শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৮, শনিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১৬:২০, শনিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৫

একটি আদর্শিক নির্বাচন: উগান্ডা থেকে নিউইয়র্ক অতঃপর হোয়াইট হাউস

এম এস সেকিল চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
একটি আদর্শিক নির্বাচন: উগান্ডা থেকে নিউইয়র্ক অতঃপর হোয়াইট হাউস

সদ্য সমাপ্ত নিউইয়র্ক নির্বাচনে অভিবাসী মুসলিম প্রার্থী জোহরান মামদানীকে নিবার্চনে ব্যাপক বৈরিতা, তুমুল প্রতিরোধ ও দেশ থেকে বিতাড়নের হুমকি মাথায় নিয়ে এগুতে হয়েছে, নির্বাচনে প্রধান সম্বল ছিল তার আকর্ষণীয়, বিনয়ী ও যুক্তিপূর্ণ বাগ্মীতা এবং মানুষকে কাছে টানতে পারার কৌশল।

“নীতিতে অটল” থাকার গুণ ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে বেশিরভাগ তরুণদের ধর্মাধর্মের ঊর্ধ্বে উঠে মামদানীর প্রতি আকৃষ্ট করেছিল এবং এই তরুণরাই সবাইকে একত্রিত করে বিজয় এনেছে। নির্বাচন পরবর্তী প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী মুসলিম সম্প্রদায়ের ভোটারের পাশাপাশি প্রায় ৩৩ ভাগ ইহুদিও মামদানীকে ভোট দিয়েছেন তার কর্মসূচিতে আকৃষ্ট হয়ে। 

সাত বছর বয়সে উগান্ডা থেকে মা—বাবার সাথে আমেরিকায় আসেন মামদানী এবং লেখাপড়া শেষে থিতু হন নিউইয়র্কে। ছাত্রজীবন থেকে মানবিক সেবায় যুক্ত হন। আমেরিকার নাগরিকত্ব অর্জন করেন ২০১৮ সালে এবং এর দু বছরের মাথায় ২০২০ সালে নিউইয়র্কের স্টেট এ‍্যাসেম্বলী নির্বাচনে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন এবং এর পাঁচ বছর পর অর্থাৎ নাগরিকত্ব পাওয়ার মাত্র সাত বছরের মাথায় তিনি নিউ ইয়র্কের মেয়র নির্বাচিত হন, অসাধারণ এই রাজনৈতিক উত্থান ।

প্রথম মুসলিম মেয়র হিসেবে নিউইয়র্কের দায়িত্ব নিতে যাওয়া মামদানীর নির্বাচনী কার্যক্রম ছিল বিস্ময়কর যা তাকে বিজয় এনে দিয়েছে। নির্বাচনের দিন ৪ঠা নভেম্বর ফলাফল ঘোষণার দু’ঘন্টা পর রাত ১১ টায় বিজয়ী ভাষণে সেলিব্রেশন ভ্যানুতে উপস্থিত হাজার হাজার মানুষ ও বিশ্বের প্রায় তাবৎ প্রথম সারির মিডিয়ার সামনে দৃঢ় কণ্ঠে মামদানী তার পরিচয় পূর্ণব্যক্ত করেন “আমি মুসলমান” এবং “আমি একজন গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্রী”।

তিনি তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিও পূনর্ব‍্যক্ত করেন,“নিউইয়র্ক অভিবাসীদের শহরই থাকবে, অভিবাসীদের দ্বারা নির্মিত, অভিবাসীদের দ্বারা পরিচালিত এবং আজ রাত থেকে একজন অভিবাসীর নেতৃত্বে পরিচালিত”।

বিজয়ী ভাষণে অভিবাসন বিরোধী অভিযান সম্পর্কে দেশের প্রেসিডেন্টকে উদ্দেশ্য করে মামদানী বলেন, “মি. প্রেসিডেন্ট, “আমাদের কারো কাছে পৌঁছানোর জন‍্য, আপনাকে আমাদের সকলের মধ্য দিয়ে যেতে হবে’’।

গোটা নির্বাচন প্রক্রিয়ায় মামদানী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় গ্রুপ ও মানুষের কাছে গেছেন এবং কোনরকম রাখঢাক ছাড়া তার ধর্ম পরিচয় ও নীতি আদর্শ পরিস্কারভাবে ব্যক্ত করেছেন। 

নিউইয়র্ক শহরের মোট জনসংখ্যা প্রায় ৮৫ লক্ষ, এবারের নির্বাচনে রেজিস্টার ভোটার সংখ্যা ছিল ৫১ লক্ষ ৩ হাজার ৯৪১ জন। ভোট প্রয়োগ করেন ২০ লক্ষ ৩৭ হাজার ১৮৩ জন ভোটার, যা মোট ভোটারের ৩৯.৯১ ভাগ এবং গত নির্বাচনের চেয়ে ১৬.৫২ ভাগ বেশি । বলা হচ্ছে নির্বাচনী প্রচারণা এবং সাধারণ মানুষকে আকৃষ্ট করতে পারার কারণে এবারের নির্বাচনে গত নির্বাচনের তুলনায় অনেক বেশি ভোটার ভোটদান করেছেন। 

নির্বাচনী প্রচারণায় মামদানি ক্যাম্পেইনের কার্যক্রম ছিল দারুণ। তাদের দেয়া তথ‍্য মতে, ৫১ লক্ষ ভোটারের জন্য ১ লক্ষ ৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবককে তারা যুক্ত করেছিল যারা ভোটারদের কাছে ৪৫ লক্ষ বার কল করেছেন এবং ভোটের দিন সকাল পর্যন্ত ৩০ লক্ষতম ভোটারের দরজায় কড়া নেড়েছেন। 

এই পরিশ্রমের ফসল হিসেবে মামদানি পেয়েছেন ১০ লক্ষ ৩৬ হাজার ৫১ ভোট, যা প্রদত্ত ভোটের ৫০.০৪ ভাগ এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তুখোড় রাজনীতিবিদ নিউইয়র্কের প্রাক্তন গভর্নর কোমোর চেয়ে ১ লক্ষ ৮১ হাজার ৫৬ ভোট বেশি। এভাবেই নির্বাচিত হন তরুণ মামদানী। 

এই নির্বাচন যেকোনো গণতান্ত্রিক দেশ ও মানুষের জন্য উদাহরণ হতে পারে, যেখানে সবাইকে সম্পৃক্ত করে সবার দুয়ারে পৌঁছে ভোট চাওয়া হয়েছে এবং অত‍্যন্ত পরিস্কারভাবে সাধারণ বাসিন্দাদের দৈনন্দিন চাহিদাগুলোকে ফলাও করে সামনে আনা হয়েছে । 

মামদানীর নির্বাচন এবং তার ব‍্যক্তিগত বিনয়ী ও দৃঢ় রাজনৈতিক দর্শন নেতৃত্ব গ্রহণ করতে আগ্রহী আমাদের প্রবাসী এমনকি নিবাসী তরুণদের জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনার বিষয় হতে পারে। দেশের প্রেসিডেন্টের সক্রিয় বিরোধিতার পরও মাথা উঁচু করে মামদানী নির্বাচিত হয়েছেন এবং নির্বাচনের পর প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে হোয়াইট হাউসে গেছেন তাও মাথা উঁচু করেই তার জনগণের স্বার্থ মাথায় রেখে।

প্রেসিডেন্টের সাথে অনুষ্ঠিত মামদানীর মিটিংয়ের ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, নিজের নীতি—আদর্শের সাথে আপোষ না করেই মামদানী তার বিরোধীতাকারী প্রেসিডেন্টকেও জয় করে এসেছেন, কারণ প্রেসিডেন্ট বিভিন্ন বিষয়ে মামদানীর ব‍্যাখ্যায় একমত হয়েছেন এবং মামদানীর সফলতা কামনা করেছেন। সবশেষে মেয়র মামদানী ও নিউইয়র্কের প্রতি প্রেসিডেন্ট তার সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

১৬০৯ সালে ইংরেজ নাবিক হেনরি হাডসন কর্তৃক আবিষ্কৃত এবং ১৬২৪ থেকে ১৬৬৪ পর্যন্ত ডাচ এবং ১৬৬৫ থেকে ১৭৮৩ পর্যন্ত ইংরেজদের দ্বারা শাসিত বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ শহর নিউইয়র্ক শাসনের দায়িত্ব ১৭৮৪ সাল থেকে আমেরিকানদের হাতে আসে। 

সব মিলিয়ে ৪০০ বছরের বেশী শাসনকালে কোন মুসলমান এই শহরটির নেতৃত্বে আসতে পারেনি। যে কারণে মামদানীর নির্বাচন বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের মধ্যে বিশেষ আগ্রহ সৃষ্টি করে। 

২০২৬ সালের ১লা জানুয়ারি থেকে প্রথমবারের মত নিউইয়র্ক শহরের দায়িত্ব অর্পিত হচ্ছে ৩৫ বছরের তরুণ একজন অভিবাসী মুসলমানের উপর। যা বিশ্বব্যাপী অভিবাসী বিশেষ করে মুসলমানদের মধ্যে ব্যাপক আশাবাদ তৈরি করেছে। 

নিউইয়র্কারদের কাছে প্রদত্ত নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বিভিন্ন জাতি-ধর্মের বিভেদের ঊর্ধ্বে উঠে বিশ্বের প্রাচীন এবং বর্তমান বিশ্বের আধুনিক ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক শহর নিউইয়র্কের সৌহার্দ্য সম্প্রীতি ও সমৃদ্ধি কতটা বিকশিত হবে মামদানীর আমলে তার দিকে তাকিয়ে আছে বিশ্বব‍্যাপী ছড়িয়ে থাকা পক্ষ-বিপক্ষের অগণিত মানুষ। 

মামদানী তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি কতটা বাস্তবায়ন করতে পারেন তার সাথে জড়িয়ে আছে নবীন রাজনৈতিক মামদানীর নিজস্ব পরীক্ষা এবং সাধারণ মানুষের মধ্য থেকে উঠে আসা পরবর্তী অভিবাসী প্রজন্মের নেতৃত্ব লাভের চ‍্যালেঞ্জ।

বিডি প্রতিদিন/কামাল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা