শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

পলিথিনের জয়রথ চলছেই!

প্লাস্টিক কেড়ে নিচ্ছে মাটির প্রাণ। অভিযান শুরুর ১৩ মাস পরও বদলায়নি চিত্র। বহাল তবিয়তে চলছে উৎপাদন, বিক্রি, মজুত ও পরিবহন। নির্বাচনি ইশতেহারে পলিথিন নির্মূলের প্রতিশ্রুতি দাবি
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
পলিথিনের জয়রথ চলছেই!

সরকার যাচ্ছে, সরকার আসছে, থামছে না মাটি, পানি, জীববৈচিত্র্যের হুমকি নিষিদ্ধ পলিথিনের জয়রথ। রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সব সরকার পরাস্ত পলিথিন সিন্ডিকেটের কাছে। সবশেষ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর পলিথিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। শুরু হয় অভিযান। ভোটের রাজনীতি না থাকায় সচেতন মহলের প্রত্যাশা ছিল-এবার পরাজিত হবে পলিথিন। তবে তথাকথিত অভিযান শুরুর ১৩ মাস পরও বাজারে নিষিদ্ধ পলিথিনের রাজত্ব অব্যাহত।

পরিবেশের জন্য হুমকি পলিথিনকে ২০০২ সালেই নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশ। তখন কয়েক বছরের জন্য পলিথিন উৎপাদন বন্ধ হলেও রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় আবারও বাড়তে শুরু করে। এরপর বহুবার সরকার বদল হয়েছে। সেই সঙ্গে পলিথিনের উৎপাদন ও ব্যবহার বেড়েছে। নিষিদ্ধ পণ্যটি এক ধাক্কায় বাজার থেকে বিতাড়িত করেছে পরিবেশবান্ধব পাট ও কাপড়ের ব্যাগ। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর ২০২৪ সালের ১ অক্টোবর থেকে দেশের সব সুপারশপে ও ১ নভেম্বর থেকে কাঁচাবাজারে পলিথিন ও পলিপ্রপিলিন শপিং ব্যাগ নিষিদ্ধ করে। পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধেও অভিযানের ঘোষণা দেয়। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, সরকারের এই নির্দেশ অমান্য করলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে সেই হুঁশিয়ারির বাস্তব প্রতিফলন বাজারে দেখা যায়নি ১৩ মাসেও। উল্টো অভিযান চালাতে গিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তার মার খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। জব্দ অবৈধ মালামাল রেখেই চলে আসতে হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে-সরকারের চেয়েও কি পলিথিন সিন্ডিকেট শক্তিশালী?

এমন পরিস্থিতিতে গতকাল বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে পালিত হয় বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য-‘সুস্থ শহরের জন্য সুস্থ মাটি’। অথচ এই মাটির প্রধান শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে নিষিদ্ধ পলিথিন। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক্স অ্যান্ড প্লান্ট ব্রিডিং বিভাগের অধ্যাপক ড. জামিলুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রাকৃতিক নিয়মে বিভিন্ন অণুজীবের উপস্থিতিতে পচনশীল বস্তু থেকে প্রতিনিয়ত নতুন মাটি তৈরি হয়। মাটির অণুজীব (মাইক্রোবায়োম) জৈব পদার্থ পচিয়ে মাটিকে উর্বর করে। পলিথিন বা প্লাস্টিক থাকলে অণুজীব বাড়ে না। নতুন মাটি তৈরি হয় না। বন্ধ্যা হয় মাটি। আবার প্লাস্টিক বা পলিথিনের কারণে গাছ শিকড় বিস্তার করতে পারে না। মাটির পানি ধারণক্ষমতা কমে যায়। এতে ফসলের উৎপাদন কমে যায়। আপাতদৃষ্টে প্রভাবটা চোখে না লাগলেও ভবিষ্যৎ খুবই ভয়াবহ। কৃষিতে বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।

তথ্যানুযায়ী, মাটি এবং এর অণুজীব মানুষের খাদ্যের ৯৮.৮% পর্যন্ত সরবরাহ করে। খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) পূর্বাভাস দিয়েছে যে, মানব কার্যকলাপ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে, মাটির অবক্ষয় কৃষিখাদ্য ফলনের ২০-৮০% ক্ষতির কারণ হতে পারে। ইউনেস্কো (২০২৪) জানিয়েছে যে, বিশ্বের প্রায় ৭৫ শতাংশ মাটির গুণাগুণ অবক্ষয় হয়েছে। ২০৫০ সালের মধ্যে এটা ৯০ শতাংশে পৌঁছাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে, যা ৩.২ বিলিয়ন মানুষকে সরাসরি প্রভাবিত করবে।

এদিকে বাংলাদেশে বছরে প্রায় ১০ লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য তৈরি হচ্ছে, যার একটা অংশ পলিথিন। প্লাস্টিক বর্জ্যরে বড় অংশ পুনর্ব্যবহার হলেও পলিথিনের অধিকাংশ ছড়িয়ে পড়ে প্রকৃতিতে। এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (এসডো) এক জরিপে দেখা গেছে, প্রতি বছর ৮৭ হাজার টন একবার ব্যবহার্য পলিথিন ও প্লাস্টিক বাংলাদেশে ব্যবহৃত হয়। এসব অপচনশীল দ্রব্য কৃষিজমি, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, নদীনালা, খালবিল ও সমুদ্রে পতিত হয়ে পরিবেশ, প্রতিবেশ ও কৃষির মারাত্মক ক্ষতি করছে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোসফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের গবেষণার তথ্যানুযায়ী, ধরনভেদে এসব প্লাস্টিক মাটিতে মিশতে সময় লাগে ২০ থেকে ৪৫০ বছর পর্যন্ত। পরিবেশবাদীরা বলছেন, ২৩ বছর আগে পলিথিন নিষিদ্ধ করার আগে একটা পলিথিন ব্যাগের দাম ছিল এক-দুই টাকা। মূল্যস্ফীতি ধরলে এখন সেগুলোর দাম হওয়া উচিত অন্তত ১০-১৫ টাকা। অথচ, বর্তমানে ২০-৩০ পয়সায় পলিথিন ব্যাগ মিলছে। দোকানিরা পণ্যের সঙ্গে পলিথিন বিনামূল্যে দিচ্ছে। তাদের মতে, পলিথিন বন্ধ করা শুধু সদিচ্ছা ও সিদ্ধান্তের ব্যাপার। তবে যে সরকারই আসে, তারাই পলিথিন সিন্ডিকেটের পকেটে ঢুকে যায়। এখানে আমলাতন্ত্রও জড়িত। চলে টাকার খেলা। পলিথিন কারখানা তো লুকিয়ে রাখা যায় না। তবু এগুলো খুঁজে পায় না! প্রতিদিন শত শত টন পলিথিন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। প্রকাশ্যে উৎপাদন, পরিবহন, মজুত, বিক্রি হচ্ছে, সেখানে মোবাইল কোট গিয়ে খুচরা দোকানে অভিযান চালাচ্ছে, লিফলেট বিতরণ করছে। গত বৃহস্পতিবার সিরাজগঞ্জে অভিযান চালিয়ে দুই কেজি পলিথিন জব্দ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। ১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এগুলো হাস্যকর। তারা বলছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর ইশতেহারে পলিথিন বন্ধের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে থাকা উচিত।

গবেষণা সংস্থা চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী এম জাকির হোসেন খান বলেন, পলিথিন শুধু দৃশ্যমান বর্জ্য নয়, এটি মাটির গঠন ও জীববৈচিত্র্যের জন্য এক নিঃশব্দ হুমকি। পলিথিনবিরোধী লড়াই শুধু প্রশাসনিক নয়, এটি এখন পরিবেশ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম রক্ষার লড়াই। এ লড়াইয়ে প্রধান বাধা নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে মুনাফাখোর ব্যবসায়ীদের স্বার্থের সম্পর্ক।  গত ১৩ মাসে সরকারের নানান অভিযান সত্ত্বেও মূল উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগতভাবে এবং প্রাতিষ্ঠানিকভাবে উদাহরণযোগ্য জরিমানা এবং কমিউনিটি নেতৃত্বাধীন কার্যকর ব্যবস্থা না নেওয়ায় পরিস্থিতি বদলায়নি। ধীরে ধীরে ক্ষতি করা সিগারেট উৎপাদনের ওপর ৩০০% সম্পূরক শুল্ক থাকলেও স্থায়ীভাবে বহমুখী ক্ষতিকারক পলিথিনের ওপর দূষণ কর নেই। যতদিন পর্যন্ত উৎপাদন বন্ধ না হবে এবং সস্তা প্রকৃতিবান্ধব বিকল্প উপকরণের প্রচলন না ঘটবে, ততদিন পলিথিন আগ্রাসন ও মৃত্তিকার এই সংকট থামবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
অন্ধকার গুহার ঝুলন্ত শিকারি!
অন্ধকার গুহার ঝুলন্ত শিকারি!
ভূমিকম্পের আগাম বার্তা পায় প্রাণীরা
ভূমিকম্পের আগাম বার্তা পায় প্রাণীরা
দিয়াবাড়ীতে হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ মিয়াওয়াকি বন
দিয়াবাড়ীতে হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ মিয়াওয়াকি বন
বাংলাদেশে আরেকটি সক্রিয় ফল্টলাইনের সন্ধান
বাংলাদেশে আরেকটি সক্রিয় ফল্টলাইনের সন্ধান
জঙ্গলের নীলভূত!
জঙ্গলের নীলভূত!
দূষণে কাবু ঢাকাবাসী
দূষণে কাবু ঢাকাবাসী
অ্যান্টার্কটিকার রক্তাক্ত হিমবাহের রহস্য
অ্যান্টার্কটিকার রক্তাক্ত হিমবাহের রহস্য
তাপমাত্রা নিয়ে বেলেমে বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
তাপমাত্রা নিয়ে বেলেমে বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
জলবায়ু সম্মেলনে জীবাশ্ম রাজনীতি
জলবায়ু সম্মেলনে জীবাশ্ম রাজনীতি
রাজধানীর বাসাবাড়িতে হঠাৎ সাপের উপদ্রব
রাজধানীর বাসাবাড়িতে হঠাৎ সাপের উপদ্রব
চট্টগ্রামের সমুদ্রে অদ্ভুত ‘অদৃশ্য মাছ’
চট্টগ্রামের সমুদ্রে অদ্ভুত ‘অদৃশ্য মাছ’
টেকসই ফ্যাশনে বাঁচবে পৃথিবী
টেকসই ফ্যাশনে বাঁচবে পৃথিবী
সর্বশেষ খবর
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

এই মাত্র | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা
চারু–কারু ও স্থানীয় শিল্পপণ্যের সমারোহে খাগড়াছড়িতে বিজয় মেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে দুই দিনব্যাপী ইইই ফেস্ট উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক
মাদকের টাকার জন্য নিজের ঘরে আগুন দিল যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
লালবাগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুমিল্লায় দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম
এশিয়া কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হাকিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত এসপির মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক–কৃষাণীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
মাদারীপুরে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি
জবিতে তিন দফা দাবিতে ভিসি ভবন ঘেরাওয়ের হুশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানি শুরু করলো আরএফএল

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস
৩০ ফুট গভীরে ক্যামেরা পাঠিয়েও শিশুটিকে দেখতে পায়নি ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল সূর্য, সবুজ ঘাসের গালিচা
লাল সূর্য, সবুজ ঘাসের গালিচা

সাহিত্য

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবিতে লংমার্চে বাধা, লাঠিপেটা
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবিতে লংমার্চে বাধা, লাঠিপেটা

নগর জীবন

এ বছর হচ্ছে না ব্রাকসু নির্বাচন
এ বছর হচ্ছে না ব্রাকসু নির্বাচন

নগর জীবন

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় পতাকা
বিজয় পতাকা

ডাংগুলি

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

রংপুর বিভাগীয় ইজতেমা শুরু, দুই মুসল্লির মৃত্যু
রংপুর বিভাগীয় ইজতেমা শুরু, দুই মুসল্লির মৃত্যু

নগর জীবন

জন্মান্ধ হাফেজ নারীকে ঘর উপহার দিলেন বিএনপি নেতা দুলু
জন্মান্ধ হাফেজ নারীকে ঘর উপহার দিলেন বিএনপি নেতা দুলু

নগর জীবন

আর্কিটেকচার ফর গ্রিন লিভিং শীর্ষক আলোচনা
আর্কিটেকচার ফর গ্রিন লিভিং শীর্ষক আলোচনা

নগর জীবন

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

কুয়াশায় ঢাকা পথঘাট
কুয়াশায় ঢাকা পথঘাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দস্তগীর গাজীসহ আটজনের নামে মামলা
দস্তগীর গাজীসহ আটজনের নামে মামলা

খবর

পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে আপিল শুনানি ৫ মার্চ পর্যন্ত মুলতবি
পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে আপিল শুনানি ৫ মার্চ পর্যন্ত মুলতবি

খবর

সড়ক অবরোধ সহপাঠীদের
সড়ক অবরোধ সহপাঠীদের

খবর

খেলাফত আন্দোলনের প্রার্থী ঘোষণা
খেলাফত আন্দোলনের প্রার্থী ঘোষণা

খবর

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর

বিজয়ের পতাকা
বিজয়ের পতাকা

ডাংগুলি

ষোলোই ডিসেম্বর
ষোলোই ডিসেম্বর

ডাংগুলি

বিজয় গান
বিজয় গান

ডাংগুলি

বিজয় মাস
বিজয় মাস

ডাংগুলি

বিজয় এলো
বিজয় এলো

ডাংগুলি

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম