শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৫, বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্ব

সিরাজুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্ব

এ দেশে নির্বাচন একসময় উৎসব মুখর ছিল। সেই উৎসবে ছিল অংশগ্রহণের আনন্দ, ছিল একরকম ধর্মীয় উৎসবের আমেজ। গ্রামে-গঞ্জে, হাট-বাজারে, রাজনৈতিক দলগুলো শুধু প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামতো না- মানুষকে নিয়ে আনন্দমুখর পরিবেশও তৈরি করত। নির্বাচনী মিছিল মানেই ছিল উচ্ছ্বাস, গান, পোস্টার লাগানো, চায়ের দোকানে উত্তপ্ত আলোচনা, আর সন্ধ্যায় প্রতিবেশীদের সঙ্গে ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা রকম আশা-আকাঙ্ক্ষার কথা বলা। কিন্তু সময়ের সাথে সেই উৎসব-আনন্দ যেন ধীরে ধীরে বিলীন হয়ে যায়। 

উৎসবের অবসান 
গত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে নির্বাচন মানেই ভয়, দখলদারিত্ব, সন্ত্রাস এবং ব্যাপক অনিয়মের স্মৃতি। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নির্বাচনী পরিবেশ এমনভাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় যে মানুষ নির্বাচনকে আর উৎসব মনে করত না; বরং অনেকেই নির্বাচনের দিন ঘর থেকে বের হতে ভয় পেত। কেন্দ্র দখল, ভোটারদের ভয়ভীতি, বিরোধী প্রার্থীদের ওপর হামলা- এসব যেন নিয়মে পরিণত হয়েছিল। ফলে যেটা একসময় ছিল আনন্দের, সেটাই হয়ে দাঁড়িয়েছিল আতঙ্কের আরেক নাম।

কিন্তু ২০২৪ সালের জুলাই গণ-আন্দোলনের পর রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে যে পরিবর্তন এসেছে- তা নতুন করে একটা আশার আলো দেখিয়েছে। দীর্ঘদিনের দমন-পীড়ন, অনিয়ম আর ক্ষমতার দৌরাত্ম্যের পর মানুষ এক ধরনের মুক্তি অনুভব করেছে। সেই আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতার কেন্দ্রে পরিবর্তন এসেছে, আর সেই সঙ্গে দেশের সাধারণ মানুষের মনে ফিরে এসেছে সেই পুরনো নির্বাচনী উৎসবের স্মৃতি, সেই প্রত্যাশা। আগামী ফেব্রুয়ারিতে যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, সেটিকে ঘিরে তাই নতুন এক সম্ভাবনার কথা ভাবা যায়। মানুষ আবার বিশ্বাস করতে চাইছে- নির্বাচন সত্যিই তাদের ভোটে, তাদের অংশগ্রহণেই নির্ধারিত হবে।

কেন প্রয়োজন নিরাপত্তার?
তবে আশাবাদের পাশাপাশি বাস্তবতা ভুলে গেলে চলবে না। বছরের পর বছর ধরে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেসব অনিয়ম আর সহিংসতা হয়েছে- তা রাতারাতি দূর হয়ে যাবে এমন ভাবা ভুল হবে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমনের সংস্কৃতি, সন্ত্রাসীদের ব্যবহার, প্রশাসনকে দলীয়করণ- এসবের ছাপ এখনো সমাজে রয়ে গেছে। ফলে যদি আবার উৎসবমুখর, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই তাহলে তার জন্য প্রয়োজন কঠোর, সতর্ক এবং সঠিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এবং সেখানেই আসে সেনাবাহিনীর ভূমিকার প্রশ্ন।

বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ইতিহাসগতভাবেই দেশের সংকটময় মুহূর্তে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে জাতীয় জরুরি মুহূর্ত- এমন সব ক্ষেত্রেই তাদের উপস্থিতি মানুষের মনে আস্থা জাগায়। নির্বাচনকালীন নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও একই বিষয় সত্য। সেনা সদস্যদের প্রতি মানুষের আস্থার মাত্রা সবসময়ই বেশি। জনমনে এমন ধারণা রয়েছে যে, সেনাবাহিনী মাঠে থাকলে ভোট নিয়ে কারচুপি, দখলদারিত্ব বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কমে যায়।

সেনাবাহিনীর ভূমিকা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এখনো রাজনৈতিক সহিংসতার শঙ্কা আছে। দলীয় সন্ত্রাস দীর্ঘদিন ধরে প্রতিপক্ষকে দমানোর এক বড় হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে। এর পাশাপাশি কিছু এলাকায় অস্ত্রধারী ভাড়া-করা বাহিনীর উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। নির্বাচনকে আবার উৎসবমুখর করতে হলে এই সব অনিয়ম, ভয়ভীতি এবং সন্ত্রাস থেকে ভোটারদের সম্পূর্ণ সুরক্ষা দিতে হবে। এই জায়গাটিতেই সেনাবাহিনী সবচেয়ে কার্যকর হতে পারে।

১. অরাজনৈতিক শক্তি হিসেবে সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা: সেনাবাহিনী সাধারণ মানুষের চোখে এখনো একটি নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান। নির্বাচনকালে তাদের উপস্থিতি ভোটারদের মনে নিরাপত্তা তৈরি করে। অনেকেই মনে করেন, সেনাবাহিনী মাঠে থাকলে কেন্দ্র দখল বা জোরজবরদস্তি করার ঘটনা কমে যায়।

২. অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রণ: কিছু অঞ্চলে যেসব সহিংস গোষ্ঠী সক্রিয়- তাদের নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি খুবই কার্যকর। পুলিশ বা বিজিবির তুলনায় সেনাবাহিনীর উপস্থিতি সন্ত্রাসীদের মনোভাবে বড় ধরনের প্রভাব ফেলে।

৩. দ্রুত প্রতিক্রিয়ার সক্ষমতা: নির্বাচনী সহিংসতা হঠাৎ করেই ছড়িয়ে পড়তে পারে। সেনাবাহিনীর দ্রুত প্রতিক্রিয়া, সরঞ্জাম এবং প্রশিক্ষণ এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় অত্যন্ত উপযোগী।

৪. প্রশাসনকে নিরপেক্ষ রাখতে সহায়তা: অতীতে দেখা গেছে- স্থানীয় প্রশাসন এবং পুলিশ কখনো কখনো ক্ষমতাসীন দলের চাপে নিরপেক্ষতা হারায়। সেনাবাহিনী মাঠে থাকলে প্রশাসনের মধ্যেও দায়িত্বশীলতা বাড়ে।

৫. ভোটার উপস্থিতি বাড়ানো: যখন ভোটাররা ভরসা পায় যে, ভোটকেন্দ্রে কোনো অনিয়ম হবে না, তাদের বিরুদ্ধে কেউ ভয়ভীতি দেখাবে না- তখন ভোটার উপস্থিতিও বাড়ে। আর এই অংশগ্রহণই নির্বাচনী উৎসবকে পূর্ণতা দেয়।

উৎসবমুখর নির্বাচন মানে কী?
অনেকেই বলেন- নির্বাচনকে কেন ‘উৎসব’ বলা হয়? কারণ নির্বাচন শুধু ভোট দেয়া নয় বরং নাগরিকদের ক্ষমতার প্রকাশ। তারা স্বাধীনভাবে তাদের মতামত প্রকাশ করবে, ভবিষ্যতের নেতৃত্ব বেছে নেবে। এই প্রক্রিয়াটাই গণতন্ত্রকে জীবন্ত রাখে। আর যখন মানুষ পরিবার-বন্ধু-প্রতিবেশী নিয়ে ভোটকেন্দ্রে যায়, যখন চায়ের দোকানে উত্তপ্ত বিতর্ক চলে, যখন দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার আর ব্যানারে ভরে যায়- তখন সেটাই এক ধরনের সামাজিক উৎসবে পরিণত হয়। কিন্তু এই উৎসব তখনই সম্ভব, যখন থাকবে নিরাপত্তা, থাকবে ভোট দেয়ার স্বাধীনতা, থাকবে প্রতিযোগিতা।

গণ-আন্দোলনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতি
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলন শুধু রাজনৈতিক ক্ষমতার পরিবর্তন ঘটায়নি, এটি মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে দিয়েছে। ওই আন্দোলন দেখিয়েছে, মানুষ চাইলে অন্যায় ক্ষমতার বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারে। আর যখন মানুষ বিশ্বাস করতে শুরু করে যে, তাদের ভোট সত্যিই মূল্যবান, তখনই তারা নির্বাচনী উৎসবের দিকে ঝুঁকতে শুরু করে। তবে যেহেতু অতীতের রাজনৈতিক সহিংসতার ক্ষত এখনো পুরোপুরি শুকায়নি, তাই এই আস্থা টিকিয়ে রাখতে নিরাপত্তার শক্তিশালী কাঠামো দরকার।

সেনাবাহিনীকে কীভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে?
সেনাবাহিনীকে সরাসরি ভোটকেন্দ্র পরিচালনায় যুক্ত করার কথা নয়। বরং তাদের উপস্থিতি থাকবে সতর্কতামূলকভাবে- সহিংসতা রোধ, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর দমন, সংবেদনশীল এলাকায় টহল ও দ্রুত প্রতিক্রিয়ার কাজে। এছাড়া নির্বাচন কমিশনকে তাদের সাথে সমন্বয় করে একটি পরিষ্কার নির্দেশনা দিতে হবে যাতে সেনাবাহিনী দায়িত্ব পালন করতে পারে নিরপেক্ষভাবে, স্বচ্ছভাবে।

সেনাবাহিনীর পাশাপাশি পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি- সবার ভূমিকা প্রয়োজন। তবে সেনাবাহিনী যেন থাকে ব্যাকআপ ফোর্স হিসেবে- যার উপস্থিতিই সন্ত্রাসীদের মনে ভয় তৈরি করবে, ভোটারদের মনে আস্থা ফিরিয়ে আনবে।

আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচন- একটি পরীক্ষার মুখোমুখি
আগামী নির্বাচনের সামনে দেশের রাজনীতি এক ধরনের পরীক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। বহু বছর পর এবার এমন একটি নির্বাচন হতে যাচ্ছে, যেখানে জনগণের অংশগ্রহণ থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোও এবার স্বচ্ছ প্রতিযোগিতার কথা বলছে। মানুষও অপেক্ষা করছে আবার সেই চিরচেনা গ্রামীণ মিছিল, লিফলেট বিলানো, উঠোন-বৈঠক, তরুণদের প্রচার, আর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হাসি-আনন্দে ভরা পরিবেশের।

এই প্রত্যাশাকে সত্যি করতে হলে নির্বাচন কমিশনকে শক্ত হতে হবে আর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে। শুধু ভোটের দিনই নয়, ভোটের আগের দুই-তিন সপ্তাহেও সেনাবাহিনীকে নিয়মিত টহলে রাখতে হবে, যাতে সন্ত্রাসীরা মাথা তুলতে না পারে। পাশাপাশি ভোটের পর ফলাফল ঘোষণার সময়ও উত্তেজনা এড়াতে সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

পরিশেষে বলব- উৎসবমুখর নির্বাচন আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির এক অংশ ছিল। সেই সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হলে শুধু রাজনৈতিক সদিচ্ছা নয়, নিরাপত্তা এবং সুশাসনও জরুরি। সেনাবাহিনী সেই নিরাপত্তার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য বাহন। তাদের উপস্থিতি শুধু ভোটারদের আস্থা বাড়াবে না বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের পরিবেশও তৈরি করবে।

বাংলাদেশের মানুষ আবার সেই পুরনো নির্বাচনী উৎসব দেখতে চায়। চায় হাসিমুখে ভোট দিতে যেতে, চায় নিজের মত প্রকাশ করতে। আর সেই পথ তৈরি করতে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি এক গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হয়ে দাঁড়ায়।

আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচন তাই শুধু একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়া নয়, এটি আমাদের গণতন্ত্র, আমাদের সংস্কৃতি এবং আমাদের সামাজিক বন্ধনের পুনর্জাগরণের এক সম্ভাবনা। সঠিক নিরাপত্তা, বিশেষ করে সেনাবাহিনীর কার্যকর ভূমিকা- এই সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে পারে।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম