শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

ড. মো. মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

জাতীয় ঐক্য একটি দেশের স্থিতিশীলতা, সামাজিক শান্তি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল ভিত্তি। ইতিহাস দেখায়, জাতি যত ঐক্যবদ্ধ হয়, দেশের সম্ভাবনা তত বৃদ্ধি পায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার উজ্জ্বল প্রমাণ। তখন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সামরিকভাবে ঐক্যবদ্ধ জাতি স্বাধীনতা অর্জনে সক্ষম হয়েছিল। কিন্তু স্বাধীনতার পর রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতার লড়াই, স্বার্থপরতা ও অবিশ্বাস দেশের স্থিতিশীলতা ও সংহতিকে বিপন্ন করে। ১৯৭৫ সালের পর থেকে দলগুলো সংবিধান ও প্রতিষ্ঠানকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে। ১৯৯০ সালের গণ আন্দোলনের পরও তারা জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি, যা দীর্ঘমেয়াদি বিপদের সূচনা করে।

গত ১৫ বছরে ফ্যাসিবাদী শাসন সংবিধান, আইন ও প্রশাসনকে নিজের নিয়ন্ত্রণে এনেছে। বিচারব্যবস্থা, সংবাদমাধ্যম ও নির্বাচন কমিশনে পক্ষপাত বেড়েছে; র‌্যাব, ডিজিএফআই ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিরোধী মত দমনে ব্যবহার করা হয়েছে- গুম, খুন ও নির্যাতন সাধারণ ঘটনা হয়েছে। এতে প্রাতিষ্ঠানিক স্বতন্ত্রতা, সামাজিক মূল্যবোধ ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো রাজনৈতিক চাপের মুখে দায়িত্ব ও স্বচ্ছতা হারিয়েছে।

দীর্ঘ ফ্যাসিবাদী শাসন দেশের শিক্ষা, অর্থনীতি ও সমাজকে বিপর্যস্ত করেছে। শিক্ষা ক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রভাবের ফলে পাঠ্যক্রম ও নিয়োগে স্বচ্ছতা নষ্ট হয়েছে। অর্থনীতি অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে, বেকারত্ব ও দারিদ্র্য বেড়েছে, সামাজিক অসন্তোষ বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব প্রভাব দেশের নিরাপত্তা, সামাজিক শান্তি ও সার্বভৌমত্বকে গভীর ঝুঁকিতে ফেলেছে। এ দুরবস্থা মোকাবিলায় সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো বিভিন্ন সংস্কার কমিটি ও ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে। কমিটিগুলো সংবিধান, আইন এবং প্রশাসনিক কাঠামো পুনর্গঠনের জন্য কাজ করেছে। তারা স্বেচ্ছাচারী আইন ও সংবিধান পরিবর্তনের প্রভাব বিশ্লেষণ করেছে, বিভিন্ন সুপারিশ করেছে এবং রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যের ভিত্তি স্থাপন করার চেষ্টা করেছে। এ প্রচেষ্টার অন্যতম শীর্ষ দিক হলো জুলাই সনদ, যা রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে তৈরি হয়েছে। জুলাই সনদে সংবিধান, আইন এবং প্রশাসনিক কাঠামো পুনর্গঠনের জন্য সুস্পষ্ট ধারা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তবে বিএনপি কিছু ধারায় নোট অব ডিসেন্ট প্রকাশ করেছে, যা প্রমাণ করে রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য অর্জন এখনো চ্যালেঞ্জিং। জুলাই সনদের বাস্তবায়ন ও দেশের পুনর্গঠনের জন্য গণভোট প্রস্তাবিত হয়েছে। গণভোট কার্যকর না হলে দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে যাবে। রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে সনদের ধারাগুলো কার্যকর হবে না, সংবিধান ও আইন সংস্কারের প্রক্রিয়া ব্যর্থ হবে এবং দেশের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো দুর্বল থাকবে।

জুলাই বিপ্লব প্রমাণ করেছে যে, রাজনৈতিক দল ও জনগণ যখন ঐক্যবদ্ধ হয়, তখন দেশের জন্য বড় ধরনের পরিবর্তন সম্ভব। দেশের ভবিষ্যৎ শুধু রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য, সংবিধান ও আইনকে কার্যকরভাবে প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণের ওপর নির্ভর করছে। ঐক্যহীনতা দেশের জন্য রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক দিক থেকে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। জাতিকে সতর্ক হতে হবে, নিজেদের পার্থক্য ভুলে দেশের স্বার্থকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিতে হবে। শুধু এভাবে বাংলাদেশ একটি স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে এগোতে পারবে, যা আগামী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধি, শান্তি এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেবে।

জাতীয় ঐক্যহীনতার প্রভাব দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে গভীর। রাজনৈতিক দলগুলো যখন নিজেদের স্বার্থের জন্য ঐক্যবদ্ধ হয় না, প্রশাসন কার্যকরভাবে পরিচালিত হয় না, বিচারব্যবস্থা নিরপেক্ষ থাকে না এবং আইন প্রয়োগে স্বচ্ছতা হারায়-এর ফলশ্রুতিতে দেশের প্রধান প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়, রাষ্ট্রের ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত ও পক্ষপাতমূলক হয়ে যায়। এই পরিস্থিতি জনগণের আস্থা হ্রাস করে, সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধি করে এবং দেশে বিভাজন সৃষ্টি করে। রাজনৈতিক অস্থিরতা বিদেশি ও দেশীয় বিনিয়োগকারীদের অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে। ফলে দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প স্থগিত বা বাতিল হয়। বেকারত্ব, দারিদ্র্য ও সামাজিক অসন্তোষ বৃদ্ধি পায়।

জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক সমঝোতা না থাকলে দেশ সম্ভাব্য বিপর্যয়ের দিকে এগোচ্ছে। দেশের স্থিতিশীলতা, সংবিধানিক কাঠামো ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার একমাত্র পথ হলো রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ হওয়া। দেশের জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের স্বার্থ ভুলে দেশের স্বার্থকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিতে হবে। ঐক্যহীনতার সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো দেশের সার্বভৌমত্বের হুমকি। দেশের স্থিতিশীলতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য আন্তর্জাতিক প্রভাবও উদ্বেগজনক। যখন রাজনৈতিক দলগুলো বিভক্ত এবং প্রশাসন পক্ষপাতমূলক হয়, তখন প্রতিবেশী শক্তিগুলো, বিশেষ করে ভারত, দেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার সুযোগ নিয়ে আধিপত্য বিস্তার করতে পারে।

জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক সমঝোতা না থাকলে দেশ সম্ভাব্য বিপর্যয়ের দিকে এগোবে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি নিজেদের স্বার্থকে জাতির স্বার্থের ওপরে প্রাধান্য দেয়, তবে দেশের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ধ্বংস হয়ে যাবে। রাজনৈতিক অস্থিরতা সামাজিক বিভাজন, গৃহযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ ও অরাজকতা সৃষ্টি করতে পারে। দেশের স্থিতিশীলতা, সংবিধানিক কাঠামো ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার একমাত্র পথ হলো রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ হওয়া। দেশের জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের পার্থক্য ভুলে দেশের স্বার্থকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিতে হবে। সংবিধান ও আইনকে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছভাবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় জনগণকে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। শুধু এভাবে বাংলাদেশ একটি স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে এগোতে পারবে, যা আগামী প্রজন্মের জন্য শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেবে।

যদি জুলাই বিপ্লব আইনগত স্বীকৃতি না পায়, তাহলে বিপ্লবের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকার ও তার নেতাদের অবস্থান অত্যন্ত অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। আইনগত ভিত্তি ছাড়া কোনো সরকার দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে না। কারণ রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও অর্থনৈতিক লেনদেনের সব কিছুই আইনি বৈধতার ওপর নির্ভর করে। এ ক্ষেত্রে জুলাই বিপ্লবীদের কর্মকাণ্ডকে ‘অবৈধ দখল’ বা ‘অসাংবিধানিক ক্ষমতা গ্রহণ’ হিসেবে ব্যাখ্যা করা হতে পারে, যা ভবিষ্যতে তাদের বিরুদ্ধে আইনি বা আন্তর্জাতিক বিচার দাবি তুলতে পারে। রাষ্ট্রযন্ত্রের ভিতরে আমলাতান্ত্রিক অচলাবস্থা দেখা দিতে পারে, কারণ অনেক সরকারি কর্মকর্তা, সংস্থা বা বিদেশি মিশন এমন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকৃতি জানাতে পারে, যাদের আইনগত অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ।

অন্যদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার যদি আইনগত বৈধতা না পায়, তাহলে রাষ্ট্রে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক স্থবিরতা ও অর্থনৈতিক বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। বিদেশি বিনিয়োগ, আন্তর্জাতিক সাহায্য, এমনকি বাণিজ্যিক সম্পর্কও ঝুঁকির মুখে পড়বে, কারণ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সাধারণত শুধু বৈধ ও স্বীকৃত সরকারের সঙ্গেই কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখে। এতে দেশের অভ্যন্তরে অস্থিরতা, সামাজিক বিভাজন ও ক্ষমতার দ্বন্দ্ব বাড়তে পারে, যা নতুন করে সংঘাতের জন্ম দেবে। তাই জুলাই বিপ্লবকে টেকসই ও ফলপ্রসূ করতে হলে তার একটি দৃঢ় আইনগত ভিত্তি নিশ্চিত করা জরুরি, নইলে বিপ্লবের অর্জনগুলো দীর্ঘমেয়াদে অর্থহীন হয়ে পড়বে।

সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো-বিএনপি ও তাদের সমমনা দল চাচ্ছে বর্তমান প্রচলিত পদ্ধতিতে নির্বাচন এবং জাতীয় নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন। বিএনপি যদি তাদের সিদ্ধান্তে অটল থাকে তাহলে রাজনৈতিক অচলাবস্থা আরও গভীর হতে পারে। নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমন্বয়ের অভাবে ভোট পরিচালনায় জটিলতা দেখা দিতে পারে, যা নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। এ অবস্থায় নির্বাচন যদি অনুষ্ঠিতও হয়, তাহলে ফলাফল নিয়ে তীব্র বিতর্ক ও সংঘাত দেখা দিতে পারে, যা নতুন করে রাজনৈতিক সহিংসতা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দেবে। এমন একটি পরিস্থিতিতে গণভোটের মূল উদ্দেশ্য-জনমতের প্রতিফলন, বরং হারিয়ে যাবে, কারণ এটি রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার অংশে পরিণত হবে।

অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য ইসলামপন্থি দল আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন এবং জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়ার জন্য গণভোট জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে করার বিষয়ে তাদের অবস্থানে যদি অটল থাকে এবং জাতীয় দাবি অব্যাহত রাখে, তাহলে সেটিও রাজনৈতিক প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত করবে। এতে জাতীয় নির্বাচনের সময়সূচি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হবে, প্রশাসনিক প্রস্তুতি ব্যাহত হবে এবং জনগণের আস্থা ক্ষুণ্ন হবে। দুই জোট যদি নিজেদের অবস্থান থেকে কোনো রকম সরে না আসে, তাহলে দেশ কার্যত দ্বিধাবিভক্ত রাজনৈতিক সংকটে পড়বে। এ অবস্থায় রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে পড়তে পারে, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হতে পারে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে পারে।

জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে, যখন রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের অবস্থানে অটল থেকে জাতীয় স্বার্থের চেয়ে দলীয় অবস্থানকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে, তখন দেশের পরিস্থিতি অচলাবস্থায় রূপ নিতে পারে। যেখানে প্রশাসন স্থবির, অর্থনীতি বিপর্যস্ত ও জনগণ হতাশ হয়ে পড়বে। অর্থনৈতিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়ে খাদ্য ও জ্বালানি সরবরাহে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে সামাজিক অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারে; হিংসা ও লুটপাট বৃদ্ধি পেতে পারে। একপর্যায়ে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হতে পারে। ঐক্যহীনতার সুযোগ নিয়ে আবার ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে পারে। সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো দেশের সার্বভৌমত্বের হুমকি। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য জরুরি হলো একটি জাতীয় সংলাপের উদ্যোগ নেওয়া, যেখানে সব রাজনৈতিক শক্তি, নাগরিক সমাজ, নির্বাচন কমিশন ও প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা অংশ নেবেন। সংলাপের মাধ্যমে গণভোট ও নির্বাচনের সময়সূচি, পদ্ধতি ও তদারকি ব্যবস্থায় একটি সমঝোতা গড়ে তোলা যেতে পারে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত হবে সহনশীলতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও জাতীয় ঐক্যের মানসিকতা গড়ে তোলা, কারণ রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা দলীয় জয়ের চেয়ে অনেক বড় লক্ষ্য। প্রয়োজনে একটি জাতীয় ঐক্য সরকার গঠনের বিষয়ও বিবেচনা করা যেতে পারে, যাতে গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও অর্থনৈতিক আস্থা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়।

লেখক : অর্থনীতিবিদ ও গবেষক

Mizan12bd@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ