শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৭, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

আজ ১৩ নভেম্বর। দিনটি ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর সদস্যদের তৎপরতাও বাড়ানো হয়েছে। সবার মনে একটাই প্রশ্ন-আজ কী হবে? তবে আজকের দিনটি আমাদের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ যারা ভেবেছিল চিরদিন ক্ষমতায় থাকবে, যারা দেশটাকে পৈতৃক সম্পত্তি মনে করেছিল, এমন কোনো অপকর্ম নেই যা করেনি; আজ তাদের বিচারের রায় ঘোষণার দিন ধার্য হবে। এটা অবশ্যই বর্তমান সময়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সরকার ও আদালতের এমন এক সাহসী পদক্ষেপ বাধাগ্রস্ত করতে অপরাধীরা অপচেষ্টা চালাবে, এটাই স্বাভাবিক। ইতোমধ্যে যানবাহনে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণসহ নানান ধ্বংসাত্মক কাজ তারা শুরু করেছে। অবশ্য রাজপথের আন্দোলন, নাশকতা, যানবাহনে আগুন লাগিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মারার রাজনীতিতে তাদের জুড়ি নেই। গত ১৬ বছরে যানবাহনে আগুন, যাত্রীভর্তি বাসে গানপাউডার দিয়ে আগুন ধরিয়ে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করার মতো ঘটনা ফ্যাসিস্ট দলের নেতা-কর্মী ও তাদের বিপথে চালিত গোয়েন্দা সংস্থা করেছে। এসব কাজে তাদের দক্ষতা প্রশ্নাতীত। মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে তারা, আর মামলা হয়েছে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের নামে। সেই গুপ্তঘাতী তৎপরতা তারা এখন আবার শুরু করেছে। আর তাদের এসব ধ্বংসাত্মক কাজ করার সুযোগ করে দিচ্ছে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো। সরকার যদি এত কিছু নিয়ে খেলাধুলা না করে সাদা মনে একটি নির্বাচন দিয়ে গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের চিন্তা করত, তাহলে ফ্যাসিস্টরা এমন দুঃসাহস দেখাতে পারত না। রাজনৈতিক দলগুলোও যদি শুধু ক্ষমতার লোভ না করে দেশের মঙ্গল চিন্তা করে ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকত, তা হলেও পলাতক ফ্যাসিস্ট মাত্র ১৫ মাসের মধ্যে আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারত না।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত ৫ আগস্টের ভাষণে বলেন, সরকারের তিনটি দায়িত্ব ছিল। দায়িত্বগুলো হলো সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন। দেশের অর্থনৈতিক খাত, বিচারব্যবস্থা ও জনপ্রশাসনে গতিশীলতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি বৃদ্ধি, দুর্নীতি, অনিয়ম ও হয়রানি হ্রাস করতে বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। এসব কমিশনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে গঠন করা হয় ঐকমত্য কমিশন। এ কমিশনকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করতে সরকারের পছন্দের প্রবাসীদের এনে দায়িত্ব দেওয়া হলো। অনেক দিন ঐক্যের নাটক করে শেষ পর্যন্ত চরম অনৈক্য সৃষ্টি করা হলো। দেশের শীর্ষ দলগুলো জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সনদটি যেভাবে প্রকাশ করা হলো, তাতে দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের বদলে চরম অনৈক্য সৃষ্টি হয়েছে। প্রায় সবাই সরকারের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ আনল। অথচ এ দলগুলো জুলাই অভ্যুত্থানের পর নিঃশর্তভাবে এ সরকারের প্রতি সমর্থন দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সবাই মাথার তাজ বানিয়ে রেখেছিল। মাত্র ১৫ মাসের ব্যবধানে দলগুলো তাঁর বিরুদ্ধেই প্রতারণার অভিযোগ আনল! এ অবস্থায় অনেক প্রশ্নের জন্ম হয়েছে। ঐকমত্য কমিশন কার স্বার্থে কাজ করেছে, কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে? স্বৈরাচার পতনের পর সব দল তো একমঞ্চে ছিল। হাতে হাত রেখে স্লোগান দিয়েছে। ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে। সে ঐক্য নষ্ট করার জন্য সরকার কি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছিল? ঐক্যের নাটক করে সরকার কি সময় নষ্ট করেছে? সরকার যত জোর দিয়ে জাতীয় নির্বাচনের কথা বলছে, জামায়াতে ইসলামী তত জোরে নির্বাচনের আগে গণভোটের কথা বলছে। গণভোট ছাড়া ২০২৬-এ জাতীয় নির্বাচন হবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। তাহলে কার কী উদ্দেশ্য? ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে যাদের সঙ্গে তাদের আঁতাত ছিল, সেই আঁতাত কি এখনো আছে?

দেশের বৃহত্তর স্বার্থে একমাত্র বেগম খালেদা জিয়াই পারেন দলমতনির্বিশেষে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে। তিনি শুধু বিএনপির মতো একটি দলের নেত্রী নন, তিনি জাতীয় মুরুব্বি। সবার শ্রদ্ধেয় বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে পারলে বর্তমান সংকট দূর করা সম্ভব। এটা এখন সময়ের দাবি

সংস্কার ও জুলাই সনদ নিয়ে প্রত্যাশার চেয়ে অপ্রত্যাশিত ঘটনাই বেশি ঘটেছে। রোগী আগে টয়লেটে প্রস্রাব-পায়খানা করত, এখন বিছানায় করছে অবস্থাটা যেন অনেকটা এমনই। জুলাই অভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক দলগুলোতে যে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল, ঐকমত্য কমিশন সে সম্পর্ক নষ্ট করে শত্রুতে পরিণত করেছে। আগে একজন অন্যকে সালাম দিয়ে কথা বলত, এখন ধমক দিয়ে কথা বলছে। তবে সংস্কারে আহামরি কিছু না হলেও বিচারকাজের অগ্রগতি সন্তোষজনক। সেজন্য বিচারব্যবস্থাকে ধন্যবাদ। এর আগে ৫ আগস্ট জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা আশা প্রকাশ করে বলেছিলেন, ‘জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় বিচারকাজ দৃঢ়ভাবে এগিয়ে চলেছে। বিচারের আনুষ্ঠানিক শুনানি পর্বও শুরু হয়েছে। ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞে যারা জড়িত, তাদের বিচার এ দেশের মাটিতে হবেই। বিচারপ্রক্রিয়া ও এর ফলাফল ক্রমান্বয়ে মানুষের কাছে প্রকাশিত হতে থাকবে। বিচারের পুরো প্রক্রিয়া দেশবাসীর কাছে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান রাখা হচ্ছে।’ প্রধান উপদেষ্টার সেই প্রত্যাশা পূর্ণতা লাভ করছে। অবশ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিচারে রাজনৈতিক নেতা-কর্মী এবং জুলাই বিপ্লবের অত্যাচারিত-নির্যাতিতসহ সর্বসাধারণের মতো প্রধান উপদেষ্টারও খুশি হওয়ার কথা। কারণ শেখ হাসিনা ব্যক্তিগত আক্রোশে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দিনের পর দিন আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন। শেখ হাসিনা আর কিছুদিন ক্ষমতায় থাকলে হয়তো ড. ইউনূসকে জেলখানাতেই থাকতে হতো। সেই মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলা থেকে তিনি আইনি ব্যবস্থাতেই মুক্ত হয়েছেন। কথায় বলে, মানীর মান আল্লাহ রাখেন। ক্ষমতার দম্ভে যে শেখ হাসিনা একদিন ড. ইউনূসকে আদালতে ঘুরিয়েছেন, সেই ড. ইউনূসের সরকার এখন শেখ হাসিনার বিচার করছে। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! অবশ্য নোবেল লরিয়েটের কারণে অনেকের ভাগ্যও খুলে গেছে। তিনি আদালতে গেছেন আসামি হয়ে। আর কিছু লোক তাঁর সঙ্গে গেছেন গণমাধ্যমের খবর হতে। আজ সেই সঙ্গীদের অনেকেই উপদেষ্টা। শুধু বাদ পড়লেন সেই মামলাগুলোর পরিচালনাকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। যখন কোনো আইনজীবী ড. ইউনূসের মামলা পরিচালনা করার সাহস পাননি, তখন ব্যারিস্টার মামুন এগিয়ে এসেছিলেন। মামলার প্রতিটি তারিখে শুনানি শেষে তিনি যখন নির্ভয়ে সাংবাদিকদের বিস্তারিত বলতেন, সেই দৃশ্য অনেকের চোখে এখনো ভাসে।

প্রধান উপদেষ্টা একই দিনের ভাষণে নির্বাচন নিয়ে বলেছিলেন, ‘এবার আমাদের সর্বশেষ দায়িত্ব পালনের পালা। নির্বাচন অনুষ্ঠান। আমরা এবার একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করব। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আপনারা সবাই দোয়া করবেন যেন সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে পারি। দেশের সব নাগরিক একটি “নতুন বাংলাদেশ” গড়ার কাজে সফলভাবে এগিয়ে যেতে পারে। আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এ নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখরভাবে সম্পন্ন করা যায়, সেজন্য সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করব।’ প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে সেদিন জাতি আশান্বিত হয়েছিল। নির্বাচন ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সংশয় কিছুটা হলেও দূর হয়েছিল। সে ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠিয়েছিলেন। নির্বাচন কমিশনও প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। তাঁর এ ভাষণের প্রায় সাড়ে তিন মাস অতিক্রান্ত হচ্ছে। এ সময়ে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ও স্বীকৃত সব দল ফেব্রুয়ারির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। জামায়াতে ইসলামী অনেক আগেই প্রতিটি আসনে একক প্রার্থী দিয়েছে। তারা ভোট প্রার্থনা করছেন। বিএনপিও ৩ নভেম্বর ২৩৭ আসনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে। সারা দেশ এখন নির্বাচনমুখী। এমন সময়ে আবার নতুন করে নির্বাচন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কোনো মহলকে খুশি করার জন্য ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যদি অনিশ্চিত হয়ে যায়, তাহলে দেশ গভীর সংকটে পড়বে। লাভবান হবে পতিত ও পলাতক ফ্যাসিস্ট।

রাজনীতিতে ঐক্য প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য কাজ। দেশের প্রায় ১৮ কোটি মানুষই কমবেশি রাজনীতি বোঝে। রাজনৈতিক আলোচনা সবার প্রিয়। পাঁচ তারকা হোটেল বা দামি রেস্টুরেন্টে যারা আড্ডা দেয়, তাদের চেয়ে শহরের বা গ্রামের ফুটপাতের চায়ের দোকানে রাজনৈতিক চর্চা বেশি হয়। আরও একটি বিষয় আমরা অনেক বেশি জানি, সেটা হলো ডাক্তারি। কারও কোনো শারীরিক সমস্যা হলে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় না, যে ডাক্তারি পরামর্শ দিতে পারে না। এ দুই বিষয়ে সবার জ্ঞান-অপজ্ঞান বেশি, সংকটও বেশি। এখন দেশে নির্বাচন নিয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা দূর করার জন্য রাজনৈতিক ঐক্যে আর কাজ হবে না। এর জন্য দরকার জাতীয় ঐক্য। চরম সংকটে স্বপ্নবাজ মানুষ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে কেন্দ্র করে দেশবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে তিনি ক্ষমতা ও মর্যাদার আসনটি পেয়েছিলেন। কিন্তু ১৫ মাসে তাঁর সেই অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। এখন একমাত্র বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষেই জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা সম্ভব। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে একমাত্র তিনিই পারেন দলমতনির্বিশেষে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে। তিনি শুধু বিএনপির মতো একটি দলের নেত্রী নন, তিনি জাতীয় মুরুব্বি। সবার শ্রদ্ধেয় বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে পারলে বর্তমান সংকট দূর করা সম্ভব। এটা এখন সময়ের দাবি।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

manju209@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম