শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

আতিকুর রহমান রুমন
প্রিন্ট ভার্সন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ হাসিনার শাসনকাল চিরকাল কলঙ্কিতভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এক ভয়াবহ অন্ধকার সময় হিসেবে চিহ্নিত হবে। যেখানে গণতন্ত্র ছিল মুখোশে, উন্নয়ন ছিল কাগজে, আর রাষ্ট্রের প্রতিটি শিরায় প্রবাহিত হয়েছিল ভয়, দুর্নীতি ও প্রতিহিংসা। ২০০৯ সালে বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় ফিরে তিনি ধীরে ধীরে দেশকে রূপান্তর করেন একদলীয় শাসনের ঘাঁটিতে। প্রশাসন, বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন- সবকিছু দখল করে নির্মাণ করেন ব্যক্তিনির্ভর রাষ্ট্রব্যবস্থা, যেখানে জনগণ নয়, শাসকই সর্বেসর্বা।

গণতন্ত্রের প্রাণ হলো- ভোটাধিকার। কিন্তু শেখ হাসিনা এই অধিকারই কেড়ে নিয়েছিলেন জনগণের কাছ থেকে। ২০১৪ সালে একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি গণতন্ত্রকে হত্যা করেন। ২০১৮ সালে রাতের ভোটের মাধ্যমে তার কফিনে শেষ পেরেক ঠুঁকে দেন।  ভোট হয় আগের রাতে, কেন্দ্র দখল হয় সরকারি বাহিনীর হাতে, নির্বাচন কমিশন পরিণত হয় আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে। জনগণ ভোট দিতে ভয় পেত। ফল আগেই নির্ধারিত থাকত। এই ভুয়া নির্বাচনের মাধ্যমে শেখ হাসিনা কার্যত বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধ্বংস করে ফেলেন।

বিরোধী দলের রাজনীতি নির্মূল করতে তিনি প্রয়োগ করেছেন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের সর্বোচ্চ রূপ। গুম, খুন, মিথ্যা মামলা, পুলিশি নির্যাতন- এসব হয়ে ওঠে তার শাসনের প্রতিদিনের চিত্র। সংবাদমাধ্যমের ওপর আরোপ করা হয় কঠোর নিয়ন্ত্রণ। সাংবাদিক, মানবাধিকারকর্মী ও ভিন্নমতের চিন্তাবিদদের ওপর চলে হয়রানি ও কারা নির্যাতন। প্রশাসন পরিণত হয় এক ভয়াবহ দমনযন্ত্রে, যার একমাত্র কাজ ছিল বিরোধী মতকে চুপ করিয়ে রাখা।

শেখ হাসিনার চালানো দমননীতি সবচেয়ে বেশি অনুভব করেছে জিয়া পরিবার। বাংলাদেশের ইতিহাসে জিয়া পরিবার সবচেয়ে বেশি রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের শিকার হয়েছে। ১/১১-এর অবৈধ সরকার এবং শেখ হাসিনার দীর্ঘ শাসনকালজুড়ে জিয়া পরিবারের ওপর চালানো হয়েছে পরিকল্পিত প্রতিহিংসা। ২০০৭ সালের ৭ মার্চ কোনো ওয়ারেন্ট ছাড়াই তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। রিমান্ডের নামে তার ওপর চলে নির্মম নির্যাতন। ইলেকট্রিক শক, ঝুলিয়ে পেটানো, মেঝেতে ফেলে আঘাত করা। যার ফলে তার মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে যায়, হাঁটুর লিগামেন্ট ছিঁড়ে যায় এবং তিনি প্রায় পঙ্গুত্বের শিকার হন। এরপর তার বিরুদ্ধে শতাধিক সাজানো মামলা দেওয়া হয়, কিন্তু কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। একই সময়ে বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে পাঠানো হয়। আর রাজনীতির সঙ্গে জড়িত না থেকেও জিয়া পরিবারের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মিথ্যা মামলা মাথায় নিয়ে নির্বাসনে অসুস্থ হয়ে করুণ মৃত্যুবরণ করেন। প্রায় ৪১ বছরের স্মৃতিবিজড়িত শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও বাংলাদেশের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী, আপসহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বাড়ি থেকে বল প্রয়োগের মাধ্যমে উচ্ছেদ, পরিবারের ওপর প্রশাসনিক হয়রানি এবং তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যমে নিষিদ্ধ করা- সবই ছিল প্রতিহিংসার অংশ। উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির নেতৃত্ব মুছে ফেলা।

অন্যদিকে উন্নয়নের নামে দেশজুড়ে চালানো হয় দুর্নীতির উৎসব। পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মেট্রোরেল, মাতারবাড়ী, পায়রা, এলএনজি টার্মিনাল- প্রতিটি মেগা প্রকল্পই পরিণত হয় মেগা দুর্নীতির আখড়ায়। কোথাও একটি বালিশের দাম ২৭ হাজার টাকা, কোথাও চুক্তির নামে বিদেশে পাচার কোটি কোটি ডলার। বিদ্যুৎ খাতে ‘ক্যাপাসিটি চার্জ’-এর নামে প্রতি বছর শত শত কোটি টাকা গচ্ছিত হয় ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর পকেটে। এসব লুণ্ঠনের ফলে দেশ ঋণের ভারে জর্জরিত হয়ে পড়ে। মাথাপিছু ঋণ দাঁড়ায় দেড় লাখে। বিদেশে পাচার হয় আনুমানিক ২৩৪ বিলিয়ন ডলার।

রাষ্ট্রের সম্পদ লুটপাটের পাশাপাশি শেখ হাসিনা নিজের পারিবারিক পূজাকেও পরিণত করেন রাষ্ট্রীয় নীতিতে। শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন এবং তার ম্যুরাল নির্মাণ প্রকল্পের নামে রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে ব্যয় করা হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। ম্যুরাল, বিলবোর্ড, উৎসব, বিদেশ সফর ও সরকারি প্রচারণায় ছিল সীমাহীন অপচয় ও আত্ম গৌরবের প্রদর্শনী। সরকার ব্যস্ত ছিল নিজেদের প্রচারযজ্ঞে। এ যেন এক ‘মুজিববাদী রাজদরবার’, যেখানে রাষ্ট্রের অর্থ ছিল কেবল ব্যক্তিপূজার পেছনে ঢালার উপকরণ।

শেখ হাসিনার শাসনে স্বজনপ্রীতি ছিল রাষ্ট্রীয় সংস্কৃতির অংশ। সরকারি চাকরি, ব্যবসা, ব্যাংক ঋণ, প্রকল্প- সব জায়গায় প্রাধান্য পেয়েছে আওয়ামী লীগের অনুসারীরা। ভিন্ন মতাবলম্বীরা ছিল বঞ্চিত ও হয়রানির শিকার। প্রশাসন ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হয়ে ওঠে দলীয় ঘাঁটি, আর যোগ্যতার জায়গা দখল করে নেয় দলীয় আনুগত্য।

ভারতের প্রতি শেখ হাসিনার অন্ধ আনুগত্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রশ্নবিদ্ধ করেছে বারবার। তিনি ভারতের স্বার্থ রক্ষায় সব দিয়েছেন- ট্রানজিট, বন্দর, নিরাপত্তা সুবিধা- কিন্তু বাংলাদেশের জন্য কিছুই আদায় করতে পারেননি।

২০১৮ সালের ৩০ মে শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন-উত্তর পর্বে বলেছিলেন- ‘ভারতকে যা দিয়েছি সেটি তারা সারা জীবন মনে রাখবে!’ সীমান্তে হত্যাকাণ্ড অব্যাহত থেকেছে, আর তিস্তা নদীর পানিবণ্টনের প্রতিশ্রুতি থেকেছে কেবল কাগজে। দেশবাসী দেখেছে কীভাবে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পরিণত হয় প্রতিবেশী দেশের করুণার উপনিবেশে।

ধর্মীয় ও সামাজিক বৈষম্যও তার শাসনের বড় একটি দিক ছিল। দাড়ি-টুপি পরা ধর্মপ্রাণ মানুষকে সন্দেহের চোখে দেখা হয়েছে, ইসলামি শিক্ষা ও সংস্কৃতিকে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। সমাজে সৃষ্টি হয় গভীর বিভাজন, যা দেশের দীর্ঘদিনের সহনশীলতা ও সম্প্রীতির সংস্কৃতিকে ধ্বংস করেছে।

 

এই দমন, বৈষম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত ফেটে পড়ে তরুণ সমাজ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে রাজপথে নামে। ২০২৪ সালের ৩৬ দিনব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের সঙ্গে যোগ দেয় দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দলসহ সাধারণ মানুষ। আন্দোলন পরিণত হয় এক মরণপণ লড়াইয়ে, যেখানে দেড় হাজারেরও বেশি তরুণ প্রাণ দেন। আহত-পঙ্গু হন প্রায় ২৫ হাজার। তাদের ত্যাগেই জেগে ওঠে জাতি- একই স্লোগানে : স্বৈরাচারের পতন চাই।

অবশেষে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট, বাঁধভাঙা জনরোষের মুখে শেখ হাসিনা প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে যান ভারতে। তার এই পলায়নই নিশ্চিত করে ১৬ বছরের অবৈধ, দুর্নীতিগ্রস্ত ও প্রতিহিংসাপরায়ণ শাসনের অবসান। সেই দিন বাংলাদেশ মুক্ত হয় এক স্বৈরশাসকের কবল থেকে। গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও স্বাধীনতার নতুন সূর্যোদয় ঘটে।

জুলাইয়ের ভয়াবহ গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা নির্লজ্জভাবে প্রতিবেশী দেশ ভারতে পলায়নের পর তার বিরুদ্ধে ঢাকার বিভিন্ন থানা ও নিম্ন আদালতে এ পর্যন্ত প্রায় ৫৭৬টি মামলা দায়ের হয়েছে। এর বাইরে দেশের বিভিন্ন জেলায় আরও কয়েক শ মামলা চলমান রয়েছে।  এই বিপুলসংখ্যক মামলার মধ্যে তিন শতাধিক অভিযোগ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সুনির্দিষ্টভাবে গৃহীত হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসজুড়ে চলা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলাগুলোর মধ্যে শেখ হাসিনার বিচারকাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে।  এ মামলার রায় ঘোষিত হবে ১৩ নভেম্বর। দেশের জনগণ আজ তার বিচারের অপেক্ষায়। কারণ শেখ হাসিনা শুধু একজন ব্যর্থ শাসক নন- তিনি এই জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মানবতার শত্রু। দেশবাসী তার সর্বোচ্চ শাস্তি প্রত্যাশা করছে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা
রাজধানীতে জমজমাট তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর