শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

আওয়ামী লীগ জমানাতে হঠাৎ করেই কীভাবে যেন আন্ডা অর্থাৎ ডিম হররোজ সংবাদ শিরোনাম হতে থাকল। জনৈক ব্যক্তির সঙ্গে খানবাহাদুর রায়বাহাদুর ইত্যাদি রাজকীয় উপাধির মতো আন্ডা শব্দটি শোভা পেতে থাকল এবং আন্ডার দাপটে বালুমহাল থেকে গরুর বাজার, ফেনসিডিল থেকে টেকনাফ সীমান্তের ইয়াবা কিংবা কক্সবাজারের ফাইভ স্টার হোটেল ব্যবসা থেকে শুরু করে ঢাকা-দুবাই স্বর্ণ চোরাচালান রীতিমতো শিল্পে পরিণত হলো। আন্ডার এত্ত সব বিজয় এবং সফলতার মূলে ছিল বিরাট এক ডান্ডা অর্থাৎ লাঠি। দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি বাহিনী প্রধান যখন আন্ডা মিয়ার ঘনিষ্ঠ বন্ধু-সাথি বা আশ্রয়দাতা এবং ব্যবসায়িক অংশীদার হলো তখন তাদের জন্য অর্থাৎ আন্ডার ডান্ডার জন্য একের পর এক খুলে যা হেম ছেমের মতো অর্থবিত্ত ভোগবিলাস, কামনাবাসনা, লোভলালসার পাহাড় রচিত হতে থাকল এবং আওয়ামী সরকারের পতনের রাস্তা প্রশস্ত হতে থাকল।

উল্লিখিত ঘটনা যখন ঘটছিল তখন আমি অবাক বিস্ময়ে ভাবছিলাম মানুষের নৈতিক ভ্রষ্টতা, অর্থলোভ এবং রুচিহীনতার স্তর কতটা নিম্ন পর্যায়ে পৌঁছলে একজন অসৎ ধড়িবাজ ফুটপাতের ডিম বিক্রেতার সঙ্গে রাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ বড়কর্তার সঙ্গম বা মিলন হতে পারে এবং আওয়ামী লীগের মতো একটি প্রাচীন রাজনৈতিক দল আন্ডা ডান্ডার মিলিত স্রোতে অকূলে হারিয়ে যেতে পারে! বাংলার ইতিহাসে আন্ডা ডান্ডার বন্ধনের মতো অতীতে চাকু মহিউদ্দিন, মুরগি মিলন, বাস্টার্ড সেলিম, টোকাই সাগর, কালা জাহাঙ্গীর, টুন্ডা বাবু ইত্যাদি লোকজনের সঙ্গে রাজনীতির হর্তাকর্তাদের দহরমমরহম যেমন মানুষের রুচি ও বিবেকে ঘা তৈরি করেছিল তা আওয়ামী লীগ জমানায় আন্ডা ডান্ডার বন্ধুত্বের মাধ্যমে দুর্গন্ধযুক্ত রক্তাক্ত পুঁজে পরিণত হয়ে যে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল তা এখন কতটা মহামারি আকার ধারণ করেছে তা নিয়ে আলোচনা করব। একই সঙ্গে এত্ত সব মহামারির মধ্যে আমাদের দেশ-জাতির জন্য যেসব সর্বনাশ অনিবার্য হয়ে পড়েছে, সেসব বিষয়ের সাতটি লক্ষণ সংক্ষেপে বর্ণনা করব। তার আগে আন্ডা ডান্ডা নিয়ে আরও কিছু কথা বলা আবশ্যক!

আমার কর্মজীবনে দেশের অনেক বাহিনীপ্রধান, সচিবালয়ের বড়কর্তা এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, ধর্মীয় নেতা, কবি-দার্শনিকের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুযোগ পেয়েছি। যারা সফল হয়েছেন এবং সুনামধারী ছিলেন তাদের রুচি আভিজাত্যবোধ এবং শিক্ষাদীক্ষা পদপদবির সঙ্গে বন্ধুবান্ধবদের একটি সামঞ্জস্য ছিল। কিন্তু যারা উঁচু পদে থেকে ফুটপাতের হকারদের প্রেমে পড়েছেন এবং নিজেদের জৈবিক চাহিদা মেটানোর জন্য রাস্তার ভ্রাম্যমাণ পথবধূদের পায়ে প্রণতি দিয়েছেন তাদের নির্মম পরিণতি পক্ষাঘাতগ্রস্ত নেড়ি সারমেয়দের মতোই হয়েছে। কেবল অর্থলোভ এবং যৌনলিপ্সার জন্য যারা মনুষ্যবিষ্ঠার অতলান্তে ডুব দিতে দ্বিধা করেননি তাদের শেষ পরিণতি কতটা নির্মম-নিষ্ঠুর এবং অবমাননাকর হতে পারে তা যদি কেউ দেখতে চান তবে আলোচিত আন্ডা নির্মম-নিষ্ঠুরমানব এবং ডান্ডা হুজুরের হালহকিকত দেখে আসতে পারেন।

প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী আকাশের রাজা ইগল, বনের রাজা বাঘ-সিংহ এবং মানুষের রাজা রাজনৈতিক নেতৃত্বের চূড়ান্ত যোগ্যতাসম্পন্ন রাষ্ট্রক্ষমতাপ্রাপ্ত নরনারী। প্রকৃতির রাজা-রানিরা অতীতে কোনো দিন তাদের চরিত্র এবং আভিজাত্য মরে গেলেও পরিবর্তন করেননি আর কেয়ামত পর্যন্ত করবেন না। কিন্তু মানুষের রাজা-রানিরা ক্ষণে ক্ষণে যেভাবে পায়ের জুতোকে মাথার মুকুট বানিয়ে উজির-নাজির, পাইক-পেয়াদার আরদালিদের বাধ্য করে জুতোর কাছে মাথা নত করে আত্মসমর্পণ করতে। তাতে করে কেয়ামতের মহাপ্রলয়ের আগেই রাজনৈতিক দল-মত-গোষ্ঠী, দেশ-জাতির ভাগ্যে যে দুর্ভোগ-দুর্দশা নেমে আসে তা মহাপ্রলয়ের চেয়ে কম নাকি বেশি তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারেন।

বাংলাদেশের রাজনীতির মহামারি যখন রাষ্ট্রক্ষমতায় সংক্রমিত হয় তখন রাষ্ট্রযন্ত্রের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। অযোগ্যরা যোগ্যদের মাথার ওপর চেপে বসে এবং শর্তহীন আনুগত্য দাবি করে থাকে। কোনো অযোগ্য যদি বুঝতে পারে যে তার আশপাশে যোগ্য লোক রয়েছে, তবে সর্বশক্তি নিয়োগ করে যোগ্যকে অযোগ্য-অপদার্থ অকর্মণ্য বানানোর জন্য। শুরু করে তাপ-চাপ এবং শক্তিপ্রয়োগ। এ ক্ষেত্রে অযোগ্যরা বিন্দুমাত্র ছাড় দেয় না। রাজনীতির বিষবাষ্প যখন রাষ্ট্রশক্তিকে গ্রাস করে তখন দুর্নীতিবাজদের মধ্যে শুরু হয় তুমুল প্রতিযোগিতা। বস্তা বস্তা অর্থ মণকে মণ স্বর্ণ সংগ্রহ করে তার একটি ভাগ রাজনীতির পালের গোদাদের গোডাউনে জমা দেওয়ার জন্য যে ইঁদুর দৌড় শুরু হয় তা থামানোর জন্য কখনো কখনো কোনো দেশকাল জাতিকে শত বছর অবধি অপেক্ষা করতে হয়।

আমাদের দেশে রাষ্ট্রীয় দুর্নীতি শুরু হয়েছিল এরশাদ জমানায়। দুর্নীতির সঙ্গে সুরা সাকি খুনখারাবি দখলবাণিজ্য, জেলজুলুম ইত্যাদি উপসর্গ যুক্ত হয়ে রাজনীতির যে কালো অধ্যায় রচিত হয়েছিল তা পরবর্তীকালে থেমে থাকেনি। বরং প্রতিটি জমানায় অভিনব কৌশল যেভাবে আমজনতার ওপর রাষ্ট্রশক্তির দুর্নীতিপরায়ণ এবং দুর্বৃত্ত প্রকৃতির লোকজনের সিন্ডিকেট জুলুম অত্যাচার চালিয়েছে তা হালআমলে দেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড, সামাজিক বন্ধন, পারিবারিক মূল্যবোধ, জাতীয় সত্তা এবং নীতিনৈতিকতার স্তরগুলোকে চুরমার করে দিয়েছে।

আজকের সমাজে ডিসি নিয়োগ বিশ কোটি, সচিব নিয়োগ ওপেন টেন্ডার, বিভিন্ন লোভনীয় পদপদবিতে নিয়োগের জন্য শত শত কোটি টাকার খবর যেভাবে চাউর হচ্ছে তাতে করে সাবেক জমানার দুর্নীতিবাজরা নিজেদের ইদানীং ফেরেশতা ভাবতে শুরু করেছেন এবং দেশ-জাতিকে নব্য দুর্নীতিবাজদের কবল থেকে উদ্ধারের জন্য রীতিমতো জিহাদ শুরু করে দিয়েছেন। আমাদের দেশের শত বছরের ইতিহাসে কেন অতীতের ভালো কর্ম বর্তমানে অনুসরণ করা হয় না এবং কেন অতীতের কুকর্ম জ্যামিতিক হারে বেড়ে আমাদের সর্বনাশের চূড়ান্ত পরিণতির দিকে নিয়ে যায়, তার সাতটি কারণ বর্ণনা করে আজকের নিবন্ধ শেষ করব-

এক. আমাদের দেশের আমজনতা কর্মী হওয়ার চেয়ে দর্শক হতে পছন্দ করে। কাজ করার চেয়ে অলসতা তাদের পছন্দ। পরিশ্রম করে অর্জন করার পরিবর্তে ছলে বলে কৌশলে উত্তরাধিকারসূত্রে, বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে অথবা হঠাৎ কোনো অলৌকিক সুযোগে সম্পদ লাভের আশায় ইতিউতি করে।

দুই. আমাদের দেশের মানুষের স্মৃতিশক্তি দুর্বল। সহজে ভুলে যায়- সহজে উত্তেজিত হয়, সহজে ভয় পেয়ে যায় এবং মাঝপথে উল্টো দৌড় দেয়।

তিন. আমরা কোনো কাজে ধারাবাহিকতা রাখতে পারি না। আমাদের ইচ্ছাশক্তি দুর্বল। চিন্তা ও পরিশ্রম করার চেষ্টা আমাদের দেশে কঠিনতর বিষয়। জ্ঞান অর্জন, দক্ষতা অর্জন এবং আনুগত্য প্রদর্শন আমাদের ধাতে সয় না।

চার. আমাদের রয়েছে ভয়াবহ আবেগ, আবেগজনিত কারণে আমরা হররোজ একের পর এক সর্বনাশ ঘটিয়ে যাচ্ছি। আমরা দিনের চেয়ে রাত- আলোর চেয়ে অন্ধকার, জ্ঞানের চেয়ে নির্বুদ্ধিতা পছন্দ করি। কাজের পরিবর্তে অকাজ এবং সফল মানুষদের নিয়ে ঠাট্টা-মশকরা গল্পগুজব পছন্দ করি। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র-অলস এবং কর্মবিমুখ মানুষটিও দেশের সবচেয়ে ধনী মানুষটিকে উদ্দেশ করে বলবে- শালা! এত টাকা কীভাবে কামাল।

পাঁচ. আমরা শক্তের ভক্ত নরমের যম প্রকৃতির হওয়ায় আমাদের গড় সাহস শক্তি অপমানজনকভাবে কম। আমাদের মেরুদণ্ড খুবই দুর্বল এবং আমাদের পাকস্থলী-রেচনতন্ত্র-ফুসফুস হৃৎপিণ্ড জন্ম থেকেই নড়বড়ে। ফলে বদহজম, হাঁপিয়ে ওঠা এবং ভয় পাওয়া আমাদের জাতীয় রোগে পরিণত হয়েছে।

ছয়. আমরা প্রচণ্ড অদৃষ্টবাদী। নিজেদের সব ব্যর্থতা ভাগ্যের ওপর চাপিয়ে দিয়ে আমরা কপাল চাপড়াতে থাকি। অকৃতজ্ঞতা-দাম্ভিকতা আমাদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য। অবাধ্য হওয়া এবং পালিয়ে যাওয়া আমাদের কাছে গর্বের বিষয়।

সাত. আমরা অসম্ভব স্বপ্নবিলাসী- ভোগবাদী তত্ত্বে বিশ্বাসী। শত্রুকে মিত্র মনে করা এবং মিত্রকে শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করে দূরদূর তাড়িয়ে দেওয়া আমাদের সাধারণ অভ্যাস। কোনো মূল্যবোধ-নীতিনৈতিকতা বা ইতিহাস-ঐতিহ্যের ধারকবাহক হওয়াকে আমরা দাসত্ব মনে করি। আমরা সর্বদা আকাশকুসুম কল্পনা করি এবং অন্য মানুষের সর্বনাশের চিন্তায় বিভোর হয়ে নিজেদের স্বপ্নবাসর তৈরি করি।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম