শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি

দেশ এখন গভীর সংকটে। দেশ পরিচালনায় রাজনীতিবিদদের যে বিকল্প নেই, সেই সত্যটি আবারও প্রমাণিত হয়েছে গত ১৪ মাসে। গণতন্ত্রহীনতার লজ্জা থেকে বাঁচতে বাংলাদেশের মানুষ দলে দলে রাজপথে নেমে এসেছিল জুলাই গণ অভ্যুত্থানে। সেই অভ্যুত্থানের ফসল অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। দেশের ১৮ কোটি মানুষের নিঃশর্ত সমর্থন পেয়েও তারা ১৪ মাসে জনপ্রত্যাশা পূরণে দৃষ্টিগ্রাহ্য কোনো সাফল্য দেখাতে পারেননি। অর্থনীতির কোনো সূচকে ১৪ মাসে আসেনি আহামরি সাফল্য। আইনশৃঙ্খলার অবস্থা সত্যিকার অর্থেই হতাশাজনক। ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপিসহ শীর্ষ রাজনৈতিক দলগুলোকে নাজুক অর্থনীতি নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। ক্ষমতায় গিয়ে অর্থনৈতিক দুরবস্থা মোকাবিলায় তাদের করণীয় কী হবে এখন থেকেই ভাবা জরুরি হয়ে উঠেছে।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ছিল স্বাধীনতার পর সবচেয়ে মহত্তম অর্জন। কিন্তু এ অর্জন এখন প্রশ্নবিদ্ধ। কারণ এ অভ্যুত্থানের পর দেশের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি ঘটেছে। লাখ লাখ শ্রমিক হয়ে গেছেন বেকার। জীবিকা হারিয়ে হতাশায় ভুগছেন তারা। বলা হয়ে থাকে রাজনীতির প্রাণ হলো অর্থনীতি। দেশের অর্থনীতি দুর্বিপাকে থাকায় জুলাই গণ অভ্যুত্থানের চেতনা নিষ্প্রভ হয়ে পড়ছে জনমনে। ক্ষুধাতুর মানুষের কাছে তা কোনো অবদান রাখতে পারছে না। এর প্রধান কারণ জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারা ব্যবসায়ীদের শত্রু ভাবার ভ্রান্তিতে ভুগে তাদের হেনস্তা করাকে নিজেদের অর্জন বলে ভাবছে। পরিণতিতে মানুষ বলতে শুরু করেছে, আগেই তারা ভালো ছিল। ব্যবসায়ীদের ওপর চড়াও হওয়ার অপনীতির সমালোচনা করা হয়েছে। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ রাখা ঠিক নয়। বড় ধরনের বিচ্যুতি না থাকলে ব্যবসায়ীদের জব্দ হিসাবগুলো খুলে দেওয়া যায়। তা না হলে সার্বিক ব্যবসাবাণিজ্য, দারিদ্র্য ও কর্মসংস্থানের ওপর বিরাট প্রভাব পড়বে। ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত ছায়াসংসদ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় তিনি আরও বলেন, গত এক বছরে অর্থনীতির কিছু সূচকের পতন ঠেকানো গেলেও সংকট কাটেনি এবং দারিদ্র্যও কমেনি। ব্যাংকিং খাতে বিগত সরকারের সময় সুশাসন ছিল না। অর্থনীতির আকারের চেয়ে রাজনৈতিক বিবেচনায় অনেক বেশি ব্যাংক অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল, যা পৃথিবীর কোথাও নেই। অর্থনীতি ও রাজনীতি পাশাপাশি চলে। একটি অন্যের পরিপূরক। দুর্বল শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে অর্থনীতি চলতে পারে না। সঠিক রাজনীতি ছাড়া সঠিক অর্থনীতি হয় না। স্বল্পমেয়াদি সরকার দীর্ঘায়িত হওয়া অর্থনীতির জন্য মঙ্গলজনক নয়। এতে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাধাগ্রস্ত হয়। তাই আর্থিক খাতের শৃঙ্খলার জন্য প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকার। সিপিডির নির্বাহী পরিচালকের বক্তব্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ব্যবসাবান্ধব কর্মকাণ্ডে সরকারকে জোর দিতে হবে। মানুষের জীবনজীবিকার পথ প্রশস্ত করতে হবে নিজেদের সুনামের স্বার্থেই।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ২০২৪ সালের তুলনায় চলতি বছর শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ২১ দশমিক ২ শতাংশে পৌঁছাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ শীর্ষক সর্বশেষ প্রতিবেদনে সংস্থাটি বলেছে, এটি করোনাভাইরাস বা কভিড-পরবর্তী চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দারিদ্র্যের হার। বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার নব্বই-পরবর্তী বছরগুলোতে ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছিল। বিগত সরকারের আমলের শেষ দুই বছরে দারিদ্র্যের আর হ্রাসের বদলে বেড়ে যায়। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও এ ক্ষেত্রে পেছন পানে হাঁটার প্রবণতা দুর্ভাগ্যজনক। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার ৬০ দশমিক ৯ শতাংশ থেকে নেমে ৫৮ দশমিক ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ প্রায় ৩০ লাখ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে, যার মধ্যে প্রায় ২৪ লাখই নারী। ফলে কর্মসংস্থান ও কর্মক্ষম জনসংখ্যার অনুপাত ২ দশমিক ১ শতাংশ কমে ৫৬ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৪ সালে দারিদ্র্যের হার ছিল ২০ দশমিক ৫ শতাংশ, ২০২৩ সালে ১৯ দশমিক ২ এবং ২০২২ সালে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। তবে সংস্থাটির মতে, পরিকল্পিত অর্থনৈতিক সংস্কার বাস্তবায়ন, ব্যাংক খাত পুনর্গঠন, বিনিয়োগ সম্প্রসারণ, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বজায় রাখা গেলে ২০২৬-২৭ সালে অর্থনীতি স্থিতিশীল হয়ে দারিদ্র্য কমবে অর্থাৎ দেশে নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর দরিদ্র বাড়ার স্রোত থেমে যাবে। যা একটি আশাপ্রদ দিক। এর আগে দেশে দারিদ্র্য বৃদ্ধির তথ্য জানিয়েছিল বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিপিআরসি ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। বিবিএসের হিসাবে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে দারিদ্র্যের হার ছিল ১৯ দশমিক ২ শতাংশ এবং ২০২২ সালে তা ছিল ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। অন্যদিকে পিপিআরসির সমীক্ষা অনুযায়ী, ২০২৫ সালে দারিদ্র্যের হার বেড়ে ২৭ দশমিক ৯৩ শতাংশে এবং অতিদারিদ্র্যের হার ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশে পৌঁছেছে। বিশ্বব্যাংকের মূল্যায়ণে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও প্রকৃত মজুরি হ্রাসের কারণে পরিবারগুলো মারাত্মক চাপে পড়েছে। ২০২৫ অর্থবছরে স্বল্প আয়ের শ্রমিকদের প্রকৃত মজুরি ২ শতাংশ কমেছে। তবে নীতিগত সংস্কার কার্যকর হলে ২০২৬ সালে দারিদ্র্য ১৯ দশমিক ১ শতাংশ ও ২০২৭ সালে ১৮ দশমিক ১ শতাংশে নামার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিবেদনে আারও বলা হয়, চলতি বছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৮ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এলে ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়লে বেসরকারি খাতের ভোগ ব্যয় বৃদ্ধি পাবে, যা অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে, এ পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া অত্যন্ত নাজুক এবং এর সাফল্য সংস্কার বাস্তবায়ন, ব্যাংক খাত পুনর্গঠন ও অনুকূল অর্থনৈতিক পরিবেশ বজায় রাখা এ তিনটি বিষয়ের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষজ্ঞরা বিশ্বব্যাংকের দারিদ্র্য বৃদ্ধির তথ্যকে যৌক্তিক বলে মনে করছেন। তাদের মতে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান না বাড়ায় দারিদ্র্য বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধিতে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে, ফলে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে, যা নিঃসন্দেহে উদ্বেগজনক। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পেছনে শিক্ষিত বেকারত্বের হার বৃদ্ধির ঘটনা ছাত্রসমাজকে রাজপথে নামতে উদ্বুদ্ধ করেছিল। ১৪ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ছিল তাদের সংস্কার কার্যক্রমে প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানকে অগ্রাধিকার দেওয়া। কিন্তু তারা ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণের বদলে ব্যবসায়ীদের প্রতিপক্ষ ভেবে দেশের অর্থনীতির জন্য বিপদ ডেকে এনেছেন। দেশের সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তী সরকার যে ব্যর্থতার পরিচয়ই দিয়েছে তা তাদের ইমেজ ক্ষুণ্ন করেছে। গত ১৪ মাসে দৃষ্টিগ্রাহ্য কোনো সংস্কারই হয়নি। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের রোডম্যাপ দেওয়া হলেও সরকারের ভিতরে-বাইরে চলছে নানা ষড়যন্ত্র।।

বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. ফ্রানজিস্কা ওনসর্জ বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিকে রূপান্তর করতে উন্মুক্ত বাণিজ্য ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। বাংলাদেশে নীতিগত সংস্কারের মাধ্যমে উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়ানো সম্ভব।  দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা হয়েছিল বিএনপি আমলে। শহীদ জিয়া উৎপাদনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। কৃষি, শিল্প সব ক্ষেত্রে তিনি ইতিবাচক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আমলে বাজার অর্থনীতির পথে চলা শুরু করে বাংলাদেশ। ২০০৬ সালে সেনাসমর্থিত ওয়ান-ইলেভেন সরকারের আমলে দেশের অর্থনীতি মারাত্মকভাবে মার খায়। আওয়ামী লীগের দেড় দশকে অর্থনীতিতে গতি সৃষ্টি হলেও দুর্নীতি, অর্থ পাচার ও দুঃশাসনের কারণে তা ধরে রাখা যায়নি। ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসছে, তাকে অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি অনুসরণে যত্নবান হতে হবে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম