শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৫, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা

মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল
প্রিন্ট ভার্সন
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা

একাত্তরের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধ আর বিজয় পরবর্তী বাংলাদেশ দুর্ভাগ্যক্রমে সাধারণ মানুষের বাংলাদেশ হয়ে উঠতে পারেনি। অপার বিস্ময়ে সর্বস্ব হারানো মানুষগুলো দেখেছে বঞ্চনা আর প্রতারণার নবরূপ, যে বৈষম্যের কারণে আমরা পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম, সেটাই ১৯৭২ সালে সর্বগ্রাসী আওয়ামী চেহারা ধারণ করে আবির্ভূত হয়েছে মূর্তিমান বিভীষিকা হয়ে।

একদিকে দুগ্ধপোষ্য শিশুর জন্য এক কৌটা গুঁড়া দুধ না পাওয়ার আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন পিতা ন্যায্যমূল্যের দোকানের সামনে প্রতীক্ষার লাইনে কাটিয়েছেন সারা রাত। ডাস্টবিনের উচ্ছিষ্টের যুদ্ধ চলেছে মানুষে-কুকুরে। কলাপাতায় দাফন হয়েছে মৃতদেহ। লজ্জা নিবারণে বাসন্তীর গায়ের জালের লজ্জা থেকে আজও মুক্তি জোটেনি আমাদের। রক্ষীবাহিনীর ক্রসফায়ার আর আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গুলিতে হাজার হাজার তরুণ যুবকের মৃত্যু ছিল প্রতিদিনের খবর।

অন্যদিকে নির্বিচার সম্পত্তি দখল, প্রভাবশালীদের ব্যাংক ডাকাতি, সোনার মুকুটে জাতীয় রাজপুত্রদের বর্ণাঢ্য বিয়ের অনুষ্ঠানে সাক্ষী হতে হয়েছে অসহায় দেশবাসীকে। তথাকথিত জাতীয় সংসদের সিদ্ধান্তে মানুষ হয়েছে বাকশালের ক্রীতদাস আর সংবাদপত্র হারিয়েছে তার প্রাপ্য স্বাধীনতা।

সেদিনের এমনি অন্ধকার বাংলাদেশে ১৫ আগস্ট এসেছে ঐতিহাসিক প্রয়োজনে। ঘটনাবহুল আগস্টের পর নৈরাজ্যের প্রান্তসীমানায় পৌঁছে যাওয়া দিশাহীন দিকহারা বাংলাদেশে প্রয়োজন ছিল এমন একজন নেতার, যিনি এই অন্ধকার অনিশ্চিত বাংলাদেশকে দিতে পারেন প্রকৃত দিশা। আশ্বস্ত করতে পারেন হতাশ জাতিকে, দেখাতে পারেন সম্ভাবনার স্বপ্ন। বাংলাদেশে শহীদ জিয়া এলেন, শক্ত হাতে ধরলেন হাল, আশ্বস্ত করলেন, আর সেই নিমজ্জিত সমগ্র বাংলাদেশকে ঠিক যেমনটি করেছিলেন একাত্তরের ২৬ মার্চ রাতের প্রথম প্রহরে স্বাধীনতার মহান সাহসী ঘোষণা নিয়ে হতবিহ্বল, আক্রান্ত আর দিশাহীন মানুষের সামনে আশার আলো হয়ে।

৭ নভেম্বর আমাদের দিয়েছে এক অভূতপূর্ব ঐক্যের উদাহরণ সিপাহি-জনতার এক অনাবিল মেলবন্ধন। মানুষের মনে জেগে ছিল এক পরিবর্তনের প্রত্যাশা। সত্যিকারের দেশ পাল্টে দেওয়া সংস্কারের সেটাই শুভসূচনা।

৭ নভেম্বর আমাদের মুক্ত করেছে আওয়ামী বাকশালী পরাধীনতার বিভীষিকা থেকে। শহীদ জিয়া একদলীয় বাকশালী কারাগার থেকে আমাদের দিয়েছেন মুক্ত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। জিয়ার সেই মুক্তির সনদে অনেকের সঙ্গে মৃত আওয়ামী লীগেরও হয়েছে পুনর্জন্ম, সংখ্যায় চারটিতে নেমে আসা কণ্ঠরুদ্ধ সংবাদপত্র পেয়েছিল অবারিত মুক্তির স্বাদ, প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অবলুপ্ত বাকস্বাধীনতা।

৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা শহীদ জিয়ার সংস্কার ভাবনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল আমাদের সংবিধানকে জন-আকাঙ্ক্ষা, আমাদের স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্বের সঙ্গে সমার্থক করে তোলা। সংবিধানের শীর্ষে স্থান পেয়েছে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রহিম’-এর মতো পবিত্রতম উচ্চারণ। সংযুক্ত হয়েছিল মহান আল্লাহর প্রতি অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস হবে সব কাজের ভিত্তির মতো প্রত্যয়দীপ্ত উচ্চারণ, যা আজও সংখ্যাগরিষ্ঠের অন্তরের চাহিদা। সেদিন বাংলাদেশে ঐক্য আর আস্থার সমার্থক নাম ছিল শহীদ জিয়া, আর সেই ঐক্য বন্ধন দৃঢ়তর করতে তিনি দিয়েছিলেন এক অবিস্মরণীয় দর্শন- আমাদের গৌরবের জাতীয় পরিচয় ‘আমরা বাংলাদেশি’। এই একটি উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে দেশের সব মানুষের কণ্ঠে পাহাড়, সমতল, দ্বীপ, প্লাবনভূমি, ধর্ম-বর্ণ-জাত-পাতনির্বিশেষে সমান অধিকার আর গর্বের সঙ্গে উচ্চারিত হয়েছে সেই অসামান্য জাতীয়তার নাম।

আমাদের সবচেয়ে গৌরবদীপ্ত অর্জন মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংকলন, সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ, মহান একুশে আর স্বাধীনতা পদক প্রবর্তনের মতো অসামান্য সিদ্ধান্ত যেন এত দিন শহীদ জিয়ার প্রতীক্ষায় ছিল। বাংলাদেশকে বদলে দেওয়ার এই সংস্কার ভাবনার ছোঁয়া আঞ্চলিক আর আন্তর্জাতিক অঙ্গনকেও করেছিল দীপ্তমান

তাঁর হাতে ছিল জনগণকে সম্মোহিত করার এক জাদুর কাঠি, তিনি জানতেন আর্থিক ভিত্তি শক্ত না হলে স্বাধীনতা হবে অর্থহীন। শ্রান্তি-ক্লান্তিহীন জিয়া প্রথম দিন থেকেই ছিলেন মাঠে কোদাল-কাস্তে হাতে সাধারণের পাশে। সেই বংশীবাদকের ডাকে স্বতঃস্ফূর্ত জনগণ খাল কেটেছেন মাইলের পর মাইল, মুখে নেই কষ্ট, ক্লান্তির ছাপ। সেচের পানিতে এক ফসলি জমি রূপান্তরিত হয়েছে দুই ফসলিতে, দুই ফসলি তিন ফসলিতে। তিন বছর না পার হতেই দুর্ভিক্ষের বাংলাদেশ হয়েছে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, বেড়েছে ক্ষুদ্র আর কুটিরশিল্পের সংখ্যা। অর্থনীতিতে যুক্ত হয়েছে নতুন দুটি নাম- মধ্যপ্রাচ্যে শ্রম রপ্তানি আর গার্মেন্টশিল্পের সূচনা।

গ্রামের কর্মহীন বেকার যুবক পরিণত হয়েছে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সম্মানিত যোদ্ধায় আর অবরোধবাসিনী বোনেরা হয়েছে স্বাবলম্বী, পরিবারে হয়েছে সম্মানিত। শিক্ষায় এসেছে সংস্কারের অবিশ্বাস্য সুবাতাস, আওয়ামী প্রতিষ্ঠিত রোগাক্রান্ত শিক্ষাব্যবস্থা হয়েছে নকলমুক্ত, সূচনা হয়েছে বয়স্ক শিক্ষার, শিক্ষাবঞ্চিত কিশোরীরা হয়েছে বিদ্যালয়মুখী। অসম্ভব দূরদর্শী ভাবনায় শহীদ জিয়ার সঙ্গে অনাবিষ্কৃত বাংলাদেশকে চিনতে বঙ্গোপসাগরে সফরসঙ্গী হয়েছেন দেশের মেধাবী তরুণ-তরুণীরা। স্থলভাগের প্রায় সমপরিমাণ জলরাশির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার এক মনোমুগ্ধকর স্মৃতি। সংস্কৃতির জগৎ দেখেছে এক যুগান্তকারী আত্মপরিচয় প্রচেষ্টার দৃষ্টান্ত। নতুন কুঁড়ির মতো অসাধারণ প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠান- যা ছিল আমাদের সংস্কৃতিতে আবিষ্কার আর তার স্রোতোধারা বহমান রাখার এক অবিস্মরণীয় প্রয়াস।

আমাদের সবচেয়ে গৌরবদীপ্ত অর্জন মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংকলন, সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ, মহান একুশে আর স্বাধীনতা পদক প্রবর্তনের মতো অসামান্য সিদ্ধান্ত যেন এত দিন শহীদ জিয়ার প্রতীক্ষায় ছিল। বাংলাদেশকে বদলে দেওয়ার এই সংস্কার ভাবনার ছোঁয়া- আঞ্চলিক আর আন্তর্জাতিক অঙ্গনকেও করেছিল দীপ্তমান। জাতিসংঘের অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয়েছিল সবাইকে অবাক করে জাপানকে পরাজিত করে। জিয়া শুধু সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টাই ছিলেন না বরং সেটিকে বাস্তবায়নে নিয়েছিলেন জটিল আঞ্চলিক কূটনীতিকে তার দক্ষতায় সহজ করে। ওআইসির আল-কুদছ কমিটির সদস্য হিসেবে অবসান করেছিলেন ভ্রাতৃঘাতী ইরাক-ইরান যুদ্ধের।

অবিশ্বাস্য দূরদর্শিতায় উঠতি অর্থনীতির বাংলাদেশের মতো একটি দেশের রাষ্ট্রপতির অবিস্মরণীয় স্থায়ী পবিত্র আরাফাত ময়দানের ধূসর মরুভূমিতে শীতল সবুজের প্রতিচ্ছবি ‘জিয়া-ট্রি’ হয়ে। এই বিস্তীর্ণ সবুজের সমারোহ যত দিন আরাফার ময়দানে মাথা উঁচু করে থাকবে তত দিন বাংলাদেশ আর শহীদ জিয়া বেঁচে থাকবেন ইসলামিক জগতের প্রতিটি মানুষের মাঝে।

মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা থেকে বাংলাদেশের সব ক্রান্তিকালে জড়িয়ে থাকা অবিস্মরণীয় নাম শহীদ জিয়া ও জিয়া পরিবার। দেশের সব ক্রান্তিকালে, সব দুর্যোগ মুহূর্তে এই পরিবারের অপরিহার্যতা আজ কোনো প্রমাণের অপেক্ষায় নেই।

গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় যেমন শহীদ জিয়া, তেমনি সংসদীয় গণতন্ত্র আর সুষ্ঠু নিরপেক্ষ আর অবাধ নির্বাচনের নিশ্চয়তার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। ঠিক তেমনি বিধ্বস্ত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখা ৩১ দফা দিয়ে জাতি ও তারুণ্যের সামনে সমৃদ্ধ আগামীর প্রত্যাশার আলোকবর্তিকা হয়ে আবির্ভূত হয়েছেন তারেক রহমান।

সাহসী, কর্মঠ, সৎ ভবিষ্যৎদর্শী, সৃজনশীলতা আর দেশপ্রেমের অনুপম নিদর্শন হয়ে যেমন চিরজাগরূক হয়ে আছেন শহীদ জিয়া, জনতার ভালোবাসায় অভিষিক্ত জিয়ার অন্তিম বিদায়ত্ব ছিল আত্মার আত্মীয়কে বিদায় দেওয়ার বেদনাবিধুর এক অপূর্ব-অভূতপূর্ব শোকগাথা হয়ে।

দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আজ আর শুধু কোনো দলের বেষ্টনীতে আবদ্ধ নয়, মমতা আর মাতৃরূপের অনাবিল প্রতিচ্ছবি। দেশমাতা আজ প্রকৃতই দেশের অভিভাবক। আজ এ দেশে সবচেয়ে সম্মানিত আর মর্যাদার নাম বেগম খালেদা জিয়া। আজ পঞ্চাশ বছর পূর্তির শুভক্ষণে আরেক ৭ নভেম্বর দীপ্তমান সুবর্ণজয়ন্তীর গৌরবে, সংস্কারের নবপ্রত্যাশায় অপেক্ষমাণ বাংলাদেশ, তারুণ্য-নবীন-প্রবীণ সবাই। বাংলাদেশ জানে জিয়া পরিবার আর বাংলাদেশ আজ অবিচ্ছেদ্য দুটি নাম।

সংস্কার ভাবনা বাস্তবায়নে আরেকজন জিয়ার নাম তারেক রহমান- তাঁর হাতে নতুন বাংলাদেশ নবপ্রত্যাশার নব জাগরণের নব সম্ভাবনার দ্বারপ্রান্তে- আগামীর সুপ্রভাত সেই তারুণ্যের আগমন আর অভিষেকের প্রতীক্ষায়।

লেখক : বিএনপির মিডিয়া সেলপ্রধান

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম