শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের চরিত্রটা ভিন্নই বলা যায়। অতীতের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাংবিধানিক মেয়াদ ছিল তিন মাস, এরা এক বছরের অধিক সময় ক্ষমতায়। লম্বা সময় বৈকি। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, অন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার যেমন দায়িত্ব নিয়েছিল একটি নির্বাচন উপহার দিয়ে বিদায় নেওয়ার লক্ষ্যে। এবারের সরকারের ‘কর্তব্য’ দাঁড়িয়েছে সেই তুলনায় অনেক বড়। এরা রাজনৈতিক ব্যবস্থার সংস্কার ও দুর্নীতি দমন করবে বলেও স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে দায়িত্ব বিস্তৃত করার ঘোষণা দিয়েছে। এমনকি সংবিধান সংশোধন করার এমন কার্যক্রমেও হাত দিয়েছে। এসব কর্তব্য পালনের বিষয়ে তাদের উৎসাহ লক্ষ করে সংশয়ও দেখা দিয়েছিল যে নির্বাচন শেষ পর্যন্ত হবে কিনা!

যা-ই হোক সব সন্দেহ দূর করে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে সরকার। তবে নির্বাচনের তারিখ এখনো উল্লেখ করেনি। নির্বাচনের ঘোষণায় মানুষ যে খুশি হয়েছে, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। নির্বাচন একটা উৎসব বটে। সেই উৎসব মানুষের জীবনে বৈচিত্র্য আনবে নিশ্চয়ই। নির্বাচনের এই উৎসবটা পাওয়া যাবে অনেক বছর পরে। নির্বাচিত সরকারের শাসনকাল এমনিতেই দীর্ঘ। পাঁচ বছর খুবই লম্বা সময়, চার বছর হলেই যথেষ্ট হতো। তার ওপরে নির্বাচিত আগের সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও মানুষ যে তাদের মূল্যায়ন করবে সে সুযোগটাও পায়নি।

অন্তর্বর্তী সরকারের একেবারে প্রথম যে দায়িত্বটা ছিল তা হলো- অরাজকতা থামানো এবং আইনশৃঙ্খলার উন্নতিসাধন। দুঃখজনক যে তারা সে বিষয়ে প্রায় নির্লিপ্ত থেকেছে। হিংস্রতা প্রবলতর হয়ে উঠেছিল। তাতে আশঙ্কা করা হচ্ছিল যে ভয়ংকর একটা রক্তপাত ঘটবে। রক্তপাত ঘটেনি তা-ও বলা যাবে না। নতুন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে মব সৃষ্টিকারীরা সংযত হবে বলে আশা করা হয়েছিল। কিন্তু সেটা ঘটেনি। মব ভায়োলেন্স চরম আকার নিলেও সরকারের কার্যকর কঠোর হস্তক্ষেপ পরিলক্ষিত হয়নি। সরকার যদি সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচনের ব্যাপারে তৎপর হতো, তাহলে নির্বাচন আরও আগে হতে পারত এবং মানুষ খুশি হতো। সরকার তা না করে নিজে নিজেই নিজের কর্তব্যের বাহু দীর্ঘ করে ফেলেছে। তারা হাত দিয়েছে দুর্নীতি দমনে এবং রাজনৈতিক সংস্কারে। তাদের তৎপরতার ফলাফল যে অত্যন্ত ইতিবাচক, তা মোটেও নয়।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের চরিত্রটা ভিন্নই বলা যায়দুর্নীতির দায়ে বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতারা অভিযুক্ত হয়েছেন, জেলে গেছেন, কারও কারও বিচারও চলছে। কিন্তু নির্বাচনের বিষয়ে অনেকটা সময়ই সরকার নির্লিপ্ত থেকেছে। এমনকি অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে চিহ্নিত অরাজককারীরা এখতিয়ারবহির্ভূত কিছু দাবি তুলে আবার নির্বাচন হতে দেবে না বলে প্রকাশ্যে বলে যাচ্ছে।

বর্তমান সরকারের শাসনামলে দেশে উল্লেখযোগ্য কোনো বিনিয়োগ আসেনি। অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি তো পরের কথা, অবনতিই ঘটেছে। শিল্প, কলকারখানা, হাটবাজার, দোকানপাট অগ্নিসংযোগ এবং ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়েছে। এতে কর্মরত শ্রমিকরা বেকার হয়েছেন। বিগত সরকারের আমলে ব্যাংকিং খাতের ওপর বেশ একটা চোট গেছে। সমন্বয়কারীদেরও নানাবিধ কর্মকাণ্ডে বহু রকমের প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। মব সৃষ্টি এক ধরনের প্রতিশোধ এবং ব্যক্তিগত মুনাফা অর্জনের মাধ্যম হয়ে পড়েছে।

জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে। দ্রব্যমূল্যের ওপর সরকারের কোনো রকম নিয়ন্ত্রণ আছে বলে মনে হয় না। সরকারও বাজার নিয়ন্ত্রণে কোনো ভূমিকা পালন করেছে না।

সরকারি প্রবল হস্তক্ষেপের ফলে দুর্নীতি কমেছে কি? মোটেই না। বরং দুর্নীতি আগের মতোই দৃশ্যমান। সরকারি প্রশ্রয় পেয়ে অনেক ক্ষেত্রে মাত্রার দিক থেকে বরং বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজনৈতিক সংস্কার ছিল সরকারের উচ্চাভিলাষী আকাক্সক্ষা। তবে কাজটা তারা সুচিন্তিতভাবে করতে চেয়েছে এমনটা বলা যাচ্ছে না। এমনকি নিজেদের লক্ষ সম্পর্কে সরকারের বিভিন্ন অংশ একমত ছিল কি না, সে বিষয়েও সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। প্রথম দিকে সরকারের একজন উপদেষ্টা এ বিষয়ে অত্যন্ত কোলাহলমুখর ছিলেন; কিন্তু আওয়াজটা কমে এসেছে।

বোঝা গেছে যে সংস্কারের কাজটা মোটেই সহজ নয় এবং সেটা ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়ার মতো ব্যাপারও নয়। এমনকি ভিতর থেকে অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর নিজস্ব আগ্রহের কারণে সংস্কার ঘটবে এমনও নয়। এর জন্য যা প্রয়োজন তা হচ্ছে, জনগণের পক্ষ থেকে চাপপ্রয়োগ, যে চাপটা আসতে পারে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। যেজন্য দ্রুত নির্বাচন হওয়াটা খুবই জরুরি।

রাজনীতিতে হঠাৎ আগমন যাদের, তাদের ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যই হচ্ছে বৈষয়িক স্বার্থ উদ্ধারের তৎপরতা। জোট বাঁধার পেছনের প্রেরণাটা মোটেই আদর্শিক নয়, সম্পূর্ণরূপে বৈষয়িক। তাহলে কোন যুক্তিতে বলা যাবে যে রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন এসেছে? না, সেটা বলার উপায় নেই। বরং সুবিধাবাদ আগের তুলনায় আরও বেশি নগ্নভাবে নিজেকে উন্মোচিত করেছে। তা কেবল উন্মোচনটার কথাইবা বলব কেন, ভিতরে বৃদ্ধিটাই তো বরং অধিক সত্য। কতিপয় দলের এখন ক্ষমতার জন্য প্রাণপণ লোলুপতা প্রকাশ পেয়েছে। অথচ তাদের জনভিত্তি বলে বাস্তবে কিছু নেই। ক্ষমতালোলুপরা পারে না এমন কাজ নেই।

তবে হ্যাঁ, এটা অবশ্যই বলা যাবে যে জনগণের রাজনৈতিক সচেতনতা ইতোমধ্যে উন্নত হয়েছে। তারা দেখছে এবং যা বোঝার বুঝে নিচ্ছে। কিন্তু তাদের জন্য কোনো বিকল্প নেই। যা দরকার তা হচ্ছে, স্বতন্ত্র এবং বিকল্প একটি রাজনৈতিক ধারা। যে ধারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুক না-করুক যাদের কাছে গিয়ে মানুষ ভরসা পেতে পারে, জানিয়ে দিতে পারে যে অনেকের প্রতিই তাদের সমর্থন নেই। তারা চায় এমন রাজনীতি, যা ব্যবস্থাটাকে বদলে দিয়ে মানুষকে দুঃশাসনের হাত থেকে মুক্তি দেবে।

সরকার যায় আসে, কিন্তু সরকারি নীতি বদলায় না। যার নানা প্রমাণ আছে। যেন সরকারের প্রধান কাজ দাঁড়িয়েছে নানা ধরনের ট্যাক্স সংগ্রহ করে নিজের লোকদের পুষ্ট করা। অথচ জনমতই হচ্ছে শেষ ভরসা। কিন্তু মুশকিল এই যে প্রকৃত জনমত রাজনৈতিকভাবে সংগঠিত হয়ে উঠতে পারেনি। তা কেবল বাংলাদেশ বলে তো নয়, সারা বিশ্বেই পুঁজিবাদের নৃশংসতা আজ উন্মোচিত। তার প্রভাব বাংলাদেশে তো পড়েছেই, ভবিষ্যতে আরও বেশি করে পড়বে বলে আশঙ্কা। এর বিরুদ্ধে মানুষের বিক্ষোভ বাড়ছে, তবে প্রকাশের পথ পাচ্ছে না।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর