয়, পুরো রিজিয়নের ৩০ থেকে ৪০ কোটি মানুষ এর সুফল ভোগ করবে। চট্টগ্রামের লালদিয়া, বে-টার্মিনাল, পতেঙ্গা টার্মিনাল, মাতারবাড়ী সমুদ্রবন্দরসহ পুরো অঞ্চলটাই বন্দরের উপযোগী। মানুষ কি এ সময় এসব শুনতে চায়? বা শুনতে হবে বলে ধারণাও ছিল? ফরজে ঠন ঠন, নফলে ঠেলাঠেলি বলতে গ্রামবাংলায় বহু পুরনো একটা স্লোক আছে। এর নতুন ভারসন দেখতে হচ্ছে বন্দর ঘিরে সরকারের অতি কাজে। বন্দরের সঙ্গে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বও যুক্ত। তাই বন্দর নিয়ে যাই করা হোক, চিন্তা-ভাবনার বিষয় রয়েছে। কেউ কেউ বলতে চান, বন্দর ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব অভিজ্ঞ ও দক্ষ বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া এখন বৈশ্বিক ট্রেন্ড। পৃথিবীর অনেক দেশেই বিদেশি বিনিয়োগ ও ব্যবস্থাপনায় বন্দর পরিচালিত হয়। কোনো বন্দরে বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে আনা হয় দুটি কারণে। এর একটি হলো নিজেদের পুঁজি না থাকায় বিনিয়োগ পাওয়া, আর অন্যটি হলো উন্নত যন্ত্রপাতি এবং দক্ষ কর্মীর সঙ্গে থেকে নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধি। কিন্তু নিউমুরিং টার্মিনালে নতুন করে এসব খাতে বিনিয়োগের সুযোগ নেই। কারণ পাশেই নৌঘাঁটি থাকায় এটি সুযোগ নেই সম্প্রসারণের। প্রশ্ন ওঠে, তাহলে কেন এই উৎসাহ? পৃথিবীর যেসব দেশের উদাহরণ দেওয়া হচ্ছে, সেই দেশগুলোতে বন্দর কতগুলো? ভিয়েতনামে বন্দর আছে ২৯৬টি। তার মধ্যে  হাইফং, কাই মেপ-থি ভাই এবং সাইগন বিশ্বের শীর্ষ ৫০টি কনটেইনার বন্দরের অন্যতম। শ্রীলঙ্কায় আটি বন্দর, পাকিস্তানে ৩৭টি বন্দর, যার মধ্যে তিনটি আন্তর্জাতিক সমুদ্রবন্দর, ভারতে ২৩০টি বন্দর, যার মধ্যে ১২টি প্রধান বন্দর, যেগুলো কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে পরিচালিত হয়। ভারতের এই বন্দরগুলোর মাধ্যমে সে দেশের ৯৫ শতাংশ আমদানি-রপ্তানি হয়ে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশ কি এসব দেশের মতো? যে দেশের শিল্পের কাঁচামাল পুরোটাই আমদানিনির্ভর, জ্বালানির ওপর বিদেশি নির্ভরতা বেশি, রপ্তানির ৮০ শতাংশ গার্মেন্টস পণ্য, খাদ্য এবং ভোজ্যতেল আমদানি করতে হয়, সেই দেশ তার একমাত্র বন্দর নিয়ে ঝুঁকি নিতে পারে?

পাশাপাশি এই ভূ-রাজনৈতিক, সামরিক বিষয়টাও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। এখানে আরো কথা আছে। যে পোর্ট বা টার্মিনালে কোনো কার্যক্রম শুরু হয়নি, সেখানে বিনিয়োগ করা হয়, যাতে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ দিয়ে পোর্ট বা টার্মিনাল তৈরি করতে পারে। এরপর তারা সেটি পরিচালনা করে তাদের বিনিয়োগ তুলে নেবে। একটা নির্দিষ্ট সময় পর বিদেশিরা চলে যাবে। তখন বন্দর আবার দেশীয় মালিকানায় ফিরে আসবে। কিন্তু নিউমুরিং পুরোদমে চলমান একটি টার্মিনাল। এখানে বিদেশি বিনিয়োগ কেন প্রয়োজন, কোথায় প্রয়োজন এবং এর ফলে বন্দরের দক্ষতা কতটা বাড়বে সেটা নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা দরকার। সেটা করার এখতিয়ারও নির্বাচিত সরকারের। গত সোয়া এক বছরে বৈষম্যহীন মানবিক সমাজ ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিপুল সম্ভাবনা বিনষ্ট হয়েছে শুধু ফরজ বাদ দিয়ে নফল নিয়ে ঠেলাঠেলি আর নানা মতলববাজিতে। নানা শঙ্কা-সংশয় কাটিয়ে দেশে বর্তমানে নির্বাচনের সুবাতাস বইতে শুরু করেছে। সেখানে দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের এই মাহেন্দ্রক্ষণে কারোরই হঠকারিতা-ধড়িবাজির অবকাশ থাকা ঠিক নয়। কেউ গণ-অভ্যুত্থানের তাৎপর্য উপলব্ধিতে না নিয়ে অন্য কিছুতে মেতে থাকলে শত শত শহীদের আত্মা ও হাজারো আহতের অভিশাপ অবধারিত।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

এই মাত্র | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর