শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান

ড. ইকবাল কবীর মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান

আফ্রিকার বৃহৎ রাষ্ট্র ও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ সুদানের সমাজ ও রাজনীতি এখন পুড়ছে একটি রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের আগুনে। দেশটির পথেঘাটে নিহত মানুষের লাশের সারি তাবৎ দুনিয়ার জনগোষ্ঠীকে হতবিহ্বল করে দিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে গৃহযুদ্ধের এই তীব্রতা বৃদ্ধি ও এর ফলে আগ্রাসি বাহিনীর নির্বিচার রক্তপিপাসা বিবেকবান মানুষের হৃদয়কে ক্ষতবিক্ষত করে তুলেছে। সুদানের সমাজব্যবস্থায় সহনশীলতা ও সমঝোতার অভাব দীর্ঘদিনের।  দেশটি এর আগে বড় বড় দুটি গৃহযুদ্ধের কবলে পড়ে প্রায় সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছিল। ১৯৫২ থেকে ১৯৭২ সাল, ১৯৮৩ থেকে ২০০৫ সাল এবং ২০২৩ সাল থেকে দীর্ঘ প্রায় দেড় বছরের জাতিগত, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় মতপার্থক্যের কারণে চলা গৃহযুদ্ধ দেশটির সমাজ, রাজনীতি ও অর্থনীতিকে অস্থির করে রেখেছে। প্রথম গৃহযুদ্ধটি সংঘটিত হয়েছিল উত্তর ও দক্ষিণ সুদানের মধ্যে। দ্বিতীয়টি দক্ষিণ সুদানের স্বাধীনতার লড়াই হিসেবে শুরু হয়েছিল, যার ফলস্বরূপ দক্ষিণ সুদান স্বাধীনতা লাভ করেছিল। আর বর্তমান গৃহযুদ্ধটি চলছে দেশের সামরিক বাহিনী ও আধাসামরিক বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের মধ্যকার বিরোধের জের ধরে। এসব রক্তক্ষয়ী সংঘাতের ফলে সুদান পৃথিবীর মানচিত্রে একটি অকার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে এবং গৃহযুদ্ধের বলি হয়েছে দেশের সাধারণ ও নিরীহ মানুষ। অতীতের দুটি গৃহযুদ্ধে প্রায় ২৫ লাখের মতো মানুষের মৃত্যু হয়। আহত হয় আরও লাখ লাখ বেসামরিক নাগরিক। বাস্তুচ্যুত হয় কোটি কোটি হতভাগা জনগোষ্ঠী।

২০২৩ সালের এপ্রিলে শুরু হওয়া বর্তমান গৃহযুদ্ধের ফলে এ পর্যন্ত দেড় লাখ মানুষ নিহত হয়েছে। খাদ্যাভাব, দুর্ভিক্ষ ও সহিংসতার কারণে  ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ মানুষ। জাতিসংঘ জানিয়েছে, এ মুহূর্তে সুদানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানবিক সংকট চলছে। দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। উল্লেখ্য সুদানের দারফুর অঞ্চলের আল-ফাশের শহর মিলিশিয়া বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) অনেক দিন অবরোধ করে রেখেছিল। সপ্তাহখানেক আগে তারা আল-ফাশের শহরে ঢুকে পড়ে এবং এরপর আরএসএফ যে গণহত্যা চালায় তা ছিল রীতিমতো ভয়ানক এবং বর্বরতার ইতিহাসে নিষ্ঠুরতম। একটি হাসপাতালে আক্রমণ করে এসব মিলিশিয়া এক দিনে সেখানকার রোগী ও তাদের আত্মীয়স্বজনসহ ৫০০ জনকে নির্বিচারে হত্যা করে। আল-ফাশের গণহত্যার চিত্র দেখে দুনিয়ার মানুষ হতবাক ও স্তব্ধ। রক্তপিপাসু আরএসএফ বাহিনীর বর্বর হত্যাযজ্ঞ এখনো চলছে।

সুদানে গৃহযুদ্ধের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। দেশটিতে প্রধান গৃহযুদ্ধটি শুরু হয় ১৯৫৫ সালে। দীর্ঘদিন ধরে সুদানে উত্তর ও দক্ষিণের জনগণের মধ্যে জাতিগত ও ধর্মীয় বিভেদের কারণে বিভক্তির মধ্যে ছিল। উত্তর অংশ মূলত আরব ও মুসলিম, অন্যদিকে দক্ষিণের মানুষ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর এবং ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসরণ করে। এই বিভেদ বহু বছরের সংঘাতের জন্ম দেয় এবং ১৯৫৫ সালের গৃহযুদ্ধের সূচনা করে, যার পরিসমাপ্তি ঘটে ১৯৭২ সালে। তখন দেশের সামরিক শাসক এক চুক্তিতে উপনীত হলে গৃহযুদ্ধের অবসান হয়। এই যুদ্ধে ১০ লক্ষাধিক মানুষ নিহত হয়। গৃহযুদ্ধের অবসান হলেও দেশটিতে স্থিতিশীলতা ফিরে আসেনি। এদিকে ১৯৮৩ সালে দক্ষিণ সুদানের স্বাধীনতার দাবিতে আবারও গৃহযুদ্ধের সূচনা হয়। এরই মধ্যে ১৯৮৯ সালে কর্নেল উমর আগ্রাসি বাহিনীআল-বশির একদল সামরিক কর্মকর্তার সমর্থন নিয়ে এক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সুদানের শাসনক্ষমতা দখল করেন। আল-বশির রাজনৈতিক দল জাতীয় কংগ্রেস পার্টির হয়ে অত্যন্ত শক্ত হাতে দেশ শাসনকার্য পরিচালনা করেন। কিন্তু তিনি দক্ষিণ সুদানের সঙ্গে যুদ্ধের কোনো কূলকিনারা করতে পারেননি। ফলে ২০০৫ সালে ওই অঞ্চলটির স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে যুদ্ধের অবসান ঘটে। এই ভয়ানক গৃহযুদ্ধে ১৫ লক্ষাধিক মানুষ নিহত হয়। এসব সংঘাত ও যুদ্ধের পরও সুদান স্থিতিশীল দেশ হিসেবে মাথা সোজা করে দাঁড়াতে পারেনি।

উমর আল-বশির ১৯৯৬ সালে নিজেকে সুদানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করেন। তিনি দেশে সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেন। তখন থেকে আন্তর্জাতিক মহল সুদানকে একটি সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করে। ফলে সুদান সরকার প্রায় একঘরে হয়ে পড়ে এবং বশির সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ ক্রমশ বাড়তে থাকলে তিনি ২০১০ ও ২০১৫ সালে দেশে সাধারণ নির্বাচনের আয়োজন করেন। তবে দুটি নির্বাচনে তিনিই জয়ী হয়ে ক্ষমতার শীর্ষ পদ ধরে রাখেন। এদিকে ২০১৫ সালে বিরোধীরা নির্বাচন বর্জন করলে গভীর অচলাবস্থার সৃষ্টি হয় এবং নানা টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে দেশটিতে ক্ষোভ ও বিক্ষোভ অব্যাহত থাকে। এদিকে দেশটিতে রুটির মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন শুরু হয়। তীব্র আন্দোলনের মুখে ২০১৯ সালে উমর আল-বশির ক্ষমতাচ্যুত হন। ফলে তাঁর দীর্ঘ ৩০ বছরের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটে।

২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে আল-বশিরকে ক্ষমতাচ্যুত করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন যৌথভাবে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুবহান ও আধাসামরিক বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালো। তখন তাঁরা দুজনই পরস্পরের বন্ধু ছিলেন। এ সময় বেসামরিক গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে মিলিত হয়ে সামরিক বাহিনীর সহযোগিতায় একটি জোট সরকার গঠন করে। তারপর থেকে দেশে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অবনতির সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যসংকটের তীব্রতা বাড়তে থাকে। ফলে সামরিক বাহিনী ও বেসরকারি নেতৃত্বের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। ফলে ২০২১ সালে দেশটিতে আবার সেনা অভ্যুত্থান ঘটে। জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুবহান সুদানের ক্ষমতা দখল করেন। এরপর থেকে সেনাপ্রধান ও ডি ফ্যাক্টো প্রেসিডেন্ট আল-বুরহান এবং আরএসএফ প্রধান হামদান দাগালোর মধ্যে শুরু হয় ক্ষমতার দ্বন্দ্ব এবং তা ধীরে ধীরে চরম আকার ধারণ করে।

সরকারের অংশ দুই জেনারেলের মধ্যে সবচেয়ে বড় দ্বন্দ্বের বিষয় ছিল আধাসামরিক বাহিনীর আরএসএফের শক্তিশালী এক লাখ সদস্যকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা এবং এটি করা হলে তাদের নেতৃত্ব কে দেবে সে বিষয়ে সুরাহা করা। এই দ্বন্দ্বে কেউ কাউকে ছাড় দিতে রাজি না হলে, টানা কয়েক দিনের উত্তেজনার পর ২০২৩ সালের ১৫ এপ্রিল সেনাবাহিনী ও আরএসএফের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়।

পরিশেষে এ লড়াই গৃহযুদ্ধের মোড় নেয় এবং তা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এই গৃহযুদ্ধই এখন তীব্র আকার ধারণ করেছে। আধাসামরিক আরএসএফ মিলিশিয়া বাহিনী দেশে চরম অরাজকতা ও হত্যাযজ্ঞের পথ বেছে নিয়েছে, যা অবসানের উপায় ও সময় কারও জানা নেই। বিশ্ব সম্প্রদায়ও এ ব্যাপারে আশ্চর্যজনক নীরবতা পালন করছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। এদিকে সুদানের নিয়ন্ত্রণ নিয়েও চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে। আরএসএফের তাণ্ডবে ক্ষমতাসীন সামরিক সরকার যখন দিনদিন কোণঠাসা হচ্ছে, তখন আরএসএফ দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকা তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছে। আর সুদানের প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এলাকাগুলোতেই আরএসএফ তাদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে। 

এখন প্রশ্ন হচ্ছে বর্তমানে বিরোধে লিপ্ত দুই জেনারেল উমর আল-বশিরের ক্ষমতাচ্যুতির পর একসঙ্গে ক্ষমতার পাশে থাকলেও তারা কেনো আজ ভয়ানক যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। আর কারাই বা সরকারবিরোধী জেনারেল হামদান দাগালেকে সাহায্য ও সমর্থন দিয়ে আসছে। বন্ধু দুই জেনারেলের বিরোধ শুরু হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে বেসামরিক সরকার গঠন প্রশ্নে মতানৈক্য এবং ক্ষমতার দ্বন্দ্ব। আরএসএফপ্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালোকে বরাবরই সমর্থন জুগিয়ে আসছে সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার। দারফুর ও আল-ফাশের অঞ্চলে যে ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ চলছে তার পেছনে ইউএই বড় ভূমিকা পালন করছে বলে প্রামাণিক তথ্য রয়েছে। এর বড় কারণ হলো আরএসএফকে প্রচুর অর্থ ও অস্ত্রের জোগান দিয়ে ইউএই সুদানের আরএসএফ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলোর কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রাকৃতিক সম্পদ বাগিয়ে নেওয়ার জন্য উদগ্রীব। এসব এলাকার খনি থেকে তোলা সোনার বেশির ভাগ অংশও ইউএই নিয়ে যাচ্ছে। ইউএই বহু দিন থেকেই আরএসএফের ঘনিষ্ঠ মিত্র। ইউএইর সহযোগিতা পেয়েই আরএসএফ সুদানের গৃহযুদ্ধকে আরও ভয়াবহ ও দীর্ঘস্থায়ী করার শক্তি পাচ্ছে। এ ছাড়া পশ্চিম লিবিয়ার শক্তিশালী জেনারেল খলিফা হাফতারও আরএসএফকে সহায়তা করছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

সুদান উত্তর-পূর্ব আফ্রিকার একটি দেশ যার রাজধানী খার্তুম। আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ সুদানের আয়তন ১৮ লাখ ৮৬ হাজার ৬৮ বর্গকিলোমিটার। কৃষি, তেল, খনিজ বিশেষ করে স্বর্ণে প্রাচুর্যে একটি দেশ সুদান। এটি আফ্রিকা মহাদেশের অন্যতম প্রধান স্বর্ণ উৎপাদনকারী দেশ। অথচ দেশটি দশকের পর দশক ধরে ক্ষমতার হাতবদল, অভ্যুত্থান-পাল্টা অভ্যুত্থান ও গৃহযুদ্ধে আজ বিপন্ন। সহিংসতা, দাঙ্গা, খুন, সংঘাতে সৃষ্ট দুর্ভিক্ষ-মহামারিতে ইতোমধ্যে প্রাণ গেছে দেশটির ৩০ লাখের বেশি মানুষের। সুদানের বর্তমান অবস্থা খুবই নাজুক। আরএসএফের ভয়ানক হামলায় প্রতিদিন প্রাণ যাচ্ছে শত শত মানুষের। ফলে মানুষের জীবননাশের সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনি বৃদ্ধি পাচ্ছে মানুষের দুঃখ ও দুর্দশার। আন্তর্জাতিক রেডক্রসের সুদান মিশনের প্রধান ড্যানিয়েল ও’মালি বলেছেন, ‘এই সংঘাতে চরম মানবিক সংকটের সৃষ্টি হয়েছে।’ জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার টুর্ক বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চরম নিষ্ক্রিয়তার কারণে সুদানে যে হত্যাযজ্ঞ চলছে, তা আরও অচিরেই বৃহৎ আকার ধারণ করবে।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, এই অঞ্চলের বেসামরিক মানুষের জীবন নিয়ে ঝুঁকি বেড়েছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সূত্রের মতে, গৃহযুদ্ধের ফলে আল-ফাশার বিভিন্ন অঞ্চলের ৬ লাখ ৩৭ হাজার মানুষ চরম দুর্ভিক্ষের মুখে রয়েছে।  তা ছাড়া সুদানের ৫ কোটি মানুষের প্রায় অর্ধেক ২ কোটি ৪৬ লাখ মানুষ চরম খাদ্যসংকটে ভুগছে। সাম্প্রতিককালে সুদানের প্রচণ্ড হত্যাযজ্ঞের প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন দেশ উদ্বেগ প্রকাশ করছে। ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও আরব লিগ এই সংঘাত বন্ধের জন্য উভয় পক্ষকে আহ্বান জানিয়েছে। দুই পক্ষের মধ্যকার রক্তক্ষয়ী দ্বন্দ্বের অবসানে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে মিসর ও দক্ষিণ সুদান। জাতিসংঘের মহাসচিব গুতেরেস সুদানে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন, বেসামরিক নাগরিক ও অবকাঠামোর ওপর নির্বিচারে আক্রমণ, লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার জন্য তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং প্রত্যেক পক্ষকে শান্তি স্থাপনের জন্য সহযোগিতা করার আহ্বান জানান। সুদানের এই ভয়াবহ মানবিক সংকটের সময় প্রয়োজন মুসলিম বিশ্বের অভিভাবক রাষ্ট্র সৌদি আরব, তুরস্ক ও কাতারের মতো রাষ্ট্রনায়কদের সমঝোতার প্রস্তাব নিয়ে এগিয়ে আসার, যেন ভয়ানক গণহত্যার কবল থেকে সুদানের অসহায় মানুষকে বাঁচানো যায়। একই সঙ্গে সেখানকার ক্ষুধাপীড়িত ও আহত মানুষের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্য তাদের ভূমিকাও পালন করা দরকার। জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও দেশগুলোকে শুধু বিবৃতির মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে সুদানের  সংকট নিরসনে দ্রুত এগিয়ে আসতে হবে।

লেখক : সাবেক ব্যাংকার

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম