শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৬, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

ড. ইউনূস সরকারের একজন উপদেষ্টার প্রেমে আমি এক বছর ধরে হাবুডুবু খাচ্ছিলাম। ভদ্রলোক উপদেষ্টা হওয়ার পূর্বে ফেসবুকে বেশ সক্রিয় ছিলেন এবং আমার সঙ্গে বন্ধু তালিকায় যুক্ত ছিলেন। তিনি প্রথম আলোতে নিয়মিত লিখতেন। তাঁর কয়েকটি নিবন্ধ পড়েছিলাম। সেগুলোর মধ্যে প্রয়াত জামায়াত নেতা শাহ আবদুল হান্নানকে নিয়ে তাঁর স্মৃতিচারণমূলক লেখাটি আমাকে নিদারুণভাবে মোহিত করেছিল। ফলে তিনি যেদিন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারূপে শপথ নিলেন তখন মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান সম্পর্কে আমি ভীষণ আশাবাদী হয়ে উঠলাম। পরে যখন দেখলাম তিনি বৃহত্তর যোগাযোগ মন্ত্রণালয় এবং বিদ্যুৎ, খনিজ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তখন আমার আশাবাদের পরিধি বেড়ে গেল।

আমি বৃহত্তর যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সদস্য এবং একই কমিটির তিনটি সাবকমিটির চেয়ারম্যান ছিলাম। অন্যদিকে বিদ্যুৎ-খনিজ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় সম্পর্কেও আমার জানাশোনা কম ছিল না। কারণ আমার নির্বাচনি এলাকায় মার্কিন কোম্পানি শেভরন তেল-গ্যাসের একটি কূপ খনন করছিল, যা নিয়ে স্থানীয় জনগণের মধ্যে যে নেতিবাচক পরিস্থিতি তৈরি হয় তা সামাল দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে যে উচ্চপর্যায়ের কমিটি হয় সেখানে আমি ছিলাম মেম্বার সেক্রেটারি। ফলে মন্ত্রী-সচিব-জেলা প্রশাসকসহ গোয়েন্দা কর্তাদের পাশাপাশি শেভরনের কর্তা ও মার্কিন দূতাবাস কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ হয়েছিল। ফলে ফাওজুল কবির খানের মন্ত্রণালয়গুলোর অনেক কিছুই আমার মুখস্থ।

আমি জানি উল্লেখিত মন্ত্রণালয়গুলোর দুর্নীতি, অনিয়ম এবং একই সঙ্গে ভালো কাজ করার অবারিত সুযোগ সম্পর্কে। সুতরাং দায়িত্ব লাভের পর জনাব কবির যেভাবে সাংবাদিকদের সামনে কথা বলছিলেন তা শুনে আমার কান শীতল হতে আরম্ভ করল। তাঁকে টেলিভিশনের পর্দায় দেখলে আমার নয়ন জুড়িয়ে যেত এবং হৃদয়ে প্রশান্তি চলে আসত। কারণ আমি জানি যে ফাওজুল কবিরের একটি সিদ্ধান্তই দেশের সড়ক মেরামতের জন্য যথেষ্ট অথবা বিদ্যুতের লোডশেডিং কমানোর যে ম্যানেজমেন্ট তা মন্ত্রণালয়ের বড় কর্তার দক্ষতা-অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করে।

আমি গত চার-পাঁচ বছর ঢাকার বাইরে যাইনি। ফলে ঢাকার রাস্তাঘাটে এবং বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সরবরাহ দেখে মনে হচ্ছিল যে এক বছর ধরে জনাব কবির তাঁর মন্ত্রণালয় অসাধারণভাবে BP 100চালাচ্ছেন। কিন্তু কয়েক দিন আগে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার গহিনের একটি রিসোর্টে সপরিবার বেড়াতে গিয়ে যে দুর্ভোগ-দুর্দশায় পড়েছিলাম এবং যেভাবে অসুস্থ হয়ে ঢাকায় ফিরতে বাধ্য হলাম তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়ে আজকের নিবন্ধের অন্য প্রসঙ্গে চলে যাব। আপনি যদি ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল চলে যেতে চান তবে সবচেয়ে সহজ রাস্তা হলো সাভারের নবীনগর হয়ে ইপিজেড সড়ক দিয়ে বিকেএসপি পার হয়ে টাঙ্গাইল মহাসড়কে পৌঁছানো।

১৯৮৬ সাল থেকে নিয়মিত ঢাকা থেকে বিকেএসপি যাতায়াত করে আসছি। বিশেষ করে নতুন ইপিজেডসংলগ্ন মেইন রোডে আমার একটি কম্পোজিট টেক্সটাইল থাকায় আমি সপ্তাহে তিন-চার দিন টানা দশ বছর ওই পথের যাত্রী ছিলাম। ফলে আমার চব্বিশ বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে দিব্যি করে বলতে পারি যে নবীনগর-ইপিজেড সড়কের নবীনগর অংশের সাভার ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড থেকে বাইপাইল মোড় এবং সেখান থেকে বিকেএসপি পর্যন্ত রাস্তার যে বেহাল দেখলাম তা অতীতে কখনো কল্পনাও করা যেত না। আমি পৃথিবীর অনেক অনুন্নত এবং কয়েকটি অসভ্য দেশও ভ্রমণ করেছি কিন্তু ফাওজুল কবিরের মন্ত্রণালয়ের অধীন এমন অসভ্য সড়ক কোথাও দেখিনি। অথচ মাত্র তিন-চার কোটি টাকার মেরামত করলে দৈনিক শত শত কোটি টাকার জাতীয় ক্ষতি এড়ানো সম্ভব।

উল্লেখিত রাস্তার দুরবস্থার সামান্য কিছু চিত্র বর্ণনা করছি। সংশ্লিষ্ট রাস্তায় দিনরাত ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্যাম লেগে থাকে। রাস্তার ওপর অসমাপ্ত এক্সপ্রেসওয়ের কাজ বন্ধ রয়েছে। নিচে খানাখন্দ ধুলোবালি, ব্যারিকেড, মলমূত্র, লোকজনের খিস্তিখেউর, গালাগাল, হইচই এবং যানবাহনগুলোর গুতোগুতি। ড্রাইভার-হেলপারদের মারামারি এবং মাঝেমধ্যে গাড়ি বিকল হয়ে যাওয়াসহ যেসব বিপত্তি ঘটে তা একত্র করলে একটা বড় বড় জাহান্নাম হয়ে যাবে। ওই রাস্তায় গর্ভবতীর গর্ভপাত ঘটে বয়স্ক লোকেরা হেগেমুতে একাকার করে ফেলে শ্বাসকষ্ট ও অ্যাজমার রোগীরা জ্ঞান হারায়। অ্যালার্জির রোগীরা নিজের শরীর চুলকাতে চুলকাতে রক্ত বের করে ফেলে এবং সুস্থসবল মানুষেরা মাথাব্যথায় আক্রান্ত হয়ে যেভাবে বমি করে দেয় তার কিছু নমুনা সংগ্রহ করে যদি মন্ত্রণালয় কর্তাদের টেবিলে, শোয়ার রুমে অথবা তারা যখন খোশগল্পে মেতে ওঠেন তখন পরিবেশন করতে পারতাম, তবে আমার দুঃখ কিছুটা হলেও কমত।

রাস্তার প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে এবার বিদ্যুৎ প্রসঙ্গে কিছু বলা যাক। আমরা যে রিসোর্টে ছিলাম সেটি সখীপুর উপজেলার গহিন অরণ্যের মধ্যে এক শ বিঘা জমির ওপর নির্মিত। কক্সবাজারের বিখ্যাত পাঁচ তারকা হোটেল সিগ্যাল কর্তৃপক্ষ সিগ্যাল ভিলেজ নামে বিশাল এই পাঁচ তারকা মানের রিসোর্টটি নির্মাণ করতে গিয়ে কত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে তার কোনো ইয়ত্তা নেই। পর্যটকদের বিনোদন ও আরামদায়ক অবস্থানে কোনো ত্রুটি তাদের নেই। কিন্তু ঘন ঘন বিদ্যুৎবিভ্রাটের কারণে তারা যে আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে তা সামাল দিতে না পারলে প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়া হয়ে যাবে। আমি যে কদিন সেখানে ছিলাম সেই সময়ে দৈনিক ২৩-২৪ বার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করত। দিনরাতের চার ভাগের তিন ভাগ সময় জেনারেটর চালিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয়। ঘন ঘন বিদ্যুৎবিভ্রাটে লাইট-ফ্যান-এসি-টিভি-ফ্রিজসহ স্বয়ংক্রিয় জেনারেটরগুলোও নষ্ট হয়ে যায়। অতিথিরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন এবং রেস্টুরেন্টের ফ্রিজগুলোতে রক্ষিত খাবারদাবার নষ্ট হয়ে যায়। সেখানকার মালিক-কর্মচারীদের মধ্যে যে হতাশা, তা দেখার পর আমার পুরো ভ্রমণটিই মাটি হয়ে যায়। রিসোর্টটিতে ৭৫টি পাঁচ তারকা মানের রুম রয়েছে। আমি যেদিন গেলাম সেদিন পুরো রিসোর্টে আমি একাই মেহমান ছিলাম। অথচ আমাকে সেবা দেওয়ার জন্য ৯০ জন নিয়মিত স্টাফ নিয়োজিত ছিলেন। সেখানে থাকার সময় আমার বারবার মনে হয়েছে- ইস! মাননীয় উপদেষ্টা যদি আমার ভ্রমণসঙ্গী হতেন এবং রিসোর্টে যদি আমরা পাশাপাশি কামরায় থাকতে পারতাম তাহলে ওনার অসিলায় হয়তো দিনে একবারও লোডশেডিং হতো না।

আমি যে কদিন সখীপুরে ছিলাম সে কদিন সকাল-বিকালে প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়েছি। কখনো গহিন অরণ্যের মাঝে কোনো গৃহস্থের ঘরে আবার বিলের মধ্যে আপন মনে শাপলা তুলতে ব্যস্ত সত্তরোর্ধ্ব অভাবী বৃদ্ধদের সঙ্গে কথা বলে তাদের অভাব-অভিযোগ, রাজনীতি, ভোট, নির্বাচন- আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জামায়াত নিয়ে কথা বলেছি। বিলের মধ্যে সকাল থেকে রাত অবধি একটি ছইবিহীন ডিঙি নৌকায় ভেসে যে জেলে মাছ ধরছিলেন তার সঙ্গে কথা বলেছি। বনের মধ্যে ছোট্ট মাঠে কিশোরেরা ফুটবল খেলছে রাস্তায় কয়েকটি পাগল, কয়েকজন অটিস্টিক কিশোর এবং স্কুলগামী বালক-বালিকাদের বেশভূষা দেখে অনুধাবনের চেষ্টা করেছি- দেশটা আসলে কোথায় যাচ্ছে। আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে মনে হয়েছে- অভাব অভিযোগ-হতাশা-ক্ষোভ ও বঞ্চনার নতুন ইতিহাস আমাদের ভয়ংকর পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

আমি কয়েকজন স্থানীয় বয়স্ক নারী-পুরুষের সঙ্গে কথা বললাম। পিআর পদ্ধতি, জামায়াত-বিএনপি-এনসিপি বা ড. ইউনূস সম্পর্কে তাদের কোনো আগ্রহ নেই। পুরো এলাকায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক বসবাস করেন যাদের বেশির ভাগই দরিদ্র। মুসলমানরাও দরিদ্র কিন্তু তাদের হতাশা ও ক্ষোভ হিন্দুদের চেয়ে বেশি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হলো, পুরো এলাকার মানুষ গোপালগঞ্জের মতোই আওয়ামী লীগ ভক্ত। সেখানকার সাধারণ মানুষ নেতা বলতে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, সাবেক প্রয়াত এমপি শওকত মোমেন শাহজাহানকেই চেনেন। রিসোর্টের তিন-চার বর্গকিলোমিটার এলাকার প্রায় মানুষই জানে না- ভবিষ্যতে বিএনপির মনোনয়ন কে পাবে এবং আরও অবাক করার বিষয় হলো তাদের কেউই বিএনপির এমপি প্রার্থীদের নাম জানে না। আমি বেশ কয়েকজনকে বিএনপির প্রার্থীদের সম্পর্কে বারবার জিজ্ঞাসা করলে একজন মুরুব্বি বিরক্তি নিয়ে বললেন, সখীপুরে কেউ নেই শুনেছি বাসাইল থেকে একজন দাঁড়াবে। এই যদি হয় আওয়ামী লীগ-অধ্যুষিত প্রত্যন্ত দুই-তিনটি ইউনিয়নে বিএনপির দশা তবে সেখানে জামায়াত-এনসিপি বা ড. ইউনূসের কি দশা তা অনুধাবনের জন্য খুব বেশি পাণ্ডিত্যের দরকার নেই।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

এই মাত্র | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর