শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

বিবিসি বাংলাকে দেওয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দুই পর্বের সাক্ষাৎকার গত কয়েক দিন ধরে আলোচনার বিষয়বস্তু। দেশের সব সংবাদপত্র ও সম্প্রচার মাধ্যম যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করেছে সাক্ষাৎকারের বিবরণ। গণমাধ্যমগুলো বিশেষ করে টিভি চ্যানেলগুলো তাঁর সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে তৈরি করা প্রতিবেদন প্রধান শিরোনাম হিসেবে প্রচার করেছে। এ সময় প্রায় সব টিভি টক শোতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকারই ছিল আলোচনার মূল বিষয়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকসহ বিভিন্ন দলের নেতারা তাঁর সাক্ষাৎকারের নানা দিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করেছেন। মোটা দাগে বলা যায়, তারেক রহমান চৌকশভাবে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য ছিল সুচিন্তিত, সুচারু ও যথেষ্ট গোছানো। কোথাও বাড়তি কথা বলেননি। কোনো প্রশ্নের জবাবে তিনি বাড়তি প্রতিক্রিয়া দেখাননি।  তাঁর বক্তব্যে পরিমিতিবোধের প্রকাশ ঘটেছে। দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান দেশে ফিরে আসা, নির্বাচনে অংশ নেওয়া, গণ আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড, সুদীর্ঘ সময় গণমাধ্যমে কথা না বলা, নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নের কৌশল, নির্বাচনে জোট গঠন, দলের চেয়ারপারসনের নির্বাচনে অংশগ্রহণ, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি-দখল নিয়ে কথা বলেছেন। কথা বলেছেন জামায়াতের রাজনীতি, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের বিচার ও রাজনীতি এবং ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক ইত্যাদি বিষয়ে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাঁর নিজের এবং পরিবারের ওপর ওয়ান-ইলেভেনের সরকার ও পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের নির্যাতনের বর্ণনা দিলেও কোনো প্রতিহিংসামূলক কথা বলেননি।

সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন। বহুল প্রত্যাশিত জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথাও তিনি বলেছেন। তারেক রহমানের সম্ভাব্য দেশে ফেরা প্রসঙ্গে ইরানের বিপ্লবী নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লা খোমেনির দেশে ফেরার কথা স্মরণ করা যায়। বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক। ইরানের শাহ রেজা পাহলভির ‘হোয়াইট রেভল্যুশনের’ তীব্র বিরোধিতা করেন খোমেনি। শাহবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার কারণে খোমেনিকে প্রথমে গ্রেপ্তার এবং পরে নির্বাসনে পাঠানো হয়। তিনি দীর্ঘ ১৫ বছরে প্রথম তুরস্ক, পরে ইরাক এবং শেষ পর্যন্ত ফ্রান্সে নির্বাসনে থাকেন। শাহ রেজা পাহলভি গুপ্ত পুলিশ বাহিনী গঠন করে রাজতন্ত্রবিরোধীদের গুম ও হত্যা করার কাজে ব্যবহার করতেন। এতে শাহবিরোধী আন্দোলন ক্রমেই তীব্র হয়ে ওঠে। শুরু হয় দেশব্যাপী ধর্মঘট ও বিক্ষোভ। নির্বাসিত খোমেনি ফ্রান্স থেকে প্রতিদিন অডিও বার্তা পাঠাতেন। যা গোপনে ইরানে প্রচার হতো এবং লাখো মানুষের কাছে পৌঁছে যেত। ধীরে ধীরে পুরো দেশ শাহবিরোধী আন্দোলনে এককাট্টা হয়। অবশেষে দেশের মানুষের জনরোষ বুঝতে পেরে শাহ রেজা চিকিৎসার অজুহাতে ইরান ত্যাগ করেন। আয়াতুল্লাহ খোমেনি নির্বাসন থেকে নিজ দেশ ইরানে ফিরে আসেন। তাঁকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দর থেকে রাজধানীর তেহরান পর্যন্ত লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমে আসে। যা তখনকার ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ জনসমাবেশ হিসেবে বিবেচিত হয়।

আয়াতুল্লাহ খোমেনিকে প্রথমে গ্রেপ্তার ও পরে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু পার্থক্য হচ্ছে এক-এগারোর সরকার তারেক রহমানকে শুধু গ্রেপ্তারই করেনি, তাঁর ওপর নির্মম নির্যাতন চালায়। এ প্রসঙ্গে তারেক রহমান বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, আমি শারীরিকভাবে নির্যাতিত হয়েছি, যেই নির্যাতনের চিহ্ন এখনো আমাকে সহ্য করতে হয়। জেলজুলুম খেটেছি আমি। বিভিন্নভাবে মিথ্যা অপপ্রচারের শিকার হয়েছি। আমি রেখে এসেছিলাম ছোট ভাইকে। যে ভাইকে আমি রেখে এসেছিলাম, সেই ভাই এখন আর নেই। যেই সুস্থ মা-কে রেখে এসেছিলাম, সেই সুস্থ মা এখন সুস্থ নেই। শুধু অসুস্থই নন, ওনার ওপরে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনও করা হয়েছে। একটি ঘর রেখে এসেছিলাম, যেই ঘরে আমি এবং আমার ছোট ভাই বড় হয়েছি, যেই ঘরে আমার বাবার স্মৃতি ছিল, যেই ঘরে আমার মায়ের বহু স্মৃতি ছিল, সেই স্মৃতিগুলো ভেঙে ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে।

তারেক রহমান শুধু নিজের ও পরিবারের ওপর নির্যাতনের কথাই বলেননি, তিনি স্বৈরাচারী সরকারের আদেশে হাজার হাজার মানুষের ওপর চালানো অত্যাচার-নির্যাতনের কথাও সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি আমার পরিবারের যেই কাহিনি তুলে ধরলাম, এটি শুধু আমার কাহিনি না বা আমার পরিবারের কাহিনি না, এরকম কাহিনি বাংলাদেশের শত না হাজার হাজার পরিবারের। যে পরিবারের বাবা, যে পরিবারের ভাই, যে পরিবারের স্বামী, তার ঘরবাড়ি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। হ্যান্ডকাফ পরা অবস্থায় হাসপাতালের বারান্দায় মারা গিয়েছে। তা না হলে হ্যান্ডকাফ পরা অবস্থায় জেলের ভিতরে মারা গেছে। সহায়সম্পত্তি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমান নিজের ও পরিবারের ওপর নির্যাতনের কথা বলার পাশাপাশি দেশের মানুষের ওপর চালানো অত্যাচার নির্যাতন ও হত্যার কথা উল্লেখ করে নেতাসুলভ মনোভাবের পরিচয় দিয়েছেন। তিনি প্রতিহিংসার কথা না বলে ওই সব অন্যায়, হত্যা ও নির্যাতনের জন্য যারা দায়ী তাদের প্রত্যেকের বিচারের কথা বলেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি প্রতিশোধের কোনো বিষয় নয়, এটি ন্যায়ের কথা, এটি আইনের কথা, অন্যায় হলে তার বিচার হতে হয়।

আরেকটি ক্ষেত্রে তারেক রহমানের সঙ্গে আয়াতুল্লাহ খোমেনির যথেষ্ট মিল রয়েছে। নির্বাসিত খোমেনি ফ্রান্স থেকে প্রতিদিন দেশবাসীর কাছে অডিও বার্তা পাঠাতেন গোপনে। খোমেনির এই অডিও বার্তা ইরানে লাখ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছে যেত। যা শাহবিরোধী আন্দোলনকে তুঙ্গে নিয়ে যায়। তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে স্বৈরাচারী সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকায় তিনি বিভিন্ন উপায়ে দলের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে গেছেন। নিয়মিতভাবে তিনি এ কাজটি করতেন। এর মাধ্যমে নেতা-কর্মীরা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পেতেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের কর্মসূচি প্রণয়ন থেকে শুরু করে সাংগঠনিক বিষয়- সবকিছুতেই তাঁর পরামর্শ থাকত। তিনি তৃণমূলের অনেক নেতা-কর্মীর সঙ্গে ওয়ান-টু-ওয়ান কথা বলতেন। এখনো যা তিনি করে চলেছেন। গণমাধ্যমের সঙ্গে দীর্ঘ সময় কথা বলেননি কেন- বিবিসি বাংলা তা জানতে চেয়েছে। এর জবাবে তারেক রহমান বলেছেন, ব্যাপারটা বোধ হয় এরকম না। আসলে আমি কথা ঠিকই বলেছি। বিগত স্বৈরাচার সরকারের সময় কোর্ট থেকে রীতিমতো একটা আদেশ দিয়ে আমার কথা বলার অধিকারকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আমি যদি গণমাধ্যমে কিছু বলতে চাইতাম, হয়তো গণমাধ্যমের ইচ্ছা ছিল ছাপানোর, গণমাধ্যম সেটা ছাপতে পারত না। এ প্রসঙ্গে তিনি বিবিসি বাংলাকে বলেন, আমি কথা বলেছি, সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন পন্থায় আমি পৌঁছানোর চেষ্টা করেছি। আমি পৌঁছেছি মানুষের কাছে। কাজেই গণমাধ্যমে যে কথা বলিনি তা না। ইচ্ছা থাকলেও ছাপাতে পারেননি, হয়তো প্রচার করতে পারেননি। কিন্তু আমি বলেছি, আমি থেমে থাকিনি।

ফ্যাসিবাদবিরোধী দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে গণতন্ত্রকামী সব দল ও সংগঠন ভূমিকা পালন করলেও বৃহৎ দল হিসেবে বিএনপির ভূমিকাই ছিল সবচেয়ে বেশি। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। নেতা-কর্মীদের নামে দেওয়া হয় লাখ লাখ মিথ্যা মামলা। কেন্দ্রীয় নেতা ইলিয়াস আলীসহ অনেক নেতা-কর্মীকে গুম করা হয়। যাঁদের আর কোনো সন্ধান পায়নি তাঁদের পরিবার। তৃণমূলের অসংখ্য নেতা-কর্মী বাড়িঘরে থাকতে পারেননি। তাঁদের পরিবারও হয়রানির শিকার হয়েছে। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন পরিচালনায় তারেক রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। কিন্তু তিনি নিজেকে আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে মনে করেন নাই। তারেক রহমান মনে করেন, ‘কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ।’ আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড বিষয়ে বিবিসি বাংলার প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, আমি অবশ্যই জুলাই আন্দোলনে আমাকে কখনোই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে দেখি না। এই আন্দোলনে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীরা, সেটি বিএনপি হোক বা অন্য রাজনৈতিক দলগুলো থেকে, প্রত্যেকটি দল বিভিন্নভাবে অবদান রেখেছে। বিভিন্নভাবে তাদের নেতা-কর্মীরা নির্যাতিত হয়েছে। তিনি আন্দোলনের মাঠে মাদরাসার ছাত্র, গৃহিণী, কৃষক, শ্রমিক, সিএনজিচালক, ছোট দোকান কর্মচারী বা দোকানমালিক থেকে আরম্ভ করে গার্মেন্ট কর্মী, অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রত্যেক শ্রেণি-পেশার মানুষের অবদানের কথা উল্লেখ করেছেন। তারেক রহমান এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সমাজের দল-মতনির্বিশেষে প্রত্যেকটি মানুষের অবদান আছে। কোনো দল, কোনো ব্যক্তি নয়, এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ।

নির্বাচন নিয়ে পরিকল্পনা ও দলগতভাবে নাকি জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাওয়া, এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বিবিসি বাংলাকে বলেন, আমরা প্রায় ৬৪টি রাজনৈতিক দল বিগত স্বৈরাচারের সময় যার যার অবস্থান থেকে রাজপথে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করেছি। যে দলগুলোকে আমরা পেয়েছি আমাদের সঙ্গে রাজপথের আন্দোলনে, আমরা চাই সবাইকে সঙ্গে নিয়ে রাষ্ট্র পুনর্গঠন করতে।

সাক্ষাৎকারের দ্বিতীয় পর্বে তারেক রহমান বিএনপির রাজনীতি, কূটনীতি, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে দলের অবস্থান তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ভারত যদি স্বৈরাচারকে সেখানে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের বিরাগভাজন হয়, সেখানে আমাদের কিছু করার নেই। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক শীতল থাকবে। তাই আমাকে আমার দেশের মানুষের সঙ্গে থাকতে হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেছেন, কূটনীতির ক্ষেত্রেও বিএনপির নীতি সবার আগে বাংলাদেশ। আমার জনগণ, আমার দেশ, আমার সার্বভৌমত্ব। এটিকে অক্ষুণ্ন রেখে, এর স্বার্থ বিবেচনা করে এবং এই স্বার্থকে অটুট রেখে বাকি সব কিছু।

বিবিসি বাংলার সঙ্গে দুই পর্বের দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান স্বৈরাচারবিরোধী দীর্ঘ আন্দোলনে তাঁর নিজের দল বিএনপি ও গণতন্ত্রকামী অন্যান্য দলের ভূমিকা, অন্তর্বর্তী সরকারের কাজের মূল্যায়ন, চলমান রাজনীতি, নির্বাচন, সংস্কার, নির্বাচনে জয়ী হলে দেশ পরিচালনার ভাবনা-সর্ব বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন। তবে তিনি অল্প কথায় সব প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। তিনি কোনো প্রশ্নের জবাবে বিতর্কে জড়াতে চাননি, সংযত থেকেছেন। কোনো প্রশ্নের জবাব এড়িয়েও যাননি। তারেক রহমান দ্রুত দেশে ফিরে এসে হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন-দেশবাসী এমনটাই প্রত্যাশা করে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি

ইমেইল : kirondebate@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর