শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫

তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন

বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি জনগণের ভালোবাসাই তাঁর প্রতি মহান আল্লাহর অসীম অনুগ্রহ। তাঁর দল বিএনপির প্রতিও যে জনগণের ভালোবাসা, তা স্বৈরাচারী এরশাদের পতন ও জনগণের অধিকার আদায়ে তাঁর আপসহীন ভূমিকার কারণে। দুই দশক আগে প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেওয়ার পর ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন এবং শেখ হাসিনার মতো স্বেচ্ছাচারী কবলিত বাংলাদেশে বেগম খালেদা জিয়াকে কারান্তরালে রেখে তাঁকে কলঙ্কিত করার জন্য নানা অভিযোগ এনে, অপবাদ দিয়ে ও বিদ্রুপ করার পরও তাঁকে মানুষের হৃদয় থেকে মুছে ফেলা যায়নি। খালেদা জিয়াকে সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করার পর থেকে দেশজুড়ে মানুষের ব্যাকুলতা, কান্না এবং তাঁর রোগমুক্তির জন্য আল্লাহর দরবারে হাত তুলে দোয়া করার মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়, জনগণ তাঁকে কতটা ভালোবাসে। জনগণ কেন তাঁকে এত ভালোবাসে? ১৯৯১ সালে দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণের পর পরবর্তী পাঁচ বছর তিনি লোভলালসার ঊর্ধ্বে উঠে দায়িত্ব পালন করেছেন। জনগণ তাঁর মাঝে এক দশক আগে চক্রান্তকারীদের হাতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়ার প্রতিচ্ছবি দেখতে পেয়েছিল। তথাকথিত ওয়ান-ইলেভেনে আসা ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাঁকে হুমকি দিয়ে দেশ থেকে বের করে দিতে চেষ্টা করলে তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, ‘আমি দেশ ছেড়ে, দেশের মানুষকে ছেড়ে কোথাও যাব না। এই দেশই আমার একমাত্র ঠিকানা। দেশের বাইরে আমার কিছু নেই, কোনো ঠিকানাও নেই।’ জনগণ কী বেগম খালেদা জিয়াকে ভালোবাসবে, না কি দেশে সামান্য ব্যক্তিগত বিপদ দেখলেই যারা পাশের দেশে গিয়ে, ‘মেরা ভারত মহান’ স্লোগানের সঙ্গে সুর মেলাবে তাদের ভালোবাসবে?

বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা এখনো সংকটজনক এবং তিনি ঝুঁকিমুক্ত নন। এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করার পর থেকে তাঁর স্বাস্থ্যের অব্যাহত অবনতির খবরের মধ্যে গত শুক্রবার তাঁর চিকিৎসায় নিয়োজিত মেডিকেল বোর্ড আশার কথা শুনিয়েছে, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ায় তাঁর বুকে জমে থাকা কফ পরিষ্কার হচ্ছে। তবে তাঁর হৃদযন্ত্র, লিভার, কিডনি ও ফুসফুসের জটিলতা কাটছে না। একটির সামান্য উন্নতি হলে অন্যটির অবনতি ঘটছে। চিকিৎসকরা আশাবাদী যে তাঁরা খালেদা জিয়াকে যে চিকিৎসা দিচ্ছেন, তিনি তা গ্রহণ করতে পারছেন এবং ওষুধ কাজ করছে। মেডিকেল বোর্ডের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নেওয়া। সবকিছু ঠিক থাকলে তাঁকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করবে। তিনি সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে না আসা পর্যন্ত জনগণ অধীর আগ্রহে তাঁর জন্য অপেক্ষা করবে।

গত বুধবার আমি আমার এক লেখায় বেগম খালেদা জিয়ার গুরুতর শারীরিক অবস্থা এবং তিনি যখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন, সে অবস্থায় তাঁর একমাত্র জীবিত সন্তান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মায়ের পাশে থাকার আবশ্যকতার কথা বলি এবং জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে দলের শীর্ষ নেতা হিসেবে দেশ থেকে তাঁর অনুপস্থিতি বা দেশে না ফেরার কারণ এবং জাতিকে সংকট থেকে উত্তরণে তাঁর ভূমিকা সম্পর্কে প্রশ্ন তুলে সংশয় ব্যক্ত করি। বিএনপি মিডিয়া টিম প্রেস-এর দায়িত্বে নিয়োজিত সালেহ শিবলী লন্ডন থেকে আমাকে বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা-সম্পর্কিত বন্দোবস্তের আপডেট দেন এবং তারেক রহমানের দেশে ফেরা, বা বিলম্ব হওয়ার কারণ নিয়ে মিডিয়ায় নানামুখী বক্তব্যে বিভ্রান্তি রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন। তাঁর নিরাপত্তার উদ্বেগই দেশে দ্রুত না ফেরার কারণ কি না, জানতে চাইলে শিবলী বলেন যে নিরাপত্তার বিষয়টি অবশ্যই একটি কারণ, তবে মুখ্য কারণ নয়। বেগম খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করার পর থেকেই তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে গুঞ্জন এবং বাংলাদেশের মিডিয়ায় প্রাত্যহিক প্রধান খবর উঠলে তারেক রহমান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি তাঁর দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত ‘একক নিয়ন্ত্রণাধীন নয়’ বলে উল্লেখ করার পর অনেকে বলেছেন, তাঁর দেশে না ফেরার অন্যতম কারণ নিরাপত্তাহীনতা। এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকেও জানানো হয়েছে যে তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে প্রবেশের পর বিমানবন্দর থেকে তিনি স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) নিরাপত্তাও পেতে পারেন। এ ব্যাপারে সরকার সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবে। বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা সমমর্যাদার ব্যক্তিরা এসএসএফের নিরাপত্তা পেয়ে থাকেন। সম্প্রতি বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রের ‘অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করে তাঁকে এসএসএফের নিরাপত্তা দিয়েছে সরকার। গোয়েন্দা সূত্রও নিশ্চিত করেছে যে তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে কোনো নিরাপত্তাশঙ্কা নেই, তাঁর ব্যক্তিগত কোনো নিরাপত্তাশঙ্কাও নেই। তিনি সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পাবেন।

এসএসএফ-নিরাপত্তাবেষ্টনীতে থাকা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তিদের বাইরে, এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দেশে তাঁর এমন অনুরাগী আছে, যারা তাঁর জন্য জীবন দিতেও প্রস্তুত। আবার তাঁর প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী লোকজনও আছে, যারা তাঁর ক্ষতিসাধনে ওত পেতে থাকতে পারে

তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন

সরকার হয়তো তারেক রহমানের ‘সর্বোচ্চ’ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। কিন্তু ইতিহাস সাক্ষী সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বা নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই। শর্ষের মাঝেও ভূত থাকে। ১৯৮৭ সালের জুলাই মাসে শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে গার্ড পরিদর্শনের সময় লাইন থেকে ছুটে এসে রাইফেল দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর কাঁধে সজোরে আঘাত করেছিল শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনীর এক সদস্য। কার মনে কী থাকে তা স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কারও জানার কথা নয়। ‘এসএসএফ’-এর নিরাপত্তাবেষ্টনীতে থাকা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত থাকা ব্যক্তিদের বাইরে এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দেশে তাঁর অনুরাগীও আছে, যারা তাঁর জন্য জীবন দিতেও যেমন প্রস্তুত, তাঁর প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী লোকজনও আছে, যারা তাঁর ক্ষতিসাধন করতে ওত পেতে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। ওয়ান-ইলেভেনের সরকার আমলে কারা নিষ্ঠুর আক্রোশে তাঁর ওপর অবর্ণনীয় শারীরিক নির্যাতন চালিয়ে প্রায় পঙ্গু করে ফেলেছিল, সে কাহিনি কমবেশি সবার জানা। অতএব সব বিবেচনায় তারেক রহমানের দেশে ফেরার ও নিরাপদে চলাফেরা এবং নিঃশঙ্কচিত্তে নির্বাচনি অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে পারে, যা কারও কাম্য নয়। সবাই এখন নির্বাচন চায়, যাতে অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকার আর কালক্ষেপণ না করে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে সসম্মানে বিদায় নিতে পারে।

অবাঞ্ছিত ঘটনা ঘটতে সময় লাগে না। চোখের পলকে অঘটন ঘটে যায়। পাঠকদের ১৯৮৩ সালের ২১ আগস্ট ফিলিপাইনে সহস্রাধিক সেনা ও অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যের নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা ম্যানিলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান থেকে অবতরণ করা মাত্র ঘাতকের গুলিতে বিরোধী দলের নেতা সিনেটর বেনিগনো অ্যাকুইনোকে হত্যা করার ঘটনা স্মরণ করিয়ে দেব। অ্যাকুইনো ছিলেন ওই সময়ের ফিলিপাইনে প্রচণ্ড ক্ষমতার অধিকারী প্রেসিডেন্ট মার্কোসের প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী ও কট্টর সমালোচক। তিন বছর যুক্তরাষ্ট্রে স্বেচ্ছা-নির্বাসনে থাকার পর তিনি দেশে ফিরে আসছিলেন পরের বছর সম্ভাব্য নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার উদ্দেশ্যে। তাঁর দেশে ফেরা নিয়ে ফিলিপাইনে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছিল। বিমানে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তাঁর জীবনের ওপর ঝুঁকি রয়েছে, তা সত্ত্বেও যে তিনি দেশে ফিরে যাচ্ছেন- এ সম্পর্কে বলেন, “আমি আমার বিপদ সম্পর্কে সচেতন। কারণ আপনারা জানেন, হত্যাকাণ্ড ফিলিপাইনে ‘পাবলিক সার্ভিস’-এর অংশ। ঘাতকের একটি গুলিতে যদি আমার মৃত্যু হয়, তবে তাই হোক।”

অ্যাকুইনোকে বহনকারী বিমান ম্যানিলা বিমানবন্দরে অবতরণ করলে সৈন্যরা বিমানে প্রবেশ করে তাঁকে আটক করে এবং তাদের প্রহরায় বিমান থেকে নামিয়ে তাঁকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষমাণ গাড়ির দিকে নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে ঘাতক। সৈন্যরা সতর্ক হওয়ার আগেই তারা অ্যাকুইনোকে রানওয়ের টারমাকে রক্তের মাঝে পড়ে থাকতে দেখেন। সেনা বেষ্টনীর মধ্যেই ঘাতকের আগ্নেয়াস্ত্র থেকে নিক্ষিপ্ত একটি মাত্র গুলি অ্যাকুইনোর মাথায় বিদ্ধ হয়েছিল। লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়নি। সৈন্যদের গুলিতে তাঁর ঘাতকও প্রাণ হারায়। প্রেসিডেন্ট মার্কোস তাঁর বিবৃতিতে বলেন, ঘাতক ছিল ‘পেশাদার খুনি’। এমন শার্প শুটার কি বাংলাদেশে নেই? বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর ও লেখক কয়েক বছর আগে গুলি চালিয়ে তাঁর লক্ষ্যভেদ করার দক্ষতা সম্পর্কে এক ফেসবুক পোস্টে যা উল্লেখ করেছিলেন, তা মোটামুটি এমন, ‘শুধু বলতে হবে কোন বিচিতে গুলি করতে হবে।’ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সৈনিকদের জন্য লক্ষ্যভেদ করা কোনো ব্যাপারই নয়। কিছু সন্ত্রাসী, পেশাদার খুনি আছে, যারা লক্ষ্য ভেদ করতে সমান পারঙ্গম। দেশে অবৈধ স্নাইপার গানেরও ছড়াছড়ি। অতএব বাংলাদেশে তারেক রহমানের জীবনের ওপর সম্ভাব্য প্রতিটি আশঙ্কা দূর করা জরুরি।

বাংলাদেশের জনগণের সামনে এখন অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ভিড়, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা, তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন এবং মাত্র দুই মাস পর অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে বিঘ্নিত, এমনকি ব্যাহত করার উদ্দেশ্যে ভারতে পলাতক, মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি শেখ হাসিনার উসকানিতে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো যে তাদের নাশকতামূলক তৎপরতা চালানোর প্রাণপণ চেষ্টা চালাবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তারা যাতে তা না করতে পারে, সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোকে আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে আওয়ামী লীগের নাশকতার অপচেষ্টা আগেভাগেই বানচাল করতে হবে। এ ছাড়া অন্য কোনো ইস্যুকে নির্বাচনের সঙ্গে জড়িয়ে যাতে নির্বাচনের তারিখ পেছানোর মতো প্রশ্ন উঠতে না পারে, সে সম্পর্কেও সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর