শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে যা কিছু ঘটে তার সবই মনে গেঁথে রাখা সম্ভব নয়। যা মনে গভীর রেখাপাত করে তা-ই ‘ক্ষত’ হয়ে টিকটিক বাজে এবং সুযোগ পেলে হিরণ্ময় হাতিয়ার হয়ে আঘাত হানে। স্মরণের প্রান্তর যাদের খুবই সংকুচিত তারা অবশ্য আফসোসকাতর হয়ে বলেন, চল্লিশ বছর আগে চৈত্রের মাঝ-দুপুরে গ্রামের অশ্বত্থতলায় ধরম আলীরে সাত শ টাকা কর্জ দেওয়ার সময় যে তিনটি লোক দেখেছিল তাদের একজন করম আলী। বাকি দুজন কে? ইরফান আর জিবরান, নাকি জিলানী আর তার ভাই নোমানী?

মরণের দিকে এগিয়ে চলা মানুষের স্মৃতি দিন দিন ফিকে হবে, প্রকৃতির এই বিধানের বাইরে যাওয়ার উপায় নেই। সেজন্যই মনে হচ্ছে, সাত শ টাকা কর্জ নিয়েছিল ধরম আলী। তিন সাক্ষীর মধ্যে দুজনের চেহারা চারজনের হয়ে কর্জদাতাকে বিভ্রান্ত করছে। চল্লিশ বছর আগের ব্যাপার, বিভ্রান্তি ঘটা স্বাভাবিক। একবার মন বলে, ইরফান আর জিলানী ছিল। আচ্ছা, টাকা কি সাত শ? না, সাত শ না। টাকা নিয়েছে বারো শ। হ্যাঁ, হ্যাঁ, বারো শ। পাঁচ শ টাকার নোট দুইখানা এবং এক শ টাকার নোট দুইখানা। উহ হুঁ! খটকা লাগছে। ধরম আলী নয়, কর্জ নিয়েছে করম আলী।

যে-ই নিয়ে থাকুক না কেন, টাকা তো টাকাই। কর্জ নিয়ে শোধ করেনি। ছ’মাসের মধ্যে শোধের ওয়াদা করে, এত বছরেও শোধ করল না। এ অভদ্রতার বিচার হওয়া দরকার। কিন্তু বিবাদী আর সাক্ষীর নাম যে পরিষ্কার মনে পড়ছে না। নির্লজ্জ ঋণগ্রহীতাকে দশটা কটুকথা শুনিয়ে সালিশ বৈঠকে যোগদানকারী লোকজনের সামনে অবনত মস্তক করিয়ে প্রতিশোধ নেওয়ার সুযোগটা তাহলে হাতছাড়া হয়ে যাবে?

উজ্জ্বল স্মৃতিকে প্রতিশোধ গ্রহণের হাতিয়ার বানিয়েছেন, এরকম কয়েক ব্যক্তির কাজকারবার আমায় হতভম্ব এবং আমোদিত করে। কয়েকজনের ঘোষণায় চিন্তাঝাঁকুনিও খেয়েছি। যেমন কবি নির্মলেন্দু গুণ। এক কবিতায় তিনি ঘোষণা করেন, ‘কবিতা আমার নেশা, পেশা এবং প্রতিশোধ গ্রহণের হিরণ্ময় হাতিয়ার।’ এ ধরনের ঘোষণা না দিয়েও হিরন্ময় হাতিয়ারচর্চা করা যায়। যেমন করেছেন কবি সাযযাদ কাদির। ‘সংবাদ’-এ আমার সহকর্মী তিনি। তাঁর এক কবিতায় আছে- ‘মাঘী রাতে চাঁদের আলোয় ভেজা আঙিনা আমার/হঠাৎ সেথায় ছুটতে ছুটতে সাত কি আট কুকুর এলো/ওদের ঘেউ ঘেউ রোয়াবে মোর ভাবনা এলোমেলো/ক্রোধে ফোলা বুকের আগুনে খসছে বোতাম জামার॥’

সাহিত্যসেবার অঙ্গনে কতিপয় প্রতিভা নানা কায়দায় কবির জীবন তিতা করতে উঠেপড়ে লেগেছিলেন। ধৈর্যের সঙ্গে বৈরী বাতাবরণ মোকাবিলা করতে গিয়ে কবির ধারণা হয় শান্তিবিনাশী এসব জীবকে দ্রুত ঠ্যাঙানোর বিকল্প নেই। এই বোধোদয়ই শব্দগুচ্ছ হলো : অঙ্গনে কুকুর এলো। সাযযাদ কাদিরের ‘জিগরী দোস্ত’ ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে তাঁর সহপাঠী নোয়াখালীর রাজনীতিক ফখরুল ইসলাম। এরশাদীয় জমানায় বেগমগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন ফখরুল। তাঁকে অভিনন্দিত করে চিঠিতে সাযযাদ কাদির লিখেছেন- ‘হেরে যাসনি, ভালো লাগছে। সেই সঙ্গে এ-ও ভাবছি, আল্লাহ রে আল্লাহ! কোথা থেকে কোথায় নেমে এলি!’

চমৎকার সব চুটকি শুনেছি তাঁর মুখে। ঝরঝরে ভাষায় গল্পও লিখতেন তিনি। সমাজের অসংগতিগুলোকে ব্যঙ্গাত্মক ভঙ্গিতে ফুটিয়ে তুলতেন গল্পে। ‘সূর্যের হাতকাটা জামা’ নামে তাঁর একটি স্মরণের প্রান্তরগল্প পড়ে আমরা জানতে চাই, ‘এরকম নাম কেন? সাযযাদ কাদিরের উত্তর : ‘জামার দংশনে সূর্য মরণাপন্ন’ নাম দিলে ভালো হতো? জ্ঞানসাধনা যাদের দৃষ্টিতে প্রাণঘাতী কর্ম, তাদের যুক্তি সাজানোর কৌশল বর্ণনা করে সাযযাদ কাদিরের বলা চুটকি এ লেখার একেবারে শেষদিকে নিবেদন করব।

২.

ভারতের স্বাধীনতাসংগ্রামীদের অন্যতম জগজীবন রামকে (মৃত্যু : ৬ জুলাই ১৯৮৬) মনে পড়ছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলেন তিনি টানা ৩০ বছর; এই রেকর্ড এখন পর্যন্ত কেউ ভাঙতে পারেননি। প্রথমবারের মতো লোকসভার (সংসদ) সদস্য হয়েছিলেন ১৯৫২ সালে। এরপর প্রতিটি সংসদেই মৃত্যুর সময়ও (১৯৮৬) সংসদ সদস্য ছিলেন। বিহার রাজ্যের এক চামার পরিবারের সন্তান জগজীবন রাম পড়ালেখা করতে গিয়ে অনেক অপমান-অবহেলা সয়েছেন। বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। দলিত পরিবারে জন্মানোর ‘অপরাধে’ ভার্সিটির শিক্ষক ও সহপাঠীরা যে অবজ্ঞা দেখায় তার প্রতিবাদে বেনারস থেকে চলে গেলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে, বিএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই।

ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহরুর নেতৃত্বাধীন কংগ্রেসদলীয় সরকারে মন্ত্রী হন জগজীবন। নেহরু তাঁকে গুরুত্ব দিতেন খুব। এজন্য নেহরুর মেয়ে ইন্দিরা গান্ধীরও গভীর আস্থা আর শ্রদ্ধা অর্জন করেন তিনি। ইন্দিরা তাঁকে ডাকতেন ‘বাপুজি’। জগজীবনও স্নেহবিতরণে অকুণ্ঠ। ইন্দিরাকে ডাকতেন ‘ইন্দু’ নামে। কিন্তু রাজনীতির বিচিত্র স্রোতের আকস্মিক তোড়ে ভেসে যায় এই সম্পর্ক। ইন্দিরা জানতে পান, জরুরি অবস্থার কঠোর আইনে পুষ্ট কংগ্রেসি শাসনের বিরুদ্ধে বাপুজি তাঁর সমমনাদের জড়ো করছেন।

‘সামনে ইলেকশন বাপুজি। পার্টির ক্ষতি হয় এমন কিছু করবেন না প্লিজ।’ মিনতি জানান প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা, ‘কী করলে আপনার মনঃকষ্ট দূর হবে, আমায় বলুন বাপুজি। আমি অবশ্যই ব্যবস্থা নেব।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রী জগজীবন রাম বলেন, ‘ঠিক আছে ইন্দু। উদ্বিগ্ন হইও না। শিগগিরই তোমার সঙ্গে বসব।’ বাপুজি বসেননি। তিন দিন পর তিনি ঘোষণা দিয়ে মন্ত্রিত্ব এবং কংগ্রেস ছাড়েন। সঙ্গে ছিলেন আরও পাঁচজন রাজনীতিক। তাঁরা গড়েন নতুন দল সিএফডি (কংগ্রেস ফর ডেমোক্র্যাসি)।

বাপুজির আচরণে স্তম্ভিত ইন্দিরা। জগজীবন রাম পদত্যাগ করেই থামেননি। তিনি ভিড়ে গেলেন জয় প্রকাশ নারায়ণ, মোরারজিভাই দেশাই, চৌধুরী চরণ সিং আর অটল বিহারি বাজপেয়ির মোর্চা ‘জনতা পার্টি’তে। ১৯৭৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয় ঘটল। ইন্দিরা নিজেও হেরে গেলেন তাঁর নির্বাচনি এলাকা রায়বেরিলিতে। শ্রদ্ধেয় বাপুজি যে আঘাত দিলেন ইন্দিরার অন্তরে, তা গভীর ক্ষত হয়ে টিকটিক বাজতে থাকে।

জনতা পার্টি সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাইও ইজ্জত দিলেন জগজীবন রামকে। তাঁকে করলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। নতুনদের নিজেদের কামড়াকামড়ি শুরু হয় এক বছরের মাথায়। মোর্চাভুক্ত এক দল আরেক দলকে ল্যাং মারার সুযোগ খুঁজতে থাকে। এই সময়েই বাপুজির ফোন, ‘একটা ঝামেলা হয়ে গেছে ইন্দু। তুমি হস্তক্ষেপ করলে ঝামেলাটি যাবে।’ ইন্দিরা জানতে চাইলে ঝামেলার বিশদ বলেন জগজীবন। ‘উদ্বিগ্ন হবেন না বাপুজি। সব ঠিক করে দেব।’ আশ্বাস দেন ইন্দিরা। হ্যাঁ, ইন্দিরা কথা রেখেছেন। ‘সব ঠিক’ করে দিয়েছেন এবং সেই মতো সাময়িক পত্রিকা ‘সূর্য’ তার ২৪ আগস্ট ১৯৭৮ সংখ্যার প্রচ্ছদ কাহিনির শিরোনাম করে ‘বান্ধবীসহ প্রতিরক্ষামন্ত্রীপুত্র অপহৃত’। প্রচ্ছদে ছাপা হয় ২১ বছর বয়সি সুষমা রানীর পাশে ৪০ বছর বয়সি সুরেশ কুমার রামের ছবি। ভিতরের ছয়টি পাতায় রয়েছে ঘটনার বিবরণ এবং তন্বী সুন্দরী সুষমা ও জগজীবন রামের ছেলে সুরেশ কুমারের পরম অন্তরঙ্গতার বিভিন্ন আঙ্গিকে তোলা রঙিন ফটোগ্রাফ।

সূর্য পত্রিকার প্রকাশক ইন্দিরা গান্ধীর পুত্রবধূ (সঞ্জয় গান্ধীর স্ত্রী) মানেকা গান্ধী। সুরেশ কুমার ২১ আগস্ট থানায় গিয়ে অভিযোগ করেন, তিনি ও সুষমা ছিলেন মার্সিডিজ গাড়িতে, যাচ্ছিলেন এক অনুষ্ঠানে। রাত ১১টার দিকে সুঠামদেহী ছয় ব্যক্তি গাড়ি থামিয়ে তাঁদের অপহরণ করে। একটি বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁদের। সেখানে দুজনকে বিভিন্ন স্টাইলে নিবিড় আন্তরিকতার পোজ দিতে বাধ্য করা হয়। ধারণকৃত ছবিগুলো অপহরণকারীরা উপযুক্ত জায়গায় পাঠায়। ‘ইন্ডিয়া টুডে’ পত্রিকার মতে, এর ফলে ফাঁস হয়ে গেল ভারতের ইতিহাসের প্রথম রাজনৈতিক যৌন কেলেঙ্কারির কেচ্ছা।

গুঞ্জন ওঠে : ঘোরতর রাজনৈতিক দুশমন চৌধুরী চরণ সিং অপহরণ চাতুরিতে ঘায়েল করেন জগজীবনকে। সুষমা রানী একদা চাকরি করতেন চরণ সিংয়ের ‘এবিকেএস’ নামক প্রতিষ্ঠানে। সেই সুবাদে চক্রান্ত সফলের লক্ষ্যে সুন্দরীকে দিয়ে মধুফাঁদ পাতা হয়েছে। এতে করে জগজীবনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন চুরমার হয়ে যায় এবং নির্বিঘ্ন হয় চরণের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথ।

৩.

ডিগ্রি ক্লাসে আমার সঙ্গে পড়েছে তরিকুল আবেদ সারু আর মুর্শেদ করিম। দুজনের বাড়ি পাশাপাশি গ্রামে। দশ-বারো সহপাঠীকে সারু দাওয়াত দেয় ওর চাচাতো বোনের বিয়েতে। নির্ধারিত দিনে আমরা ভূঁইয়া বাড়ি নামক বিয়েবাড়িতে হাজির। দেখি শ দেড়েক মেহমান অপেক্ষা করছে, বরযাত্রী এলেই খানা খেতে শুরু করবে। বাড়ির প্রকাণ্ড আঙিনার উত্তর ও পূর্ব দিকে দুটি শামিয়ানা বানানো। উত্তর দিকের শামিয়ানার নিচে বসেছে কনেপক্ষীয় যুবকরা। তাদের সঙ্গে বসেছি মুর্শেদ ও আমরা। আমাদের ডান দিকে প্রায় দশ গজ দূরে অস্থায়ী টিনের ছাউনির নিচে চারটি বড় বড় ডেকচিতে রান্না করা গরুর গোশত ও অন্যান্য খাবার প্রস্তুত। মাইকে বাজছিল হেমন্ত মুখার্জির গাওয়া ‘হায় আপনা দিল তো আওয়ারা/ না জানে কিসিপে আয়ে গা ...।’ বেলা দেড়টায় এলো বরযাত্রী দল। খাদ্য পরিবেশনের তোড়জোড় শুরু। টেবিলে টেবিলে দেওয়া হয়ে গেছে বাহারি নকশার প্লেট। দেখি শামিয়ানা থেকে বেরিয়ে দু’তিন ফুট এগিয়ে টিনের ছাউনির উদ্দেশে মুর্শেদ করিম উঁচু গলায় বলছে, ‘কাগা, ওই বাবুর্চি কাগা! লাফ দিয়া আইসা গোশতের ডেকচির মধ্যে যে ব্যাঙ পড়ছে, তারে ফালাই দিছেন?’

দাড়িঅলা দুই বাবুর্চি কর্মব্যস্ত। মুর্শেদের আওয়াজ তাঁদের কানে যায়নি। তবু মুর্শেদ বলে, ‘ফালাই দিছেন! ভেরি ফাইন। নো প্রবলেম।’ বরযাত্রীরা প্লেট ভাঙতে শুরু করে। আওয়াজ তোলে, ‘ব্যাঙ দিয়া রান্না গোশত খামুনা/খামুনা।’ ভোজ অনুষ্ঠান পণ্ড। সবাই চিৎকার করছে। কে শোনে কার কথা! আমাদের করণীয় কী?

আমরা কনেপক্ষীয়। ভাঙচুর আমাদের মানায় না। মুর্শেদ করিম এক চোখ বন্ধ করে ফিসফিসিয়ে বলে, ‘সমস্যা নাই। খাইতে আসছি, খাইয়াই যামু। ব্যাঙ ট্যাং কিসসু না। একটু পাল্টা খেল খেলেছি। টিট ফর ট্যাট আর কী।’ ইতিহাস হলো, বছর সাতেক আগে তরিকুল আবেদ সারুর বড় বোনের সঙ্গে মুর্শেদের চাচাতো ভাইয়ের বিয়ের কথাবার্তা প্রায় চূড়ান্ত হয়েছিল। পাত্র পেশায় ডাক্তার। পাত্রীর এক ভাই করাচিতে সরকারি চাকুরে। সাত দিনের মধ্যে তিনি বাড়ি এলে পাত্রপক্ষের সঙ্গে আলোচনাক্রমে বিয়ের দিনক্ষণ স্থির হবে। কিন্তু পাত্রীর ভাই আসার দশ দিনেও পাত্রপক্ষকে ডাকা হয় না। কেন? তদন্তে জানা যায়, পাকিস্তান আর্মির ক্যাপ্টেনের সঙ্গে কনের বিয়ে হয়ে গেছে। বেইজ্জতির বদলা নেওয়ার জন্য ‘খোনার বাড়ির পোলা’ মুর্শেদের ব্যাঙ ভরসা ছাড়া উপায় ছিল না।

৪.

সাযযাদ কাদিরের ‘পড়ালেখা প্রাণঘাতী’ শীর্ষক চুটকিতে এক ফাজিল যুবক জ্ঞান দিচ্ছে পাঁচ কিশোরকে। পড়ালেখা করলে বার্ষিক পরীক্ষায় পাস করবে। পাস করলে মজা, আনন্দে খেলবে। খেলতে খেলতে তুমি ক্লান্ত হয়ে যাবে। ক্লান্তি আর ক্লান্তি তোমায় করবে অসুস্থ। তারপর? অসুস্থায় ভুগতে ভুগতে একদিন টুপ করে মরে যাবে। কাজেই পড়ালেখা কিছুতেই নয়। কখনো নয়।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ