শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫

রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা

ড. এ কে এম হুমায়ুন কবির
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা

বাংলাদেশের রাজনীতি আজ এক গভীর অবিশ্বাসের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। একদিকে শত্রু-মিত্রের খেলা, অন্যদিকে ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তা সব মিলিয়ে রাজনীতির ভিত নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। অথচ এই সংকট হঠাৎ আসেনি; এর শিকড় আমাদের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক চর্চার গভীরে।

ইতিহাসের শিকড়

বাংলার রাজনীতিতে অবিশ্বাস নতুন নয়। নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতন ঘটেছিল তাঁর নিজের মহলের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে। মীর জাফরের মতো সহযোগীরা ব্যক্তিস্বার্থে ব্রিটিশদের হাত শক্ত করেছিল। ফলে বাংলার স্বাধীনতা হারায়। ব্রিটিশরা এখান থেকেই শিখেছিল ‘ডিভাইড অ্যান্ড রুল’ বা বিভাজন করে শাসনের কৌশল। বঙ্গভঙ্গ, সাম্প্রদায়িক রাজনীতি ও শিক্ষানীতিতে বৈষম্য সবই সেই অবিশ্বাসের রাজনীতির ফল। ইতিহাসের সেই ধারা আজও অন্যরূপে বয়ে চলেছে।

শত্রু-মিত্রের খেলা

স্বাধীনতার পরও এই ঐতিহাসিক ধারা থামেনি। মুক্তিযুদ্ধোত্তর রাজনীতিতে আদর্শের জায়গা নিয়েছে ক্ষমতা ও স্বার্থের প্রতিযোগিতা। একসময়ের সহযোদ্ধারা রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে শত্রুতে পরিণত হন। ১৯৯০ সালের গণ অভ্যুত্থানের পর যে ঐক্যের রাজনীতি দেখা গিয়েছিল, তা দ্রুতই মøান হয়ে যায়। ২০০৬ সালের পর রাজনীতি আবার মেরূকৃত হয়ে পড়ে। গতকাল যে ছিল প্রতিপক্ষ, আজ সে-ই জোটসঙ্গী; কাল আবার শত্রু। এই ‘পাল্টা-গেম’ জনগণকে বিভ্রান্ত ও ক্লান্ত করেছে।

জুলাই সনদ ও গণভোট : আস্থার পরীক্ষারাজনৈতিক চর্চা

ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে যে গণভোটের প্রশ্নটি নির্ধারণ করা হয়েছে, সেটি এখন রাজনৈতিক বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। প্রশ্নটি হলো :

‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং এর তফসিল-১-এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার-সম্পর্কিত প্রস্তাবসমূহের প্রতি সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’

কমিশনের মতে, প্রয়োজনে ‘খসড়া বিলের’ শব্দ দুটি বাদ দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু এই প্রশ্নটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে ভিন্নমত বা ‘নোট অব ডিসেন্ট’-এর কোনো প্রতিফলন গণভোটে বিবেচনায় আসবে না। অর্থাৎ জনগণ যদি জুলাই সনদের পক্ষে ভোট দেন, তবে সংবিধান সংস্কারের ৪৮টি প্রস্তাব সরাসরি কার্যকর হবে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমতের কোনো স্থান থাকবে না।

এটি ঝুঁকিপূর্ণ পদক্ষেপ। কারণ দেশের সব ভোটার যে সংবিধান সংস্কারের ৪৮টি প্রস্তাব পুরোপুরি বোঝেন বা সমর্থন করেন, তা বলা কঠিন। অনেকেই কিছু প্রস্তাবের পক্ষে, কিছু প্রস্তাবের বিপক্ষে। কিন্তু ভোটদানে তাদের সামনে থাকবে কেবল দুটি বিকল্প ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’। এমন কাঠামো জনগণের বিচারের সূক্ষ্মতা ও বহুমাত্রিক মতামত প্রকাশের সুযোগকে সীমিত করে।

ঐকমত্য কমিশনের উদ্দেশ্য হয়তো ছিল জুলাই সনদের প্রস্তাবগুলোকে বৈধতা দেওয়া। কিন্তু এই প্রশ্নপদ্ধতি আসলে রাজনৈতিক ঐকমত্য নয়, নতুন বিভাজনকে উসকে দিতে পারে। জুলাই সনদ পাস হলে ভবিষ্যতের সংসদ কেবল কমিশনের নির্ধারিত প্রস্তাব অনুযায়ী সংবিধান সংশোধনে বাধ্য থাকবে যা রাজনৈতিক দলগুলোর নীতি, ইশতেহার ও জনমতের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করবে।

বিএনপি ইতোমধ্যেই কিছু প্রস্তাব যেমন সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক উচ্চকক্ষ গঠন বা প্রধানমন্ত্রী একাধিক পদে থাকতে না পারা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। যদি গণভোটে সনদ অনুমোদিত হয়, তাহলে বিএনপি পরবর্তী নির্বাচনে জয়ী হলেও এই সংস্কারগুলোর বাস্তবায়ন তাদের ওপর বাধ্যতামূলক হবে। প্রশ্ন হলো, এমন বাধ্যবাধকতা কি গণতান্ত্রিকভাবে গ্রহণযোগ্য?

আরও একটি বাস্তবতা হলো, যদি বিএনপি গণভোটে সনদের বিরোধিতা করে, তবে তা গণভোটকে দ্বিদলীয় মেরূকরণের নতুন মঞ্চে পরিণত করবে। এতে জনগণ বিভ্রান্ত হবে, রাজনৈতিক সহমতের পরিবর্তে মুখোমুখি অবস্থান আরও তীব্র হবে। আগের তিনটি গণভোটের অভিজ্ঞতা বলছে, এ ধরনের ভোটে জনগণের অংশগ্রহণ সাধারণত কম থাকে এবং বর্জনের ডাক পরিস্থিতিকে আরও অস্থিতিশীল করে তোলে।

সবচেয়ে যুক্তিসংগত হতো যদি গণভোটটি জাতীয় নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হতো। নির্বাচিত সরকার সংসদে গিয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য ও নির্বাচনি ইশতেহারের আলোকে সংবিধান সংস্কার প্রস্তাব উপস্থাপন করলে জনগণ তখন স্পষ্ট প্রেক্ষাপটে মত দিতে পারত। ঐকমত্য কমিশন দীর্ঘ পরিশ্রমে যে জুলাই সনদ তৈরি করেছে, তা গণভোটের প্রস্তাবে এসে আস্থার পরীক্ষায় হোঁচট খাচ্ছে। এ গণভোট দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।

তরুণ ও ছাত্ররাজনীতি : আস্থার নতুন সংকট

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে তরুণদের হাতে। একসময় ছাত্ররাজনীতি ছিল আদর্শ, নীতি ও ত্যাগের প্রতীক। কিন্তু আজ এর বড় অংশই ক্ষমতা ও পদলাভের প্রতিযোগিতায় নিমজ্জিত। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত ও নিয়োগে প্রভাব বিস্তার করছে, যা গণতন্ত্র নয়, বরং দলীয় প্রভাবের সম্প্রসারণ। তরুণরা রাজনীতিকে জনগণের সেবার পথ নয়, বরং ব্যক্তিগত সুবিধার সিঁড়ি মনে করছে- এটি ভবিষ্যতের জন্য এক অশনিসংকেত।

বিশ্বরাজনীতির তুলনা

এই সংকট শুধু বাংলাদেশের নয়। ভারতের রাজনীতিতেও মেরূকরণ ও অবিশ্বাস প্রবল; পাকিস্তানে সেনাবাহিনী ‘নিরপেক্ষতার’ ছদ্মবেশে রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করছে। অন্যদিকে পশ্চিমা গণতন্ত্রে সরকার বদল মানে নীতির ধারাবাহিকতা, ব্যক্তিগত শত্রুতা নয়। যুক্তরাজ্য, জার্মানি বা কানাডায় প্রতিপক্ষকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখা হয়, শত্রু হিসেবে নয়। আমাদের দেশে সরকার বদল মানে সব নতুন করে শুরু। যা প্রাতিষ্ঠানিক ধারাবাহিকতাকে ধ্বংস করে দেয়।

শিক্ষণীয় উদাহরণ : জাপানের উন্নয়ন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে দ্রুত উন্নয়নের পথে ফিরে আসে। এর মূল কারণ ছিল নেতৃত্বের নৈতিকতা, স্থায়ী নীতিমালা, জনগণের আস্থা এবং শিক্ষা ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখে সরকার জনগণের আস্থা অর্জন করেছিল। প্রতিষ্ঠানগুলো স্বাধীনভাবে কাজ করতে পেরেছিল- নির্বাচন, বিচার, প্রশাসন, সবই আস্থার ভিত্তিতে। বাংলাদেশের জন্য এখানেই শিক্ষণীয় দিক রয়েছে। আস্থাভিত্তিক রাজনীতি, নৈতিক নেতৃত্ব, স্বচ্ছ প্রশাসন ও শিক্ষায় বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে পারলে আমাদেরও জাপানের মতো স্থিতিশীল উন্নয়নের পথে অগ্রসর হওয়া সম্ভব।

আসন্ন সরকারের সতর্কবার্তা

যে সরকারই আগামী দিনে ক্ষমতায় আসুক যদি সুশাসন, ন্যায়বিচার ও আস্থার রাজনীতি অনুসরণ না করে, তবে তার ভবিষ্যৎও অনিশ্চিত। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলেও, যদি তারা জনগণের আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হয়, প্রশাসনিক স্থিতি ও আন্তর্জাতিক আস্থা দুটোই হারাবে। সুশাসন মানে শুধু দুর্নীতি দমন নয়, বরং স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং জনগণের আস্থার পুনর্গঠন। যে সরকার এই নীতিগুলো মানবে না, সে সরকার দীর্ঘ মেয়াদে টিকবে না- এটাই ইতিহাসের শিক্ষা।

অনিশ্চয়তার দোলাচল

রাজনীতিতে অবিশ্বাস জাতিকে এক অনিশ্চয়তার দোলাচলে ঠেলে দিয়েছে। নির্বাচন, অর্থনীতি, বিনিয়োগ, শিক্ষার ভবিষ্যৎ- সবই এখন দোলাচলে। যে রাষ্ট্রে নাগরিক আস্থা ভেঙে যায়, সেখানে উন্নয়নের মাটি শক্ত থাকে না।

আগামীর দিকনির্দেশনা : আস্থার রাজনীতি

এই অবিশ্বাসের ঘূর্ণি থেকে বেরিয়ে আসতে হলে দরকার আস্থার রাজনীতি।

১. সংলাপ ও সহনশীলতা : মতভেদ মানেই শত্রু নয়।

২. প্রাতিষ্ঠানিক আস্থা পুনর্গঠন : নির্বাচন কমিশন, সংসদ ও বিচারব্যবস্থা জনগণের বিশ্বাসের প্রতীক হতে হবে।

৩. তরুণদের নৈতিক নেতৃত্ব : রাজনীতি মানে হবে নীতি, যুক্তি ও সেবা।

ভবিষ্যৎ ভাবনা

১. সুশাসন ছাড়া কোনো সরকার দীর্ঘ মেয়াদে টিকবে না।

২. ‘সনদ’ ও ‘গণভোট’ জনমতের প্রকৃত প্রতিফলন হতে হবে, আনুষ্ঠানিকতা নয়।

৩. তরুণ প্রজন্ম যদি আস্থাভিত্তিক রাজনীতি না শেখে, আগামী নেতৃত্বও অনিশ্চিত থাকবে।

৪. শিক্ষা ও নাগরিক সচেতনতা রাজনীতিতে আস্থার ভিত্তি গড়তে পারে।

৫. আস্থাভিত্তিক রাজনীতি গড়ে উঠলে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ‘বিশ্বাস ও সহযোগিতার মডেল’ হতে পারে।

বাংলাদেশের রাজনীতি আজ এক সংকটময় সময়ে যেখানে সবাই একে অপরকে সন্দেহ করে, অথচ একে অপরকেই প্রয়োজন। ইতিহাস প্রমাণ করেছে- যে জাতি বিশ্বাস হারায়, সেদিক হারায়।

এখনই সময় রাজনীতিকে সনদ, আস্থা ও সুশাসনের ভিত্তিতে পুনর্গঠন করার। রাজনীতি যদি আস্থা ফিরে পায়, জাতিও ফিরে পাবে তার নৈতিকতা, স্থিতি ও ভবিষ্যতের আলো।

 

লেখক : অধ্যাপক ও গবেষক, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর