শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৫

মালয়েশিয়ায় কেমন আছে বাংলাদেশিরা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
মালয়েশিয়ায় কেমন আছে বাংলাদেশিরা

ছেলের পিএইচডি করা উপলক্ষে হঠাৎ করেই আসতে হলো মালয়েশিয়া, তা-ও দীর্ঘদিনের জন্য। কখনো ভাবিনি জীবনের শেষ অংশে এভাবে দেশ ছাড়ব আমি। দেশ ছাড়ার হলে অনেক আগেই ছাড়তে পারতাম। বিস্তর সুযোগ এসেছিল জীবনে। বিদেশে গিয়ে স্থায়ী হওয়ার অনেক হাতছানি অক্লেশে ত্যাগ করেছি। বাংলাদেশ ছেড়ে কোথাও গিয়ে থাকার কথা আমি ভাবতে পারি না। দুই-চার দিন, বড়জোর দুই-এক মাস বেড়াতে ভালো লাগে, এর বেশি না। এবার তিন বছরের মামলা। পরিস্থিতি অনুকূল হলে এটা এক বছরও হতে পারে। অন্য কোনো বিকল্প ছিল না। ছেলে বউমা আর নাতিকে নিয়ে যাবে। কাজেই একা আমার পক্ষে থাকা সম্ভব নয়। আমার পায়ের নখ থেকে শুরু করে মাথার চুল পর্যন্ত জটিল জটিল রোগ। একা থাকার উপায় নেই। ছেলে রাখবে না, তাই অনিচ্ছাসত্ত্বেও আসতে হলো বাড়িঘর ফেলে রেখে।

মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনসের যে বিমানে এলাম, সেটা মোটেই জুতসই মনে হলো না। শুনেছিলাম হুইলচেয়ার প্যাসেঞ্জারদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা আছে। কার্যত সেটা দেখলাম না। রাতের ফ্লাইট সব সময়ই কষ্টের। একবিন্দু ঘুম হয় না। এবারও হলো না। সকাল ৮টায় কুয়ালালামপুর পৌঁছালাম। পান্থ ছুটে এলো। এয়ারপোর্ট থেকে আমাদের বাসা এক ঘণ্টারও ওপরে। রাস্তায় প্রচুর গাড়িঘোড়া দেখলেও একজন মানুষও দেখলাম না। হতে পারে খুব সকাল আর হাইওয়ে বলে কারও দেখা পেলাম না।

এয়ারপোর্টে বহুবার চেকিংয়ের মুখোমুখি হলাম আমরা। যেমন ঢাকা এয়ারপোর্টে তেমনই কুয়ালালামপুরে। আগেই শুনেছিলাম এখানে বাংলাদেশি শ্রমিক বেশি বলে এরা বাংলাদেশিদের নীচু চোখে দেখে। আমাকে একজন বাঙালি মেয়ে বলেছিল, সে ট্রেনে যাচ্ছিল। পাশে বসা মালয়ি ভদ্রমহিলা বারবার তাঁর ব্যাগ দেখছিলেন। তিনি বোধ হয় ভাবছিলেন ওই বাঙালি মেয়েটি তাঁর ব্যাগ থেকে কিছু ছিনতাই করে নেবে। এমন একটা ধারণা মালয়দের মধ্যে আছে। মালয়েশিয়ায় বসবাসরত বাঙালিদের বড় অংশ শ্রমিক, শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী ও পেশাজীবী। বর্তমানে বাংলাদেশিদের অন্যতম প্রধান গন্তব্য মালয়েশিয়া। প্লেনে আশপাশে প্রচুর শ্রমিককে দেখলাম। সবাই এসেছে এখানে কাজ করতে, জীবনমান ফেরাতে। মালয়েশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি উন্নয়নশীল দেশ। দেশটি যেমন উন্নত, তেমনি বাংলাদেশিদের জন্য কর্ম ও শিক্ষার সম্ভাবনায় ভরপুর। দেশটি দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশের শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের বড় বাজার। প্রায় ৫ থেকে ৮ লাখ বাংলাদেশি বর্তমানে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন সেক্টরে কর্মরত। কেউ নির্মাণশিল্পে, কেউ কারখানায়, কেউ রেস্টুরেন্ট, হোটেল, শপিং মল পরিবহন কিংবা কৃষি খাতে। আছে কাজ করছে ভালো কথা, কিন্তু কেমন আছে বাংলাদেশিরা? বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্কের সূচনা হয় ১৯৭২ সালের ৩১ জানুয়ারি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার এক বছরেরও কম সময় পর। মালয়েশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম দিকের দেশগুলোর একটি, যারা স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। সেই থেকেই দুই দেশের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ, বন্ধুত্বপূর্ণ এবং পারস্পরিক স্বার্থে সহযোগিতামূলক।

সম্পর্কের প্রধান দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে-

১. শ্রম ও অভিবাসন : মালয়েশিয়া বাংলাদেশি শ্রমিকদের অন্যতম গন্তব্য যা আগেও বলেছি। নির্মাণ, শিল্প, কৃষি ও পরিষেবা খাতে লাখ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত। শ্রমিক পাঠানো ও তাদের অধিকার রক্ষায় দুই দেশের মধ্যে একাধিক দ্বিপক্ষীয় চুক্তি রয়েছে।

২. বাণিজ্য ও বিনিয়োগ : দুই দেশের মধ্যে বার্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ প্রায় তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ মালয়েশিয়া থেকে মূলত পাম তেল, যন্ত্রাংশ ও ইলেকট্রনিক পণ্য আমদানি করে, আর মালয়েশিয়ায় রপ্তানি করে তৈরি পোশাক, পাটজাত দ্রব্য ও খাদ্যপণ্য।

মালয়েশিয়ার কিছু বড় কোম্পানি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, নির্মাণ ও টেলিকম খাতে বিনিয়োগ করছে।

৩. শিক্ষা ও সংস্কৃতি : মালয়েশিয়ায় কয়েক হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিচ্ছেন। এই শিক্ষাসহযোগিতা দুই দেশের সম্পর্ককে মানবসম্পদ উন্নয়নের দিক থেকে আরও গভীর করেছে।

এ ছাড়া সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান, পর্যটন সহযোগিতা ও মুসলিম ঐক্য রক্ষায় দুই দেশ একই প্ল্যাটফর্মে কাজ করছে।

৪. কূটনৈতিক সহযোগিতা : কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশের হাইকমিশন এবং ঢাকায় মালয়েশিয়ার হাইকমিশন দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও প্রবাসী সেবা পরিচালনা করছে।

আন্তর্জাতিক পর্যায়েও দুই দেশ জলবায়ু পরিবর্তন, শান্তিরক্ষা ও উন্নয়ন সহযোগিতায় একে অপরকে সমর্থন করে থাকে।

আমাদের প্রবাসী আয়ের এক বড় অংশ আসে মালয়েশিয়া থেকে। আনেন আমাদের শ্রমিক ভাইয়েরা। তাঁরা কঠোর পরিশ্রম করেন, দক্ষ, শৃঙ্খলা মেনে চলেন। তাই তাঁরা মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে নিজেদের জায়গা করে নিয়েছেন। মালয়েশিয়ার উন্নয়নে তাঁদের অবদান অনস্বীকার্য, তাঁরা উন্নয়ন কাঠামোর অন্যতম চালিকাশক্তি। তাঁরা দিনরাত কাজ করেন অক্লান্ত। শরীরের ঘাম ঝরিয়ে তাঁরা পরিবার ও দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছেন।

শ্রমিক ভাইরা খুব সকালে কাজ শুরু করেন, ফেরেন সন্ধ্যায়। তখন তাঁরা ক্লান্ত বিধ্বস্ত। সেই ক্লান্তির মাঝেও তাঁরা দেশে কথা বলেন নিয়মিত, পরিবারের খবরাখবর নেন। পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোর জন্যই তাঁদের এই কঠোর পরিশ্রম।

তবে কথাগুলো যত সহজভাবে বললাম তত সহজ নয়। অনেক ক্ষেত্রেই বাস্তবতা নির্মম। অনেকে অনিয়মিত এজেন্সির মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় এসেছেন। প্রতারণার শিকার হয়েছেন। যে শর্তে এসেছেন সে শর্ত পূরণ করেনি এজেন্সির লোকরা। যে চাকরি পাওয়ার কথা ছিল তা পাননি। অনেক বেশি টাকা খরচে করে এসেও কেউ কেউ কম বেতনের চাকরি পেয়েছেন। কেউ কেউ বেতন না পেয়ে মাসের পর মাস মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। অনেকের বৈধ কাগজপত্র হারিয়ে গেছে। অবৈধ অবস্থায় লুকিয়ে থেকে ভয়ে ভয়ে দিন কাটান তাঁরা। অনেকেই দালালের প্রতারণার শিকার হয়ে বিপুল খরচে মালয়েশিয়ায় এসেছেন, কিন্তু চাকরি পাননি। চরম বিপাকে পড়েছেন।

তবু হাল ছাড়েননি তাঁরা। কেউ ছোটখাটো ব্যবসা করছেন, কেউ দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। ভালো চাকরির আশায় অবিরাম সংগ্রামের মধ্যে আছেন।

নির্মাণশিল্পে কর্মরত শ্রমিকরা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় কাজ করেন। নিরাপত্তাহীনতা, দুর্ঘটনা এবং চিকিৎসাসুবিধার অভাব যেন তাঁদের ভাগ্যের লিখন, তাঁদের জীবনের অংশ হয়ে গেছে। সম্প্রতি মালয়েশিয়া সরকার ‘রিহায়ারিং প্রোগ্রাম’ ও ‘লিগ্যালাইজেশন স্কিম’ চালু করেছে। এর ফলে অনেক অবৈধ কর্মী বৈধ হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। খানিকটা স্বস্তি এসেছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জীবনে।

বিদেশের জীবন মানেই সীমাহীন নিঃসঙ্গতা। একা থাকা, পরিবারপরিজন থেকে দূরে থাকা। ফলে বাংলাদেশিরা মানসিক চাপে থাকেন। এই একাকিত্ব কাটানোর জন্য তাঁরা সামাজিক সংগঠন গড়ে তুলেছেন। এই সংগঠনের মাধ্যমে তাঁরা একে অপরকে সহায়তা করার চেষ্টা করেন। দেশীয় সংস্কৃতি, ভাষা ও ঐতিহ্য ধরে রাখার চেষ্টা করেন। ঈদ বা পয়লা বৈশাখের মতো উৎসবগুলো প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য মিলনমেলা হয়ে ওঠে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, মালয়েশিয়া থেকে বছরে প্রায় এক বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স আসে। এই অর্থ বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাড়িঘর তৈরি, সন্তানদের শিক্ষা, কৃষিকাজ বা ছোট ব্যবসায় এই রেমিট্যান্স বিশেষ ভূমিকা রাখছে।

প্রবাসীদের জীবন সহজ, সুন্দর ও ঝুঁকিমুক্ত করতে দূতাবাস ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সক্রিয় ভূমিকা থাকা দরকার। প্রতারক দালালদের দমন, বৈধ নিয়োগপ্রক্রিয়া, শ্রমিকদের সুরক্ষায় কূটনৈতিক প্রচেষ্টা নেওয়া খুবই জরুরি।

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা সংগ্রামের এক উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। তাঁদের যোগ্যতা, দক্ষতা ও কর্মপ্রয়াস দিয়ে প্রমাণ করেছেন পৃথিবীর যে কোনো জায়গায় তাঁরা জায়গা করে নিতে সক্ষম। শ্রমিকদের পাশাপাশি মালয়েশিয়ায় এখন কয়েক হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিচ্ছেন। মালয়েশিয়ার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি তরুণ-তরুণী পড়াশোনা করছেন।

এখানকার শিক্ষাখরচ তুলনামূলকভাবে কম, আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ভালো, পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম কাজের সুযোগ আছে। ফলে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে মালয়েশিয়া জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

তবে শিক্ষার্থীদের জীবনেও চাপ কম নয়। রয়েছে নানা রকম চ্যালেঞ্জ। টিউশন ফি ও বাসাভাড়া অনেকের জন্য বড় চাপ। অনেকেই পার্টটাইম কাজের ওপর নির্ভর করেন, কিন্তু সহজে কাজ পাওয়া যায় না। অনেকের বৈধ কাজের অনুমতি নেই। তাঁরা পড়েন বিপাকে। অনেকেই পড়াশোনা শেষে মালয়েশিয়ায় চাকরির চেষ্টা করেন। কেউ কেউ দেশে ফিরে যান। নিজের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী কাজ খুঁজে নেন। এই তরুণ প্রজন্ম আমাদের সম্পদ। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের মানবসম্পদ উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। সম্প্রতি মালয়েশিয়া সরকার বৈধতা ও শ্রমবাজার সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। নতুন চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ থেকে আরও দক্ষ কর্মী পাঠানোর পথ উন্মুক্ত হচ্ছে। পাশাপাশি শিক্ষা খাতেও দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা বাড়ছে, যা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আরও সুযোগ তৈরি করবে।

তবে শ্রমিকরা যেন প্রতারণার শিকার না হয়, ন্যায্য মজুরি পায়, শিক্ষার্থীরা যেন প্রতিশ্রুতি/শর্ত অনযায়ী সুযোগসুবিধা পায় সে দিকটা নিশ্চিত করা যথাযথ কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ