শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার

অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার

২০২৩ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাত ১টার দিকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাই। সৌদিয়া বিমানের টিকিট হাতে নিয়েও যেন হালকা সংশয় কাজ করছিল, এবারের যাত্রা কতটা নির্বিঘ্ন হবে কে জানে! সন্দেহটি মিথ্যে হয়নি। বোর্ডিং কার্ড ও লাগেজ পাঠাতে অকারণে আধা ঘণ্টারও বেশি অতিরিক্ত সময় লেগে গেল। দায়িত্বে থাকা কর্মীদের অদক্ষতা ও দুর্ব্যবহার চোখে পড়ার মতো। শেষে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের অধীনে ইমিগ্রেশন পার হয়ে কিছুটা স্বস্তি পেলেও পুলিশের ব্যবহার যে কতটা রুক্ষ হতে পারে, তার নমুনা তখনই প্রত্যক্ষ করলাম। আমি যখন জিজ্ঞেস করলাম ‘৭ নম্বর ডিপার্চার লাউঞ্জটা কোন দিকে?’ কর্তব্যরত পুলিশ কড়াভাবে উত্তর দিলেন, ‘আমি জানি না’। যে মানুষটির প্রতিদিনের কর্মস্থানই বিমানবন্দরের লাউঞ্জ, তিনিই জানেন না ৭নং লাউঞ্জটি কোথায়? তাহলে এ দুঃখ রাখব কোথায়! শেষে এক কফির দোকানদারের দিকনির্দেশনা নিয়ে পৌঁছলাম নির্দিষ্ট লাউঞ্জে।

সেখানে নিরাপত্তা তল্লাশির এক কঠিন প্রহসন। কোমরের বেল্ট, জুতো, মানিব্যাগ- সব খুলে ট্রেতে রাখতে হলো। এমনকি আমার ডায়াবেটিসের ওষুধ নিয়েও প্রশ্ন উঠল। প্রেসক্রিপশন ও ডায়াবেটিস বিষয়ক বই দেখিয়েও সন্দেহ ঘুচল না। পরে একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ডেকে আনা হলো। আমার সুপ্রিম কোর্ট ও সাংবাদিক পরিচয়ের কাগজপত্র দেখানোর পরই মুক্তি মিলল। মনে হলো, সন্দেহ নয় অসৎ উদ্দেশ্যের ছায়াই যেন সেখানে ভাসছিল। এর পরেই আরেকটি দৃশ্য আমার মনে গেঁথে গেল। একজন ভদ্রলোক, ওমরাহ পালনের জন্য এহরাম পরিহিত, তাঁর হাতব্যাগে ডায়াবেটিসের ওষুধ ছিল, কিন্তু প্রেসক্রিপশন নেই। কর্তব্যরত পুলিশদের অনমনীয়তা দেখে তিনি বারবার অনুনয় করছিলেন, কিন্তু কর্ণপাতের লক্ষণ ছিল না। শেষ পর্যন্ত তাকে আড়ালে নিয়ে যাওয়া হলো। পরবর্তীতে তাঁর সঙ্গে হয়তো কিছু দফরফা করে ওষুধ নিতে অনুমতি দিল। এহরাম পরিহিত মানুষটি বিড়বিড় করে বলছিলেন, ওমরাহর কাপড় পরিহিত অবস্থায়ও তাকে ম্যানেজ করতে টাকা দিতে হলো। সৌদিয়া বিমানে ওঠার সময় বিমানের গেটেই হ্যান্ড লাগেজে আরও এক দফা চেকিং হলো। আসন গ্রহণের পর এবার ঢাকা থেকে একটানা সাত ঘণ্টার আকাশযাত্রা। জেদ্দা বিমানবন্দরে অবতরণের পর আবারও একই নিয়মে সবকিছু ট্রেতে রেখে তল্লাশি। তবে পার্থক্যটা চোখে পড়ল আচরণে। কর্তব্যরত কর্মীদের চোখে-মুখে আন্তরিকতা এবং কথাবার্তায় সহযোগিতার সুর। আরেক ধাপ উপরে গিয়ে ৫০ নম্বর ডিপার্চার লাউঞ্জে প্রবেশের আগে আবারও পুরুষ-মহিলা আলাদা লাইনে তল্লাশি হলো। কিন্তু কোনো অসহিষ্ণুতা বা অমর্যাদা নয়, বরং ভদ্র ও আধুনিক ব্যবস্থাপনায় সবকিছু নির্বিঘ্নে অতি দ্রুত সম্পন্ন হলো। বিমানে আরোহণের ক্ষেত্রেও শৃঙ্খলার এক ব্যতিক্রমী চিত্র দেখলাম-এ বি সি ডি জোন অনুসারে চারটি সিঁড়ি দিয়ে যাত্রীদের প্রবেশ করানো হলো। কোনো ধাক্কাধাক্কি বা হুড়োহুড়ি নয়। যথাযথ সময়ে বিমান উড্ডয়ন করল। আর কাঁটায় কাঁটায় ১৪ ঘণ্টা পর আমরা পৌঁছে গেলাম ওয়াশিংটন ডিসির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এবার ইমিগ্রেশনের পালা। একসঙ্গে একাধিক বিমান অবতরণ করলেও যেন এক অদৃশ্য শৃঙ্খলার জাল বোনা ছিল চারদিকে। প্রায় ১০০টি কাউন্টার খোলা। হাসিমুখে কর্মীরা যাত্রীদের ‘স্যার’ সম্বোধন করে নির্দিষ্ট লাইনে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছেন। আমাদের ভাগ্যে জুটল ৪৭ নম্বর কাউন্টার। আমি সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই অফিসার বললেন “Good evening, Sir. May I have your passport, please?” তাঁর ভদ্রতার উজ্জ্বল নমুনা যেন মুহূর্তেই আমার সঞ্চিত সব ভীতি দূর করে দিল। আমার পাসপোর্ট হাতে নিয়ে তিনি আরেকটি প্রশ্ন করলেন “Where will you stay during your stay in the USA?” আমি বললাম,  “With my son.” পরের প্রশ্ন “What does your son do, Sir?” আমি ছেলের পরিচয়পত্র দেখিয়ে বললাম- “My son is a scientist under the Fedarel Government of USA in the National Cancer Institute of the National Institutes of Health.” কথাটি শুনেই অফিসার অবাক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন “Your son is a scientist in the largest medical research laboratory in the world! You are a proud father. I congratulate you, Sir.”

কথাগুলো যেন বুকের ভেতর আনন্দের ঢেউ তুলে দিল। আমি ভেবেছিলাম কঠোর প্রশ্নোত্তরের মুখোমুখি হতে হবে, কিন্তু এর বদলে পেলাম অকৃত্রিম সম্মান। এবারে আমার স্ত্রীর পালা। আমার এখন কাউন্টার ত্যাগ করতে হবে। আমার গিন্নি ইমিগ্রেশন অফিসারের প্রশ্ন বুঝবে কি-না, সঠিকভাবে উত্তর দিতে পারবে কি-না, এই সংশয়ে আমি খুবই দুশ্চিন্তায় পড়ে ইমিগ্রেশন অফিসারকে বললাম, “I would like to assist my spouse since this is her first time in America and she might face some difficulties in understanding and responding in English.” আমার কথায় তিনি হেসে বললেন, “Please, you may call her, the proud mother of a scientist.” অফিসার আমার উপস্থিতিতেই আমার স্ত্রীকে হাসিমুখে বললেন “You are a proud mother, thank you very much, Madam” - কথাটা বলেই অফিসার আমার গিন্নির পাসপোর্টে অ্যান্ট্রি সিল মেরে দিলেন। তখন গিন্নির চোখেও আনন্দের দীপ্তি ঝলমল করে উঠল। মনে হলো, সন্তানের সাফল্যের আলোয় আমরাও যেন আলোকিত। ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলেও আরেক দুঃসাহসিক অধ্যায় বাকি ছিল। আর সেটি হলো লাগেজ সংগ্রহ। চারটি বড় ও দুটি ছোট ব্যাগ, চারটি বড় ব্যাগের প্রতিটির ওজন কমপক্ষে ২৩ কেজি করে। অথচ ট্রলি ছাড়া এগুলো বহন করা অসম্ভব। কিন্তু আমেরিকার মতো উন্নত দেশে ট্রলি ভাড়া করতে হয় ছয় ডলার দিয়ে, আর সেটিও শুধুই মেশিনে কার্ডের মাধ্যমে। নগদ টাকা নয়, আবার মেশিন কেবল ২০ ডলারের নোট পর্যন্ত ভাঙায়, ১০০ ডলারের নোট ভাঙানোর ব্যবস্থা নেই। আমি ১০০ ডলারের নোট খুচরা করার জন্য কয়েকজন যাত্রীকে অনুরোধ করলাম কিন্তু ফল হলো না। শেষমেশ একটি একটি করে চারবার ট্রলি টেনে আনতে হলো। পরে ছেলেই ক্রেডিট কার্ড দিয়ে ট্রলি নিয়ে লাগেজগুলো অনেক দূরে তার গাড়িতে নিয়ে গিয়ে তুলল, আর বাসায় পৌঁছেও সে নিজেই প্রাণান্ত পরিশ্রম করে লাগেজগুলো একটি একটি করে বাসায় বয়ে নিল। আমাদের ধরতেই দিল না। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ওয়াশিংটন ডিসিতেও বিনা ভাড়ায় ট্রলির ব্যবস্থা না থাকাটা সত্যিই এক আশ্চর্য ঘটনা। আমার মনে হয়, বিশ্বের সব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেই বিনামূল্যে ট্রলি ব্যবহার করা যায়। অথচ যুক্তরাষ্ট্রে নয়- এ যেন বিশ্বের “অষ্টম আশ্চর্য”! ঢাকা, জেদ্দা আর ওয়াশিংটন ডিসি- তিন ভুবন, তিন ভিন্ন মুখচ্ছবির প্রত্যক্ষ ও জ্বলন্ত সাক্ষী হলাম। কোথাও দুর্ব্যবহার, কোথাও আন্তরিকতা, কোথাও আবার সম্মান আর গৌরবের অমৃত স্পর্শ। শেষ পর্যন্ত মনে হলো, যাত্রাপথের এসব বৈপরীত্যই যেন জীবনের প্রতিচ্ছবি- আনন্দ, কষ্ট ও গ্লানির মধ্যেই আনন্দ ও গৌরবের ফুল ফোটে।

                লেখক : কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম