শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৫

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সবুজ ঘাসের মাঠখানির পাশেই বিশাল বিশাল দুটো ভবন। আলহাজ্ব আহেদ আলী বিশ্বাস স্কুল ও কলেজ। আমার সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুরা। পাবনা শহরের কিছুসংখ্যক শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি ও সাংবাদিকরা। আমরা ভবনের দিকে হাঁটছি। পাশ থেকে একজন বললেন, ‘আহেদ আলী বিশ্বাস সাহেব হচ্ছেন অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসের পিতামহ বা দাদা। শিমুল বিশ্বাস রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। বিএনপির উচ্চপর্যায়ের নেতা। তাঁরা সব ভাই-বোন মিলে পিতামহের নামে এই কল্যাণ ট্রাস্ট তৈরি করেছেন। যে সম্পদ কল্যাণ ট্রাস্টের জন্য দান করেছেন তার বাজারমূল্য দেড় দুশো কোটি টাকার মতো হবে।’

দেড় দুশো কোটি টাকার সম্পদ মানুষের কল্যাণের কাজে দান করতে বুকের পাটা লাগে। কতটা মানবপ্রেমী হলে এটা সম্ভব তা ভাববার বিষয়। আহেদ আলী বিশ্বাস সাহেব তাঁর সন্তান ও পৌত্র-পৌত্রীদের নিজের মতো করেই তৈরি করতে পেরেছিলেন। সৎ, নির্লোভ ও মানবকল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ  পৌত্র-পৌত্রীরা পিতা ও পিতামহের পথই অনুসরণ করেছেন। নির্দ্বিধায় দান করেছেন নিজেদের প্রাপ্য সম্পদ। এখন ট্রাস্টটির কেন্দ্রবিন্দু অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস। তিনিই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান। শিমুল বিশ্বাসের সঙ্গে আমার পরিচয় দীর্ঘদিনের। তিনি জনমানুষের প্রতি নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিত্ব। তাঁর সততার কথা সর্বজনবিদিত। পাবনায় শিমুল বিশ্বাসের জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। কারণ একটাই, তিনি মানুষের কল্যাণে কাজ করেন। দরিদ্র অসহায় মানুষের পাশে থাকেন।

মানুষের কল্যাণে যাঁরা কাজ করেন সে-ই সব মানুষের প্রতি সব সময়ই আমার বিশেষ শ্রদ্ধাবোধ কাজ করে। তাঁদেরকেই আমার প্রকৃত মানুষ মনে হয়, যে মানুষ শুধু নিজের স্বার্থের কথা ভাবেন না। নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকেন না। শুধু নিজের উন্নতির আশায় মত্ত থাকেন না। যে মানুষ সমাজের অন্য মানুষের কথাও ভাবেন। পিছিয়েপড়া মানুষকে সামনে টেনে আনার চেষ্টা করেন। অসহায় মানুষের সহায় হন। কষ্টে থাকা মানুষের কষ্ট লাঘবের চেষ্টা করেন। অন্ধকার জীবনে থাকা মানুষের সামনে আলো জ্বালিয়ে দেন যাতে মানুষটি পথ চলতে পারে। আমার কাছে এই মানুষেরাই মানুষ।

একবার এক কাগজের মফস্বল পাতায় ছোট্ট একটা খবর চোখে পড়েছিল। খবরটির সঙ্গে একটা ছবিও ছিল। এক হতদরিদ্র মহিলার সামনে বসে আছে পাঁচজন প্রতিবন্ধী পথশিশু। মহিলা তাদের মুখে খাবার তুলে দিচ্ছেন। মানুষটি ভিখিরি। সংসারে তার কেউ নেই। মধ্য বয়সি। রেললাইনের ধারে ঝুপড়ি তুলে থাকেন। পাঁচটি প্রতিবন্ধী পথশিশুকে তিনি নিজের সঙ্গে রেখেছেন। সকালবেলা শিশু পাঁচটিকে নাশতা খাইয়ে মহিলা বেরিয়ে যান ভিক্ষে করতে। দুপুরে এসে পাঁচজন শিশুকে রান্না করে খাওয়ান। আবার বেরিয়ে যান ভিক্ষে করতে। সন্ধ্যার পর ফিরে আবার শিশুগুলোকে রান্না করে খাওয়ান। ওই পর্যায়ের একজন মানুষের এই মানবিকতা ও মানুষের প্রতি মমত্ববোধ দেখে আমার চোখে পানি এসেছিল। ভিক্ষে করে যেটুকু আয় করেন তার সবই পাঁচ প্রতিবন্ধী শিশুর জন্য ব্যয় করেন। সে-ই ভিখিরি মানুষটিকে আমার সমাজের বহু বড় মানুষের তুলনায় অনেক অনেক বড় মনে হয়েছে।

১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫। বসুন্ধরা শুভসংঘের টিম নিয়ে আমি গিয়েছি পাবনায়। আমাদের অনেক কাজের একটি হচ্ছে বিভিন্ন জেলায় তিন চারটি বা পাঁচটি সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা। একজন ট্রেনার থাকেন। তার বেতন ও যে ঘরটিতে ট্রেনিং সেন্টার করা হয়, সে-ই ঘরের ভাড়া এবং অন্যান্য খরচ আমরা বহন করি। প্রতিটি সেন্টারে বিশজন করে অসচ্ছল নারীকে বিনাখরচে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রতি সপ্তাহে শুক্র ও শনিবারে চলে প্রশিক্ষণ। ১২ সপ্তাহের প্রশিক্ষণের পরে বিনামূল্যে তাদের একটি করে সেলাই মেশিন আমরা উপহার দিই। যাতে এই মেশিনটি ব্যবহার করে মানুষটি স্বাবলম্বী হতে পারেন। সারা দেশে এ পর্যন্ত প্রায় তিন হাজার অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন উপহার দিয়ে স্বাবলম্বী করার চেষ্টা করেছি আমরা। উদ্যোগটি চলমান।

আমি শুভসংঘ প্রতিষ্ঠা করেছিলাম ২০১০ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। সংগঠনটি তৈরি করা হয়েছিল দৈনিক ‘কালের কণ্ঠ’ পত্রিকার পাঠক সংগঠন হিসেবে। নাম ছিল ‘কালের কণ্ঠ শুভসংঘ’। দিনে দিনে সংগঠনটি বড় হয়ে ওঠে। আমাদের কার্যক্রমও ব্যাপক আকার ধারণ করে। ‘শুভ কাজে সবার পাশে’ এই সেøাগান মাথায় নিয়ে আমরা এগোতে থাকি। এই মুহূর্তে সারা দেশে ৩০০’র বেশি শাখা রয়েছে আমাদের। প্রায় ছ’-সাত লাখ ছেলে-মেয়ে সংগঠনটির সঙ্গে জড়িত। কয়েক বছর আগে সংগঠনটির নাম বদলে ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’ করা হয়। ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’র কার্যক্রম পরিচালিত হয় বসুন্ধরা গ্রুপের অর্থায়নে।

শুরু থেকেই অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছি আমরা। সেলাই মেশিনের কথা আগেই বলেছি। এই মুহূর্তে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের প্রায় তিন হাজার ছেলে-মেয়েকে মাসিক বৃত্তি দিই। ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল’ নামে ২২টি স্কুল আছে আমাদের। এমন সব প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্কুলগুলো প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, যেখানটায় শিক্ষার আলো পৌঁছায়নি। দিনে দিনে স্কুলের সংখ্যা আমরা বাড়াতেই থাকব। ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার’ আছে ১০টি। পাঠাগারের সংখ্যাও ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকবে। ছাত্রবৃত্তি বেড়ে কমপক্ষে পাঁচ হাজারের মধ্যে যাবে ২০২৬ সালের মধ্যে। গৃহহীনকে ঘর তৈরি করে দেওয়া, অসচ্ছল পরিবারগুলোকে সচ্ছল করার জন্য গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি কিনে দেওয়া, ভ্যানগাড়ি কিনে দেওয়া, দোকান করে দেওয়া, হুইল চেয়ার কিনে দেওয়া, এসব কাজ আমরা শুরুর দিকে নিয়মিত করেছি। করোনার সময় উত্তরবঙ্গের ১৬ জেলার ৪৮ হাজার মানুষকে এক মাসের খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছিল। শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামানের নেতৃত্বে জীবনের মায়া না করে আমাদের ছেলে-মেয়েরা এই কাজটি সমাধা করেছিল। ১০০ জন অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন বিতরণের জন্য পাবনায় গিয়েছিলাম আমরা। আহেদ আলী বিশ্বাস স্কুল ও কলেজ অডিটোরিয়ামে ওই ট্রাস্টের সহযোগিতায় মেশিনগুলো বিতরণ করেছিলাম। সে-ই ফাঁকে জেনেছিলাম কল্যাণ ট্রাস্টটি সম্পর্কে।

আলহাজ্ব আহেদ আলী বিশ্বাস মানবকল্যাণ ট্রাস্ট সংক্ষেপে ‘এবি ট্রাস্ট’। ট্রাস্টের একটি প্রোফাইল ছাপানো হয়েছে। প্রোফাইলটি আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখলাম। একটি করে পাতা উল্টাই আর আমার বিস্ময় বাড়তেই থাকে। বিভিন্ন সংস্থার অনুদানে এবি ট্রাস্টের তত্ত্বাবধানে এ পর্যন্ত ৪৩টি মাদ্রাসা, এতিমখানা, হেফজখানা ও জামে মসজিদ নির্মিত হয়েছে পাবনার বিভিন্ন এলাকায়। আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের নির্মাণ প্রক্রিয়া চলমান। করোনাভাইরাসের সময় ২০২০ সালে হাজার হাজার দরিদ্র পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে, ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে শ্রমিক পরিবারগুলোতে। এতিম শিশুদের দেওয়া হয়েছে ঈদ উপহার হিসেবে নগদ টাকা। পরিবহন শ্রমিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ত্রাণ। সে সব ত্রাণ সহায়তার বিবরণ পড়ে আমি স্তম্ভিত হয়েছি। অসহায় মানুষের পাশে এভাবে দাঁড়িয়েছে একটি সংস্থা! এ এক মহান উদ্যোগ।

এবি ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠিত ছয়টি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের ভবনগুলো চোখে লেগে থাকার মতো। হাজার হাজার মানুষকে গৃহনির্মাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। লক্ষাধিক বন্যার্ত মানুষকে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। রিকশা বিতরণ করা হয়েছে কয়েক শো। ক্রীড়াসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। স্বাবলম্বী করার জন্য সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে নারীদের। আত্মকর্মসংস্থানের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চলেছে অজস্র। পুনর্বাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন বিষয়ক কর্মসূচি, নারীর ক্ষমতায়ন, যুব উন্নয়ন, ক্ষুদ্র অর্থায়ন, পরিবেশবিষয়ক কর্মসূচি, জৈব কৃষি ও চাষাবাদ, মাছ চাষ ও বাণিজ্যিক কর্মসূচি, সক্ষমতা ও উন্নয়ন, আইনি সহায়তা, কমিউনিটি মিডিয়া, পরিবহন শ্রমিকদের জন্য কল্যাণমূলক ও মানবসম্পদ উন্নয়ন কর্মসূচি। এসব কাজ নিয়মিত করছে এবি ট্রাস্ট। অভাবগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় সহায়তা দান ও তাদের জীবন সুন্দরভাবে গড়ে তুলতেই গড়ে উঠেছিল এবি ট্রাস্ট। নারী-শিশু, পরিবহনসহ অন্যান্য শ্রমিক ও সুবিধাবঞ্চিতদের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন কর্মসূচির মাধ্যমে ক্ষমতায়ন করার ধারণাও নিয়ে আসে এবি ট্রাস্ট। পাবনার পুরান কুটিপাড়া, কিসমত প্রতাপপুর এলাকায় গড়ে উঠেছে প্রতিষ্ঠানটি। সম্পূর্ণ অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের গ্রাম ও চর এলাকার মানুষের জন্যই ‘আহেদ আলী বিশ্বাস মানবকল্যাণ ট্রাস্ট’ প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৮৮ সাল থেকে এলাকার কয়েকজন সমাজসেবী সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে আসছিলেন। শুরুতে তাদের কাজ ছিল শিক্ষা ও কিছু সামাজিক কার্যক্রমের মধ্যে সীমাবদ্ধ। ২০০১ সাল থেকে এবি ট্রাস্ট বৃহত্তর পরিসরে কাজ শুরু করে। সামাজিক উন্নয়ন, বিশেষ করে রাস্তাঘাট মেরামত, বন্যার্তদের জন্য আশ্রয়ণ, অবকাঠামো নির্মাণ, গৃহহীনদের জন্য গৃহনির্মাণ, কর্মহীনদের মধ্যে রিকশা ভ্যান ইত্যাদি বিতরণ ব্যাপকভাবে শুরু হয় ২০০১ সাল থেকে। ২০০৭ সালে ট্রাস্টটি নিবন্ধন করা হয়। এবি ট্রাস্ট এলাকায় লিঙ্গ সমতা, শিক্ষা, শ্রমিকদের কল্যাণ, স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। ফলে সমাজের দরিদ্র এবং বঞ্চিত মানুষের জীবনযাপনে নিরাপত্তা ও ক্ষমতায়নের কাজ করা সম্ভব হচ্ছে। পাবনার বহুমুখী উন্নয়নমূলক কর্মসূচি সফলতার সঙ্গে বাস্তবায়ন করছে এবি ট্রাস্ট। শান্তি, মর্যাদা ও ঐক্য স্থাপন করে একটি গণতান্ত্রিক, দারিদ্র্যমুক্ত, ন্যায়বিচারের সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে টেকসই, কার্যকরী এবং খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত হওয়ার জন্য কাজ করছে এবি ট্রাস্ট। প্রতিষ্ঠানটির এই হচ্ছে দর্শন।

এবি ট্রাস্টের কর্মপরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়নের পদ্ধতি জেনে আমি খুবই আনন্দিত হয়েছি। সমাজের পিছিয়েপড়া জনগোষ্ঠীর সার্বিক উন্নয়নের জন্য যা যা প্রয়োজন, তার প্রায় সবগুলোর জন্যই কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। এরকম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের মতো দেশের জন্য অত্যন্ত জরুরি। যেরকম দুর্বার গতিতে মানুষের কল্যাণে এগিয়ে যাচ্ছে সংস্থাটি, তাদের এই গতি নিশ্চয় অব্যাহত থাকবে। দিনে দিনে আরও বিস্তৃত হবে তাদের কর্মক্ষেত্র। ভবিষ্যতের স্বপ্নের বাংলাদেশ তৈরিতে অসামান্য অবদান রাখবে প্রতিষ্ঠানটি, এতে আমার কোনো সন্দেহ নেই।  এবি ট্রাস্টের সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেককে আমি অভিনন্দন জানাই। বিশেষ করে ট্রাস্টের চেয়ারম্যান শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসকে অভিনন্দন জানাই, তাঁর সুযোগ্য পরিচালনা ও নেতৃত্বের জন্য। এবি ট্রাস্টকে তিনি আরও অনেক অনেক উচ্চতায় নিয়ে যাবেন। এই ট্রাস্টের আলোয় আলোকময় করে তুলবেন পাবনা অঞ্চলকে, এই কামনা।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম