শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৫

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য

শ্রমজীবী মানুষের কণ্ঠস্বর
রবিন ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর পৃথিবীজুড়ে মানবিক মূল্যবোধের চরম সংকটময় মুহূর্তে বাংলা কথাসাহিত্যে যে কয়েকজন লেখকের হাতে নতুন এক বৈপ্লবিক ধারা সূচিত হয়, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তাদের অন্যতম। তাঁর রচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল মধ্যবিত্ত সমাজের কৃত্রিমতা, শ্রমজীবী মানুষের সংগ্রাম, নিয়তিবাদ ইত্যাদি। তিনি ফ্রয়েডীয় মনঃসমীক্ষণ ও মার্কসীয় শ্রেণিসংগ্রাম তত্ত্ব দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন, যা তাঁর রচনায় ফুটে উঠেছে। জীবনের নাতিদীর্ঘ পরিসরে তিনি রচনা করেন চল্লিশটি উপন্যাস ও প্রায় তিন শ ছোটো গল্প। তিনি ছিলেন সাহিত্যে জীবননিষ্ঠ, মৃত্তিকা ঘনিষ্ঠ এবং মানবমনের রহস্য সন্ধানী। নিপীড়িত মানুষের প্রতি বিশ্বস্ততার কারণে চলমান সমাজের অসহায় মানুষগুলোকে একত্র করে একটা শোষণহীন সমাজ গড়ার প্রয়াস তাঁর উপন্যাসে পরিলক্ষিত হয়। বঙ্কিমচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে কল্লোল যুগ পর্যন্ত প্রবাহিত বাংলা কথাসাহিত্যের ধারাকে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় শুধু যে স্ফীততর বা অগ্রগামী করেছেন তা নয়, সেখানে তিনি এনেছেন অচেনা আন্দোলন, সৃষ্টি করেছেন অস্থির ঘূর্ণি। পাড় ভেঙেছেন, তল কেটেছেন, দ্বীপ জাগিয়েছেন, ঢেলেছেন প্রচুর লোনাজল। মধ্যবিত্ত জীবনের কৃত্রিমতা, ন্যাকামি ও ভণ্ডামি ত্যাগ করে তিনি চাষি, মজুর, শ্রমিক প্রভৃতি শ্রমজীবী মানুষের প্রতি তীব্র আকর্ষণ অনুভব করেছেন।

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যতিক্রমী হওয়ার কারণ হলো- বাংলা কথাসাহিত্যের মূল বস্তুবাদী ধারার স্বতন্ত্র স্রষ্টা তিনি। সমকালীন অনেক লেখকের মতো পাঠকনন্দিত বর্ণনাবহুল নয়, বরং তাঁর সাহিত্য জীবনের সত্যকথা নিয়ে পাঠকের আকর্ষণ ধরে রেখে, বলেছেন সত্যের কথা। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘মানুষই আমার চরিত্র, মানুষই আমার জীবন।’ তাই মানুষের জীবন, মানুষের দুঃখ-কষ্ট, শ্রমজীবী মানুষের জীবনের বাস্তবতাই হয়ে উঠেছে তাঁর সাহিত্যের উপজীব্য।

মানিক সেই লেখক, যিনি শিল্পত্ব ও মনস্তত্ত্বের মোহের নিগূঢ় নির্মম ও বলিষ্ঠ হাতে ছেদন করে, জনগণের জীবন কাহিনিকে সূক্ষ্ম, সুস্থ শ্বাসে গ্রহণ করেছেন। শ্রেণির বাঁধন তাঁর মতো আর কোনো লেখক ছিঁড়তে পারেননি।

নিম্ন ও নিম্নবর্গীয় শ্রেণির মানুষের প্রতি তাঁর যে আন্তরিক ভালোবাসা, তা নিছক শিল্প বা শিল্পীর নয়, বরং একনিষ্ঠ আত্মীয়ের। তিনি মানুষকে ভালোবেসেছেন মানুষ হিসেবে নয়, বরং মনের জ্বালা দিয়ে। তাঁর ‘পদ্মানদীর মাঝি’তে যে অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষতা ও শ্রেণি চেতনার উচ্চারণ, তা নিঃসন্দেহে বাংলা সাহিত্যে তাৎপর্যপূর্ণ এবং বিরল। এ উপন্যাসে পূর্ববঙ্গে সর্বহারা জেলে সম্প্রদায়ের জীবন চিত্রিত হয়েছে এবং সংলাপে ব্যবহার হয়েছে পূর্ববঙ্গের সেই শ্রেণিরই ভাষা। মুখের ভাষা চারিত্রিক বাস্তবতার অবিবেচ্ছদ্য অংশ, ভাষার এমন নিখাঁদ বাস্তবরূপ মানিকের আগে কারও কলমে উঠে আসেনি। গ্রামীণ জীবনের দৃশ্যচিত্র এবং বাস্তবরূপ আন্তচিত্র নির্মাণে তিনি গ্রামীণ জীবনচিত্রের অন্য রূপকারদের তুলনায় বাস্তবতায় ও চিত্র নির্মাণের অভিনবত্বে যে প্রাগ্রসর চেতনার স্বাক্ষর রেখেছেন, তা বৈপ্লবিক গুণগ্রামে চিহ্নিত। তিনি রোমান্টিক ভাবতালুতার আশ্লেষ থেকে বাংলা কথাসাহিত্যকে মুক্ত করেছেন। তাঁর ‘পুতুল নাচের ইতিকথা’র গাওদিয়া গ্রাম, ‘পদ্মানদীর মাঝি’র কেতুপুরের জেলেপাড়া তাঁর উপন্যাসের পটভূমি নয়, ভিত্তিভূমিও। তিনি একেবারেই ভাবাবেগবর্জিত। উপন্যাস তাঁর হাত ধরে এগিয়ে এসেছে নিম্নতর ভাবাবেগবর্জিত। মানুষ তাঁর শিল্পের জমিনে মানুষ হয়েই দেখা দিয়েছে, প্রতীক হয়ে ওঠেনি।

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সেই লেখক, যিনি বলেন- ‘‘ফুলগুলি সরিয়ে নাও, ফুলকে দিয়ে মানুষ বড় মিথ্যে বলায়, তার চেয়ে আমার পছন্দ আগুনের ফুলকি-যা দিয়ে কোনদিন কারো মুখোশ হয় না।”

একজন মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ হয়ে তিনি নিজের শ্রেণিকে ডিঙিয়ে সমাজের একেবারে নিম্নস্তরের মানুষের শুধু জীবনী নয় বরং তাদের নোংরা অবয়ব, হাস্যকর ক্ষুদ্রতা, অমার্জিত পশুত্ব, ব্যর্থতার পরিচয় অঙ্কন করেছেন। তাঁর শিল্পে বস্তু সত্য, বস্তুর ভিত সত্য নয়। মানিকের দৃষ্টিভঙ্গি আধুনিক, ভাষা আধুনিক। তাতে ফেনিলতা বা উচ্ছ্বসিত বাগবাহুল্য নেই, আড়ম্বরহীন, অনানুষ্ঠানিক- ‘আপনার কাছে দাঁড়ালে আমার শরীর এমন করে কেন ছোট বাবু।’ কুসুমের এ উক্তিতে অনেক কথা বলা হয়েছে, কিন্তু উচ্ছ্বাস নেই। বারবার প্রশ্ন করেছেন লেখক এবং প্রশ্নবোধক চিহ্ন ব্যবহার করেছেন, যেন তিনি সত্যকে আবিষ্কার করতে চান।

মানিকের চোখে জীবনটা কল্পনার চেয়ে বড় বলেই জীবন সংগ্রামে তাঁর সৈনিকদের রোমান্টিকতায় আপ্লুত করেননি। তাঁর আগে অনেকের লেখাতেই ভদ্র জীবনের বিরোধ, ভণ্ডামি, হীনতা, স্বার্থপরতা, অবিচার, অনাচার, বিকারগ্রস্ত, সংস্কারপ্রিয় যান্ত্রিকতা ইত্যাদি চিত্র ধরা পড়েছে। তবে তিনি এসবের মুখোশ খুলে দিয়েছেন। তাঁর সাহিত্যে সমাজের অবহেলিত মানুষ ঠাঁই পেয়েছে। তিনি নিজেকে শোষিত সমাজের বিবেক বলে কল্পনা করেছেন। তাই তিনি প্রথা-সংস্কার এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং বিদ্রোহের পতাকা তুলে ধরেছেন।

তাঁর সাহিত্যে মাইক্রো-এনালিসিস বা সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিশ্লেষণের অবিরল সান্নিধ্য পাঠকচিত্তকে নিমগ্ন রাখে। প্রধান চরিত্রে পক্ষাবলম্বন করে কাহিনি বর্ণনা করার জটিল রীতির উদ্ভাবক তিনি। বাংলা সাহিত্যে তিনি কথাসাহিত্যকে সঞ্চারিত করেছেন নতুন রং, রস দিয়ে। তাঁর আগে কল্লোল গোষ্ঠী গতানুগতিকতার বিরুদ্ধে আধুনিকতার পতাকা উত্তোলন করলেও তা ছিল রোমান্টিকতায় ভরপুর কিন্তু তিনি সৃষ্টি করলেন মাটির পৃথিবীতে জীবনের বন্যা। মানিকের হাতে নর-নারীর প্রেম, যৌন সম্পর্ক সুস্পষ্টভাবে প্রকাশ পেয়েছে যা আগে প্রায় নিষিদ্ধ ছিল। তিনি যে চরিত্রগুলো নির্মাণ করেছেন তা এদেশের মানুষের জীবনচিত্র। ‘পদ্মানদীর মাঝি’, ‘পুতুল নাচের ইতিকথা’ ইত্যাদি উপন্যাসে তাঁর দৃষ্টান্ত মেলে। বাংলা সাহিত্যে চৈতন্য প্রবাহের উদঘাটনমূলক উপন্যাস এবং অস্তিত্ববাদী লক্ষণযুক্ত চরিত্রের প্রথম প্রবক্তা তিনি। তাঁর রাজকুমার, শশী ইত্যাদি চরিত্রে চেতনাপ্রবাহ ও অস্তিত্ববাদের  সন্ধান মেলে।

বাংলা সাহিত্যে তিনিই প্রথম মার্কসবাদের প্রয়োগ ঘটিয়েছেন সচেতনভাবে, সার্থকভাবে।

তিনি কাহিনির নির্মাণ-প্রকরণে এ বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন। অপূর্ব পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তিনি চরিত্রগুলো সৃষ্টি করেছেন।

নানা মত-পথ-শ্রেণির মানুষ নিয়ে উপন্যাস তখন নতুন নয়। তবে মানিক সেসব মানুষের প্রকৃতি ও প্রবৃত্তির গভীর সত্য উন্মোচন করেছেন। চরিত্রগুলোর পেছনের চালচিত্রও তিনি সম্পূর্ণ করেছেন।

মানিক তাঁর শিল্পকর্মের কাহিনি বিন্যাস ও পরিবেশ রচনায় সম্পূর্ণ বিভিন্ন। জীবনের জটিলতায় চামড়া যাদের কুঁচকে গেছে, তারাই তাঁর কাহিনির চরিত্র।

জীবনে যারা বাঁচার জন্য তীব্র পাঞ্জা কষে মৃত্যুর সাথে, যারা প্রতিদিনের দুমুঠো অন্নও পায় না, ঘরে যাদের আলো জ্বলে না, অন্যের ঘরে আলো জ্বালাতে যারা জীবনপাত করে- সেই সব মানুষ মিছিল করেছে মানিকের শিল্পের জমিনে। সে মানুষ ‘পুতুল নাচের ইতিকথা’র শশী খুঁজেছে, সেই মানুষ তাঁর পদ্মা পাড়ের কেতপুর গ্রাম থেকে উঠে এসে বসতি স্থাপন করেছে ময়না দ্বীপে। সেই ছিন্নমূল, উদ্বাস্তু মানুষগুলো আবার ভিড় করেছে শহরের বস্তিতে।

কলেজপড়ুয়া মানিক যার প্রকৃত নাম প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়; নির্জনে প্রিয়ার মুখ স্মরণ করে কবিতা লিখতে গেলে তাঁর চোখে ভাসতো সেই সব মুখ, যাদের মুখের চামড়া কুঁচকে গেছে, সেসব স্টেশনের ডেলি প্যাসেনজারের মুখ, খালের ধারে, নদীর ধারে, বনের ধারে বসবাসকারী গ্রাম্য চাষি, জেলে তাঁতিদের কষ্টপীড়িত মুখ। এদের জীবনের যন্ত্রণাই তাঁর সাহিত্যের উপকরণ। তাঁর ‘পদ্মানদীর মাঝি’র কেতুপুর, পুতুল নাচের ইতিকথা’র গাওদিয়া-তাদের নিজ নিজ নামের মতোই সামান্য, শ্রীহীন ও অন্ধকারে প্রপীড়িত। পদ্মানদীর মাঝির জীবন আরও নিম্নগামী। নদীর মতোই ভাটামুখী।

মানিক ভাষা ব্যবহার করেছেন বিষয়ানুগ, সাধারণের নিত্য ব্যবহার্য ভাষা। ঘষামাজা নেই, তবু স্বাস্থ্য আছে, শ্রী আছে। তাঁর সব ঘটনাই সাধারণ মানুষের জীবনের। বীরের জীবনের নয়, শক্ত সামর্থ্য জীবনের নয়। কাদা মাটির মানুষের জীবনের। লেখক হওয়ার আগে পাঠক মানিকের জিজ্ঞাসা ছিল- সাহিত্যে সাধারণ মানুষ উঠে আসে না কেন? এ প্রশ্নের জবাবই তাঁর শিল্পের সারা দেহ। বুদ্ধদেব বসু বলেছেন- ‘‘বর্তমান, প্রত্যক্ষ ও সমসাময়িকের মধ্যেই তিনি আজীবন শিল্পের উপাদান খুঁজেছেন এবং তাঁর সে অংশটুকুর শিল্পরূপ দিয়ে গেছেন। তাও বিত্তহীন সর্বসাধারণের সর্বাধিক পরিচিত।”

সমাজ ও মানুষের, সামগ্রিকভাবে উন্নতকল্পে কার্ল মার্কস যেভাবে চিন্তা করেছিলেন, মানিকের লেখা থেকে বোঝা যায়, সে চিন্তার দোসর তিনি নিজেও।

দ্বন্দ্ব ও তাঁর থেকে মানব চরিত্রের অপরাভূত শক্তি, দুর্বলতা, রহস্যই তাঁর শিল্পের মূল আঁধার; যা আমাদের শ্রেণি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শোষণহীন, শ্রেণিহীন সমাজের ইঙ্গিত করে। তাঁর শিল্পে ভাঙনের, বদলের, পরিবর্তনের চিত্র দেখা যায়। তিনি তাঁর লেখায় রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রথা, সংস্কার- এ সবের ভিতরে প্রবেশ করে ব্যাধিগ্রস্ত সমাজকে বদলানোর চেষ্টা করেছেন। তাঁর চিন্তা প্রবাহের সাথে দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদী জীবনের ইন্দ্রিয়জ উপলব্ধি সর্বত্রই অটুট থেকেছে।

পুরোনো সামন্তবাদী সমাজ ব্যবস্থার ভিতরে দ্বান্দ্বিক বাস্তবতার বিস্ফোরণের পূর্ণ চিত্র মেলে তাঁর রচনায়। আধা বুর্জোয়া বা আধা সামন্ততান্ত্রিক সমাজজীবনের সাথে শোষিত মানুষের শ্রেণিগত বৈষম্য ও বৈপরীত্য দৃঢ়মূল। তাঁকে সহজ প্রীতির বন্ধনে বেঁধে এক করা যাবে না। সেই বৈষম্যকে সমূলে উৎপাটিত করার একমাত্র উপায় শোষণমূলক ওই সমাজকে ভেঙে গুঁড়িয়ে ফেলা। দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদে বিশ্বাসী শিল্পী মানিক সেই কাজটি দুরন্ত শক্তিতে সম্পাদন করার ব্যাপারে সাহায্য করতে সচেষ্ট হয়েছেন।

ক্লেদাক্ত সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যে দুর্বিষহ অবক্ষয় বাসা বেঁধেছে, সুবিধাবাদী মুষ্টিমেয় একটি শ্রেণি তারই মধ্যে বারবার সুকৌশলে শোষণের সুরক্ষিত দুর্গ গড়ে তুলেছে। সেই দুর্গ ভাঙার সচেতন, সংগঠিত আহ্বানই তাঁর সৃষ্টির প্রেরণা জোগায়, দিকনির্দেশনা করে।

বাংলা কথাসাহিত্যের স্বরূপ ও তাৎপর্য নির্ণয়ে প্রসঙ্গ ও পদ্ধতির নব নব প্রয়োগ, জীবনকে ঘনিষ্ঠভাবে জানায়, শিল্পে তাঁর সত্য রূপায়ণে তীক্ষè সচেতন ও আন্তরিক ব্যাকুলতায় তিনি প্রেরণা হয়ে আছেন।

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সেই লেখক, যিনি বলেন- ‘‘ফুলগুলি সরিয়ে নাও, ফুলকে দিয়ে মানুষ বড় মিথ্যে বলায়, তার চেয়ে আমার পছন্দ আগুনের ফুলকি-যা দিয়ে কোনদিন কারো মুখোশ হয় না।”

এই বিভাগের আরও খবর
নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ
লাল সূর্য, সবুজ ঘাসের গালিচা
লাল সূর্য, সবুজ ঘাসের গালিচা
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
হারজিত
হারজিত
পূর্ণাঙ্গিনী
পূর্ণাঙ্গিনী
চৌমুহনী
চৌমুহনী
বিরহকাতর
বিরহকাতর
দ্বিভাষিক ব্যাকরণ
দ্বিভাষিক ব্যাকরণ
শিরোনাম
শিরোনাম
মন পাবে সুখ
মন পাবে সুখ
ভুলুয়া দরিয়া
ভুলুয়া দরিয়া
জুতা আখ্যান
জুতা আখ্যান
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম