শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৯, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫

বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি

এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে বিপ্লবীরা না হলে জুলাই বিপ্লব হতো না। জাতির ইতিহাসে একটি স্মরণীয় অভ্যুত্থানও ঘটত না। ১৬ বছরের জগদ্দল পাথর জাতি সরাতে পারত না। বিপ্লবীদের কারণে সব রাজনৈতিক দল আজ নিজেদের মতো করে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে। সেজন্য দেশবাসী তাদের কাছে নিশ্চয় কৃতজ্ঞ। কিন্তু অপ্রিয় হলেও কঠিন বাস্তবতা হচ্ছে, গত এক বছরে তারা দেশবাসীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা অনেকটাই হারিয়ে ফেলেছে। তাদের নামে চব্বিশের জুলাইতে যারা উল্লাস করেছে, তাদের অনেকেই এখন চুপচাপ হয়ে গেছে। অনেকেই মানসিকভাবে বিমর্ষ হয়ে গেছে। কারণ তারা যা প্রত্যাশা করেছিল, তা পায়নি। প্রত্যাশা আহত হলে পৃথিবীর সব মানুষই কষ্ট পায়। কেউ প্রকাশ করে, কেউ করে না। তবে সময় এখনো ফুরিয়ে যায়নি। বিপ্লবীদের প্রতি মানুষের ভালোবাসা এখনো শূন্যের কোঠায় নামেনি। সর্বশেষ সুযোগ তাদের সামনে এখনো আছে। আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে বিভাজন, দেশবাসীর মধ্যে যে উৎকণ্ঠা তা ইচ্ছা করলে বিপ্লবীরা নিমেষেই দূর করতে পারে। তারা আবার ফিরে পেতে পারে দেশবাসীর ভালোবাসার সিংহাসন। সবার মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠায় তাদের উদ্যোগে বিমর্ষ জাতি ফিরে পেতে পারে নতুন উদ্যম। আর এটাই হলো বিপ্লবীদের হারানো গৌরব ফিরে পাওয়ার সর্বশেষ সুযোগ। দেশের মানুষ জন্মগতভাবেই জাতিগত সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী। একই পাড়ায় পূজাও হয়, মসজিদে আজানও হয়। পূজার ঢাকঢোল, শঙ্খ বাজে, কোরআন তেলাওয়াতও হয়। এমন এক সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্কের মাঝে প্রতিবেশী দেশ আমাদের শ্রদ্ধেয় প্রধান উপদেষ্টার অবয়বে তৈরি করেছে অসুরের মূর্তি। তাদের এ ধরনের আচরণের নিন্দা করার ভাষা নেই। তারা ধর্মপালনের নামে প্রতিবেশীর সঙ্গে বৈরিতার সম্পর্ক তৈরির অপচেষ্টা করছে। এ ধরনের হীনমন্যতার জন্য তাদের প্রতি করুণা প্রদর্শন ছাড়া আর কোনো শুভাশিস নেই। তাদের এমন কুরুচিপূর্ণ আচরণ পারস্যের কবি শেখ সাদির কবিতা মনে করিয়ে দেয়, যা ছন্দের জাদুকর সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত অনুবাদ করে ‘উত্তম ও অধম’ কবিতাটি রচনা করেছেন। সেই কবিতার চারটি লাইন উদ্ধৃত করা যায়, ‘কুকুরের কাজ কুকুরে করেছে/কামড় দিয়েছে পায়,/তা বলে কুকুরে কামড়ানো কিরে/মানুষের শোভা পায়?’

চব্বিশের অভ্যুত্থানে ৩ আগস্ট বিপ্লবী নাহিদ ইসলাম যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৯ দফার পরিবর্তে ১ দফার কর্মসূচি ঘোষণা করেন, তখন জনতার স্রোত তাকে পূর্ণাঙ্গ সমর্থন দিয়েছিল। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া যখন আন্দোলনের রূপরেখা ঘোষণা করেছিলেন, তখন একইভাবে জনতা তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছিল। পরবর্তীতে ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্টের পতন হলো, বিপ্লবীরা হয়ে উঠল আমাদের অহংকার। কিন্তু অনেক কারণে সেই বিপ্লবীরাই আজ নানান আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দু। পাশের দেশ নেপালেও আমাদেরই মতো বিপ্লব হয়েছে। দেশটির সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়ে প্রথমে তিনজন মন্ত্রী নিয়োগ করেন। পরে আরও পাঁচজনকে নিয়োগ দেন। বর্তমানে মন্ত্রিসভার সদস্য আটজন। সুশীলা দায়িত্ব গ্রহণের পর পরই বিবৃতিতে ২০২৬ সালের ৫ মার্চ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন। সেই সঙ্গে তাঁর সরকার দুর্নীতি প্রতিরোধ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সরকারি কাজগুলোর স্বচ্ছতা ও উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেন। জেন-জির এ আন্দোলনকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি সবাইকে যার যার কাজে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন। ছাত্রদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানান। তিনি তাঁর মন্ত্রিসভায় বা সরকারের কোনো পর্যায়ে কোনো বিপ্লবীকে বসাননি। আমাদের দেশে হয়েছে ঠিক এর উল্টো। আমরা এখনো নির্বাচনের তারিখই ঘোষণা করতে পারলাম না। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস BP 1অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করে বিপ্লবীদের সরকারের উপদেষ্টা বানিয়ে ক্ষমতার ভাগ দিলেন। বিপ্লবীরা মহানন্দে ন্যায্য হিস্সা বিবেচনা করে ক্ষমতার ভাগ নিয়ে নিল। এটাই ছিল বিপ্লবীদের সবচেয়ে বড় ভুল। তারা ক্ষমতার ভাগ না নিয়ে যদি প্রেশার গ্রুপ হিসেবে ক্ষমতার বাইরে থেকে সরকারকে সহযোগিতা করত, তাহলে দেশের অনেক বেশি উপকার হতো। তারপর কিছু সুযোগসন্ধানী, মায়ে তাড়ানো বাপে খেদানো কিছু টাউট বৈষম্যবিরোধী পরিচয়ে সারা দেশে নানান অপকর্ম করতে শুরু করে। সেই সঙ্গে চলতে থাকে মব ফ্যাসিজম। এ উচ্ছৃঙ্খল দুর্বৃত্তদের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় সাধারণ মানুষ আস্তে আস্তে বৈষম্যবিরোধীদের প্রতি বিরক্ত হতে শুরু করে। এরপর গঠন করা হয় রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। সেই সঙ্গে বিপ্লবীদের কয়েকজন সেনাবাহিনী, সেনাপ্রধান, নির্বাচন কমিশন, গণমাধ্যমের প্রতি চোখ রাঙানো শুরু করে। একপর্যায়ে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনাবাহিনী ইস্যুতে নানান কটূক্তির জবাবে বলতে বাধ্য হয়েছেন, ‘যারা এসব করছে, তাদের বয়স কম। তারা আমাদের সন্তানের বয়সি। তারা বড় হলে নিজেদের ভুল বুঝতে পারবে। তখন নিজেরাই লজ্জিত হবে।’ আরও অনেক ইস্যুতে প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে তাদের অনেক শত্রু তৈরি হয়। যত দিন যাচ্ছে, তত বেশি নেতিবাচক ইস্যু বিপ্লবীদের ইমেজ ক্রমেই মøান কর দিচ্ছে। বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন ইস্যুতেও তারা এখন নানাভাবে আলোচনায়। সরকার যেখানে সবাইকে নিয়ে একটি জুলাই সনদ করতে যাচ্ছে, তখন বিপ্লবীরা যদি সরকারকে ধমকের সুরে কথা বলে, তাহলে তা শোভন হয় না। প্রতীক না দিলে নির্বাচন করতে দেব না, এমন উদ্ধত আচরণও কাম্য নয়। কারণ অনেক ভুলের মাঝেও দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী বিপ্লবীদের প্রতি এখনো আস্থা রাখতে চায়। আচরণগত কোনো বৈকল্যে তাদের ইমেজ নষ্ট হোক, এটা প্রত্যাশিত নয়।

রাজনীতির পথ চিরকালই পিচ্ছিল। এ পথে চলতে গিয়ে একবার হোঁচট খেলে আর সোজা হয়ে দাঁড়ানো যায় না। দেশবাসী চায় এনসিপি শক্তভাবে পথ চলতে শিখুক। ভুল তাদের হতেই পারে, তাই বলে তাদের সবই ভুল এমনও নয়। মনে রাখতে হবে, তাদের সবচেয়ে বড় অর্জন হলো তারা দেশ ফ্যাসিস্টমুক্ত করেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারীদের দল এনসিপি বিচক্ষণতার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে পারলে রাজনীতির স্টিয়ারিং আবারও তাদের হাতে চলে আসতে পারে। এখন সব রাজনৈতিক দলের একমাত্র এজেন্ডা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন। দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দলের নেতা তারেক রহমান হয়তো খুব শিগগিরই দেশে ফিরবেন। নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে প্রতিটি আসন ধরে ধরে দলটি প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ করছে। আনুষ্ঠানিক প্রার্থী ঘোষণার পর শুরু হবে মাঠপর্যায়ের নির্বাচনি যুদ্ধ। আরেক শক্তিশালী দল জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনি কৌশলে একটু এগিয়ে আছে। প্রতিটি আসনে তারা একজন করে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। দলটির ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির ডাকসু ও জাকসুতে বিশাল বিজয় অর্জন করেছে। এর ফলে তাদের মনোবল অনেক চাঙা হয়েছে। জামায়াত জুলাই সনদ কার্যকর এবং পিআরের পক্ষে শক্ত অবস্থানে আছে। আর বিএনপি পিআরের বিপক্ষে। এ দুটি দল দীর্ঘদিন মিত্র হিসেবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভূমিকা রেখেছে। কখনো মান, কখনো অভিমান দুই দলের মধ্যে ছিল। এখনো আছে। এ মান-অভিমান হলো রাজনীতির অঙ্কের হিসাবে যোগ-বিয়োগের খেলা। অন্য দলগুলোও নির্বাচনি নানান কৌশল নিয়ে দেনদরবার করছে। মোটকথা নির্বাচনি ট্রেনে চাপতে কেউ বসে নেই। এখন চলছে নির্বাচনি দৌড়ের জন্য প্রস্তুতি পর্ব। এ পর্বে দৌড়ের মাঠ কার জন্য কেমন তা নিয়ে চলছে হিসাবনিকাশ, দেনদরবার। এ অবস্থায় দেশের বৃহত্তর কল্যাণে এনসিপির নেতারা ইচ্ছা করলে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে আবার ফিরে পেতে পারেন রাজনীতির স্টিয়ারিং। সব রাজনৈতিক দলকে বিশেষ করে বিএনপি, জামায়াতের দূরত্ব কমিয়ে, নিজেদের দাবির প্রতিও অনড় না থেকে যদি কল্যাণকর সমঝোতায় ভূমিকা রাখেন, তাহলে তারা আবার সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারেন। এটা তাদের জন্য সর্বশেষ সুযোগ। কারণ সবাইকে বুঝতে হবে, দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। দেশের মানুষ শান্তি চায়। নিয়ন্ত্রিত আইনশৃঙ্খলা চায়। সমৃদ্ধ অর্থনীতি চায়।

দুর্গাপূজা সনাতনধর্মাবলম্বী বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব। এর ইতিহাস অনেক প্রাচীন। পুরাণমতে মহিষাসুর নামে এক দানব পৃথিবী, স্বর্গ-মর্ত্য দখল করে নিয়েছিল। তখন দেবতারা একত্র হয়ে মহাশক্তিশালী দেবী দুর্গাকে সৃষ্টি করেন। তিনি দশভুজা অর্থাৎ দশ হাত নিয়ে আবির্ভূত হন এবং মহিষাসুরকে হত্যা করেন। এ ঘটনাই দুর্গাপূজার মূলভিত্তি। ইতিহাসবিদদের মতে রাজা কংসনারায়ণ বর্তমান রাজশাহী জেলার তাহেরপুরে প্রথম দুর্গাপূজা শুরু করেন। পরে নদিয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় কয়েক দিনব্যাপী জাঁকজমকভাবে সর্বজনীন দুর্গাপূজার প্রচলন করেন। আজ পূজার দশমী। অর্থাৎ আজ দেবী কৈলাসে ফিরে যাবেন। এ বছর দুর্গা হাতির পিঠে চড়ে মর্ত্যে এসেছিলেন এবং দোলায় চড়ে কৈলাস যাবেন। দেবীর আগমন হাতির পিঠে হলে তা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়, যা পৃথিবীকে শস্যশ্যামলা ও সমৃদ্ধ করে তোলে। তবে গমন দোলায় হলে তা মহামারি বা মড়কের মতো অশুভ ইঙ্গিত বহন করে। এ বছর বাংলাদেশে ৩৩ হাজার ৩৫৫টি মণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার মণ্ডপের সংখ্যা বেশি। এর কারণ বাংলাদেশে যে দল অর্থাৎ যে মতের সরকারই ক্ষমতায় থাক না কেন, প্রতিবেশী ভারতের তুলনায় এ দেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি বেশি। আমরা ঐতিহ্যগতভাবেই আমাদের সম্প্রীতি রক্ষা করেছি। পূজার উপহার হিসেবে আমাদের সরকার ভারতে ইলিশ মাছ পাঠিয়েছে। কিন্তু ভারত ঐতিহ্যগতভাবেই সম্প্রীতি নষ্ট করেছে। ভারতের বিভিন্ন মন্দির ও মণ্ডপে আমাদের প্রধান উপদেষ্টার মুখাবয়বে অসুর বানিয়ে জঘন্য নীচতা ও হীনতার পরিচয় দিয়েছে। জাতিগত বিভেদের উসকানি দিয়েছে। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের জায়গাটা নষ্ট করেছে। অবশ্য এটাই সত্য, ভারত যার বন্ধু তার অন্য কোনো শত্রুর দরকার নেই। প্রতিবেশী হয়ে একটা পবিত্র ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মধ্যেও ভারত সেটাই আবার প্রমাণ করল।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : manju209@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

এই মাত্র | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর