শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫

এই হীনম্মন্যতা কেন

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
এই হীনম্মন্যতা কেন

আবশ্যকীয় পরিত্যাজ্য বদভ্যাসের একটি মাৎসর্য। আভিধানিক অর্থ পরশ্রীকাতরতা, অন্যের ভালো দেখতে না পারা। আরেকটু এগোলে হিংসাবিদ্বেষকে বোঝায়। কথাটার সঙ্গে খানিকটা মিল রয়েছে হাংকিপাংকি শব্দের। শব্দটি খুব প্রচলিত না হলেও যারা জানেন তারা মনে করেন এর অর্থ হচ্ছে ছলচাতুরী। শব্দটির সাধারণ অর্থ করলে পরকীয়াও বলা হয়ে থাকে। গোপনে কিছু করা বা আঁতাতের অর্থে ব্যবহার করলে রাজনৈতিক ভাষায় এর অর্থ দাঁড়ায় তলেতলে খাতির। যাই বোঝাক না কেন এটি রাজনৈতিক নেতার মুখ থেকে নিঃসৃত হওয়ার কারণে এর রাজনৈতিক অর্থ খোঁজাই বেহতের। এটি এমন এক সময় উচ্চারিত হয়েছে যখন দেশ ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। বোধ করি গত ৫৪ বছরে বাংলাদেশ এতটা কঠিন বাস্তবতায় পৌঁছেনি। অভ্যন্তরীণভাবে আমরা যখন ঐকমত্য সিদ্ধান্ত গ্রহণে সমঝোতায় উপনীত হতে ঘাম ছুটাচ্ছি তখন সীমান্তের অবস্থা খুবই নাজুক। খুব বড় করে কোথাও বলা না হলেও বাংলাদেশের একটি অংশ এখন প্রতিবেশীর করতলগত। অন্যদিকে প্রকাশ্যে নির্দলীয় সরকার বলা হলেও সরকারের বিরুদ্ধে দলীয় প্রভাবের বিষয়টি প্রকাশ্যে উঠেছে। অবস্থা যখন এই তখন আমরা ঘি সোজা না বাঁকা আঙুলে তুলব তা নিয়ে সরগরম আলোচনায় ব্যস্ত।

প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, বিএনপির প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাওয়ায় সন্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন বরিশাল জামায়াতের মনোনীত একজন প্রার্থী। অন্য এক খবরে বলা হয়েছে, জুলাই বিপ্লবে নিহত মীর মুগ্ধর ভাই স্নিগ্ধ বিএনপিতে যোগদানের পর প্রশ্ন করা হয়েছে এটি কী কোটায় না মেধায়? অরেকটি বিষয় হচ্ছে, একজন ইউটিউবার তার ভেরিফায়েড পেজে ঘোষণা দিয়েছেন, বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর ব্যাপারে কোনো অভিযোগ গেলে আমাকে জানান। দেশে শান্তিশৃঙ্খলা এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও ফ্যাসিবাদ নির্মূলে যখন আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ ও দৃঢ় হতে বদ্ধপরিকর তখন আমরা নিজেরাই যা করছি বা করতে যাচ্ছি বোধ করি তার কোনো উদাহরণ অতীত থেকে দেওয়া যাবে না। খুব কাছের উদাহরণ ’৭১ সাল থেকে বলি। স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার রক্তক্ষয়ী আন্দোলনে গোটা জাতি যখন বিভক্ত হয়ে পড়েছিল তখনকার অবস্থা বোঝাতে একটি বাস্তব উদাহরণ দিই। ’৭৪ সালের দিকে ইরি ব্লকের একজন সরকারি পাম্প ড্রাইভারকে আনমনা দেখে লোকজন জানতে চাইল সে ঠিকমতো কাজ করছে না কেন? লোকটি নিঃশঙ্কচিত্তে জবাব দিল মুক্তিযুদ্ধে শান্তি কমিটিতে থাকার কারণে সে নিজ হাতে তার পিতাকে গুলি করে হত্যা করেছে। এখন সে পিতার শোকে পাথর। ভাবছে কেন করেছে। বাবার চিন্তায় তার সবকিছু বিগড়ে গেছে। অনেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শান্তি কমিটি বা অনুরূপ অপকর্মে থাকা নেতাদের সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করেছেন। স্বীকৃত যুদ্ধাপরাধী ছাড়া সবাইকে সাধারণ ক্ষমা করা হয়েছিল। ফ্যাসিস্ট আওয়ামীদের ক্ষমতায়িত হওয়ার আগপর্যন্ত দেশে এ অবস্থা বিরাজমান ছিল। সামাজিক সম্পর্কে এসব প্রসঙ্গ অবান্তর ছিল। এমনকি বিগত দুই দুটি স্বৈরাচার মোকাবিলায় বিএনপি-জামায়াত ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করেছে। নির্বাচনও করেছে। গত ১৫ বছর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে দুই দলে এমন কী ঘটেছে যে যেখানে ইসলামে ত্যাজ্যপুত্রের কোনো বিধান নেই সেই গর্হিত কাজটি করতে হয়েছে। বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৩ আগস্ট ’২৪ পর্যন্ত সারা দেশে ৮৭৫ জন শহীদ হয়েছেন। বিএনপির দাবি অনুযায়ী এর মধ্যে ৫২২ জন তাদের। বলেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। অন্যদিকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির শহীদ হয়েছেন ১ হাজার ৫৫১ জন, গুরুতর আহত হয়েছেন ৪২৩ জন। আসামি হয়েছেন ৬০ লাখ। এই বাস্তবতায় ইউনিভার্সিটি অব প্রফেসনালসের শিক্ষার্থী নিহত মীর মুগ্ধের ভাই মীর মাহবুব হোসেন স্নিগ্ধ ঢাকার একটি আসনে বিএনপির হয়ে লড়বেন এ কথা শুনেই নানা বিষোদ্গার শুরু হয়েছে কেন? কোন শর্তে এটা বলা আছে যে জুলাই বিপ্লবে অংশ নেওয়াদের কেউ বিএনপি বা অন্য কোনো দল করতে পারবে না। কাজটি কারা করছে? এটা কার অজানা যে সাধারণভাবেই প্রার্থী করার বিবেচনায় জয়ী হওয়াটাকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় নেওয়া হয়। তাহলে বিএনপির মনোনয়নের বিষয়টিকে মেধা কোটায় টেনে আনা মূলত প্রতিহিংসার প্রতিচ্ছবি। নির্বাচন করাকে কোটা না মেধা এই প্রশ্নে টেনে আনা হলেও জুলাই ঘোষণা নিয়েও সংগত আলোচনা উঠেছে। কেন ঘোষণা? থাক সে কথা, একজন ইউটিউবার বলেছেন বিএনপি প্রার্থীদের যত দোষ পাওয়া যায় তাকে লিখে জানান। উদ্দেশ্য তিনি বলেননি। বোঝা যায় তিনি সাবজেক্ট খুঁজছেন। রমরমা গল্প বলার। কিন্তু ব্যাপারটি বিএনপিকে নিয়ে কেন। যদি এমন হতো সব প্রার্থী নিয়ে তিনি বলছেন তাহলে অন্য কথা। এর সঙ্গে প্রতিহিংসার সম্পর্কে না মেলানোর কোনো কারণ আছে কি? বিষয়গুলো নিয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার আগে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর একটি বক্তব্যের দিকে চোখ ফেরানো যায়। তিনি সংস্কার ও জুলাই সনদ প্রসঙ্গে নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। ইতোমধ্যে নির্দলীয় সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর ভাষণে বিবদমান বিষয়াবলি নিয়ে যে মাপা কথার বক্তব্য প্রদান করেছেন তার বিশ্লেষণ এখনো চলছে।

জুলাই বিপ্লবের পর দেশের রাজনৈতিক আবহে গুণগত পরিবর্তন হয়েছে। আগে ছিল বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট। এখন বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট ঠিক থাকলেও নতুন জোট বা জটলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে জামায়াতের নেতৃত্ব। প্রকাশিত খবর ও বিশ্লেষণ অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টার ভাষণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জামায়াতও অভিনন্দন জানিয়েছে; তবে যদি ও কিন্তু রয়েছে। এখন তারা কোন পথে এগোবে। তার ওপর নির্ভর করবে তারা কী চায় তার স্বরূপ। বিষয়টি শুধু চলমান রাজনৈতিক বিবেচনায় হয় তাহলে তার প্রকৃতি এক রকম দাঁড়াবে, যদি তা না হয়ে অন্য কিছু হয় তাহলে আন্দোলনের প্রকৃতি ভিন্ন রূপ নিতে বাধ্য। কারণ যারা খোঁজখবর রাখেন তাদের বক্তব্যে নানা দিক রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, আসন্ন নির্বাচন ঘিরে গণভোট বনাম জুলাই সনদের বিষয়টি নানাভাবে বিশ্লেষিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। উপদেষ্টার ভাষণ ও প্রেসিডেন্ট কর্তৃক স্বাক্ষরিত হওয়ার মধ্য দিয়ে একটি ধারা অর্থাৎ চলমান পদ্ধতিই তুলে ধরা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার কথাই বলা হয়েছে। দল ও জোটগুলো এটি মেনে নিয়ে নির্বাচনে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে বিদ্যমান ব্যবস্থাকে সম্মতি দেওয়া। এ ক্ষেত্রে জামায়াত ও তাদের মিত্ররা ঠিক কোন পথ বেছে নেবে সেটি বুঝতে হয়তো আরও একটু সময় নেবে। বিশ্লেষকদের ধারণা, জামায়াত ও মিত্ররা শেষমেশ চলমান ধারাতে প্রচলিত নির্বাচনে ব্যবস্থা মেনে নিয়েই রাজনৈতিক ধারা অব্যাহত রাখবে। যদি সেদিকে যায় তাহলে বলা যাবে নির্বাচনি ট্রেন কার্যতই স্টেশনে পৌঁছেছে। যদিও চরমোনাইয়ের পীর সাহেব মনে করেন পুরোনো বউকে নতুন কাপড়ে আনা হয়েছে। পুরোনো মদের জায়গায় তার নতুন শব্দচয়ন প্রশংসার তবে এ ক্ষেত্রে বউয়ের ব্যবহার যথাযথ কি না, সেটি বিচার্য। এসব বাদ দিয়ে বলা যায় একটি স্বচ্ছ গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য মুখিয়ে থাকা জাতি হয়তো সে প্রত্যাশা পূরণের দিকেই এগোচ্ছে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, রাজনীতিবিদদের সদিচ্ছা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্বাচন হিংস না সহিংস হবে সেটি সময় নির্ধারণ করবে। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে যাই বলুক নির্বাচনের মাঠ নিয়ন্ত্রণে রাখার মতো যথেষ্ট শক্ত অবস্থা সরকারের নেই। সে বিবেচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকাকেই সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। রাজনীতি তো দেশের কল্যাণের জন্য। রাজনীতির মূল লক্ষ্য হচ্ছে দেশ ও জাতির অগ্রগতি নিশ্চিত করা। অভিজ্ঞতার আলোকে বলা যায়, ফ্যাসিবাদের কারণে জনগণের উন্নতি বাধাগ্রস্ত হয়েছে। দেশ মূলত পিছিয়ে গিয়েছে। শান্তি প্রতিষ্ঠা বা সৌহার্দ স্থাপনের বিষয়টি একবারেই ভিতরগত বিষয়। এটি ভালোবাসার মতো বিনে সুতার মালা। দেখে বা বলে বোঝানোর কোনো উপায় নেই। আমাদের রাজনৈতিক আবহে পারস্পরিক সুস্পর্কের ইতিহাস খুব একটা নেই। নিজেদের কর্তৃত্ব বহাল রাখতে গত সাড়ে ১৫ বছর দেশে কার্যত কোনো নির্বাচন হয়নি। আসন্ন নির্বাচনে সরকারি সিদ্ধান্তে আওয়ামী লীগ দলগতভাবে নির্বাচন করতে না পারলেও তারা নির্বাচন করবে না, সে কথা বলার কোনো সুযোগ নেই। এ ছাড়াও যারা নির্বাচন করছেন তাদের কথাতেও বারবার আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গ আসছে। মাত্র সেদিন আঙুল বাঁকা করে ঘি তোলার কথা উঠল। এ নিয়ে এখন টিভির উপস্থাপক মোস্তফা কামাল স্বপন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আসাদুজ্জামান রিপনকে খুব ছোট করে বললেন, কী বলবেন আপনি এ ব্যাপারে? জনাব রিপন আরও সহজ করে বললেন, আমরা দুজনই একসময় দুটি ছাত্রসংগঠনের প্রধান ছিলাম। আমাকে বলুক ঘি পাঠিয়ে দেব। এটি কথার কথা। ঘির মূল লক্ষ্য যদি ক্ষমতা বা ভিন্ন কোনো বিষয় হয়, তাহলে ক্ষমতা তুলতে আঙুল বাঁকা বলতে যদি সুনির্দিষ্ট কিছু বোঝায় তাহলে সেটি প্রতিহিংসার পর্যায়ভুক্ত হবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পুত্রের সঙ্গে পিতার আচরণে পরিবর্তন মূলত মাৎসর্য পর্যায়ভুক্ত। স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে দলমতনির্বিশেষে দেশের আপামর জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। কম বেশি অনেকেরই অংশগ্রহণ রয়েছে। যে যার অবস্থান থেকে অংশ নিয়েছে। একে দলীয়করণ করা বা এ নিয়ে বাগাড়ম্বর সংগত নয় কাঙ্ক্ষিতও নয়। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের দুর্গতি দেখে মরহুম আবুল মনসুর আহমদ মন্তব্য করছেন, বেশি দামে কেনা কম দামে বেচা। আমরা অনেক মূল্য দিয়ে ফ্যাসিবাদ হটিয়েছি। এখন নিজেদের প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে জেদের ভাত বিশেষ প্রাণীকে খাওয়ানোর কোনো অর্থ হয় না। যখন একটি নির্বাচন দ্বারপ্রান্তে তখন আসুন সব হীনম্মন্যতা পরিহার করে নির্বাচনকে উৎসব মনে করে অংশ নিই। হারজিতকে খেলার অংশ মনে করি। মনে রাখা দরকার এই খেলা খেলতে গিয়ে প্রতিহিংসার কারণে আবারও যদি কারও মায়ের বুক খালি করি, কোনো বোন বিধবা হয়, কোনো সন্তান পিতৃমাতৃহীন হয়, তাদের কান্নার রোল যদি আরশের মালিকের কাছে যায়, সে ক্ষতি কখনোই পূরণ হবে না।

 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম