শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৯, বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

এক॥

আর্জেন্টিনার বিপ্লবী চে গুয়েভারার আত্মোৎসর্গের মাস অক্টোবর। ১৯৬৭ সালের ৯ অক্টোবর এই মহান বিপ্লবী লাতিন আমেরিকার দেশ বলিভিয়ায় বন্দি অবস্থায় হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। বাংলাদেশের এক মহান বিপ্লবী কমরেড সিরাজ সিকদারের জন্মও একই মাসে ১৯৪৪ সালের ২৭ অক্টোবর। শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জের লাকার্তা গ্রামে।

ডেটলাইন ১ জানুয়ারি, ১৯৭৫। চট্টগ্রামে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন সিরাজ সিকদার। তাঁর এই গ্রেপ্তার রহস্যাবৃত। বলা হয়ে থাকে সিরাজ সিকদারকে ধরিয়ে দেন তাঁর দলেরই এক কমরেড। নারী বা প্রেমঘটিত বিরোধকে কেন্দ্র করে। গ্রেপ্তারের পর সিরাজ সিকদারকে কঠোর প্রহরায় ঢাকায় আনা হয়। পরদিন ২ জানুয়ারি আর্জেন্টিনার বিপ্লবী চে গুয়েভারার মতো সাভারে বন্দি অবস্থায় হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তিনি। সিরাজ সিকদারের জন্ম এক অভিজাত পরিবারে। তাঁর বাবা আবদুর রাজ্জাক সিকদার ছিলেন ছায়গাঁওয়ের জমিদার পরিবারের সন্তান। দেশের বিশিষ্ট ভাস্কর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের অধ্যাপক শামীম সিকদার তাঁর বোন।

অনেকেরই জানা, বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা প্রথম উচ্চারিত হয় বামপন্থিদের মুখে। শুধু কথায় নয়, কাজেও তাঁরা সংগঠিত হন এ মহান উদ্দেশ্য সামনে রেখে। কিন্তু চীন ও সোভিয়েত ইউনিয়নের দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের বামপন্থিরা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েন ষাট দশকে। দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তির বদলে মস্কো ও বেইজিংয়ের পক্ষে তত্ত্ব কপচানি তাঁদের কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়। বাম রাজনীতির এই বিচ্যুতি থেকে সরে আসার দুঃসাহস দেখান এক তরুণ, যাঁর নাম সিরাজ সিকদার। যিনি ১৯৬৭ সালে ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি নির্বাচিত হন। ওই বছরের শেষ দিকে তিনি বুয়েট থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেন। ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যোগ দেন সিএন্ডবিতে। তিন মাস পর সরকারি চাকরি ছেড়ে একটি বেসরকারি কোম্পানি খোলেন ব্যবসার জন্য। সরকারি চাকরি কিংবা ব্যবসা কোনোটিতেই মন বসেনি সিরাজ সিকদারের। ১৯৬৮ সালের ৮ জানুয়ারি সমমনা কর্মীদের নিয়ে ‘পূর্ব বাংলা শ্রমিক আন্দোলন’ নামে একটি গোপন সংগঠন গড়ে তোলেন। সংগঠনের লক্ষ্য ছিল সব ধরনের সুবিধাবাদ পরিহার করে একটি সাচ্চা কমিউনিস্ট পার্টি গড়ে তোলা। পূর্ব বাংলা শ্রমিক আন্দোলনের তাত্ত্বিক মূল্যায়নে বলা হয়, পূর্ব বাংলা পাকিস্তানের উপনিবেশ। স্বাধীন গণপ্রজাতন্ত্রী পূর্ব বাংলা গঠনের ডাক দেয় তারা। স্বাধীনতার এই ডাক তরুণ সমাজের একাংশের মধ্যে সাড়া জাগায়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ঝালকাঠি জেলার ভিমরুলীর পেয়ারাবাগানে মুক্ত এলাকা গড়ে তোলা হয় সিরাজ সিকদারের নেতৃত্বে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ওই প্রতিরোধ সংগ্রামে বিপুলসংখ্যক তরুণ যুক্ত হন।

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদারমুক্তিযুদ্ধকালে ১৯৭১ সালের ৩ জুন পেয়ারাবাগানের ঘাঁটি এলাকায় মার্কসবাদ, লেনিনবাদ ও মাও সে তুংয়ের চিন্তাধারার আলোকে পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টি নামে একটি বিপ্লবী মতাদর্শের দল গঠন করেন। পেয়ারাবাগান ছিল ঝালকাঠি, পিরোজপুর ও বরিশালের সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকা। পেয়ারাবাগানকে ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করে সিরাজ সিকদার সর্বহারা পার্টিকে ধারেকাছের বিস্তীর্ণ এলাকায় এগিয়ে নিতে সক্ষম হন। স্বাধীনতার পর সর্বহারা পার্টি শেখ মুজিবের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করে। ১৯৭৩ সালের এপ্রিল মাসে সিরাজ সিকদার পূর্ব বাংলার জাতীয় মুক্তিফ্রন্ট গঠন এবং মুজিব সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। জোতদার ও মহাজনদের নিধন করার কর্মসূচিও ঘোষণা করেন তাঁরা। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত সর্বহারা পার্টি এবং জাসদের কর্মকাণ্ড আওয়ামী লীগ সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সরকারবিরোধী এই দুটি সংগঠনের হাতে বিপুলসংখ্যক সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ও নেতা-কর্মী নিহত হন। ১৯৭৩ সালের পর সর্বহারা পার্টি পার্বত্য চট্টগ্রামে ঘাঁটি গড়ার চেষ্টা চালায়। তাদের সঙ্গে যোগ দেয় মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি বাহিনীর সহযোগী হিসেবে ভূমিকা পালনকারী রাজাকার, আলবদর বাহিনীর সদস্যদের একাংশ। ১৯৭৪ সালে সেনাবাহিনী থেকে পদত্যাগ করেন মুক্তিযুদ্ধের বীর উত্তম কর্নেল জিয়াউদ্দিন। বাম মতাদর্শে বিশ্বাসী তাহের, মঞ্জুর ও জিয়াউদ্দিন মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে আটকা পড়েন। ১৯৭১ সালের ২৬ জুলাই মেজর তাহের, মেজর মঞ্জুর, মেজর জিয়াউদ্দিন ও ক্যাপ্টেন পাটোয়ারী অ্যাবোটাবাদ সেনানিবাস থেকে গোপনে বেরিয়ে আসেন। তাঁরা রাতের আঁধারে একটি সেকেন্ড হ্যান্ড ভক্সওয়াগণ নিয়ে শিয়ালকোট হয়ে ২৭ জুলাই ভারতে পৌঁছেন। সেখান থেকে কলকাতা পৌঁছেন ৭ আগস্ট। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এই তিন বন্ধু। তাহের, মঞ্জুর ও জিয়াউদ্দিন তিনজনই তাঁদের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য বীর উত্তম পদকে ভূষিত হন। তাহের ও মঞ্জুর দুজনই মুক্তিযুদ্ধে সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন। বীর উত্তম তাহের সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন ১৯৭২ সালে। পরে তিনি জাসদের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। জাসদের সশস্ত্র সংগঠন বিপ্লবী গণবাহিনীর সর্বোচ্চ নেতা ছিলেন তিনি। ডেপুটি কমান্ডার ছিলেন হাসানুল হক ইনু।

কর্নেল তাহের ছিলেন ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের সিপাহি জনতার গণ অভ্যুত্থানের প্রধান রূপকার। বন্ধু জেনারেল জিয়াউর রহমানকে বন্দিদশা থেকে মুক্ত করেন তিনি। কিন্তু দুজনের সখ্য স্থায়ী হয়নি। সেনাবাহিনীতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে কর্নেল তাহেরসহ শীর্ষ জাসদ নেতাদের গ্রেপ্তার করা হয়। কোর্ট মার্শালে ১৯৭৬ সালের ২১ জুলাই ফাঁসিতে ঝুলিয়ে কার্যকর করা হয় কর্নেল তাহেরের মৃত্যুদণ্ড। কর্নেল তাহেরের মতো জেনারেল মঞ্জুরও ছিলেন জেনারেল জিয়ার বিশ্বস্ত বন্ধু। চট্টগ্রাম সেনানিবাসের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। ১৯৮১ সালের ৩০ মে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম সফরকালে সার্কিট হাউসে রাত যাপন করেন। সে সময় এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে তিনি নিহত হন। এ অভিযোগে সরকারের অনুগত বাহিনীর হাতে আটক হন জেনারেল মঞ্জুর। সেনা হেফাজতে থাকা অবস্থায় তিনি নাকি ক্ষুব্ধ সেনাসদস্যদের হাতে নিহত হন। অভিযোগ রয়েছে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকাণ্ড ছিল সাজানো নাটক। যার পেছনে কলকাঠি নেড়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল এরশাদ।

বীর উত্তম কর্নেল জিয়াউদ্দিন ১৯৭৪ সালে হলিডে পত্রিকায় ভারতের সঙ্গে ২৫ বছর মেয়াদি চুক্তি নিয়ে প্রবন্ধ লেখার দায়ে সেনাবাহিনী থেকে বহিষ্কৃৃত হন। পরে তিনি সর্বহারা পার্টিতে যোগ দেন। বেছে নেন আন্ডারগ্রাউন্ড জীবন। ১৯৭৫ সালের ১ জানুয়ারি সিরাজ সিকদার চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার হন। ২ জানুয়ারি সরকারি বাহিনীর হেফাজতে থাকা অবস্থায় নিহত হন তিনি। নাইম মোহাইমেন ‘গেরিলাজ ইন দ্য মিস্ট’ নামে সিরাজ সিকদারকে নিয়ে লেখা নিবন্ধে প্রাক্তন সর্বহারা সদস্যদের প্রসঙ্গে বলেছেন, কেউ বলে সিরাজ সিকদারকে প্রাইভেট বিমানে করে উড়িয়ে আনা হয়েছে, কেউ বলেছেন হেলিকপ্টারে। বিমানের গল্পে সিরাজের চোখ বাঁধা দেখে পাইলটদের বিমান চালাতে অস্বীকৃতির অধ্যায় আছে। এয়ারপোর্টে সিরাজের পানি খেতে চাওয়া এবং তাঁকে কষে লাথি মারার বিষয়টি আলোকপাত করা হয়েছে। সবচেয়ে নাটকীয় বিষয় হচ্ছে শেখ মুজিবের মুখোমুখি রক্তাক্ত সিরাজের উক্তি : বি কেয়ারফুল মুজিব, ইউ আর টকিং টু সিরাজ সিকদার।

বলা হয় পুলিশ প্রহরা থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টার সময় নিহত হন এই অসীমসাহসী বিপ্লবী। সিরাজ সিকদার নিহত হওয়ার পর জাতীয় সংসদে সরকারপ্রধানের পক্ষ থেকে বলা হয় ‘কোথায় আজ সিরাজ সিকদার।’

সিরাজ সিকদারের মৃত্যুর পর সর্বহারা পার্টি দুই ভাগে বিভক্ত হয়। এক ভাগের নেতৃত্বে ছিলেন দলে আগে থেকেই সেকেন্ড ম্যান হিসেবে পরিচিত রইস উদ্দিন আরিফ। অন্য ভাগের নেতৃত্বে কর্নেল জিয়াউদ্দিন। এ বিভক্তি একটি বিপ্লবী সংগঠনের আদর্শিক মৃত্যু ত্বরান্বিত করে। সর্বহারা পার্টি পরিণত হয় চাঁদাবাজ ও পেশাদার সন্ত্রাসীদের দলে। জাসদের গণবাহিনী সম্পর্কেও এ এক মহা সত্যি!

জাসদ ও সর্বহারা পার্টি উভয় দলই ছিল সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী। মুজিব ও আওয়ামী লীগ বিরোধিতায় দুই দলই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার প্রতিযোগিতায় ছিল ব্যস্ত। তারপরও দুই দলের সম্পর্ক ছিল সাপ ও নেউলের মতো। সর্বহারা পার্টির বিভিন্ন দলিলে জাসদকে জাতীয় বেইমান বলে অভিহিত করা হতো।

জাসদ ও সর্বহারা পার্টির এমন অসুস্থ সম্পর্কের মধ্যেও খুলনার বিস্তীর্ণ এলাকায় তারা সহযোগী হিসেবে ভূমিকা পালন করেছে। সর্বহারা পার্টির অনেকেই ছিলেন ব্যক্তিগতভাবে আমার বন্ধু। পরবর্তী সময়ে সাংবাদিকতার জীবনে সর্বহারা পার্টির দুই সাবেক শীর্ষ নেতা রইস উদ্দিন আরিফ ও কর্নেল জিয়াউদ্দিনের সঙ্গে গড়ে উঠেছিল সখ্য। সিরাজ সিকদারের সঙ্গে কখনো দেখাশোনার সুযোগ না ঘটলেও সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে তাঁর স্ত্রী ছিলেন আমার সহকর্মী।

দুই॥

লেখার শুরুতে মহান বিপ্লবী চে গুয়েভারার কথা বলেছিলাম। লেখাটি শেষ করতে চাই তাঁকে দিয়েই। ১৯৬৭ সালের ৮ অক্টোবর বলিভিয়ার স্পেশাল ফোর্সের হাতে  গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার হন চে গুয়েভারা। তাঁকে গুলি করার চেষ্টা করেন এক সৈনিক। চে রাইফেলের নলের সামনে হাতের পাতা রেখে বলেন, গুলি করো না। আমি চে গুয়েভারা। মৃত চে গুয়েভারার চেয়ে জীবিত চে গুয়েভারার দাম তোমাদের কাছে অনেক বেশি। চে গুয়েভারার পায়ের ক্ষত থেকে রক্ত ঝরা অবস্থায় তাঁকে প্রায় চার মাইল হাঁটিয়ে বলিভীয় সেনারা নিয়ে এলেন বাইয়ে গ্রান্দের লা ইগেরা গ্রামে। সেখানে ভাঙাচোরা একটি মাটির স্কুলঘরে তাঁকে নেওয়া হলো। শুরু হলো জিজ্ঞাসাবাদ। সেনাবাহিনীর হাতে গুরুতর আহত চে গুয়েভারা ছিলেন নির্বিকার। বলিভীয় বিমানবাহিনীর পাইলট গুনজমান অবাক হন চে গুয়েভারাকে দেখে। মিডিয়াকে তিনি বলেন, আর্জেন্টিনার লোক হয়েও কিউবাকে স্বাধীন করতে রক্ত ঝরিয়েছেন চে গুয়েভারা। জিজ্ঞাসাবাদের সময় চে’র মাথা সব সময় উঁচু ছিল। তিনি সরাসরি প্রশ্নকর্তাদের চোখের দিকে তাকিয়ে একের পর এক প্রশ্ন শোনেন। কিন্তু উত্তর দেননি।

আহত চে’র ওপর নৃশংস অত্যাচার চলে। বলিভীয় আর্মি কমান্ডাররা তাঁর কাছ থেকে জীবিত কমরেডদের সম্পর্কে একটি শব্দও বের করতে পারেননি। বুটের লাথি, ছুরির খোঁচা, সিগারেটের ছ্যাঁকা সহ্য করেন অকাতরে। একপর্যায়ে জিজ্ঞাসাবাদকারীদের কাছে তামাক চান চে। গুনজমান তাঁকে এক প্যাকেট তামাক দেন। বিপ্লবী চে গুয়েভারা পাইপে তামাক ভরার পর গুনজমানকে ধন্যবাদ দেন।

রাতের বেলায় চে গুয়েভারার কাছ থেকে স্মারক হিসেবে রাখার জন্য তাঁর পাইপটি ঠোঁট থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন বলিভিয়ান আর্মি অফিসার ক্যাপ্টেন এসপিনোসা। হাত বাঁধা অবস্থাতেই তাঁকে জোড়া পায়ে লাথি মেরে দূরে ফেলে দেন চে গুয়েভারা। মৃত্যুর আগে মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁর সঙ্গে খারাপ ভাষায় কথা বলায় বলিভিয়ার রিয়ার অ্যাডমিরাল উগার্তেচের মুখে থুতু ছিটান তিনি।

৯ অক্টোবর ১৯৬৭ দুপুরে চে গুয়েভারাকে ৯ বার গুলি করা হয়। টুঁ-শব্দও করেননি। গুলি খেতে খেতে চোখ খুলেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন চে গুয়েভারা। চে’র মৃত্যুর সময়ের একজন প্রত্যক্ষদর্শীর মতে, ‘তাঁকে সেদিন যীশুখ্রিষ্টের মতো দেখাচ্ছিল।’

চে গুয়েভারাকে হত্যার আধা ঘণ্টা আগে স্পেশাল ফোর্সের কমান্ডার ফেলিক্স রড্রিগেজ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বারবার শেষ চেষ্টা করেন। কিন্তু চে নিরুত্তর থাকেন। কমান্ডার তখন চে গুয়েভারাকে সৈন্যদের সাহায্যে নিজের পায়ে দাঁড় করান এবং ঘরের বাইরে নিয়ে আসেন। সমবেত সেনার সঙ্গে চে-এর ছবি তোলা হয় স্মারক হিসেবে। তারপর চে গুয়েভারাকে কমান্ডার রড্রিগেজ জানান, একটু পরে তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হবে।

একজন অফিসার চে’কে জিজ্ঞেস করেন, তিনি তাঁর অমরত্বের কথা ভাবছেন কিনা। চোখে চোখ রেখে চে গুয়েভারা বলেন, ‘না, আমি ভাবছি বিপ্লবের অমরত্বের কথা।’ এরপর চে গুয়েভারাকে হত্যার দায়িত্ব নেওয়া অফিসার সার্জেন্ট টেরান ঘরে ঢোকেন। চে গুয়েভারা নির্বিকারভাবে ঘাতককে বলেন, ‘আমি জানি, তুমি আমাকে মারতে এসেছ, না-ও তুমি আমাকে গুলি করো, মনে রাখবে তুমি কেবল একজন মানুষকে মারতে পারবে। তার মতাদর্শকে নয়।’

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

                ইমেইল : sumonpalit@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

এই মাত্র | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর